আজ শুধু বাংলায় নয় সারাবিশ্বে এখন শক্তির অপব্যবহার।মানুষের শ্রেনীনিবাস পরিবতন সাথে সাথে সম্ভতা, উঠেগেছে। নেই কোন উপকার এর প্রতিদান, আছে শুধু প্রত্যারনা ও ধোকাবাজ। আর কোন দিন আবিস্কার হবে না, সত্যের কলমিস, গে্ৗরব করে কোন বই এর নাম শুনি না, যে ঐ লেখক তার জীবন বাজি রেখে সংগাম করে নিজে দু মুঠো পাণতা ভাত খেয়ে মিথ্যার সাথে সংগ্রাম করে সত্যে কে উচু করে রেখেছে। সেই দিন গুলো আর ফিরে আসবেনা, যখন কাজী নজরুল, রবীন্দনাথ, ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর আরও অনেকে যাদের লেখা ও গল্প গুলো মনে হয় জ্ঞান এর ভান্ডার আর এখন তো সবাই ছুটে চলে সত্যে কে কবর দিয়ে কখন কার জীবন ধংশ করা যায়। যানি না ভবিষতে ইতিহাসের পাতায় বর্তমান গুলো চলে এলে মনে হবে যেনো আধাঁর রাতের পেচা সে হবে এখন সোনার হরিন। তাই পৃথিবীর রুপকার হলো লেখক যাদের লেখার জন্য পরিবর্তন হয় সারাবিশ্ব তাদের উপর ভিক্তি করে সকল মানুষের আদর্শ ফিরে আসে। পুরো বিশ্ব একজন কলমিস্ট এর কাছে বন্দি, তারাই পারে সত্যো কে ফিরে আনতে। তোমারও নাম একদিন ইতিহাসের পাতায় থাকতে পারে। একবার ভেবে দেখুন যতো ঘটনা কল্পনা রহস্য সত্যে মিথ্যা সব কিছু বাচিয়ে রাখে কলমিস্ট সবাই কে বন্ধু না করে আমরা সত্যে কে জীবিত করি। একজন কলমিস্ট যদি সত্যে কে চাপা দিয়ে মিথ্যে কে বাচিয়ে রাখার চেষ্টা করে সেই তার ভূলের কারনে হাজার হাজার পরিবার ধুকে ধুকে মরে যাচ্ছে। এর ফল তুমিই বহন করে নিয়ে চলে যাবে, তোমার মৃত্যু টা অনেক কঠিন হতে পারে। তাই এই মরন অস্ত্রকারনে পৃথিবীর সামাজিক আইন ও দায়িত্ব আজ বিলিন এর পথে। হয় তোবা আমাদের কলমিষ্ট এর জন্য দূষন হয়ে যাচ্ছে গোটা বিশ্ব আমরা খুব সীমিত সময়ের জন্য ভাল থাকি কিন্তু কর্মের ফলে এক সময় নিজ সন্তানই হত্যা করে তার পিতা মাতা কে। এটা একটি অভিসাপ, এভাবে কিছু মানুষ প্রতিদান পাবে যারা দেশের মানুষের ঠকাইয়াছিল তার কিছু টা বুঝে যখন তার শোধন করার কোন সুযোগ থাকে না। আমরা কি ভাল মন্দ বুঝি, সেটা কি ?
0 মন্তব্যসমূহ