Ticker

6/recent/ticker-posts

Ad Code

Responsive Advertisement

সরকারের লগডাউনে-আমাদের অনাহারে থাকতে হয়


 দেশ বাচাও জনওগন বাচাও

এভা‌বে কি চল‌বে চিরকাল।
হতাশায় ভুগ‌ছে সাধারন মানুষ গু‌লো
যা‌দের কান্নায় হাত ছা‌নি দেওয়ার ম‌তো
কোন স‌ত্যিকার বি‌ভেগবান মানুষ শুন্য হ‌য়ে‌ছে। প্রতিকার প্রতি‌রোধ এর স‌ঠিক বি‌বেচনা কোন সু-ব্যবস্থা নেই আমা‌দের বাংলা‌দে‌শে। ক‌রোনা ভাইরাস ঠেকা‌তে হ‌বে তাই ব‌লে রা‌ষ্ট্রোর ক‌রো‌নীয় কি? দেশ অচল ক‌রে দেওয়া। সমা‌জের মানুষ কি? খা‌বে কি ? ভা‌বে বাচঁবে সে বিষ‌য়ে কোন পদ‌ক্ষেপ নেই। মুখ খু‌লে কথা বলা, এটা কোন সরকার বি‌রোধী কাজ নয়। আমরা শি‌ক্ষিত সমাজ মানুষ গু‌লো কেন চুপ র‌য়ে‌ছি স‌ঠিক কথা গু‌লো ব‌ল্লে হয় তোবা সাধারন মানুষ গু‌লো এই বিপ‌দে সাহায্য করা সেটাই হ‌বে মানবতা।
আমরা এই বাংলা‌দে‌শের নাগ‌রিক এই দেশে প্রতিটা মানু‌ষের একটাই ভুখন্ড সবারই সমান অধীকার, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সে, প‌রিপূর্ন একজন জ্ঞানী নারী। এ‌দে‌শের মানু‌ষের জন্য একটু সহোনশীল ও মানবতার সু-জ্ঞান হাত বা‌ড়ি‌য়ে দৃ‌ষ্টি দি‌লে এ‌দে‌শের জনওগন হতাশার অভাব থে‌কে বাচঁ‌তে পার‌বে। ক‌রোনা ভাইরাস প্রতি‌রো‌ধে মানুষের খা‌দ্যে অভা‌বে মৃত্যু না হয়। নি‌জে‌দের দি‌কে তা‌কি‌য়ে না, দেখে সবার কথা ভেবে তার প‌রে সব কর্মস্থল বন্ধ করার ঘোষনা দি‌তে হ‌বে। এতো দিন যাবত লকডাউন থাকার কার‌নে সাধারন প‌রিবার এর মানুষ গু‌লো অভাব অনাট‌নে ভুগ‌ছে। তাদের ঘ‌রে কোন দিন রান্না হয় অাবার কোন দিন রান্না হয় না এভা‌বে চল‌ছে সাধারন প‌রিবার এর মানুষ এর জীবন। এ‌দে‌শের মানুষ গু‌লো পুরুষত্ব নেই এটাই ম‌নে হয় কারন ক্ষুদার অভা‌বে প‌রিবার নি‌য়েও অত্যহত্যা ক‌রে কিন্তু সরকার কা‌ছে দা‌বি জানাবার কোন প্রচেষ্টা নেই, তাদের কা‌ছে এ‌দে‌শে প্রশাসন এর কঠোরতার অমান‌বিক কার্যক্রমে জনগন ব‌ন্ধি। আমরা অ‌নেকই প‌রিবার ক‌ষ্টে জীবন যাপন কর‌ছি কিন্তু সরকারী পদ‌ক্ষেপ গু‌লো স‌হোনশীল না, থাকার কার‌নে আমা‌দের জীবন বাচাঁ‌তে দেয়া‌লে পিঠ ঠে‌কে যা‌চ্ছে। আমা‌দের দে‌শের উচ্চ পর্যা‌য়ে রাজ‌নৈ‌তিক ব্যক্তি‌দের একটু ভা‌বা উ‌চিৎ এ দেশ ইউ‌রোপ বা আমে‌রিকা নয় যে, লকডাউন থাক‌লেও তা‌দের ম‌তো ঘ‌রে ঘ‌রে খাবার পৌছে যা‌বে। তাই তা‌দের ম‌তো ক‌রো আমা‌দের দেশ প‌রিচালনা কর‌তে হ‌লে আগে প্রতি‌টি সাধারন প‌রিবার এর মা‌ঝে খাদ্য পৌ‌ছে দিন যা‌তে ক‌রে রান্না ক‌রে কিছু খে‌তে পা‌রে। এভা‌বে অপ‌রিকল্পিত পদ‌ক্ষেপ নি‌য়ে কাজ কর‌লে এ‌দে‌শের জনওগন এর প‌ক্ষে আত্যহত্যা করা ছাড়া অন্য কোন পথ নেই।
তাই সরকারী প্রতিটি কর্মকর্তার মানবতার দিকে দৃষ্টি দিতে হবে তা না হলে গরীব ও অসহায় কর্মঠো মানুষদে;র এভাবে তাদের প্রতি কঠোর দেখালে তাদেরও করনীয় কিছু থাকবে না এর পর হয় তো বা কোন উপায় না পেয়ে চোর, ডাকাত, ছিন্তাই এসব কর্ম বেচে নেওয়া তাদের কাছে সহস যোগাবে। তাই বাচার তাগিদে মানুষ অনেক কিছু করতে পারে আমরা ভাল করতে গিয়ে খারাপের দিকে ঠেলে দিচ্ছি কিনা সে বিষয় ও ভেবে দেখতে হবে। আমাদের শিক্ষিত ব্যাক্তিদের এদেশের সাধারন পরিবার দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেশ পরিচালনা করতে হবে। পূর্বের ইতিহাস রচনা করতে গেলে জনওগন কি তার প্রমান খুজে পাব। প্রতিটি দেশের জনগন হল শক্তির মূল উৎর্স এই জনওগন ক্রমগত আঘাত পেতে থাকলে ভবিষত তারা পরিবর্তন করতে পারে। তাই এই দেশ স্বাধীনতার লক্ষ্য সাধারন মানুষের রক্ত এখনও মিশে আছে এদেশের মানুষ অনেক রক্ত দিয়েছে আমরা পাকিস্তানদের এখনও ঘৃনা করি তাই প্রশাসন এর অমানবিক আচারন এদেশের সাধারন মানুষদের প্রতি তাদের অত্যাচার আমার কাছে তা দেখে পাকিস্তানের সেই অমানুষ বলে মনে হয়। তাই রাষ্ট্রোর প্রশাসন জনগন এর প্রতি আক্রমন করছে তা, পাকিস্তানদের চেয়ে কোন দিক দিয়ে কম নয় তাই জনওগন আর প্রশাসন অমানবিক কার্যক্রম আমাদের হৃদয় আঘাত করে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