আমরা নাগরীক অধিকার চাই

|
বাংলাদেশে সব জনগনের নাগরীক অধিকার সমান ভাবে গুরুত্ব দেয়া হোক
আমরা সবাই নাগরীক অধিকার চাই যারা সরকারী কর্মজীবি তারা সর্বক্ষেত্রে নাগরীক অধিকার ভোগ করবে ......এটা গনন্ত্র রাষ্ট্র হতে পারে না............ ।
আমি একজন বাংলাদেশের নাগরীক এবং স্থায়ী বাসিন্দা নিজ মালিকানা আমার বসবাস......কিন্তু যারা সরকারী কর্ম জীবি  তারা দেশের সব অধীকার ভোগ করতে পারে। এই বাংলাদেশের সকল মানুষ তারা লেখা পড়ার শেষে, যে যার জীব
গড়ার জন্য ছুটে।এদেশের ৮০ ভাগ মানুষই তারা অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অসহায়। শিক্ষা জীবন সবার জীবনে, এক ভাবে
পুরন করতে পারে না, কোন এক জাগায় এসে থেমে যায় তাই তার সামর্থন অনুসারে তার কর্ম স্থান খুজে নেয়।
কিন্তু সবাই তো এদেশের সরকারী চাকরী তাদের ভাগ্যে মিলে না। যারা সরকারী চাকরী পায়, তারা যেনো এদেশের সোনার
চাবি পেলো আর তাদের কর্ম জীবনের জন্য তেমন অর্থের অভাব হয় না। তাদের জীবন সুখের হয়ে যায়, বাকি ৫০ ভাগ মানুষের জীবন হতাস ভাবে তাদের জীবন কাটে। ছুটতে হয় সার্বক্ষনিক টাকার পিছনে, এদেশের বেশি ভাগ মানুষই ব্যাবসা
করে জীবন যাপন করছে। এদের অর্থের যোগান দেত্তয়ার মত সরকার এর কাছ থেকে কোন সুযোগ পায় না, যে টা একটি
মানুষ এর নাগরীক অধিকার যে, একটি যুবক কে ব্যবসা এর কর্ম স্থানে অর্থের ঋন সাহায্য করতে সরকার তার নাগরীগ
অধীকার দিতে বাধ্য থাকিবে। এটাই গনন্ত্র আইন যা একটি নাগরীগ কে সরকার তার অধিকার দিবে। আমি বাংলাদেশের
বাস্তব জীবন টা দেখলাম যে যারা সরকারী কর্মজীবি তারাই এদেশের নাগরীক। আর বাকি স্থানীয় ব্যক্তিগন যারা আছে, কিন্তু তাদের পরিবারে কেউ সরকারী কর্মজীবি নেই, তাদের এদেশে কাজের ক্ষেত্রে নাগরীক অধিকার দেয়া হয় না।
একটি যুবক যখন ২০ বছর বা ২২ বছর হয় তখন সে নিজে কর্মজীবন নিয়ে ভাবে, তার ভবিষত গড়ার জন্য।কিন্তু এদেশে
যাদের টাকা আছে তাদের আরত্ত টাকা দেত্তয়া হয়। একটি যুবক যখন একটি ব্যবসা জন্য স্থান খুলে, ব্যবসা শুরু করে তখন তার অর্থের প্রয়োজন হয় কিন্তু এই সহোযগিতা সে সরকার এর কাছ থেকে অতি সহজে পাচ্ছে না। একটি দেশের নাগরিক হত্তয়া সত্যো স্থায়ী বাসিন্দা মালিকানায় তার যদি কোন ঋন করতে হয়। সরকারী কর্মজীবির সুপারিস লাগে, তাদের সুপারিশ ছাড়া বাংক লোন হবে না। তখন তার কাছে মনে হয় যে, আমরা এদেশের নাগরীক না যারা সরকারী কর্মজীবি তারা এদেশের নাগরীক। তবে আমি সরকার কে বলতে চাই যে, আমরা এদেশের কি রকম এর নাগরীক এটা কি গনন্ত্র রাষ্ট্র হলো। আমাদের ভোটার আই ডি কার্ড আছে, যাদের এই বাংলাদেশের স্থায়ী মালিকানা বসত বাড়ি আছে।  তাদের কেন সরকারী কর্মজীবিদের সুপারিস না, হলে বাংক তাকে লোন দিবে না। আর একজনার লোনের সিকোরিটি আর একজন কি
বহন করতে চায়, এটা সাধারন বা মধ্যে ব্যক্তিদের জন্য সম্ভাব নয়। তাই একটি দেশ কে দারিদ্র মুক্ত করতে হলে নাগরীক
দের ছোট থেকে বড় করা শিখাতে হবে বা করতে হবে। আমরা সবাই নাগরীক অধিকার চাই যারা সরকারী কর্মজীবি তারা সর্বক্ষেত্রে নাগরীক অধিকার ভোগ করবে ......এটা গনন্ত্র রাষ্ট্র হতে পারে না................
