একটি  শর্তক বার্তা

একটি শর্তক বার্তা


 

এক‌টি শর্তকতার বার্তা

বর্তমান ক‌রোনা ভাইরাস এর জন্য সকল মানু‌ষের মাস্ক পড়া চলমান থাকার জন্য, বি‌ভিন্ন অপকর্ম, চোর ডাকাত দের চি‌ন্নিত কর‌তে সমস্যা হ‌চ্ছে, ই‌তি ম‌ধ্যে বাংলা‌দে‌শের অ‌নেক স্থা‌নে মাস্ক প‌ড়ে চু‌রি ও ডাকা‌তির প্রভাব বে‌ড়ে চল‌ছে, তাই অামাপদের নিকট স্থা‌নে ফ্লাট বাসা বা শ‌পিং মহ‌লে জনও সাধারন এর অা‌গে মাস্ক খু‌লে প‌রিচয় হবার প‌রে তা‌কে অনুম‌তি প্রধান কর‌বেন। যা‌তে অাপনার সি‌সি ক্যা‌মেরা ফু‌টেজ ও অাপনার দৃষ্টি‌তে নি‌শ্চিত কর‌তে পা‌রেন, ব্য‌ক্তিগন কে চি‌হ্নিত করার জন্য। তাই অাপনা‌দের শর্তক থাকার জন্য বি‌শেষ ভা‌বে অনু‌রোধ রইল। বা‌ড়ি কিবা ফ্লাট শ‌ি‌পিং মহ‌লে প্র‌বেশ এর অা‌গে মাস্ক খু‌লে দৃ‌ষ্টি রাখুন

ইসলামিক দল  গুলো ভিন্ন ভিন্ন বিভক্তি

ইসলামিক দল গুলো ভিন্ন ভিন্ন বিভক্তি

 





মুস‌লিম দেশ হি‌সে‌বে বাংলা‌দেশ এক‌টি অন্যতম দেশ। এ‌দে‌শের যারা মুস‌লিম প‌রিবার এর মানুষ গু‌লো সৃ‌ষ্টিকর্তা কে গ‌ভির ভা‌বে ভ‌ক্তি ক‌রে পালন ক‌রে।


বাংলা‌দে‌শে ইসলামী শাসন রাজনী‌তির তেমন সু নিবীর ভা‌বে প‌রিচালনার অভাব। যার কার‌নে সাধারন মানু‌ষের কা‌ছে তেমন গ্রহন যোগ্য নয়।


বর্তমান সমা‌জে যারা ইসলা‌মিক রাজনী‌তির সা‌থে জ‌রিত তারা রাজনী‌তির কর্মকান্ড কোন ইসু বুঝেনা, না বু‌ঝি রাজ প‌থে নে‌মে মাঝ প‌থে এ‌সে ভে‌ঙ্গে যায় তা‌দের সকল  কৌশাল। জনগন এর প্রিয় বান্দব না হ‌য়ে জনগন এর কা‌ছে ভোট পাবার অাশায় ক্র‌মেই নিবাঁচ‌নের পিচু পিচু হা‌টে। 


বাংলা‌দে‌শের  ইসলা‌মিক রাজনী‌তির দল এর ভিত‌রে  স‌ঠিক  নেতৃত্ব অভাব যার কার‌নে এ‌দে‌শের মানু‌ষের নজ‌রে স্থীর জ্ঞান পূর্ন স্থান দখল কর‌তে পা‌রে‌নি। 


এক‌টি রা‌ষ্ট্রে রাজনী‌তি কর‌তে হ‌লে জনগন এর ভোট দরকার হয় তা‌দের নি‌জেস্ব ভো‌টের ও কম‌তি অা‌ছে। তা‌দের  ধ‌র্মিও জন‌গো‌ষ্ঠির ম‌ধ্যেও অ‌নেক বিভ‌ক্তি অা‌ছে। 


