আগামী কাল থেকে চলবে না সাইকেল লাগবে নাম্বর প্লেট। ???

আগামী কাল থেকে চলবে না সাইকেল লাগবে নাম্বর প্লেট। ???

 


আগামী কাল থেকে চলবে না সাইকেল লাগবে নাম্বর প্লেট। ???

বল্টু মিয়ার স্বপ্ন দেখা একটি পত্রিকায় ছাপানো লেখা হয়েছিল। সাইকেল চালাতে হলে লাগবে নাম্বর প্লেট, কেন লাগবে কির জন্য লাগবে, এটা নিয়ে গোলমাল শুরু হলো। একটি ছোট মটর গাড়ি বর্তমানে ১৫/২০ হাজার টাকায় কিনতে পারা যায় কিন্তু একটি ইনঞ্জিন ছাড়া সাইকেল তাত্ত ২০/৩০ হাজার ও আছে বা এর চেয়ে আরো দামের সাইকেল হতে পারে। সকল যানবহন থেকে শুরু করে নাম্বর প্লেট আছে কিন্তু সাইকেল এর কোন নাম্বর প্লেট নেই যেমন ধরেন ঠেলা গাড়ি সেটাও নাম্বর প্লেট আছে, সরকার চিন্তা করল দেশের সড়ক পথে সাইকেল ৪০% লোকে চালায় এদের জন্য যানজট ও সৃষ্টি হচ্ছে সরকার এই সাইল থেকে সড়ক পথের জন্য কোন আয়ের উতর্স পাচ্ছে না। কিন্তু বেশি কম হলেও সড়ক পথ ব্যবহার করে এদিকে দেখা যাচ্ছে দেশের ভিতরে বাইসাইকেল এর নাম্বর প্লেট না থাকার কারনে হাজার হাজার সাইকেল চুরি হলে ভুক্তভুগিরা কোন ভাবে সনাক্ত করে খুজে পাচ্ছে না কিন্ত তার সাইকেল ২ দু মাস পড়ে তার সামনে দিয়ে চালিয়ে গেল ক্নিতু সে কোন ভাবে বুঝতে পারল না, যদি নাম্বর প্লেট থাকত আর মটর সাইকেল এর মতো সাইকেল এর ও নাম্বর হতো তবে চুরি হলে সহজে সনাক্ত করা যেত আর ট্রারাফিকরা কর্মব্যস্ত থাকত বল্টু ঘুমের ঘরে দেখে ট্রাফিক তার সাইকেল এর নাম্বর প্লেট চেক করছে আর বলছে কাগজ দেখাও এর মধ্যেই বল্টুর ঘুম ভেঙ্গে গেল বল্লো কিসের কাগজ,,, চারিদকে
তাকিয়ে দেখে সে বিছানায় ঘুমিয়ে আছে......
ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি  সকল দেশ প্রতি আহবান জানিছে

ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সকল দেশ প্রতি আহবান জানিছে


 ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, রাশিয়ার অপক্তির অপব্যবহার প্রতিরোধে সকল দেশ বাসির প্রতি সহযোগিতার আহবান জানান।

তিনি বলেন আমি নিজের জীবন বাজি রেখেছি আমার দেশ ও জনওগন এর জন্য। অন্যায় কে স্বীকার করা মানে নিজেকে দূরবল মনে হওয়া আমরা লড়াই করতে চাই লড়াই করে বিজয় হতে চাই। রাশিয়ার চেয়ে ছোট হলেও আমরা নিজেকে ছোট মনে করি না আমার দেশ এর জনওগন কে রক্ষা করতে হবে এটা আমার দায়িত্ব ও কর্তব্য মনে করি তাই সকল দেশ বাসির প্রতি  আমার সদয় আপনারা আমাকে সহযোগিতা করুন আমি এখন কঠিন পরিক্ষার মধ্যে আছি। 

ইউক্রেন -রাশিয়া যুদ্ধ এখন বিশ্বের অবস্থান কি ভাব প্রকাশ

ইউক্রেন -রাশিয়া যুদ্ধ এখন বিশ্বের অবস্থান কি ভাব প্রকাশ


 ইউক্রেন -রাশিয় যুদ্ধ

ইউক্রেন এখন চরম ভাবে দু:খ প্রকাশ করল, আসলে  ইউক্রেন  কার উপর ভিক্তি করে যুদ্ধের মাঠে অগ্রসর হল।  এমন এক কান্ড বিশ্বে সকল দেশ এক শিক্ষা অর্জন করল। যুদ্ধ একটি শব্দ যার ব্যাখা হল ধংশ করা কিন্তু মানবতা কি বলে একটি স্বাধীনতার দেশ উপর বা ছোট দেশের সাথে যুদ্ধ ঘোষনা করা একটি বড় দেশ আক্রমন করলে বিশ্বের মানবতার বস্তু কি বলে। তবে আমাদের  উচিত যুদ্ধ করা বিষয় কোন উসকানি না, দেওয়া কারন এতে অনেক মানুষ এর প্রান নস্টো অনেক মানুষের উপর মর্ম্মার্তিক ভাবে আক্রম হয় যেখানে শিশু বাচ্চা নরনারী এদের জন্য কঠিন বিষয়। আমাদের যুদ্ধ বিষয় টি ত্যাগ করতে হবে এখন দরকার বিশ্বে আইনি ব্যবস্থা চালু করা যাতে থাকবে ন্যায় অন্যায় বিচার ব্যবস্থা এর ফলে কোন দেশে কোন দেশ অন্যায় ভাবে অক্রম না করার বিধান। এমন ব্যবস্থা বিশ্বে এখন দরকার।