bangladesh100%sheklisan: বাংলাদেশে সিকারেট নিয়ে এক বড় রাজনিতি, যেটা মনে করত...

bangladesh100%sheklisan: বাংলাদেশে সিকারেট নিয়ে এক বড় রাজনিতি, যেটা মনে করত...

bangladesh100%sheklisan: বাংলাদেশে সিকারেট নিয়ে এক বড় রাজনিতি, যেটা মনে করত...: বাংলাদেশে সিকারেট নিয়ে এক বড় রাজনিতি, যেটা মনে করতে পারেন এক বড় ধরনের চালাকি ব্যবসা। সিকারেট যখন মানুষ কে ঘতি করে তবে তা সরকার এর লাইসেস ...
বাংলাদেশে সিকারেট নিয়ে এক বড় রাজনিতি, যেটা মনে করতে পারেন
এক বড় ধরনের চালাকি ব্যবসা। সিকারেট যখন মানুষ কে ঘতি করে তবে
তা সরকার এর লাইসেস দিবে কেন বা লাইসেন্স আগে থাকলে তা বাতিল
করা হয়না কেন, দাম বাড়িয়ে এটা কি বুঝাতে চান তাতে কম চলবে। আসলে এসব শুনে আমার হাসি পায়, কারন দাম বাড়ালে এর কোন
সমাধান হয় কি ? আমার মনে হয় কি পুরো মানুষ গুলো শিক্ষিত বলদ
তা, না হলে দাম বাড়লে কি এর সমাধান হয়। আমি মনে করি যে এটা যখন ঘতি কর তবে সেই পন্য বন্ধ করে দেয়া হোক যদি সকল মানুষের ভাল মনে করেন। আর সব মানুষের ভাল চান, আমি মনে করি এখানে সিকারেট এর দাম বারানোর কোন প্রশ্ন আসেনা। সিকারেট মানব দেহের জন্য ঘতি কর তবে বন্ধ করে দিন দাম বাড়িয়ে এর কোন সমাধান হবে না।
সব মানুষের কোন না, কোন নেসা আছে একক মানুষের একেক রকম নেসা। সিকারেট একটি সাধারন নেসা যা মানুষ কে খারাপ কোন দিকে আকৃষ্ট করে না। হয়তো তার শারীরিক ঘতি হয় কিন্তু তার মানসিক উপকার ত্ত করে যার জন্য ধুমপান করে। কোন নেসা মানব দেহের জন্য ভাল না, কিন্তু মানুষ এর স্বপ্ন বা মস্তিসকের ক্লানতি দুর করার জন্য সে ধুমপান করে থাকে। আমি মনে করি বাংলাদেশের সাধারন মানুষ গুলো নেসা বলতে অনেকে শুধু সিকারেট এর ধুমপান করে। আর অন্যন্য দেশে পানি জাতিয় নেসা মত পান করে, তাই সেই সব দেশে সিকারেট একটু কম চলে। কিন্তু এই সব সাধারন নেসাত্ত বন্ধ হলে পুরুষ মানুষ এর চোখের নজর
বেড়ে যাবে। তখন হয়তো বাল্লো বিবাহ বেরে যেতে পারে, আর এই সব ব্যপারে বাস্তবাতা সিকার হবে। কোন নেসাই ভাল না যে নিজেকে সামাল দিতে পারবে সে ভাল থাকবে। তবে বাংলাদেশে সিকারেট এর দাম না, বারিয়ে একে বারে বন্ধ করে দেয়া উচিত নতুন প্রজন্ম মানুষ দেখবে না তারা খাবে না, দাম বারিয়ে মানুষ কে শান্তনা নয় পারলে একেবারে জন্য বন্ধ করুন কারন এটা এমন এক ধুমপান যে একবার এক জনার দেখায় আর একজন শিখে আর বাধ্য হয় সেত্ত ধুমপান করতে।