ইসলা‌মিক ন্যায় নী‌তি এক এক জন এক এক রকম মন গড়া বর্ননা দেয়। 

ধর্ম এক কেতাব ও এক কিন্তু তা‌দের সবার ধ্যান ধারানা এক নয়। 


ইসলা‌মিক রাজ‌নৈ‌তিক ব্য‌ক্তিরা ম‌নে ক‌রে অামরা যা কর‌ছি এটাই স‌ঠিক কিন্তু  বাস্তব এর সা‌থে তা‌দের নি‌জে‌দের কোন কর্মকা‌ন্ডে মিল নেই।


ইসলা‌মিক সকল ব্য‌ক্তিরাই এখন রাজনী‌তির সা‌থে জ‌রিত। এ‌দের ম‌ধ্যে ইমাম, মোয়া‌জ্জেম

যারা অা‌ছেন তারাও ভিন্ন ভিন্ন পথ অবলম্বন কর‌ছেন।


ই‌তি ম‌ধ্যে বাংলা‌দে‌শের বি‌ভিন্ন মস‌জি‌দের ইমামরা, এক একজন এক এক রকম ক‌র্মে দেখা যা‌চ্ছে। 

অ‌নেক মস‌জি‌দে নামাজে সুর দি‌য়েও সুরা অায়াত পাঠ ক‌রে থা‌কেন।

অাবার অ‌নেক মস‌জি‌দের ইমাম মিলাত ও দোওয়া তবারক মিষ্টান্ন এটা বি‌রোধ ক‌রেন।

অাবার শুনা যায় অ‌নেক ইমাম নামাজ শে‌ষে মোনাজাত  দোওয়া বিরত রা‌খেন।


ইসলা‌মিক অারও অ‌নেক বিষয় অা‌ছে যা তারা বি‌ভিন্ন জন বি‌ভিন্ন রকম ভা‌বে গ‌ড়ে উঠ‌ছে যা অামারা কোরঅান শরীফ খুজ‌লে পাবনা।


তাই বর্তমান ধর্ম মন্ত্রী এর ব্যাখ্যা দি‌লে সাধারন মুস‌লিমগন স‌ঠিক পথ খু‌জে পেত।

পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৩ তম অাজ ২ রা,ডিসেম্বর

পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৩ তম অাজ ২ রা,ডিসেম্বর












বাংলার ডি‌সেম্বর মাস মা‌নে বিজ‌য়ের সেই দিন টির কথা স্বরন ক‌রে দেয়। 

তার ম‌ধ্যে ২,রা ডি‌সেম্বর পার্বত্য শা‌ন্তি চু‌ক্তির ২৩ বছর  উৎযাপন কর‌তে ব‌রিশাল মহানগর ও জেলা অাওয়ামী লীগ এর উ‌দ্দ্যো‌গে ব‌রিশাল সদর কে অা‌লো‌কিত ক‌রে  লাল, নীল,সবু‌জে রা‌ঙি‌য়ে‌ছে। 

বাংলা‌দেশ অাওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ স‌নে  নির্বাচনে বিজ‌য়ের পর দেশ প‌রিচালনায় দা‌য়িত্ব গ্রহন ক‌রেন। 

এর পার্বত্য জেলার প‌রে  দ‌ির্ঘস্থায়ী সংঘা‌তের শা‌ন্তি চু‌ক্তির বাস্থবায়ন করার ল‌ক্ষে উ‌দ্যোগ নেয়।

বাংলা‌দে‌শের সং‌বিধান  অনুসরন‌ ক‌রে গনতন্ত্র বাংলা‌দেশ সরকারের ম‌ধ্যে ক‌য়েক দফা সংলাপ অনু‌ষ্ঠিত হয়। 

সংলা‌পের সকল সমা‌প্তির পর ১৯৯৭ স‌নে ২ ডি‌সেম্বর পার্বত্য শা‌ন্তি চু‌ক্তির  ব্যাপ‌রে ব‌রিশালের গ‌ভির সম্পর্ক অা‌ছে। 

সেই  সময় জাতীয় সংসদের চীপহুইপ  এবং  ব‌রিশাল জেলা অাওয়ামী লীগের সিংহ পুরষ অাবুল হাসানাত অাবদুল্লা

 গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলা‌দেশ সরকার এর প‌ক্ষে পার্বত্য  চট্রগ্রাম জনসংহ‌তি স‌মি‌তির স‌ঙ্গে  শা‌ন্তি চু‌ক্তি ক‌রেন জেলা অাওয়ামী লীগ এর সভাপ‌তি অাবুল হাসানাত অাবদুল্লাহ 

শা‌ন্তি চু‌ক্তির বাস্থবায়ন হওয়ায় বা‌রিশাল অাওয়ামী লীগ  গত ২২ বছর যাবত অাড়ম্বর পূর্ন ভা‌বে  পার্বত্য শা‌ন্তি চুক্তি পালন ক‌রে অাস‌ছেন। 

২,রা ডি‌সেম্বর পার্বত্য শা‌ন্তি চু‌ক্তি উপল‌ক্ষে সকা‌লে অাওয়ামী লী‌গের দলীয় কার্যালয় চত্ব‌রে জাতীয় ও দলীয় পাতাকা উ‌ত্তোলন এবং বি‌কেলে দলীয় কার্যালয়ে অা‌লেচনা সভা ও দোয়া মোনাজাত  অা‌য়োজন ক‌রেন জেলা ও মহানগর অাওয়ামী লীগ।

 

হিউ ম্যান রাইট বিকল্প নেই

হিউ ম্যান রাইট বিকল্প নেই


 হিউম‌্যান রাইট যারা, মানুষ‌কে কোন জা‌তি হি‌সে‌বে নিবার্চন ক‌রে না সবাই মানুষ অার এটাই হল তার প‌রিচয়।


 তারা সকল মানু‌ষের জন‌্য কল‌্যান মুলক কাজ ক‌রে, তা‌দের মন ধ‌্যান ধারনা কর্ম গু‌লো হয় বাস্তব মু‌খি। তা‌দের কোন কা‌জে জ‌াতিগত দেয়াল তৈ‌রি হয় না।


 মানুষ মানু‌ষের কল‌্যা‌নে নি‌য়ো‌জিত হ‌য়ে অন‌্যদের উপকার করা  হল তা‌দের ভালবাসা ও অাত্বতৃ‌প্তি জা‌গে এটাই  হল একজন হিউম‌্যান রাইট এর প‌রিচয়।


  মাদার ট্রেরেসা যা বিশ্ববা‌সি‌কে সু-জ্ঞা‌নের পথ  দে‌খি‌য়ে‌ছেন সেই কর্ম গু‌লো প্রতি টি মান‌ুষ দৃষ্টি ভ‌ঙ্গি রাখে ত‌বে স‌ঠিক পথ পেতো।


 অামরা বর্তমান সমা‌জে কু রাজ‌নৈ‌তিক প্রভা‌বে মানুষ মানু‌ষের প্রতি ভালবাসা হা‌রি‌য়ে ফে‌লে‌ছি। প্রতিটা মানুষ য‌দি ভাল মানুষ এর জীবনী গু‌লো অনুস্বরন ক‌রে ত‌বে বিশ্ববা‌সি পেত ভ‌বিষৎ এর বাস্তব জীবন।


 অার তা‌দের মা‌ঝে থাকত না কোন অস্থীরতা এই  বিশ্ববা‌সি মাদার ট্রেরেসার ম‌তো পথ খু‌জে নিত। তাই মাদার  ট্রেরেসার ম‌তো যারা মানুষ এর কল‌্যা‌নে কাজ ক‌রে গে‌ছেন, অামরা সক‌লে সেই মানুষ‌দের জীবনী অনুস্বরন ক‌রি।


 বর্তমা‌নে রা‌ষ্ট্রের কু রাজ‌নৈ‌তিক মানুষ গু‌লো‌কে চিহৃত ক‌রে তা‌দের বর্জন ক‌রে এক জা‌তি হি‌সে‌বে ধ‌্যান ধারনা ক‌রে রাজ প‌থে নে‌মে অস্থীরতা মানুষ গু‌লো‌কে হটা‌তে পা‌রি ত‌বে অামরা অামা‌দের সমা‌জে শা‌ন্তি ফি‌রি‌য়ে অান‌তে পারব। 