বরিশাল সরকারি মুসলিম গোরস্থান জায়গা ক্রয়-বিক্রয় জন্য সাধারন জনওগন হতাশায় মৃত্যুর পর কবর স্থান এর জায়গা নেই

বরিশাল সরকারি মুসলিম গোরস্থান জায়গা ক্রয়-বিক্রয় জন্য সাধারন জনওগন হতাশায় মৃত্যুর পর কবর স্থান এর জায়গা নেই

 

মানুষের সর্ব শেষ সমাপ্ত স্থান হল গোরস্থান
মুসলিম পরিবার মানুষদের মৃত্যুর পর তাদের দাপন করা হয় মাটিতে।
ইসলামের ইতিহাসে নতুন ভাবে বর্তমানে অনেক হাদিস খেতাব তৈরি হচ্ছে ব্যবস্যা বানিজ্য উদ্দেগ্যে তোমনি বরিশাল মুসলিম গোরস্থান বা বাংলাদেশে প্রতি টা জেলা বিভাগে এর বানিজ্যিক ব্যবসা চলমান। আমার প্রশ্ন: সরকার কি এই ব্যবসায় নিয়জিত না, মোল্লা বা অন্য চক্র এটা কে প্রতিষ্ঠিত করছে। আমরা যারা ইসলাম ধর্ম অনুসারি পৃথিবীর ইসলাম ধর্মের ইতিহাস খুজলে এই রকম কবর স্থানের জায়গা ক্রয় বিক্রয় করা কতো টা যুক্তিগত আমাদের মন স্থীর করে যদি বলি তবে এর ন্যায় বা সত্যোর কোন সন্ধান পাবনা। সরকারী মুসলিম গোরস্থান সরকার জনওগন এর বা মানব কল্যান ইসলামিক নিদের্শ অনুসারে সরকারী মুসলিম গোরস্থান নিয়জিত করেন। কিন্তু সরকার এই মুসলিম গোরস্থান থেকে কোন ব্যবসা চায় কিনা আমার এখনও জানা নেই, তবে বাংলাদেশ সরকার কাছে প্রশ্ন থাকে জনওগন এর। বর্তমানে বরিশাল শহরে সরকারী মুসলিম গোরস্থান এর কবর স্থান এর জায়গা বিক্রয় করতে করতে এখন আর কোন জয়গা ফাকা নেই বলে চলে এই জমি বেচা-কেনার টাকা সরকার এর অধীনে জমা হয় সঠিক ভাবে তাও প্রশ্ন। কবর স্থানের জায়গা কেনার মতো যাদের টাকা আছে তবে সরকারী মুসলিম গোরস্থানে তাদের বৈইধ্যতা দেওয়া হয় কেন, সরকারী মুসলিম গোরস্থান এটা সাধারন মানুষদের জন্য। আমি এখন সাধার জ্ঞানের মানুষ, সঠিক বিষয় লেখা এটা আমার ব্যক্তিগত বা রাস্ট্রের একজন নাগরিক হিসেবে আমার কথা জ্ঞাপন করছি সরকার এর কাছে। বর্তমান বাংলাদেশ সরকার তিনি একজন মুসলিম পরিবার এর সন্তান তিনিও ইসলাম ধর্মের কমবেশি অনেক ভাল জানেন। ইসলাম ধর্ম এমন একটি ধর্ম যা, বিশ্বের কোন বিজ্ঞানীর কাছে এই ধর্মের বিষয় কোন প্রশ্ন নেই। আমি অনেক কিছু বিষয় যাচাই করে দেখেছি মানুষের মৃত্যুর পর দাপনের জায়গা ক্রয়-বিক্রয় এটা গ্রহন যোগ্য বা ধর্ম নিয়মে নেই। তাই বাংলাদেশ সরকার মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনি এই বিষয় সঠিক পদক্ষেপ নিন। সরকারী মুসলিম গোরস্থান টি সম্পূর্ন রুপে উম্মক্ত করে দিন এখানে কোন ক্রয় বিক্রয় করার সুযোগ গ্রহন বন্ধ করে দিন। এতে আমাদের ইসলাম ধর্মের প্রতি এক টা প্রশ্ন হয় যে টা কোরআন কেতাব এ বহিভুত নহে। বর্তমানে যারা মুকোস্থ বিদ্ধা অর্জন করে অনেকেই ধর্ম কে ব্যবসায় পরিনত করে যাচ্ছে, এদের অনৈতিক কার্যক্রম সাধারন মানুষ এর কাছে প্রশ্ন হচ্ছে।
স্বাধীনতার সংগ্রামী কিশোর