Kisi shayar ne mout ko kya khoob kaha hai:- Zindagi me 2 minut koi mere pas na baitha, aaj sab mere pas baithe ja rahe the, koi tohfa na mila aj tak mujhe or aaj phool hi phool diye ja rahe the, Taras gaye hum kisi k ek hath k liye or aaj kandhe pe kandhe diye ja rahe the. Do kadam sath na chalne ko tayar tha koi, Or aaj kafila ban sath chale ja rhe the, Aaj pata chala muje ki "MAUT" kitni hasin hoti hai. Kambhakt HUM to yuhi jiye ja rahe the!
এসো আমরা দেশকে ভালবাসি এবং দেশের সরল মনুষদের রাজনৈতিক চক্র থেকে মুক্ত করি.....
তুমি তোমার শুধু নিজের ভালোর জন্য রাজনৈতিক পথ বেচেনিয় না...তোমরা জাননা যে তোমার একটু ভাল জ্ঞান দিয়ে সকলের ভালচেয়ে পলিটিক্যাল জ্ঞানী হতে পার.......আর তোমার জ্ঞান দ্বারা এ দেশের মানুষের জীবনে.....অনেক টা পরিবর্তন করা সম্ভাব.........যদি আমরা ১৫কোটির জনগরে মধ্যে মাত্র এক কোটি মানুষ খারাপ নেতাদের মুখোশ খুলে দিতে পারি আর আমরা এসব কাজে আমাদের লক্ষ থাকবে এদেশকে ভালবাসা.....সকল জনগনের শান্তি কামনা করা....তুমি যে ধর্মের মানুষ হত্ত..........এতে কোন ভেদাবেদ নেই......তুমি তোমার সকল কাজের জন্য তোমার বিধাতার কাছে হিসাব দিতে হবে...........আমরা সকলেই মানুষ ....আমাদের কোন সম্পদ মৃত্যুর পর তা তোমার সাথে নিতে পারবে না তোমার একটু ভাল জ্ঞান দিয়ে অন্যের জীবনে শান্তি আসে...তাতে তুমি গর্বভিত হবে.......তাই আমি কোন দল হিসাবে নয় সকলকে বলি... সকলের ভাল ত্ত সুন্দর জীবন কামনা করি.......চেষ্টায় করলে একটি মানুষ অনেক কিছু করতে পারে......ধর্মনিয়ে বারাবারি নয় আমরা সকলেই মানুষ.............]
আমি আকাশকে ভালবাসি কিন্ত্তু তার মেঘকে ভালবাসি না......আমি ভালবাসি সবাইকে কিন্তু কাদাতে নয় ! ভালবাসতে ভাল লাগে সবসময় নয়......আমি পানি কে ভালবাসি তার কঠিন রুপকে নয়...... সব কিছুর শেষ আছে....ভালবাসা শেষ নয়, এই কথা গুলো কারো নয়,শুধু রুপকার.........সময়ের ঘড়ি কভূ নাহি ধরিতে পারি.............শ্বাদ গন্ধ সব নিবে বাকি আরত্ত আছে তা কি? জান.......