বি‌শ্বে এখন এমন এক হিটলার রাজ‌নৈ‌তিক সূত্র ধ‌রে রাষ্ট্র প‌রিচালনা করা হ‌চ্ছে, যা সমা‌জের মানুষ গু‌লো এ‌কে অ‌ন্যের বিপ‌রিত থা‌কে তারা কখনও যা‌তে এক না, হ‌তে পা‌রে। 


অামরা কেবল তা‌দের রাজনী‌তি‌তে শো‌ষিত হ‌বো, তারাই রাজা তারা হিটলার। তাই অামরা সকল এর মঙ্গল এর জন‌্য কে কোন ধর্ম  সেটা ম‌নে রাখব না, যে অপরাধী সে অপরাধী সেই কর্ম ফল তারই। যে ভাল তার কর্ম ফল তারই। 


তাই  কোন দো‌ষি‌কে তা‌কে ধ‌র্মে উপর দোষ না, ব‌লে তা‌কেই অামরা দো‌ষি ব‌লি  এবং  তার ক‌র্মের তা‌কেই শা‌স্তি দেই। 


তাই  একদল কু রাজ‌নৈ‌তিক দল অা‌ছে  যারা  গোপ‌নে  প্রতিটা জা‌তির উপর একটা ঝোই ঝা‌মেলা সৃ‌ষ্টি ক‌রে  ধ‌র্মিও মানুষদের মা‌ঝে  দাঙ্গা সৃ‌ষ্টি করা তা‌দের কাজ।


 তাই অামরা কু রাজনী‌তি বর্জন ক‌রে অামরা সবাই মানব কল‌্যা‌নের মূখী হ‌য়ে কাজ ক‌রি। অামরা সবাই হিউম‌্যান মাদার  ট্রেরেসা ম‌নে ক‌রি।

 বাংলাদ‌েশের শিক্ষা বিভাগ অবনত‌ির  দ‌িকে  যাচ্ছে

বাংলাদ‌েশের শিক্ষা বিভাগ অবনত‌ির দ‌িকে যাচ্ছে

 

