Add caption |
করোনা ভাইরাস থেকে দেশের মানুষকে বাচাঁতে লকডাউন কার্যক্রম চালু করেছে, সরকার। ধন্যবাদ জানাই প্রধান মন্ত্রীকে লকডাইন থাকা মানুষদের পরিবার কিভাবে বেচেঁ থাকবে। কতোদিন এভাবে লকডাউন থাকতে হবে তার কোন নিদিষ্ট দিন বা সময় নেই কিভাবে অসহায় পরিবার গুলো বেচেঁ থাকব। আমরা কি তাদের জন্য কোন উপায় দিয়েছি যাতে করে সাধারন মানুষ গুলো দু মুঠো ভাত খেয়ে বেচেঁ থাকতে পারে। প্রতিটি মানুষ চিৎকার দিয়ে বলে প্রধান মন্ত্রী যা জনগনদের জন্য সাহায্য অর্থ টাকা দান করে সকল জেলা ও বিভাগে আমরা তা সঠিক ভাবে পাচ্ছিনা। ফেসবুক,পত্রিকা, অনলাইনে শুনি প্রধান মন্ত্রীর দেয়া ভাষন হাজার ও সাহাযের কথা কিন্তু চাল, ডাল, এগুলো চোর ধরা যায় কিন্তু টাকা চুরি করলে তা ধরা যায় না। ছোট ছোট ক্ষুদ্র ব্যবসাইরা পরিবার নিয়ে বেচেঁ থাকতে তাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে কৃষকদের ও তেমনি এই সব অসহায় মানুষরা আজ কঠিন বিপদে আছে, না পারছে কারও কাছে সাহায্য চাইতে না পারছে ভিক্কা করতে, এমনই অবস্থায় আছে বাংলাদেশের মানুষ। প্রতি তালার মানুষ গুলো ঘর থেকে বের হচ্ছে না করোনা ভাইরাস রোগ থেকে বাচাঁর জন্য কিন্তু তারা যে কোন মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সাহায্য করতে তো পারে। আবার দেখা যাচ্ছে সরকার যাদের দায়িত্ব দিয়েছেন দান করার জন্য তারা নিজেরাই ভোগ করছেন এরকম হলে বর্তমান পরিস্থিতে সাধারন মানুষ গুলো কিভাবে বাচঁবে এর সঠিক উপায় কি ? মানুষ এভাবে দায়িত্ব হীন ভাবে কাজ করলে কিভাবে দেশ চলবে। তাই জনগন শুধু বলছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা সে বলে যাচ্ছে আমরাও শুনতেছি । তাই সকল কাজে চলছে অনিয়ম দূরনীতি সঠিক কাজ করবে কে, যাকে দিয়ে ভূত ছাড়াবে তাকে যদি ভূতে ধরে তখন যা হবার তাই হবে। তাই এ দেশে শুধু একজন প্রধান মন্ত্রী ভাল হলে হবে না তার সকল ব্যক্তিদের ন্যায় নিষ্ঠা ভাবে কাজ করলে জনগনের অভাব দূর হবে।