বাংলাদেশ হাই কোটের নিদের্শ, ইঁদুর ধরার জন্য বিড়াল পোশা হচ্ছে কিন্তু সেই বিড়াল যদি ইঁদুর না, ধরতে পারে তবে বিড়াল রাখার দরকার নাই, দুদক কে বলা হইছে। কিন্তু এসব বলে কি লাভ যে সংবিধান জালে কোন মাছ ধরা পরেনা আর চোর কে যদি দেওয়া হয় ঘর বানাতে তবে চোর তার পালানোর পথ অাগে বানাবে। সকল কর্মকর্তা যদি গোল আলু হয় তাবে তবে এসব বলে কি লাভ, আমারা তো জানি সকল কাজের কমিশন কানায় কানায় চলে যায়। বনচিত শুধু জনগন তাদের শুধু নাটক দেখানো হয় আর সব অাইন তো জনগন এর জনগন এর জন্য, সকল কর্মকর্ত কমিশন পায় কিন্তু জনগন কি পায়। সংবিধান শুদ্ধ হলে ইঁদুর বিড়াল বন্ধু হবে না, বিড়াল ইঁদুর কে ঠিকই ধরবে। সব নাটক শুধু জনগন কে নিয়ে তৈরি করে সকল ব্যক্তি, শুধু জনগন কে কিভাবে বোকা বানানো যায়। এদেশ কোন দিন বড় হতে পারবেনা এক দিকে উন্নায়ন হবে অন্যদিকে ধংশ হবে, যে দেশে আইন শুধু সাধারন মানুষদের জন্য যারা দেশের অর্থনৈতিক ভাবে কোন মৌলিক অধিকার পায় না। বাংক গুলোতে কোটি কোটি টাকা লুট করে খায়, সাধারন জনগন এর বাংক লোনের বাধা অনেক অজুহাত দেখায় যার জন্য জনগন তারা সহজ ভাবে লোন পায়না অার নিজেরা লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা বাংক লুট করে বিভিন্ন ভাবে খেলাপি দেখায়। মোট কথা যেখানে বাংক গুলো অতিরিক্ত এতো ডকুমেন্ট সাক্ষী ও সকল কাগজ পত্র যাচাই বাচাই করে মূল কথা হল যে সাধারন পাবলিক যখন লোন নিতে যায় তখন দশলাখ টাকা নিতে হলে বিশ লাক টাকার সিকিউরিটির মাধ্যমে তার লোন পাশ করে তা না হলে তাকে লোন দেওয়া হয়না তবে কিভাবে বাংক এর লোন খেলাপি হয়। সাধারন মানুষদের তো তারা লোন দেয়না তবে কি করে এ দেশের মানুষ বড় হবে, সরকার যদি তাদের সাহায্য না করে। সব বাংক কর্মকর্তারাই বাংক লুট করে, কোন লোন খেলাপি নাই সব তাদের বানানো নাটক
বিশ্বের মধ্যে আই এস হল, আন্তজাকি মুসলিম বিরোধি দল এরা কোন জাতি তা প্রমান পাইনি।
বিশ্বের মধ্যে আই এস হল, আন্তজাকি মুসলিম বিরোধি দল এরা কোন জাতি তা প্রমান পাইনি। তাদের উদ্দেশ্য হল সারাবিশ্ব যাতে মুসলিমদের খারাপ ভাবে বা খারাপ দৃষ্টিতে দেখে সেই চক্রান্ত মুলক কাজ করে। আজ সারাবিশ্বে তারা মুসলিম কে জঙ্গি বানিয়েছে, যাতে সাধারন মানুষ মুসলিমদের ঘৃনা চোখে দেখে। ওরা যদি সত্যিকার আইএস বা মুসলিম ধারমিক হতো এভাবে সাধারন মানুষদের হত্যা করত না। যে হত্যার গুরু তাকে ধংশ করত, অার মুসলিম কোরআনে বলে নাই যে উপাসনা করে সে যাকে করুক ধর্ম নিয়ে কোন বাড়া বাড়ি নয়। কখনও দেখা যায় তারা মসজিদ ও ধংশ করে এটাও আইএস কিন্তু তারা কোন ধর্ম পালন করে। তাই অামি মনে করি অান্তজাতিক কোন বড় চক্রান্ত যাতে সাধারন মুসলিমদের উপর সাধারন অন্য ধর্ম মানুষ মুসলিমদের উপর আক্রমন করে যাতে তারা মুসলিম মানুষদের ঘৃনা চোখে দেখে। এমনিতেই দেখা যায় সারাবিশ্বে অন্য ধর্মের মানুষ এমনে এমনেই মুসলিম