এখন ও

ক‌রোনার শর্তকতার ভি‌ক্তিহীন  শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান বন্ধ রেখে বি‌শ্বের সা‌থে তাল মি‌লি‌য়ে চলার কার‌নে, বাংলা‌দে‌শের শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান সহ শিক্ষাক ও শিক্ষাথী‌দের  দূযোগ প‌রিনত হ‌য়ে‌ছে বাংলা‌দে‌শের  সকল মানু‌ষের। ক‌রোনা ভাইরাস শতকর্তার শুধু শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান বন্ধ ক‌রে কি বুঝা‌তে চান বর্তমান  জ্ঞানীরা। বাংলা‌দে‌শের প্রায় সব কর্মস্থান চালু র‌য়ে‌ছে চা‌রি দি‌কে মে‌তে উল্লা‌সে জীবন কাটা‌ছে জনগন নিরব শুধু শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান। এ‌তে   ক্ষতি হ‌চ্ছে সাধারন প‌রিবার এর ছাত্র ছাত্রীরা যারা ইনন্টা‌নেট শব্দ লিক‌তে শি‌খে‌নি তারা কিভা‌বে অনলাই‌নে লেখাপড়া শিখ‌বে। শুধু ধনী প‌রিবার এর উপর ভি‌ক্তি ক‌রে, অনলাইন লেখাপড়া চলমান থাক‌লে দে‌শের দা‌রিদ্র প‌রিবার গু‌লোর তা‌দের সন্তানরা শিক্ষার অভা‌বে অ‌শি‌ক্ষিত হার বে‌ড়ে যা‌বে অার বাংলা‌দে‌শের শি‌ক্ষিত হার ক‌মে যা‌বে বরং অন্যন্য দে‌শের সা‌থে তা‌ল মিলা‌তে গি‌য়ে  বাং‌লা‌দে‌শের শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান ও সাধারন প‌রিবারর এর বিরাট ঘ‌র্তির দি‌গে যা‌চ্ছে, যার প‌রিনাম গুন‌তে হ‌বে এ‌দে‌শের জনগন এর। সাধারন প‌রিবার সন্তানরা  না পড়া শুনা ক‌রে ও উ‌র্তিন্ন হ‌য়ে‌ছে বিদ্যাল‌য়ের সকল ছাত্র ছাত্রী। কিন্তু এখন শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান সম্পূর্ন ভা‌বে খু‌লে দেওয়া দরকার, রা‌ষ্ট্রের সরকার য‌দি ম‌নে ক‌রে শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান এক‌টি প‌রিবার ত‌বে তা‌দের ধারনা ভূল কারন প্র‌তিষ্ঠা‌নের সা‌থে  অ‌নেক কর্মকর্তা  জনবল ব্যবহার করা হ‌য়ে‌ছে যার ভিত‌রে বেসরকা‌রি শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান অা‌ছে যার সরকার এর বেতন ভুক্ত  নয়। তারা ঐ প্র‌তিষ্ঠান মাধ্য‌মে তারা মা‌সিক বেতন পায়। অারও  র‌য়ে‌ছে  শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠা‌নের সা‌থে  সম্প‌কিত ব্যবসা প‌তিষ্ঠান তা‌দের ও ব্যবসা বা‌নিজ্য বন্ধ সেই  ক‌রোনা ভাইরাস শুরু থে‌কে অাজও তা‌দের প‌রিবার নি‌য়ে কোন রকম বে‌চেঁ অা‌ছে। তাই সরকার এর উ‌চিৎ  এখন সর্বস্থা‌নের শিক্ষা প্র‌তিষ্ঠান খু‌লে দেওয়া  অার স‌ঠিক পদ‌ক্ষেপ অবলম্বন করা যা‌তে জনগন তার প‌রিবার গু‌লো অা‌র্থিক ভা‌বে ক্ষ‌তি গ্রহস্ত্য যা‌তে না হয়।

নারীদের ভোটে বিজয়  হল  বাইডেন

নারীদের ভোটে বিজয় হল বাইডেন

 


বাই‌ডেন জয়, তার এই  বিজয় অা‌মে‌রিকার নারী‌দের এক  দূরলব ভো‌টে তার বিজয় কারন।


 বাই‌ডে‌নের এই বিজয় পু‌রো পৃ‌থিবী‌তে চমক দি‌য়ে‌ছে। এমন‌টি এক দূরলব ভোট যা তার সামস্থক‌দের পিপাসা থে‌কে কোল্ড হ‌য়ে‌ছে সমগ্র জা‌তি, সারা‌বি‌শ্বে দেখা গে‌য়ে‌ছে


‌বি‌ভিন্ন রু‌পের মানুষ তারা মি‌নি‌টেরই ম‌ধ্যে রং পা‌ল্টি‌য়ে  বাই‌ডেন কে শু‌ভেচ্ছা জা‌নি‌য়ে তারা তার প‌ক্ষোবা‌দি হি‌সে‌বে দা‌বিও ক‌রে যা‌চ্ছে অ‌নেক দেশ গু‌লো। 


তার ভিত‌রে ভার‌তে দেখা গে‌ছে  ট্রাম্প এর জন্য তা‌দের ভ‌গোবান এর  কা‌ছে  পূজা ক‌রে প্রার্থনা জা‌নি‌য়ে‌ছে। এভা‌বে অ‌নেক রাষ্ট্রর প্রধান,রা  ট্রাম্প এর সহ‌যো‌গিতায় তারা বেকুল ছিল কিন্তু সম‌য়ের প‌বির্বত‌নের সা‌থে সা‌থে  রং পা‌ল্টি‌য়ে বাই‌ডেন কে বন্ধু বা‌নি‌য়ে পে‌তে চায়।  


