বরিশাল জেলা প্রশাসক ব্যাটালিয়ান বরিশাল।
প্রধান কর্মকতা সার কে লেখাটি পড়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
২২/০৭/২০১৯ তারিখে সেমবার বেলা ৩:৩০ মিনিট আমি ও আমার এক বন্ধু কে নিয়ে রহমতপুর নারিকেল বাগানে ঘুরতে যাই। সেখানে ঘুরার পর আমরা সন্ধার আগে বাড়িতে ফিরে আসার জন্য রওনা দিয়ে থাকি, নারিকেল বাগান থেকে হেটে মেইন সড়কে এসে একটি আলফা গাড়িতে বরিশাল শহরে উদ্দেশে রওনা দিয়ে থাকি। তখন গাড়িতে যাত্রী ছিল একটি বয়েস্ক মহিলা ও তার ছেলে, আলাফা টি মাঝ পথে আসলে তখন ঐ যাত্রী মহিলা ও তার ছেলে নেমে যায়। তখন গাড়িতে আমি ও আমার বন্ধু দুজন ছিলাম এর পর আলফা টি গড়িয়াপার তিন রাস্তার মোড়ে আসলে বন্ধর থানার পুলিশ গাড়ি টি থামার জন্য ইসারা দেওয়া হয়। আলাফা গাড়ি টি ড্রাইবার পুলিশের ইসারায় গাড়ি থামায় তখন আমি বুঝজে ছিলম যে পুলিশ গাড়ি চালক এর কাগজ দেখার জন্য থামিয়েছে কিন্তু তা নয় আমাদের গাড়ি থেকে নামার জন্য বলছে এর পর আমরা দুজন গাড়ি থেকে নামার পর পুলিশ আমাদের দুজন কে শারীরিক তল্লাশি করল ও আমাদের পেশা ও ঠিকানা জিজ্ঞাসা করল আমরা তা বল্লাম এবং আমাদের সাথে অবইধ্য কিছু পায়নি কিন্তু তবুও আমাদের অন্যজায়গায় ডেকে নিতে চেয়েছিল। কিন্তু আমি তার মতলব বুঝতে পারলাম সে ব্লাকমেল করতে চায় তা বুঝে আমি একটু উত্তজিত মনভাব করি তার পর ছেরে দেয়। আমার কথা হল যে, সরকার পুলিশ কে যে কোন জনগন কে তাদের প্রয়োজনে শারীরিক তল্লাশি করার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু তল্লাশির পর তার কাছে কোন অবইধ্য কিছু না, পায় তাকে স্ব-সম্মানে যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানাবে। কিন্তু এমন হলে আমরা তো ধান্দাবাজ পুলিশ এর কারনে ছেলেরা ঘরে বসে থাকব রাস্তায় বের হলে তো আমরা সকল জনগন এদের কাছে জিম্মি। তাই সম্মানিত জেলা প্রশাসক প্রধান, সার কে বলতে বাধ্য হচ্ছি বরিশাল শহরে সিটির ভিতরে ১৫ নং ওয়ার্ডে স্থানীয় বাসিন্দা আমি সরকার এর সুবিধার্থে অনেক তথ্য প্রকাশ করে আসছি যে গুলো সরকার ও দেশের জন্য মঙ্গল জনক। আমি একজন তথ্য সংগ্রহ কারী তাই আমি বলতে চাই যে, পুলিশ ইয়াবা বা মাদক তল্লাশি নাম করে অনেক পুলিশ অনেক জনগন কে হয়রানি করে টাকার জন্য কিন্তু আমাকে যদি মাদক বা ইয়াবা ধরার জন্য দায়িত্ব দেন তবে এই সব ইয়াবা ও মাদক আসল পরিচালক সাধারন পুলিশ গুলো জরিত আমাকে দায়িত্ব দিলে জনগন নয় পুলিশ ধরে দেখাব। শুধু সাধারন ও ভদ্র মানুষ কে ব্লাকমেল করা হয়। সাধারন পুলিশ গুলো মূল মাদক ও ইয়াবা ব্যাবসার পরিচালক