ধর্ম গ্রহন করছে, তাই দেখে কিছু শয়তান মানুষ খেপে যায় এটা তারা মানতে পারছেনা। আইএস কোন মুসলিম সংগঠন নয় তারা বিশাল শক্তির খাটায় ভাল কোন কাজে নয় যে শক্তি প্রয়োগ করে যাতে মুসলিমদের অন্য ধর্মের মানুষ ঘৃনা করে। আই এস যদি মুসলিমরা চালাত তবে তারা বাচঁতে পারত না। তাই অামি এটাও বলতে চাই কোন মুসলিম জাতি এদের সাথে সম্পর্ক করবেন না, এরা মুসলিম জাতি কে ধংশ করার বিশাল আন্তজাতিক চক্রান্ত। অন্য ধর্মের সাধারন মানুষ যাতে মুসলিমদের ঘৃনা করে, তাদের মাঝে কোন ভাল সম্পর্ক না, থাকার জন্য একটি চক্রন্ত। আইএস যারা বা বর্তমান আইএস নামে যে পরিচিত এটা কারা পরিচালনা করে একবার ভেবে দেখেন খুজে পাবেন এর মূল রহস্য, কোন মুসলিম দেশ এদের সাহায্য করলে এরা নিজেরাই চলতে পারবে না। তাই মুসলিমদের বলতে চাই এদের সাথে সম্পর্ক করা হবে চরম ভূল। যদি তাদের ইসলামের কোন ভাল উদ্দেশ্য থাকত তবে সাধারন মানুষ না মেরে মূল দোষিকে এটাক করতো যারা সাধারন মানুষ তাদের মারলে কি হবে যে গুরু তাকে মারে না, তার মানে মুসলিমরা যাতে একটা চক্রন্ত মধ্যে আটকা পরুক সেটা তাদের উদ্দেশ্য যে বিশ্বে অনেক বড় বড় মানুষ গুলো এখন ইসলাম গ্রহন করছে, সেটা তাদের কষ্টো দেয় তাই তারা মুখ প্রকাশ করতে না পারায় তারা অন্তজাতিক শক্তি ও জ্ঞান প্রয়োগ করছে। তারা প্রয়োজনে নিজেদের ধর্মের মানুষদের মেরে এখন মুসলিম জাতির উপর খেপিয়ে দিচ্ছে। যাদি যুক্তরাষ্টো চায় তবে অাইএস কোথাও বের হবেনা, তবে বের হবে না। তাই মুসলিমদের বলতে চাই আইএস হবার আপনাদের দরকার নাই, এটা একটি অন্তজাতিক চক্রান্ত এতে আপনার আমার কোন উপকার আসবেনা। সন্ত্রাস হয়ে কোন লাভ নেই, পারলে জনগনের নেতাহন সেই পথে এগিয়ে যান।
কিছু কিছু সমাজ সেবক আছে
কিছু কিছু সমাজ সেবক আছে যারা গরীব মানুষদের যাকাত ও কাপড় বিতারন করে সবাই কে দেখাবার জন্য কিন্তু পরে অন্তর পুরে ছাই হয়ে যায়। আসলে এমন কেউ যদি থেকে থাকেন তাদের মানুষ দেখাবার জন্য তাদের যাকাত হবে না। যা কিছু দিবেন মন থেকে হাসি মুখে দিবেন, মন থেকে ইচ্ছে যাকাত দেবার ইচ্ছে না, হলে যাকাত দিবেন না। আল্লা আপনাকে যোর করেনি দিতে দিলে আপনারই লাভ হবে। বাংলাদেশের মানুষ গরীবদের যে যাকাত এর সামগ্রহি দেওয়া হয় তা হল একে বারে কম টাকার পন্য যা তারা রুমাল ও ব্যবহার করে না। আমি দির্ঘ দিন ধরে দেখে আসছি যে, যাকাত এর জন্য আলাদা ভাবে পন্য গুলো তৈরি করা হয় যা দোকানে গিয়ে বললেই পাওয়া যায় এক নামে। আসলে একবার ভেবে দেখুন আপনার যাকাত কি পূর্ন হয়েছে যাকাত সম্পকে ভাল না যানলে জেনে নিবেন। অর্থ ব্যয় করলেন কিন্তু কবুল হল না, তবে দিয়ে কি লাভ। যে পন্য আপনার কাছে ভাল লাগবে না তা, অন্য গরীব মানুষদের দিলে যাকাত হবে না। অধিক দামি জিনিস নয় পন্য গুলো হতে হবে মানসম্পন্য।
বর্তমানে সারাবিশ্বে রাজনীতি ধংশের পথে
বর্তমানে সারাবিশ্বে রাজনীতি ধংশের পথে !