কিন্তু ট্রাম্প ও বি‌শ্বের কা‌ছে শিক্ষা পা‌বে তার সহ‌যো‌গিতার দেশ গু‌লো এখন কোথায়।


 ত‌বে অা‌মি অামা‌দের বাংলা‌দে‌শের ব‌রিশাল শহ‌রে একদল মানুষ বাই‌ডেন কে সামস্থন জা‌নি‌য়ে সবাই কে নি‌য়ে  ভোজন কর‌ছে। 


কিন্তু তা‌দের একবার অনলাই‌নে দে‌খি নাই ট্রাম্প এর বিপ‌ক্ষে কোন বার্তা দি‌তে, এ‌দের কে প‌ত্রিকায় প্রকাশ ক‌রে কোন লাভ অা‌ছে ব‌লে ম‌নে ক‌রি না।


  তাই  সম‌য়ের স‌ঠিক বন্ধু হল যু‌দ্ধের সময় যে সা‌থে থা‌কে, তা‌দের নি‌য়ে পথ চল‌লে স‌ঠিক পথ খু‌জে পাওয়া যায়।


 ত‌বে অা‌মি ম‌নে ক‌রি বাই‌ডেন গনতন্ত্রদল তারা বিশ্ববা‌সি‌কে একই  প‌থে  অাগমন জানা‌বে। 


সারা‌বি‌শ্বে মানু‌ষের নাগ‌রিক অ‌ধিকার  ফি‌রি‌য়ে অান‌তে সফল হ‌বে।

অাতংস্কিত মুখে বাই‌ডেন

অাতংস্কিত মুখে বাই‌ডেন














অাতংস্কিত মূ‌খে বাই‌ডেন, 

ট্রাম্প পূ‌র্বের নিরর্বাচ‌নের নীল নকসা ক‌রে ক্ষমতা দখল ক‌রে নেয়ায় বাই‌ডেন ও তার সামস্থক গো‌ষ্ঠি টেনশন ফিল কর‌ছে তা, ধারনা করা যা‌চ্ছে।

পূ‌র্বের নির্বাচন যে ভা‌বে হ‌য়ে‌ছে সে ভা‌বে হবার অশংঙ্কা কর‌ছে অ‌নে‌কে। এখন ও বাই‌ডেন ট্রেম্প চে‌য়ে  বাই‌ডেন এ‌গি‌য়ে অা‌ছেন। 

অার অা‌মে‌রিকার  ভোটাররা ট্রেম্প এর প‌লিটিক্যাল কু নজর যেনও তা‌দের কা‌ছে ভয় লাগ‌ছে, ট্রেম্প কে তারা রা‌ষ্ট্রের অসুভ প্র‌তিক হি‌সে‌বে ম‌নে ক‌রেন। 

গত নির্বাচ‌নে জনগ এর ভোট চু‌রি ক‌রে নি‌জের স্থান দখল ক‌রে ভোটার দের হতাশার মু‌খে ফে‌লেছেন। 

তারা এটা ব‌লেন অামা‌দের দে‌শে, কারচু‌পি ভোট কখনও হয়‌নি বরং অামরা অন্যন্য  দেশ গু‌লো‌তে  স‌ঠিক ভা‌বে ভোট গ্রহ‌নে অামরা  পর্যা‌বেক্ষন ক‌রে‌ছি।

 যা‌তে এক‌টি রা‌ষ্ট্রের জনগন এর প্রিয় নেতা, সরকার নির্বা‌চিত হয় কিন্তু ট্রেম্প  অা‌মে‌রিকার ম‌তো এক‌টি সু শাসন অাইন নষ্ট ক‌রে দি‌য়ে‌ছে। 

ট্রাম্প একজন অসুভ শ‌ক্তির হাত থে‌কে এবার অা‌মে‌রিকার জনগন মু‌ক্তি পা‌বে কিনা তাও স‌ন্দেহ প্রশন কর‌ছে।
পৃথিবী টা স্বপ্নপুরী