স্বাধীনতার সংগ্রামী কিশোর



ইতিহাসের পাতার এই শ্রেষ্ঠ কিশোর বাঙালী ! আমরা ভুলতে চাইলেও ভুলতে পারবনা সেই পুরোনো দিনের কথা। আজ আর এক কিশোর যোদ্ধার কথা, এই বিজ্ঞাপন টি পড়ে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। স্বাধীনতা কি ? আসলে ওর ভিতরে সৃস্টি কর্তাদানের এক প্রতিভা জাগ্রত করে ছিল, আমি এই কিশোর এর সন্ধান জানতে চাই সরকার এর কাছে আকূল আবেদন জানাই এই ছেলেটির পরিচয় আমাদের সকল জনগন এর জানা দরকার। এই কিশোর শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিচায় আমরা জানতে চাই।
তখন ১৯৬৯ সাল।
এই বাচ্চা ছেলেটার নাম আদৌ জানা যায়নি।
ঢাকায় প্রতিটি রাজপথে মিছিল চলছে। হঠাৎ এই ছোট্ট নাবালক শিশু মিছিলের সামনে চলে আসে, ওকে সামনে রেখেই মিছিল আগাতেই থাকে। এক সাংবাদিক এই ছবিটা তোলার পর ২য় ছবি তোলার জন্য রিল টানতে গিয়ে হঠাৎ বিকট গু/লি/র শব্দ হয় তারপর তাকিয়ে দেখে ছেলেটার বুক ঝাঁঝরা করে দিয়েছে মিলিটারিরা।
বাচ্চা ছেলেটার ২য় ছবি আর তোলা হয়নি।
(সুত্রঃ রাশিদ তালুকদার, তৎকালীন ফটোসাংবাদিক)
'৩০ লক্ষ' শহীদদের মধ্যে একটি মাত্র 'গল্প' এইটি।
স্বাধীনতার ওজন বুঝতে হবে। শুধু নামমাত্র গদ্য রচনা করলেই হবেনা।
আসুন এই বিজয়ের মাসে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে এদেরকে স্বরন করি। ❤
লেখাঃ গিরিধর দে।
বিজ্ঞাপন টি রংতুলি ফেসবুক গুপ থেকে নেওয়াহয়েছে।

 

বিশ্বের সর্ব শক্তি জ্ঞান প্রায়োগ চলমান রাজনৈতি আওয়ামী লীগ দল টির।

বিশ্বের সর্ব শক্তি জ্ঞান প্রায়োগ চলমান রাজনৈতি আওয়ামী লীগ দল টির।

 



বিশ্বের সর্ব শক্তি জ্ঞান প্রায়োগ চলমান রাজনৈতি আওয়ামী লীগ দল টির।

এমন রাজনৈতি নিখুত যা বিশ্বের কোন দেশে চমকে দেবার মতো কোন দল চোখে পড়ে না। আওয়ামী লীগ দল সৃষ্টির সূচনা থেকে তার গতিবেক এতোই শক্তি চেতনা নিয়ে বলবান যা কারও পক্ষে হার মানানো সহজ নয়। দলটির শ্রেষ্ট নায়ক হিসেবে খুজে পাওয়া যায় যার নাম শেখ মুজিবুর রহমান।

তারই হাত ধরে বাংলাদের মানুষ স্বাধীনতা খুজে পেয়েছে, সে কালের মুজিব সংগঠন আর এ কালের মুজিব সংগঠন অনেকটাই ব্যতিক্রম। যদি কোন দেশ গভেশনা করে তবে বর্তমান আওয়ামী লীগ দল অবিশ্বাস্য ভাবে দলটি টিকে আছে। এদেশের নদী যেমন একপাশ ভাংঙ্গে অন্য পাশ গড়ে তেমনি এই দলটির ও অবস্থা একই রকম। একজনে গড়ে আর সবাই মিলে ভাঙ্গে যার প্রতি ফল এদেশের জনগন অতভূত সময়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে কখনও চাঁদ কে ধরে ফেলেছে এমনই মনভাব কিন্তু ঘুম ভেঙ্গে উঠে দেখে তার মাথার নিচের মালিশ টি নেই এমন টাই।

কেউ জনওগন এর প্রতিসূত্রি অনুসড়ে কাজ করে সুনাম অর্জন করতে চায় আবার অন্য জন এসে তা মরুভূমিতে পরিনত করে। এদেশে উন্নয়ন মূলক হাজার কোটি টাকা বাজেট পাশ হলেও নির্ম্মান কাজ শেষ হবার আগে তা মাটির ঘরের মতো ধাক্কা দেবার আগেই নড়ে পড়ে যায় দেশে কাগজের ঘড় তৈরি হচ্ছে লক্ষ কোটি টাকা দিয়ে। আজ তৈরি করল কাল তা ভেঙ্গে পড়ে যায়।

শুধুই দেশে উন্নয়নের হাজার কোটি টাকা বিলপাশ আর কাজ শেষ করার আগেই তা পকেটেই চলেই আসে। এদেশের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কতো কষ্টো করো জ্ঞান ঘাটিয়ে দেশ বিদেশ থেকে সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে এদেশ কে সোনার দেশ গড়ার লক্ষে দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে কিন্তু পরিশেষে প্রতিটি উন্নয়ন কাজ গুলো কাগজ এর মতো ছিড়ে যাচ্ছে।

