বাংলাদেশে চারি দিকে কেমিকেল ছাড়া কোন খাদ্য নেই


 বাংলাদেশে

খাদ্য দ্রব্য ফরমালিং বা কেমিকেল মিশ্রনে কারনে গড় আয়ু কমে যাচ্ছে, এই রিপোট গুলো সরকারি ভাবে প্রকাশ করার কথা তা, আমরা জরিপ করে কারন খুজে পেয়েছি। এ দেশের কোন মন্ত্রলয় তার কাজ গুলো সঠিক ভাবে কাজ করে না। টাকা ও অর্থ সম্পদ এর উপর এতো খেয়াল খুশি যার জন্য সে নিজেও বিষক্ত খাদ্য খায় বুঝতেছে না, আমাদের পুরো বাংলাদেশের মানুষ ও বিষক্ত খাদ্য খাচ্ছি, হাট বাজার থেকে শুরু করে সব কিছুতেই বিষক্ত খাদ্য যাহা মানুষের হরমোন শক্তি দূরবল করে প্রতিটি মানুষ খুব দূরত্ব তার জীবন ধংশ হচ্ছে, অল্প বয়সে নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। কোন খাদ্যর কথা বলব যে ক্ষতিকারক নয় সব খাদ্যই পরিক্ষা করলে প্রমান পাওয়া জাবে কেমিকেল আছে । আমাদের দেশ উন্নত ও শিক্ষিত শব্দ প্রকাশ করছে কিন্তু তারা কেউ সার্ভিক ভাবে শিক্ষিত নয়। এদেশের মন্ত্রলয় শুধু টাকা গুনতে পারে সে বিষয় ভুল করবে না। বাংলাদেশের মিডিয়া গুলো কষ্টো করে সকল কিছু তুলে ধরে কিন্তু তা, সল্প সময় কার্যকারি দেখিয়ে পরে তারা নাকে তেল মেরে ঘুমিয়ে থাকে এর কোন খোজ খবর বা দৃষ্টি রাখে না। সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারি'রা কোন কাজই তা সঠিক ভাবে কাজ করছে না। মিডিয়া বা সাংবাদিক'রা কোন নিউজ বা খবর প্রকাশ না করার প্রর্যন্ত তারা সেই কর্মে নিয়জিত থাকে না। এমনই ভাবে দেখা গেছে বরিশাল শহরে একটি লোকাল পত্রিকায় ফরমালিং যুক্ত আম বাজারে বিক্রয় হচ্ছে তা প্রকাশ করলো এর পরে তারা বাজারে গিয়ে তাহা প্রমান পেয়ে সেই বিক্রেতাকে জরিমানা করা হলো কিন্তু তাদের কি কাজ শেষ হয়ে গেছে মনে হয় তাই। আনুমানিক আজ এক শপ্তা পর আমি একজন ক্রেতা হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার ও ক্রবার আম কিন্তে গিয়েছি বরিশাল শহরে পোট রোড মাছ ও কাচা বাজার সংলগ্নো রাশি রাশি কেমিকেল যুক্ত আম বিক্রয় হচ্ছ, ক্রেতাদের দৃষ্টি ও লোভ দেখানোর জন্য তারা ৩ কেজি ১০০ শত টাকা, এভাবে তারা বিক্রয় করছে। আমি গিয়ে দাড়িয়ে বল্লাম কেমন হবে ভাল না খারাপ, তখন বল্লো খেয়ে দেখুন তার কাছে অন্য একটি কাটা আম ছিল তা, থেকে কেটে দিচ্ছিল কিন্তু আমি বল্লাম না, এখান থেকে এই আম টি কাটি চাকু বা ছুরি টা দাও এর পর ছুরিটা দিয়ে কেটে দেখলাম খবার উপযোগি নয় এভাবে তারা বিক্রয় করছে। এমন ভাবে চলতেছে আমাদের দেশ, আমরা যখন সাংবাদিক'রা প্রকাশ করি তখন কিছু দিনের জন্য এর প্রতিরোধ করা হয় কিন্তু সরকার কি বা রাষ্টোর সে চাকরী করে সারা বছর বেতন নিয়ে থাকেন, সে তো সীমিত সময় জন্য চাকরী করেন না, তবে তার দায়িত্ব নিদিষ্ট সময়ের জন্য হবে কেন। মূল কথা হলো তারা কি এদেশের সকল মানুষ কে ভালবাসে এদেশের মানুষ বিষক্ত খাদ্য খাচ্ছে এ ব্যাপরে কোন দৃষ্টি বা কার্যকারি কোন পদক্ষেপ হাতে নিচ্ছে না। আমি মনে করি তারা শিক্ষিত কর্মকর্তা হলেও তাদের সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত নয়, তারা অবগত নেই যে, ফরমালিং যুক্ত খাদ্য মানবদেহর জন্য ক্ষতিকর এটা নিরমূল করতে হবে এ বিষয় কোন প্রকার কারো সুযোগ দেওয়া যাবে না।

শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.