আজ আমেরিকা ও ভারত জনগন এর গনত্যন্ত্র মুছে ফেলছে যার মধ্যে আমেরিকা ছোট দেশগুলো কে জনগন এর ভোটার অধিকার দিয়ে ছিল। অাজ যারা বিচার ও আইন প্রসাশন সৃষ্টি শিখিয়ে ছিল তারা এখন বিলিন এর পথে, যারা ল, আবিস্কার করেছে পুলিশ বিভাগ তৈরি করেছে, তারাই এখন কোন কিছু মানছে না। তবে এখন বিশ্বের সকল গনতন্ত্র হাড়িয়ে যাচ্ছে এর ফলে বিশ্বের মানুষ গুলো আতাংকে ভাবে বেচেঁ অাছে সকল মানুষ, সারাদেশে যুদ্ধ একের পর এক একটি দেশ হুমকির মুখো মুখি হচ্ছে। তাই বর্তমানে সু-শিক্ষা ও সু-জ্ঞানের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে রাজনীতি ও মানুষের অধিকার । ১০০% লোক এর মধ্যে ১০ জন মানুষ কোটি পতি বা লক্ষ্য পতি । সমাজে বাকি মানুষদের কোন সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না, তারা পৃথিবীতে কোন রকম দিন যাপন করছে। তাদের অধিকার ফিরিয়ে দেবার মতো কোন মানুষ খুজে পাওয়া দূরলব, শিক্ষার অবনতি হওয়ার কারনে অাজ সমাজে বেচেঁ থাকার কোন নিশ্চয়তা নেই। আমরা অতীতে যাদের ইতিহাসে পড়ালেখা পরেছি আর ভবিষতে যারা ইতিহাসে লেখা পড়া করে জানবে। যে জনগন এর অধিকার ছিনিয়ে ও ভাল নেতাদের হত্যা করে রাজনীতি নেতা হওয়া যায়। ভবিষতের রাজনীতি হবে সল্প সময়ের জন্য একজন আসবে আর একজন চলে যাবে
আজ আমেরিকা ও ভারত জনগন এর গনত্যন্ত্র মুছে ফেলছে যার মধ্যে আমেরিকা ছোট দেশগুলো কে জনগন এর ভোটার অধিকার দিয়ে ছিল। অাজ যারা বিচার ও আইন প্রসাশন সৃষ্টি শিখিয়ে ছিল তারা এখন বিলিন এর পথে, যারা ল, আবিস্কার করেছে পুলিশ বিভাগ তৈরি করেছে, তারাই এখন কোন কিছু মানছে না। তবে এখন বিশ্বের সকল গনতন্ত্র হাড়িয়ে যাচ্ছে এর ফলে বিশ্বের মানুষ গুলো আতাংকে ভাবে বেচেঁ অাছে সকল মানুষ, সারাদেশে যুদ্ধ একের পর এক একটি দেশ হুমকির মুখো মুখি হচ্ছে। তাই বর্তমানে সু-শিক্ষা ও সু-জ্ঞানের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে রাজনীতি ও মানুষের অধিকার । ১০০% লোক এর মধ্যে ১০ জন মানুষ কোটি পতি বা লক্ষ্য পতি । সমাজে বাকি মানুষদের কোন সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না, তারা পৃথিবীতে কোন রকম দিন যাপন করছে। তাদের অধিকার ফিরিয়ে দেবার মতো কোন মানুষ খুজে পাওয়া দূরলব, শিক্ষার অবনতি হওয়ার কারনে অাজ সমাজে বেচেঁ থাকার কোন নিশ্চয়তা নেই। আমরা অতীতে যাদের ইতিহাসে পড়ালেখা পরেছি আর ভবিষতে যারা ইতিহাসে লেখা পড়া করে জানবে। যে জনগন এর অধিকার ছিনিয়ে ও ভাল নেতাদের হত্যা করে রাজনীতি নেতা হওয়া যায়। ভবিষতের রাজনীতি হবে সল্প সময়ের জন্য একজন আসবে আর একজন চলে যাবে
দেশের সম্পদ লুট করে সম্পদে হাবুডুবুতে প্রান উপভোগ করে
আমি এমন কিছু আইনের সূচনা জানি তা, অনেকে খুজতে খুজতে হয়রান হয়ে যাবে।