নেস্ত্রী এক দিগ দিয়ে গড়ে অন্য দিক দিয়ে তা হাওয়া উড়ে যায়। দেশ টির এমন অবস্থা বিরাজ করছে যে কোন মুহুতে মাটির ঘরের মতো ভেঙ্গে পড়তে পারে। চলমান রাজনীতি এতোই কঠিক যা, সা্ধারন মানুষ বিপদ গ্রহস্থ এতো টাকা ইনকাম করলেও টাকার কোন মূল্য নেই ৫০০ টাকা ১০০০ টাকা রোজগার করলে তাতেও পরিবার নিয়ে চলা হতাশায় দিন কাটাতে হয়। এদেশে এমন হচ্ছে ১ কিলো পথ পাড়ি দিতে হলেও ১০০ টাকা খরচ হয় আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি।

দেশে রাজনীতির অপশক্তির প্রায়োগ এতো বেড়ে চলছে যা যার যার অবস্থানে দিক দিয়ে কেউ থেমে নেই । এতো কলা কৈশাল যা সাধারন মানুষ এর উপলদ্ধি করা সম্ভাব নয়। সাধারন মানুষ শুধু তখনই দেখতে পায় যখন কোন কিছু ভেঙ্গে প্রাকাশ পায়। তাই দেশ উন্নয়ন কাজে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী যতো রাত দিন শ্রম দিক না, কোন লাভ নেই তার সব কিছুই বৈহি প্রকাশ পাবে যক্ষন ক্ষমতা থাকিবে না। প্রধান মন্ত্রী যদি সকল দায়িত্ব ব্যক্তিদের অর্থ সম্পদ এর খোজ খবর রাখেন তবে তিনি তার অমূল্য রত্ন ব্যক্তিদের খুজে পাবেন।

দেশের মানুষদের নজর বন্ধি করে রাখলেও আপনার চার পাশের মানুষের খোজ নিয়ে দেখেন আসলে আপনার কর্মকান্ডের আসল শত্রু কে। আমার প্রধান মন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন এটাই আপনার অক্লান্ত পরিশ্রম মূল্য টা কি ? বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্থবায়ন করা এ ছাড়া আর কিছু নয়। কিন্তু আপনার স্বপ্ন সবই তো মাটি যা করেন তা, এদেশের মানুষ দের কোন কল্যানে কাজে আসছে না।

তাই যা করেন তার পরিপূর্নতা বৈহি প্রকাশ করার দৃষ্টি নজর রেখে কাজ করেন। বঙ্গবন্ধু তো এদেশের মানুষদের যা করেছেন তা, মানুষের হৃদয়ে আছে কিন্ত বর্তমান কার্যক্রমে তা এদেশের মানুষের বিশ্বাস হাড়িয়ে যাচ্ছে। ক্ষমতা বেশি দিন থাকার চেয়ে সু-নিবিড় ভাবে জনগন এর সঠিক দৃষ্টি দিক নিদের্শন শিখাতে পাড়লে সেটাই চলমান থাকবে এমন কর্ম অধ্যায়ন করে কি লাভ যা, ক্ষমতা থেকে চলে গেলে সব কিছু ভুলে যাবে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনি জানেন ও বুঝেন কোন কাজ করলে বঙ্গবন্ধু কে সাধারন মানুষ খুজবে সে এদেশের একজনই নেতা ছিল তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান


Md Rakib Mollah

করোনা টিকা  সমস‌্যা গুলো

করোনা টিকা সমস‌্যা গুলো

 

বাংলা‌দে‌শের অনেক জনওগন ভোটার অাই‌ডি, না থাকায় ক‌রোনা টিকা নিবন্ধন কর‌তে পার‌ছে না। অাবার অ‌নে‌কের পাস‌পোট থাকা স‌ত্যে পাস‌পোট অনলাইন না, না করার কার‌নে তারাও নিবন্ধন কর‌তে পার‌ছে না। কারও জন্ম নিবন্ধন ক‌পি অা‌ছে তা‌দের ব‌য়েস ৩০ বি‌ভিন্ন দূরঘটনার কার‌নে তারা ভোটার হ‌তে পা‌রে‌নি তারাও নিবন্ধন কর‌তে পার‌ছে না। অবার অ‌নে‌কের ব‌য়েস ২৫ এর বে‌শি কিন্তু সা‌র্টিফি‌কেট ও অাই‌ডি কা‌র্ডে ব‌য়েস কম থাকার কার‌নে নিবন্ধন কর‌তে পার‌ছে না। এই রকম বি‌ভিন্ন সমস‌্যা থাকার কার‌নে ক‌রোনা টিকা নিবন্ধন কর‌তে পা‌রে নাই তাই এই সকল ব‌্যক্তি টিকা গ্রহন কর‌তে চাই‌লেও তারা টিকা পা‌চ্ছেনা তাই এ ব‌্যাপা‌রে কি কি পদ‌ক্ষেপ নি‌লে তারা টিকা গ্রহন কর‌তে পার‌বে। এই সকল বিষয় দৃ‌ষ্টি দেওয়ার জন‌্য সরকা‌রি কর্মকর্তা‌ দের বি‌শেষ অনু‌রোধ জানা‌চ্ছি যা‌তে, যারা এই সমস‌্যা ভুক্তভু‌গি ব‌্যক্তিগন টিকা গ্রহ‌নের সহ‌যো‌গিতা পায় সে বিষয় অবলম্বন করুন।