পৃথিবী টা স্বপ্নপুরী


 পৃ‌থিবীটা এক‌টি রহস্যময়  সবার জীবন

সৃ‌ষ্টির অনুকূল থে‌কে  যেমন চল‌ছে

অাজও তেমনই চ‌লছে। 


জন্ম থে‌কে মৃত্যু তার জীবন, এর পর তা‌কে নি‌য়ে কিছু সময় অা‌লোচনা ক‌রি। অামরা সবাই এই  পৃ‌থিবী‌তে   জন্ম সূ‌ত্রে মানুষ, অাল্লাহ বা ভ‌গোবান সবাই অদৃশ্যবান।


 অামা‌দের বসবাস এর ম‌ধ্যে তি‌নি হল বিপদ অাপদ এর রক্ষক ব‌লে বিশ্বাস ক‌রি। অামরা সবাই দৃশ্যবান কিন্তু অামা‌দের কারও কোন চির স্থীয় জীবন নয়, 


সবারই এক সময় মৃত্যু হ‌বে এটাই  স‌ত্যে ও বাস্তব। প্র‌তি‌টি মানুষ তার মৃত্যুর প‌রের জীবন টা কেমন তা অনুভব ক‌রে ত‌বে তার ভিত‌রে হিংসা অার ধর্ম নি‌য়ে কারও সা‌থে কোন অপব্যবহার কর‌বে না।


 মানুষ মৃত্যুর প‌রে সে কোথায় বা কেমন অা‌ছে তা, কোন মানু‌ষের 

কা‌ছে কোন প্রমান নেই। অাস‌লেই কি ? মৃত্যুর প‌রের অামার জীবন কেমন  তা বর্তমান মানুষ এর অস্তীত্য খু‌জে পায়‌নি।


  পৃ‌থিবীর  মানুষ গু‌লো একএক জন একএক রকম নি‌য়ে ব্যস্ততা নি‌য়ে জীবন কাটা‌চ্ছে। 


কেউ ধর্ম নি‌য়ে, কেউ অর্থ সম্পদ নি‌য়ে,‌কেউ প্রেম ভালবাসা নি‌য়ে, কেউ বা গ‌ভেশনা  ক‌রে যা‌চ্ছে, একএক জন এর ভিন্ন  ভিন্ন ধ্যান ধারনা নি‌য়ে জীবন কে চা‌লি‌য়ে যায়।


 অাস‌লে অামরা য‌দি পৃ‌থিবী নি‌য়ে ভা‌বি ত‌বে  ম‌নে হ‌বে যে, এখা‌নে ভ্রমন কর‌তে এ‌সে‌ছি। একই পৃ‌থিবী তার ভিত‌রে হাজারও রকম মানুষ, কে কার অাপন জন সে, নি‌জে জা‌নে না। 


সমা‌য়ের সা‌থে সা‌থে তার জীবন সঙ্গী‌কে খু‌জে নেয় সে, কখন ও জানা ছিল না তার  এক‌দিন বি‌য়ে হ‌বে এবং কার সা‌থে, এভা‌বে পৃ‌থিবীর প্র‌তি টা, জীবন চক্র অ‌বিরাম চল‌তে‌ছে। 


অামারা সবাই সবার অাপন য‌দি প্র‌তিটা মানুষ ভা‌বে, অার প্র‌তি টা, মানুষ স‌ঠিক হিসাব ক‌রে দে‌খে অামার য‌তো সম্পদ অা‌ছে তাহা মৃত্যুর প‌রে মূল্য হীন,


অামার য‌তো টুকু প্র‌য়োজন ত‌তো টুকু গ্রহন ক‌রি বা‌কি টা অন্য মানুষ‌দের উপ‌ভোগ করার সু‌যোগ দেই। 


ত‌বে  তু‌মি  মানুষ জা‌নো না, তোমার মৃত্যুর সময় কোন কষ্ট পা‌বে না, অার তু‌মি যা  দেখ‌তে পা‌বে তা, অন্য কেউ দেখতে পা‌বে না।  