শুরু করলাম; বিশ্বে সমাজ রক্ষা ও সামাজিক ভাবে বেচে থাকার জন্য নিতিমালা বা বিধান তৈরি হয়। তাই সকল দেশে এর নিয়ম গুলো মেনে চলে। ন্যায়, অন্যায়, ও অধিকার নিয়ে বিশ্বের আইন নীতিমালা। কিন্তু এমন কিছু ব্যপার বা বিষয় আছে, যা রাষ্ট্রের জনগন এর অধিকার বিধান থাকা দরকার ছিল কিন্তু সে রকম কোন আইন নেই। মনে করেন আপনি যে দেশের জনগন সেই দেশ খনিজ সম্পদে ধনি হয়ে গেল তখন রাষ্ট্র আপনাকে কোন কিছুই পোদান করলো না, কিন্তৃ কিছু সংখ্যাক লোক তাহা ভোক করছে, তখন কিভাবে সে তার অধিকার গ্রহন করবে। যে খানে কোন এ বিষয় কোন আইন নেই, কিন্তু এটা সেই দেশের জনগন এর তাদের অধিকার আছে, এর অধিকার কি আইনের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভাব। আইন তো ন্যায় এর পক্ষে তবে আইন কি তার দাবি সামর্থন দিবে। সামান্য কিছু লোক ভোগ করে যাবে, কিন্তু এটা তো রাষ্টের কোন সঠিক পরিকল্পনা হতে পারেনা। সামান্য কিছু লোক, রাষ্ট্রের সম্পদ ভোক করবে রাষ্ট্রের যুবকরা হতাসায় জীবন টা ধংশ হয়ে যাবে, এটা রাষ্ট্রের ধারাবাহিক ভাবে চলা জনগন এর অধিকার বলে কিছু থাকছে না। শুধু দারিদ্র সমগোষ্ঠি দেশের বোঝা টেনে যাবে, অার ভোক করবে সমান্য কিছু লোক। যেখানে দেখা যায় আমাদের দেশের সম্পদ উচ্চ দামে কিনে কষ্টের সহিত ভোক করে থাকি কিন্তু আমাদের হতাসা এই নিজদেশের সম্পদ নিজেরাই বেশিদামে কিনতে হয়। কিছু সংখ্যাক লোক দেশের সম্পদ লুট করে সম্পদে হাবুডুবুতে প্রান উপভোগ করে। আমি এর প্রতিকার চাই, এই দেশের সকল মানুষ অর্থ সম্পদ এর হিসাব দেবার জন্য সরকার এর কাছে বাধ্য থাকে। সকল ব্যক্তির তার সম্পদের আয়ের উৎস দেখাতে হবে, এমন কি ভৈাতিক ভাবে তারা রাত্রারাত্রী টাকার পাহাড় গড়ে তুলে। সরকার কি এদের সম্পদের হিসাব দেখবার দায়িক্ত পালন করে। দুরনীতি করে দেশের টাকা লুট করে জনগন কে বনচিত করে নিজেদের সম্পদের পাহাড় গড়ে। এদের কি কোন বিচার হবে না, আমি চাই এই রাষ্ট্রে আমার সকল অধিকার ফিরে পেতে।
শুরু করলাম; বিশ্বে সমাজ রক্ষা ও সামাজিক ভাবে বেচে থাকার জন্য নিতিমালা বা বিধান তৈরি হয়। তাই সকল দেশে এর নিয়ম গুলো মেনে চলে। ন্যায়, অন্যায়, ও অধিকার নিয়ে বিশ্বের আইন নীতিমালা। কিন্তু এমন কিছু ব্যপার বা বিষয় আছে, যা রাষ্ট্রের জনগন এর অধিকার বিধান থাকা দরকার ছিল কিন্তু সে রকম কোন আইন নেই। মনে করেন আপনি যে দেশের জনগন সেই দেশ খনিজ সম্পদে ধনি হয়ে গেল তখন রাষ্ট্র আপনাকে কোন কিছুই পোদান করলো না, কিন্তৃ কিছু সংখ্যাক লোক তাহা ভোক করছে, তখন কিভাবে সে তার অধিকার গ্রহন করবে। যে খানে কোন এ বিষয় কোন আইন নেই, কিন্তু এটা সেই দেশের জনগন এর তাদের অধিকার আছে, এর অধিকার কি আইনের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভাব। আইন তো ন্যায় এর পক্ষে তবে আইন কি তার দাবি সামর্থন দিবে। সামান্য কিছু লোক ভোগ করে যাবে, কিন্তু এটা তো রাষ্টের কোন সঠিক পরিকল্পনা হতে পারেনা। সামান্য কিছু লোক, রাষ্ট্রের সম্পদ ভোক করবে রাষ্ট্রের যুবকরা হতাসায় জীবন টা ধংশ হয়ে যাবে, এটা রাষ্ট্রের ধারাবাহিক ভাবে চলা জনগন এর অধিকার বলে কিছু থাকছে না। শুধু দারিদ্র সমগোষ্ঠি দেশের বোঝা টেনে যাবে, অার ভোক করবে সমান্য কিছু লোক। যেখানে দেখা যায় আমাদের দেশের সম্পদ উচ্চ দামে কিনে কষ্টের সহিত ভোক করে থাকি