গুপ্তধন ব‌রিশাল

গুপ্তধন ব‌রিশাল


অালাউ‌দ্দিন চেরাগ এর জন‌্য ঠিকাদারা হত‌্যাশায় জীবন কাটা‌চ্ছে। ব‌রিশাল শহ‌রে বে‌শি ভাগ ঠিকাদার জীবন অাষাড় মাস। অাষার মাসরএর বৃ‌ষ্টির পা‌নি‌তে ডু‌বে যায় শহ‌রের অ‌লি গ‌লি। বর্ষার শে‌ষে পা‌নি ক‌মে যায় এর পার মা‌টি শু‌কি‌য়ে ঝড়ঝ‌ড়ে হয় কোথায় ও‌ দেখা যায় না কাদা পা‌নি। হটাৎ ক‌রে এক ঠিকাদার দেখ‌তে পায় খা‌লের পা‌ড়ে এক‌টি নল পাইপ এর ম‌তো জে‌গে অা‌ছে। চম‌কে যায় লোক‌টি, ম‌নের ভিত‌রে ন‌ড়ে উ‌ঠে, ম‌নে ম‌নে ব‌লে যদি ভ‌গোবান বা অাল্লাহ এই নল‌টি গুপ্তধন হয়, ত‌বে অামার জীবন টা ধন‌্য। অ‌নেক অাশা ভরশা নি‌য়ে ঠিকাদার লোক‌টি নল‌টির কা‌ছে গেল এবং অ‌নেক ক্ষন দা‌রি‌য়ে অা‌ছে, মানুষ জন চলাচল কর‌ছে এরপর একটু সময় ঝিপটি মে‌রে ব‌সে থাক‌লো প্রায় দুই ঘন্টা পে‌রি‌য়ে যা‌চ্ছে, একটু পিড়‌পিড় ক‌রে বৃ‌ষ্টি শুরু হল, লোকজন এর চলাচল ক‌মে গেল, হুট ক‌রে সে নল‌টি ধ‌রে এমন টান দি‌লো সেই টা‌নের সা‌থে সে নি‌জেও হোছট খে‌য়ে প‌ড়ে গেল। কিন্তু সে নল‌টি ছা‌ড়ে‌নি তার হা‌তের মু‌ঠে শক্ত ক‌রে ধ‌রে অা‌ছে। অাস‌লে সেটা নল নয় ছি‌নেমার অালাউ‌দ্দিন  এর চেরাগ এর ম‌তো লোক‌টি এখনও তার ভিত‌রে বুকটা ছটপট কর‌ছে হয়‌তোবা হ‌তেও পা‌রে গুপ্তধন এরপর চুপ ক‌রে এক‌টি নিরপ স্থা‌নে নি‌য়ে গেল। এরপর সেই স্থা‌নে গি‌য়ে পা‌নি দ্বারা প‌রিস্কার করার পর একটা ঝা‌কি দিল, ঝা‌কি দেবার পর মানু‌ষের মল এর ম‌তো কিছু একটা পর‌লো, বেশ গন্ধ । মন খারাপ ক‌রে রাগ ক‌রে ছু‌রে মারল। ছু‌রে মারার কার‌নে ঘষা খাওয়ার কার‌নে, কা‌লো ধোওয়া বেড় হ‌তে শুরু করল এখন তো লোকটা চম‌কে উঠল কি  ব‌্যাপার  এখন কি হ‌লো। হঠাৎ এক‌টি অাওয়াজ শুন‌তে পেল অার হা,হা,হ, ক‌রে হাস‌তে লাগ‌লো লোক‌টি তা দে‌খে বেহুস হ‌য়ে গেল। অার চেরাগ থে‌কে‌  জ্বিন টি বের হ‌য়ে ব‌ল্লো উঠুন মা‌লিক উঠুন, হুকুম করুন অামায়। লোক‌টি ব‌লে, তুই অালাউ‌দ্দিন এর চেরাগ, জ্বীন টি ব‌ল্লো না, মা‌লিক অা‌মি মোগল সম্রাট এর জ্বীন, তা‌দের বড় বড় মহল তা, অা‌মি বা‌নি‌য়ে ছিলাম মা‌লিক। বলুন মা‌লিক অাপনার কি দরকার হুকুম করুন মা‌লিক। অা‌মি একজন ঠিকাদার এই শহ‌রে কাজ ক‌রি, তু‌মি অামার জন‌্য কি কর‌তে পার‌বে। জিন ব‌ল্লো হুকুম করুন মা‌লিক অা‌প‌নি যা, চাই‌বেন অা‌মি তাই দি‌তে পারব। বি‌দেশ থে‌কে অামার জন‌্য রাস্তা মেরামত করার জন‌্য বড় বড় মে‌শিন এ‌নে দাও দে‌খি। জ্বিন টি ব‌ল্লো হা‌জির মা‌লিক সব কিছু অাপনার সাম‌নে চোখ মে‌লে দেখুন মা‌লিক। লোক‌টি এখন বড় মা‌পের ঠিকাদার
হ‌য়ে গেল। অার যখন যা প্রা‌য়োজন চেরাগ টি ঘষা মা‌রে তখন হুকুম করার মাত্রই তা, হা‌জির হ‌য়ে যায়। এর ফ‌লে শহ‌রের সব কাজ তার অ‌ধি‌নে ছাড়া অন‌্য কেউ অার কর‌তে পা‌রে না। সেই শহ‌রের বা‌কি ঠিকাদার`রা সবাই  এখন হতাশায় ভুগ‌ছে অার সবাই তাই বি‌ভিন্ন পীর  হুজুর এর কা‌ছে গি‌য়ে সমস‌্যা কথা ব‌লে, তেল পড়া, পা‌নি পড়া ইত‌্যা‌দি সংগ্রহ ক‌রে তা, মা‌লিশ ক‌রে দিন কাটা‌চ্ছে কখন যে তা‌দের তে‌লে কাজ হ‌বে সেই সময় অ‌পেক্ষায়  দিন গুন‌ছে। প্রতি‌টি মানুষ হতাশায় ভুগ‌ছে, অার প্রতি নিহত মিন‌তি কর‌ছে এই বজ্জাত চেরাগ ক‌বে ধংশ হ‌বে।