মেয়েদের মন আর কাকের মন এক.................এক বালক এই কথা বললো..........কারন ছেলে টি একটি মেয়ে কে ভালবাসত ৫ বছর যাবত হঠাত করে এক বিদেশ থেকে আসা মাল, তার বাবা মা, কে তার বিয়ের জন্য অফার দেয় তাতে মেয়ে এক কথায় রাজি.......হয়ে যায়....
বিদেশ থেকে আসা তার বয়েস ছিল ৫০ বছর........তাই ছেলে টি এই কথা বলে ভাত ছিটালে কাকের অভাব হয় না.......
মনে পড়ে তোমাকে... ঘুম আসে না
সাড়াখন মনে পরে শুধু তোমাকে
কি যাদু করলে তুমি আমায়
আজ শুধু তোমারই জন্য
অপেক্ষায় থাকি। কখনত্ত কি আসবে না,
ফিরে হৃদয়ের বুকে
কত রাত কত দিন যায় যায় ফুরিয়ে
এই দিন গুলো পাবনা আর ফির্।
তুমি কি আসবে না আমার হৃদয়ে
তুমি জান না হৃদয় সারাক্ষন তোমারই
জন্য কাদে। এ হৃদয় শুধু তোমারই
ভালবাসার অপেক্ষায়, হৃদয় হারানো
মন মানে না বাধা। তুমি আমার
একটু কাছে আসো না, হারিয়ে যাব
তোমারই কাছ থেকে চির বিদায
নিয়ে, বলনা তুমি আমায় একবার
ভালবাসি...........
আমার কাছে কোন ধর্ম নিয়ে বিবেধ নেই................সকলই মানুষ আমার বন্ধু কারন আমি ভাগ্যবান যে আমার জন্ম ভুল পরিবারে হয়নি................আর অন্যেদের কথা বলি.....সকল মানুষকে এক সৃষ্টি পালক মালিক...........সব কিছুর সমাধান এর মালিক ত্ত সৃষ্টি পালক.....কিন্তু আমাদের মধ্যেকার মানুষের ভুল এর জন্য মানুষদের সাথে সম্পর্ক খারাপ হয়। কিন্তু নিজেকে সমান বিচারক হিসেবে সবার জন্য চিন্তা করলে আমরা সঠিক জ্ঞান পাব..........একটি কথা মনে রাখতে হবে যার যার পিতা মাতা তার তার কাছে মহান.............একটি পরিবারের পালিত সন্তান সে কখনত্ত জানেনা তার পিতা মাত কে.................যদি সে কোন প্রামান না পায় বা কোন ক্রুটি না পায় তবে সে অজানা থেকে যায় ত্তটাই তার পরিচয় হয়ে যায়। আমরা যে যা পেয়েছি তাই নিয়ে এগিয়ে চলা সকলের জন্য ভাল........আর এই কথা গুলো সংখিপ্ত ভাবে বলা সম্ভাব নয়...........একটু সমান ভাবে দেখে ভাবেন তবে আপনার সমাধান পাবেন।
যোগ বিয়োগ.......................................