কিন্তু আমাদের হতাসা এই নিজদেশের সম্পদ নিজেরাই বেশিদামে কিনতে হয়। কিছু সংখ্যাক লোক দেশের সম্পদ লুট করে সম্পদে হাবুডুবুতে প্রান উপভোগ করে। আমি এর প্রতিকার চাই, এই দেশের সকল মানুষ অর্থ সম্পদ এর হিসাব দেবার জন্য সরকার এর কাছে বাধ্য থাকে। সকল ব্যক্তির তার সম্পদের আয়ের উৎস দেখাতে হবে, এমন কি ভৈাতিক ভাবে তারা রাত্রারাত্রী টাকার পাহাড় গড়ে তুলে। সরকার কি এদের সম্পদের হিসাব দেখবার দায়িক্ত পালন করে। দুরনীতি করে দেশের টাকা লুট করে জনগন কে বনচিত করে নিজেদের সম্পদের পাহাড় গড়ে। এদের কি কোন বিচার হবে না, আমি চাই এই রাষ্ট্রে আমার সকল অধিকার ফিরে পেতে।
সতর্ক থাকুন বাংলাদেশের সকল মানুষ
বাংলাদেশে পূর্বে থেকে আমি আগেও শুনেছি যে কোন কাজের স্বার্থের জন্য শিশু বা যুবক মানুষে মাথা কাটা বলি দেওয়ার জন্য বাচ্চাদের চুরি করে নেওয়া হয়। কিন্তু আসলে সত্যে কোন দিন প্রকাশ করা হয়নি ঘটনাটি উৎঘাটিত করে। অনেক সময় শুনছি যখন প্রশাসন এর হাতে ধরে দেওয়া হয় তখন কার ইসারায় ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। আমি শুনেছি বাংলাদেশের জনগন এর মুখে। কেন আপনারা এরকম জঘন্য খরাপ কাজ করেন। আমি বিশ্বাস করি কোরআন এর মাধ্যেমে এর প্রতিরোধ করা সম্ভাব। যতো টাকার বিনিময় এই কাজ গুলো করা হয় তার চেয়েও কম মূল্যে এর প্রতিরোধ করা যায়। তাই এই শয়তান কে খুশি করিয়ে কোন কাজ করা এটা জন্য নিজেই নাস্তিক হবেন। কারন সৃষ্টিকর্তার উপরে কোন শক্তি নেই। আসলে আমার গভেসনা সঠিক বর্তমানে মানুষ গুলো উপরে ধর্ম পালন করে ভিতরে নাস্তিক। বিশ্বাস যদি করি তবে শয়তান কে খুশি করব কেন ?
আজ শুধু বাংলায় নয় সারাবিশ্বে এখন শক্তির অপব্যবহার
আজ শুধু বাংলায় নয় সারাবিশ্বে এখন শক্তির অপব্যবহার।মানুষের শ্রেনীনিবাস পরিবতন সাথে সাথে সম্ভতা, উঠেগেছে। নেই কোন উপকার এর প্রতিদান, আছে শুধু প্রত্যারনা ও ধোকাবাজ। আর কোন দিন আবিস্কার হবে না, সত্যের কলমিস, গে্ৗরব করে কোন বই এর নাম শুনি না, যে ঐ লেখক তার জীবন বাজি রেখে সংগাম করে নিজে দু মুঠো পাণতা ভাত খেয়ে মিথ্যার সাথে সংগ্রাম করে সত্যে কে উচু করে রেখেছে। সেই দিন গুলো আর ফিরে আসবেনা, যখন কাজী নজরুল, রবীন্দনাথ, ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর আরও অনেকে যাদের লেখা ও গল্প গুলো মনে হয় জ্ঞান এর ভান্ডার আর এখন তো সবাই ছুটে চলে সত্যে কে কবর দিয়ে কখন কার জীবন ধংশ করা যায়। যানি না ভবিষতে ইতিহাসের পাতায় বর্তমান গুলো চলে এলে মনে হবে যেনো আধাঁর রাতের পেচা সে হবে এখন সোনার হরিন। তাই পৃথিবীর রুপকার হলো লেখক যাদের লেখার জন্য পরিবর্তন হয় সারাবিশ্ব তাদের উপর ভিক্তি করে সকল মানুষের আদর্শ ফিরে আসে। পুরো বিশ্ব একজন কলমিস্ট এর কাছে বন্দি, তারাই পারে সত্যো কে ফিরে আনতে। তোমারও নাম একদিন ইতিহাসের পাতায় থাকতে পারে। একবার ভেবে দেখুন যতো ঘটনা কল্পনা রহস্য সত্যে মিথ্যা সব কিছু বাচিয়ে রাখে কলমিস্ট সবাই কে বন্ধু না করে আমরা সত্যে কে জীবিত করি। একজন কলমিস্ট যদি