 

  গোপাল পৃ‌থিবী নি‌য়ে ভাব‌ছে

গোপাল পৃ‌থিবী নি‌য়ে ভাব‌ছে


 গোপাল পৃ‌থিবী নি‌য়ে ভাব‌ছে

রাজা ব‌লে গোপাল  তু‌মি কি ভাবছ

গোপাল ব‌লে, মহারাজ অাপনি কি পা‌রেন

অার কি পা‌রেন না।

রাজা ব‌লে, অামার রাজ‌্য সকল কর্মস্থল বন্ধ কর‌তে পা‌রি।

অা‌মি রাত অার দিন ঘটা‌তে পা‌রি না।

রাজা ব‌লে অা‌মি এখন সকল কিছু অচল করব এটা যে পর্যায় যায় দেখব

গোপাল ব‌লে, মহারাজ এক‌টি ফস‌লের ক্ষেত্র

ফসল তৈ‌রি করা য‌তো সময় লা‌গে তার চেয়ে কম সময় লা‌গে ফসল গু‌লো ন‌ষ্টো করা।

তাই গোপাল ব‌লে, মহারাজ এখন ভাল মন্দ অাপনার হা‌তে চাই‌লে অাপ‌নি মহান হ‌তে পা‌রেন অাবার শয়তান ও হ‌তে পা‌রেন।

অার অাপনার কর্মই ব‌লে দি‌বে অাস‌লে অাপ‌নি কি?

রাজা ব‌লে, অা‌মি এখন ও দের ভাগ‌্য লিখ‌তে পা‌রি অা‌মি যা চাইব তাই হ‌বে, গোপাল তু‌মি কি তা, মানো।

গোপাল ব‌লে, মহারাজ ভ‌বিষ‌তে অাপনার শ‌ক্তি কি রুপ ধারন কর‌বে বা অাপনার মৃত‌্যু কেম‌নে হ‌বে তা স‌ঠিক বল‌তে পার‌লে অাপনা কে শ্রেষ্ঠ মহারাজ ম‌নে করব।

রাজা ব‌লে, মাত্র শ্রেষ্ঠ 

গোপাল ব‌লে, মহারাজ সাম‌নে দু‌টি গাছ দে‌খেন তার ম‌ধ্যে এক‌টি গাছ মি‌ষ্টি ফল দেয়

অার অন‌্যটি ফ‌লে কোন সাধ নেই। তাই ঐ গাছ টি কেউ জন্ত‌্য না করার কার‌নে ও অা‌স্তে অা‌স্তে শু‌কি‌য়ে যা‌চ্ছে। অার অন‌্যটি লো‌কে ফল খে‌য়ে অারও ফল বে‌শি পাওয়ার অাশায় মানুষ গু‌লো সর্বরকম ভা‌বে জন্ত‌্য কর‌ছে অার গাছ‌টি সবুজ রং‌ঙ্গে রা‌ঙ্গি‌য়ে অা‌ছে। 

মহারাজ এখন অা‌প‌নিই বলুন অাপ‌নি কোন গাছ‌টি অাপনার ম‌তো ক‌রো ভাব‌ছেন ???????

