বরিশাল সরকারি মুসলিম গোরস্থান জায়গা ক্রয়-বিক্রয় জন্য সাধারন জনওগন হতাশায় মৃত্যুর পর কবর স্থান এর জায়গা নেই

 

মানুষের সর্ব শেষ সমাপ্ত স্থান হল গোরস্থান
মুসলিম পরিবার মানুষদের মৃত্যুর পর তাদের দাপন করা হয় মাটিতে।
ইসলামের ইতিহাসে নতুন ভাবে বর্তমানে অনেক হাদিস খেতাব তৈরি হচ্ছে ব্যবস্যা বানিজ্য উদ্দেগ্যে তোমনি বরিশাল মুসলিম গোরস্থান বা বাংলাদেশে প্রতি টা জেলা বিভাগে এর বানিজ্যিক ব্যবসা চলমান। আমার প্রশ্ন: সরকার কি এই ব্যবসায় নিয়জিত না, মোল্লা বা অন্য চক্র এটা কে প্রতিষ্ঠিত করছে। আমরা যারা ইসলাম ধর্ম অনুসারি পৃথিবীর ইসলাম ধর্মের ইতিহাস খুজলে এই রকম কবর স্থানের জায়গা ক্রয় বিক্রয় করা কতো টা যুক্তিগত আমাদের মন স্থীর করে যদি বলি তবে এর ন্যায় বা সত্যোর কোন সন্ধান পাবনা। সরকারী মুসলিম গোরস্থান সরকার জনওগন এর বা মানব কল্যান ইসলামিক নিদের্শ অনুসারে সরকারী মুসলিম গোরস্থান নিয়জিত করেন। কিন্তু সরকার এই মুসলিম গোরস্থান থেকে কোন ব্যবসা চায় কিনা আমার এখনও জানা নেই, তবে বাংলাদেশ সরকার কাছে প্রশ্ন থাকে জনওগন এর। বর্তমানে বরিশাল শহরে সরকারী মুসলিম গোরস্থান এর কবর স্থান এর জায়গা বিক্রয় করতে করতে এখন আর কোন জয়গা ফাকা নেই বলে চলে এই জমি বেচা-কেনার টাকা সরকার এর অধীনে জমা হয় সঠিক ভাবে তাও প্রশ্ন। কবর স্থানের জায়গা কেনার মতো যাদের টাকা আছে তবে সরকারী মুসলিম গোরস্থানে তাদের বৈইধ্যতা দেওয়া হয় কেন, সরকারী মুসলিম গোরস্থান এটা সাধারন মানুষদের জন্য। আমি এখন সাধার জ্ঞানের মানুষ, সঠিক বিষয় লেখা এটা আমার ব্যক্তিগত বা রাস্ট্রের একজন নাগরিক হিসেবে আমার কথা জ্ঞাপন করছি সরকার এর কাছে। বর্তমান বাংলাদেশ সরকার তিনি একজন মুসলিম পরিবার এর সন্তান তিনিও ইসলাম ধর্মের কমবেশি অনেক ভাল জানেন। ইসলাম ধর্ম এমন একটি ধর্ম যা, বিশ্বের কোন বিজ্ঞানীর কাছে এই ধর্মের বিষয় কোন প্রশ্ন নেই। আমি অনেক কিছু বিষয় যাচাই করে দেখেছি মানুষের মৃত্যুর পর দাপনের জায়গা ক্রয়-বিক্রয় এটা গ্রহন যোগ্য বা ধর্ম নিয়মে নেই। তাই বাংলাদেশ সরকার মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনি এই বিষয় সঠিক পদক্ষেপ নিন। সরকারী মুসলিম গোরস্থান টি সম্পূর্ন রুপে উম্মক্ত করে দিন এখানে কোন ক্রয় বিক্রয় করার সুযোগ গ্রহন বন্ধ করে দিন। এতে আমাদের ইসলাম ধর্মের প্রতি এক টা প্রশ্ন হয় যে টা কোরআন কেতাব এ বহিভুত নহে। বর্তমানে যারা মুকোস্থ বিদ্ধা অর্জন করে অনেকেই ধর্ম কে ব্যবসায় পরিনত করে যাচ্ছে, এদের অনৈতিক কার্যক্রম সাধারন মানুষ এর কাছে প্রশ্ন হচ্ছে।

শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.