সত্যে কে চাপা দিয়ে মিথ্যে কে বাচিয়ে রাখার চেষ্টা করে সেই তার ভূলের কারনে হাজার হাজার পরিবার ধুকে ধুকে মরে যাচ্ছে। এর ফল তুমিই বহন করে নিয়ে চলে যাবে, তোমার মৃত্যু টা অনেক কঠিন হতে পারে। তাই এই মরন অস্ত্রকারনে পৃথিবীর সামাজিক আইন ও দায়িত্ব আজ বিলিন এর পথে। হয় তোবা আমাদের কলমিষ্ট এর জন্য দূষন হয়ে যাচ্ছে গোটা বিশ্ব আমরা খুব সীমিত সময়ের জন্য ভাল থাকি কিন্তু কর্মের ফলে এক সময় নিজ সন্তানই হত্যা করে তার পিতা মাতা কে। এটা একটি অভিসাপ, এভাবে কিছু মানুষ প্রতিদান পাবে যারা দেশের মানুষের ঠকাইয়াছিল তার কিছু টা বুঝে যখন তার শোধন করার কোন সুযোগ থাকে না। আমরা কি ভাল মন্দ বুঝি, সেটা কি ?
জারা এখন ও ইউটপ থেকে কোন ইনকাম করতে পারছেন না নতুন
জারা এখন ও ইউটপ থেকে কোন ইনকাম করতে পারছেন না, খুব সহজেই ইনকাম করতে
পারবেন আপনারা আমার সাথে থাকলে। মনে রাখবেন দশের লাঠি একের বেঝা, কোন
ঝামেলা ছাড়াই সহজেই আপনি একজন ইউটপার হতে পারবেন এবং হাজার হাজার টাকা
ইনকাম করুন। মানুষ চেষ্টা করলে সব কিছু করতে পারে তার জন্য দরকার সময় এবং
একজন ভাল ইউটপার হতে হলে সকল ইউটপার এর মোবাইল কন্টাক নাম্বার দরকার। আমি
অনেক কিছু যাচাই করে ভেবে দেখলাম যারা এখন অনেক বড় ইউটপার আছেন তারা এবং
তাদের সাথে আমরা তুলনা করতে গেলে আমরা বর্তমানে একজন ইউটপার হওয়া অনেক
কঠিন। একজন বড় ইউটপার এর যে জ্ঞান ও অভিগ্যতা আছে তারা যা পারে আপনার সেই
কাজ করতে পারবেন না। সেই রকম হতে হলে অনেক কাজ শিখতে হবে, আর অনেকে মাঝ পথে
গিয়ে থেমে যায়। আমি একটি নতুন সিষ্টেম পেয়েছি যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে
একজন ইউটপার হয়ে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেই জন্য দরকার আমরা যারা
বাংলাদেশে আছি সকল এর মোবাইল নাম্বার যাতে খুব সহজে কাজ করতে পারি।
+88 01915429490
+88 01915429490
বাংলাদেশে যাদের ইউটপ চ্যানেল আছে তাদের জন্য বলছি
বাংলাদেশে যাদের ইউটপ চ্যানেল আছে তাদের জন্য বলছি
দেশ এগিয়ে যাবে আমরাও এগিয়ে নিয়ে যাব সবাই কে নিয়ে
এমন একটি সহজ উপায় থাকা দরকার এবং ইচ্ছা করলে একটি কমিটি নেটওয়াক গড়ে তুলতে পারি যার দ্বারা আমরা ইউটপ সদস্য যারা আছি্ সকল বাংলাদেশী ইউটপ সদস্য একত্রে একটি ডাটাবেস করি এই ডাটাবেস মাধ্যমে আমরা একজন আর একজন কে সাব টু সাব এবং চ্যানেলের র্যা নডাম করো দিব এবং সকলে মোবাইল নাম্বর ফেসবুক আইডি লিং দিতে হবে যাতে প্রয়োজনে যে কারও সাথে যোগাযোগ করতে পারে। আমরা নিজেরা নিজেদের সাহায্য করি তবে খুব সহজে আমরা ইউটপ থেকে সবাই কমবেশি ইনকাম হবেই তাই আসুন সকল ছোট বড় ইউটপ গন আমরা সবাই এক হই। আর দেশের মানুষের দিকে মানবিক ভাবে দৃষ্টি দিয়ে সকলে সকলের কাজ করলে আমরা সবাই খুব সহজে এগিয়ে যেতে পারব। মো: সুমন বরিশাল: ০১৯১৫৪২৯৪৯০
দেশ এগিয়ে যাবে আমরাও এগিয়ে নিয়ে যাব সবাই কে নিয়ে