শোক বার্তা

শোক বার্তা




বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক
সদস্য ও ১৫ নং ওয়ার্ড আ,লীগের উপদেষ্টা জনাব, এ‌বিএম গোলাম মাহাবুব নসু। আজ মঙ্গলবার (২০ জুলাই) ভোর ৫.৩০ মিনিটের সময় নগরীর মুসলিম পাড়া নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না-লিল্লাহে,,,,,,,,রাজিউন) মৃৃত্যুকালে তার বয়স হয়ে ছিলো প্রায় ৭০ বৎসর। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ অসুস্থ ছি‌লেন,তার প‌রিবা‌রে সংখ‌্যা ১ ছেলে ও তার স্ত্রী । ব‌রিশাল ১৫নং ওয়ার্ড  আওয়ামী লীগ উপ‌দেষ্টা প‌দে ছি‌লেন ও মহানগর অাওয়ামী লী‌গের সা‌বেক সদস‌্য এই প্রবীন নেতার মৃত্যুর খবর শুনে জেলা ও মহানগর অাওয়ামী লীগ এবং ১৫নং ওয়ার্ড অাওয়ামী লীগ গ‌ভির ভা‌বে দু:খ প্রকাশ ক‌রেন। 
অাজ বি‌কেল ৫:৩০ মি‌নিট চৌমাথা মারকাজ মস‌জিদ  অাসর এর নামাজ শে‌ষে তার জানাযা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শে‌ষে তা‌কে বি‌সি‌সি মুস‌লিম গোরস্তান দাপন করা হয়।  বিসিসি মেয়র ও মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ,মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি এ্যাড,একেএম জাহাঙ্গীর ও ১৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ রিয়াজ উদ্দিন কবির ও সাধারন সম্পাদক মোঃ সাইদুর রহমান সোহেল এবং মরহুমার পা‌রিবা‌রিক স্বজনরা ও প্রতি‌বে‌শি ১৫নং ওয়ার্ড অাওয়ামী লীগ সকল অংঙ্গ সংগঠন নেতা ক‌র্মি  যানাযা নামাজ প‌ড়ে দাপন কার্যক্রম  সম্পন্ন ক‌রেন।  রাজনৈতিক সুত্রে থেকে জানা যায়,জনাব, এ‌বিএম গোলাম মাহাবুব নসু ছাত্র জীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারন করে রাজপথ অ‌নেক সংগ্রাম ক‌রে‌ছেন। শহিদ খানের সাথে ৮০ দশকে ছিলেন ক‌ঠিন সংগ্রামী ছাত্রনেতা। এরশাদ বিরোধী আন্দোলনেও তার ভুমিকা ছিলো অ‌নেক জনও প্রিয়।  মূল কথা হ‌লো তার রাজ‌নৈ‌তিক কাজ গু‌লো একটু ভিন্ন রকম যার সা‌থে সংগ্রাম কর‌তে হ‌বে তার সা‌থে সংগ্রামী। অার বে‌শি ভাগই তার রাজ‌নৈ‌তিক প্রতি প‌ক্ষ কে বন্ধু ম‌নে ক‌রে কা‌ছে টে‌নে নি‌য়ে নি‌জে‌কে জয় কর‌তেন। সেই জন‌্য তার এলাকায় ও রাজ‌নৈ‌তিক প্রতি পক্ষ বল‌তে কিছু ছিল না সবাই তার সহপা‌টি হি‌সে‌বে এক সা‌থে চল‌তো। তাই সকল  শ্রেনী মানুষ তার মৃত‌্যু‌তে মহান অাল্লাহর কা‌ছে দোওয়া প্রার্থনা ক‌রেন।
 