১। যার মধ্যে কোন ভালবাসা নেই
উ: সে মোগো....কাকা দেবী
২। যে সব সময় বিদ্রো করে
উ: সে মোগো মুজাম্মেলের বউ
৩। যে সব সময় কষ্টে থাকে
উ: সে মোগো মন্ডোলে বউ
৪। যে ভালবাসা বোঝে না
উ: বিদ্রোহি বেগম
৫। যে সব সময় কাদে
উ: কন্যা রাশি বেগম
৬। যে প্রেম করতে চায় না
উ: হিজলা বেগম
৭। যে সব সময় স্বামীর পা, ধরে কাদে
উ: সে হল অজান্তা মুখ্য পাধ্যয়
Unlike · ·
বাংলার ছেলেরা তোমরা যত বড় শিক্ষত ব্যক্তি হত্ত এ দেশ যারা হাজার মানুষে রক্তের বিনীময় আমাদের এ সোনার বাংলাদেশকে স্বাধীনতা ফিরিয়ে এনেছেন তাদের চেয়ে বড় বলে দাবি কর..........তোমার মাঝে শিক্ষার কোন জ্ঞান নেই..........তাকে সম্মান দিবে না......সম্মান তোমরা নিজেরা চাত্ত......তারা তোমাকে সার বলে সম্মান দিবে এটা কি তোমার জ্ঞান বলে এই তোমার শিক্ষার মের্ধা.....আমার কাছে খুবই অবাক লাকে, এর শোল গান কেবল এক রাজাকার দিতে পারে অন্য কেউ নয়............আমাদের বাংলাদেশে প্রথম স্থানে সম্মান দিতে বাধ্য থাকিব আমার জ্ঞান এটাই বলে...........আমি এদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের সামর্থক......মো: সুমন ১৫নং আত্তয়ামী লীগ বরিশাল।
ফ্রেসবুকে আমি চেটিং করে দেখতে পেলাম............অনেক রকম মানুষ......কারত্ত রুপ সুন্দর কারো সাধারন.....কিন্তু এটাত্ত একটি সৃষ্টি করর্তা একটি লিলা.......তারা বলতেছে আমাদের কেন সুন্দর রুপে বানালো না কেন......আমাদের কি দোষ কি করিছিলাম......কিন্তু আমি বলি.........ত্তরা ত্তদের রুপ নিয়ে ব্যস্ত থাকবে আর তুমি সৃষ্টি করর্তার প্রতি ভক্তি করবে....এটা ১০০% তোমার মতো করে ত্তরা বিধাতার কাছে প্রাথর্না করবে না এবং তোমার মত হবে না.....ত্তদের শুধু রুপ আছে আর কিছুই নেই......এটা আমি নিজে বাস্তবে দেখেছি........তাই বিধাতা সে সকলের হৃয়ের খবর জানে যা আমরা জানি না.....তাই বেশি সুন্দর ভাল না এতে বিপদ বেশি হয়.....সামন্য সুন্দরই অনেক সুন্দর.........তুমি তোমার মতো করেনিবে....
যাকাত নিয়ে অনেকের অনেক অভিযোগ......অনেকে নিজের নাম প্রাচার করার জন্য ঈদে গরীব ত্ত দু:খী মানুষের জন্য শাড়ী কাপড় টাকা বিতারন করেন........কিন্তু যাকাত বিতারন কারী সে....কেবল যাকাতের নিয়াত করে যাকাত দিতে হবে.....অন্য কোন উদের্শ করে মনের ভিতর আশা করে যদি যাকাত দেত্তয়া হয় তবে.....তার যকাত দেত্তয়া আল্লাহ কবুল নাত্ত করিতে পারেন......যাকাত নিয়াত হল যে আমার অর্থের উপর আল্লাহ যা নিদের্শ দিয়েছেন সেই নিদের্শে আমি আল্লাহর উপর আত্তসমাপন করে আমার অর্থের যে পরিমান যাকাত হয়েছে গরীব ত্ত দু:খী মানুষকে দেয়া...................আর অনেকে ভিন্ন ভাবে কথা বলতে পারে....যে ২০০ জনকে শারী কাপড় না দিয়ে, কিছু কিছু লোকদের ১০০০০ টাকা করে দিয়ে পরিপূর্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করা......আসলে এটা রমজানের যাকাত বলে না, রমজানের যাকাত হল গরী ত্ত দু:খী মানুষকে শাড়ী কাপড় এবং টাকা দেয়া কারন টাকা দিয়ে তারা ঈদের দিনে ভাল খাবার রান্না করতে পারে। যাতে তারা সর্ কিছুতে তারা আনন্দ ঊপভোগ করতে পারে.......সবাই সুন্দর সুন্দর শাড়ী কাপড় পরতে পারবে আর ভাল খাবার খাবে.....তাতেই যাকাত কবুল হবে.................মো: শেখ সুমন বরিশাল।