এমন একটি সহজ উপায় থাকা দরকার এবং ইচ্ছা করলে একটি কমিটি নেটওয়াক গড়ে তুলতে পারি যার দ্বারা আমরা ইউটপ সদস্য যারা আছি্ সকল বাংলাদেশী ইউটপ সদস্য একত্রে একটি ডাটাবেস করি এই ডাটাবেস মাধ্যমে আমরা একজন আর একজন কে সাব টু সাব এবং চ্যানেলের র্যা নডাম করো দিব এবং সকলে মোবাইল নাম্বর ফেসবুক আইডি লিং দিতে হবে যাতে প্রয়োজনে যে কারও সাথে যোগাযোগ করতে পারে। আমরা নিজেরা নিজেদের সাহায্য করি তবে খুব সহজে আমরা ইউটপ থেকে সবাই কমবেশি ইনকাম হবেই তাই আসুন সকল ছোট বড় ইউটপ গন আমরা সবাই এক হই। আর দেশের মানুষের দিকে মানবিক ভাবে দৃষ্টি দিয়ে সকলে সকলের কাজ করলে আমরা সবাই খুব সহজে এগিয়ে যেতে পারব। মো: সুমন বরিশাল: ০১৯১৫৪২৯৪৯০
বর্ষা কালে গাড়ির চালকদের একটু মানবিক হওয়া উচিত
#অনুরোধ
বর্ষা কালে গাড়ির চালকদের একটু মানবিক হওয়া উচিত.. কারন জোরে গাড়ি চালানোর জন্য রাস্তায় জমে থাকা কাঁদা জল মানুষের গায়ে এসে পড়ে... তাই চালকদের কাছে অনুরোধ আপনারা একটু দেখে গাড়ি চালান.... যাতে হাটার /স্কুলে যাওয়ার পথে আর কোন পথচারী/ স্টুডেন্টদের গায়ে কাঁদা না লাগে।
বাংলাদেশের জনগন হল মায়ের কোলের শিশুর বাচ্চা, তারা বুঝেনা শুনে না
বাংলাদেশের জনগন হল মায়ের কোলের শিশুর বাচ্চা, তারা বুঝেনা শুনে না, কে ভাল কে খারাপ, কে দেশ ও জনগন কে বিপদের হাত থেকে বাচাতে পারে তাদের সেই বুঝ হয় নায়। তাই এই দেশের অবুঝ জনগন কে বুঝিয়ে শুনিয়ে তাদের ভোট দেশের উন্নায়নে আওয়ামী লীগ দল কে ভোট দেওয়ার জন্য আমরা যথাযর্থ ভাবে তাদের সেবায় সব সময় নিয়েজিত, আসুন আর বলুন কেন ও আওয়মী লীগ সরকার কে ভোট দিবেন না। কারন টা সঠিক ভাবে বলতে হবে, একটি জনগন চায় তার শহর বা গ্রাম এর রাস্তা ঘাট উন্নাত হোক উন্নাত দেশের মতো আমরা ও এগিয়ে যেতে চাই আর এই কাজ যাদি আমাদের আওয়ামী লীগ সরকার করতে পারে তবে কেন ও ভোট টা আওয়ামী লীগ সরকার কে দিবেন না ?? আপনারা সাধারন জনগন আপনাদের চাওয়া পাওয়া হল দেশের উন্নায়ন সেটা আওয়ামী লীগ সরকার দিতেছে একের পর এক পর্যাক্রমে বিভিন্ন ধাপে কাজ করে যাচ্ছে তাই তাদের জন্য একটু সুযোগ দেওয়া কি আপনাদের কর্তব্য নয়। আমি শুধু তাদের বলছি যারা রাজনৈতিক বা কোন দল করেন না, তাদের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার হল যারা পার্কবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে ছিল সেই দল, যাদের বিনিময় আজ মুক্ত আকাশে বাংলা ভাষায় কথা বলেন, এটা আওয়ামী লীগ দলের অবদান। আওয়ামী লীগ সরকার দেশ ও জনগনের কল্যান চায়, তাই দেশ আপনাদের হাতে আপনাদের মতে যা চাবেন তাই হবে এর জন্য কেউ দাই নয়। আপনারা যেনে শুনে ভুল করলে সেই ভুলের মাসুল আপনাদের গুনতে হবে। আগের তুলনায় এখন অনেক শান্ত ও সুষ্ঠ নিরাপদে আছেন। এই সরকার কে আবার ও একটু সময় দিন উন্নায়নের কাজে বাধা না, দিয়ে আপনারা আওয়ামী লীগ সরকার কে ভোট দিয়ে, দেশ ও সকল জনগন কে সুখময় একটি স্বপ্নের দেশ বাস্তবায়ন করার লক্ষ আপনারা আওয়ামী লীগ সরকার এর পাশে থাকুন।
বরিশাল ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ রাজনীতি দল কখনও কি সু-সংঙ্গঠিত হতে পারবে ??