সরকারের লগডাউনে-আমাদের অনাহারে থাকতে হয়

সরকারের লগডাউনে-আমাদের অনাহারে থাকতে হয়


 দেশ বাচাও জনওগন বাচাও

এভা‌বে কি চল‌বে চিরকাল।
হতাশায় ভুগ‌ছে সাধারন মানুষ গু‌লো
যা‌দের কান্নায় হাত ছা‌নি দেওয়ার ম‌তো
কোন স‌ত্যিকার বি‌ভেগবান মানুষ শুন্য হ‌য়ে‌ছে। প্রতিকার প্রতি‌রোধ এর স‌ঠিক বি‌বেচনা কোন সু-ব্যবস্থা নেই আমা‌দের বাংলা‌দে‌শে। ক‌রোনা ভাইরাস ঠেকা‌তে হ‌বে তাই ব‌লে রা‌ষ্ট্রোর ক‌রো‌নীয় কি? দেশ অচল ক‌রে দেওয়া। সমা‌জের মানুষ কি? খা‌বে কি ? ভা‌বে বাচঁবে সে বিষ‌য়ে কোন পদ‌ক্ষেপ নেই। মুখ খু‌লে কথা বলা, এটা কোন সরকার বি‌রোধী কাজ নয়। আমরা শি‌ক্ষিত সমাজ মানুষ গু‌লো কেন চুপ র‌য়ে‌ছি স‌ঠিক কথা গু‌লো ব‌ল্লে হয় তোবা সাধারন মানুষ গু‌লো এই বিপ‌দে সাহায্য করা সেটাই হ‌বে মানবতা।
আমরা এই বাংলা‌দে‌শের নাগ‌রিক এই দেশে প্রতিটা মানু‌ষের একটাই ভুখন্ড সবারই সমান অধীকার, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সে, প‌রিপূর্ন একজন জ্ঞানী নারী। এ‌দে‌শের মানু‌ষের জন্য একটু সহোনশীল ও মানবতার সু-জ্ঞান হাত বা‌ড়ি‌য়ে দৃ‌ষ্টি দি‌লে এ‌দে‌শের জনওগন হতাশার অভাব থে‌কে বাচঁ‌তে পার‌বে। ক‌রোনা ভাইরাস প্রতি‌রো‌ধে মানুষের খা‌দ্যে অভা‌বে মৃত্যু না হয়। নি‌জে‌দের দি‌কে তা‌কি‌য়ে না, দেখে সবার কথা ভেবে তার প‌রে সব কর্মস্থল বন্ধ করার ঘোষনা দি‌তে হ‌বে। এতো দিন যাবত লকডাউন থাকার কার‌নে সাধারন প‌রিবার এর মানুষ গু‌লো অভাব অনাট‌নে ভুগ‌ছে। তাদের ঘ‌রে কোন দিন রান্না হয় অাবার কোন দিন রান্না হয় না এভা‌বে চল‌ছে সাধারন প‌রিবার এর মানুষ এর জীবন। এ‌দে‌শের মানুষ গু‌লো পুরুষত্ব নেই এটাই ম‌নে হয় কারন ক্ষুদার অভা‌বে প‌রিবার নি‌য়েও অত্যহত্যা ক‌রে কিন্তু সরকার কা‌ছে দা‌বি জানাবার কোন প্রচেষ্টা নেই, তাদের কা‌ছে এ‌দে‌শে প্রশাসন এর কঠোরতার অমান‌বিক কার্যক্রমে জনগন ব‌ন্ধি। আমরা অ‌নেকই প‌রিবার ক‌ষ্টে জীবন যাপন কর‌ছি কিন্তু সরকারী পদ‌ক্ষেপ গু‌লো স‌হোনশীল না, থাকার কার‌নে আমা‌দের জীবন বাচাঁ‌তে দেয়া‌লে পিঠ ঠে‌কে যা‌চ্ছে। আমা‌দের দে‌শের উচ্চ পর্যা‌য়ে রাজ‌নৈ‌তিক ব্যক্তি‌দের একটু ভা‌বা উ‌চিৎ এ দেশ ইউ‌রোপ বা আমে‌রিকা নয় যে, লকডাউন থাক‌লেও তা‌দের ম‌তো ঘ‌রে ঘ‌রে খাবার পৌছে যা‌বে। তাই তা‌দের ম‌তো ক‌রো আমা‌দের দেশ প‌রিচালনা কর‌তে হ‌লে আগে প্রতি‌টি সাধারন প‌রিবার এর মা‌ঝে খাদ্য পৌ‌ছে দিন যা‌তে ক‌রে রান্না ক‌রে কিছু খে‌তে পা‌রে। এভা‌বে অপ‌রিকল্পিত পদ‌ক্ষেপ নি‌য়ে কাজ কর‌লে এ‌দে‌শের জনওগন এর প‌ক্ষে আত্যহত্যা করা ছাড়া অন্য কোন পথ নেই।
তাই সরকারী প্রতিটি কর্মকর্তার মানবতার দিকে দৃষ্টি দিতে হবে তা না হলে গরীব ও অসহায় কর্মঠো মানুষদে;র এভাবে তাদের প্রতি কঠোর দেখালে তাদেরও করনীয় কিছু থাকবে না এর পর হয় তো বা কোন উপায় না পেয়ে চোর, ডাকাত, ছিন্তাই এসব কর্ম বেচে নেওয়া তাদের কাছে সহস যোগাবে। তাই বাচার তাগিদে মানুষ অনেক কিছু করতে পারে আমরা ভাল করতে গিয়ে খারাপের দিকে ঠেলে দিচ্ছি কিনা সে বিষয় ও ভেবে দেখতে হবে। আমাদের শিক্ষিত ব্যাক্তিদের এদেশের সাধারন পরিবার দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেশ পরিচালনা করতে হবে। পূর্বের ইতিহাস রচনা করতে গেলে জনওগন কি তার প্রমান খুজে পাব। প্রতিটি দেশের জনগন হল শক্তির মূল উৎর্স এই জনওগন ক্রমগত আঘাত পেতে থাকলে ভবিষত তারা পরিবর্তন করতে পারে। তাই এই দেশ স্বাধীনতার লক্ষ্য সাধারন মানুষের রক্ত এখনও মিশে আছে এদেশের মানুষ অনেক রক্ত দিয়েছে আমরা পাকিস্তানদের এখনও ঘৃনা করি তাই প্রশাসন এর অমানবিক আচারন এদেশের সাধারন মানুষদের প্রতি তাদের অত্যাচার আমার কাছে তা দেখে পাকিস্তানের সেই অমানুষ বলে মনে হয়। তাই রাষ্ট্রোর প্রশাসন জনগন এর প্রতি আক্রমন করছে তা, পাকিস্তানদের চেয়ে কোন দিক দিয়ে কম নয় তাই জনওগন আর প্রশাসন অমানবিক কার্যক্রম আমাদের হৃদয় আঘাত করে।