বরিশাল ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ রাজনীতি দল কখনও কি সু-সংঙ্গঠিত হতে পারবে ?? আসলে অনেকের জানা নেই অাসল রাজনৈতিক ব্যক্তি কারা, একমাত্র ছাত্র রাজনৈতিক থেকে যারা শ্রম দিয়ে বড় হবে তারাই হবে নিজ দলের যেগ্য নেতা বা কর্মি। আর অনেকেই আছে অর্থনৈতিক সমস্যার জন্য সে নিজের পথ এগিয়ে আসতে পারে না, তাদের মধ্যে আমি একজন। যে হেতু আমার কোন টাকা নেই তাই সমস্যাও বেশি, আমার জীবন টা হয়েছে সংগ্রামী জীবন। বর্তমান জীবন কে বন্ধু আর কে আপন তা বিশ্বাষ করা যায় না, তবুও জেনে শুনে জীবন চলছে। কিন্তু কেন আওয়ামীলীগ করি সেটাই হল প্রশ্ন। মানুষ যখন যানতে পারে সত্যে কি? তখন সত্যেকেই গ্রহন করে নেয়। এদেশে শেখ মুজিবুর রহমান তার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বধীনতা অগ্রসর হয়েছে, বাংলার মানুষ এদেশ স্বাধীন করেছে। আওয়ামী লীগ সেই দল যারা পার্কবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে এ দেশ স্বাধীন করেছে। এর জন্য এই দলের প্রতি আমার সম্মান জাগে, কিন্তু দির্ঘ ১৫/১৬ বছর দল কে ভালবেসে ছিসকে নেতাদের কবলে আটকে পরে আছি এখনও এমন এক গোল বস্তুর ভিতরে আটকা পরে আছি যা বেড় হতে পারছি না আমি এতো বছর ধরে সাহসী নেতা খুজে পেলাম না, কারন আমি তো গরিব আমার টাকা নেই তাই আমার পাশে দাড়াবার কেউ নেই। কারন ১৫নং ওয়ার্ডে আমি স্থানীয় বাসিন্দা হলেও এখানে বি, এম, পি চেলা নেতা বেশি তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল যার জন্য অনেকে আওয়ামী লীগ দলের লোক হয়েও অন্য দলের টাকা খেয়ে আমার পথে বাধা হয়ে দাড়ায়। আমি তো শেখ মুজিবুর রহমানের রক্তের পরিবার এর কেউ নয় যে আমার বিপদে আসবে, শুধু দল করি বটে। আমি দালালি রাজনৈতি ভালবাসি না, এটাই আমার সমস্যা। আমার ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সংঙ্গঠন বেশ কিছু লোক খারাপ যাদের জন্য দল টি সু- সংঙ্গঠিত হতে পারছেনা। তারা বি,এম,পি দলের থেকে টাকা খেয়ে আওয়ামী লীগ ভাল ব্যক্তি গনকে সাধারন কর্মি বানিয়ে রেখে তাদের দূরে সরিয়ে রেখেছে যাতে আওয়ামী লীগ দল একটি সু-সংঙ্গঠিত না হতে পারে। আমি সেই যে একমাত্র ব্যক্তি মিনতী করেছিলাম ১৫নং ওয়ার্ড টি পরিবর্তন আসুক। আল্লাহর অসীম কিপায় পরিবর্তন হলো কিন্তু আমি এখনও সেই দালাল দের হাত থেকে মুক্তি পাচ্ছি না। এখনও ছদ্য বেশি সেই নাম ধারী আওয়ামী লীগ হাতে বন্ধি। এ জন্য মাঝে মাঝে মনে হয় আল্লাহ গরিদের ভালবাসে না কারন তাদের কান্না তার কাছে প্রিয়।