তু‌মি অমর হ‌য়ে থাক‌বে যা,  কল্পনা কর‌তে পার‌বে না, মৃত্যুর পর তোম‌ার জীব‌নে উপহার সরুপ পা‌বে। 


অার যে ব্য‌ক্তি পাহাড় সমান সম্পদ রে‌খে যা‌বে তার ম‌তো নির‌বোধ অার কেউ নয়,  তাই  এটাই  ম‌নে ক‌রে দেখ  পৃ‌থিবী টা তু‌মি  একা ভোগ করার চে‌য়ে  সবাই কে  নি‌য়ে উপ‌ভোগ কর‌লে সেটা কেমন অানন্দময়।


 তোমার য‌তো টুকু দরকার বা‌কি টা সবার মা‌ঝে বি‌লি‌য়ে দাও ত‌বে তোমার লাভ ছাড়া খ‌তি হ‌বে না। 


অার এটাই মানবতা প্রদ্বীপ এ‌কের পর এক চল‌তে থাক‌বে অার তুমি চির অমর হ‌বে।

দূর্গাপূজা চলছে  মন্দিরে  মন্দিরে

দূর্গাপূজা চলছে মন্দিরে মন্দিরে


 দূর্গাপূজা চলছে মন্দি ম‌ন্দি‌রে


জ্বলবদ্ধতার জন্য মানু‌ষের অানন্দ উল্লাস

ক‌রে মে‌তে উড়‌তে পা‌রে‌নি হিন্দু প‌রিবার এর

‌লোকজন। ম‌ন্দি‌রে পূজার মন্ডল ও দেবতার

অা‌লোক বা‌তি দি‌য়ে সাজা‌নো কম‌তি নেই, কিন্তু জ্বলবদ্ধ ও বৃ‌ষ্টির কার‌নে তেমন কোন মানুষ এর ভিড় ছিল না। ঠাকুর মশাইও তেমন   খোসঅালাপ মে‌লে‌নি, পূজার সাজ সা‌ঝে অনে‌কে  সুন্দর সুন্দর ছে‌লে মে‌য়েরা দূর থে‌কে এ‌সে‌ অাবার ফি‌রে চ‌লে যায়  ম‌ন্দির এর সাম‌নে দি‌য়ে। কতো সুন্দর ক‌রে সে‌জে সবাই এ‌সে অাবার চ‌লে যায় ম‌ন্দি‌রের ভিত‌রে যাওয়া অার হয় না, জলবদ্ধতার কার‌নে এবার এর পূজা তেমন খু‌শি  নেই  কার ও ম‌নে। ক‌রোনা অার বৃষ্টি নীরবতার সৃ‌ষ্টি,

ইয়াবা মাদক বন্ধ হলে  নারী ধংষন ও নিযার্তন থাকবেনা।

ইয়াবা মাদক বন্ধ হলে নারী ধংষন ও নিযার্তন থাকবেনা।

 সমা‌জে ক‌তো রক‌মের রং তামাশা খেল‌বি কে কে অায়।


বাংলা‌দে‌শের  অাইন কানুন নিয়ম নী‌তি অা‌গের তুলনায় প‌রিবর্তন হ‌য়ে‌ছে, কিন্তু সরকার তার সাধ্যম‌তে জনগন এর সু-রক্ষায়  য‌তো অাইন পাস করুক না তা, রা‌ষ্ট্রের কোন উপকার হ‌চ্ছে না।


 জনগন দো‌ষি পু‌লিশ প্রশাসন সাদুবাদ তাই নি‌য়ে অাজ শ‌নিবার সারা বাংলা‌দেশ এক জো‌গে পু‌লিশ প্রশাসন নারী ধংষন ও নিযার্তন প্র‌তি‌রো‌ধে বিভাগ ও জেলা গু‌লো‌তে জনগন এর মা‌ঝে এক সভার অা‌য়োজন ক‌রে। 


রা‌ষ্ট্রোর সকল প্রকার সমস্যা মোকা‌বেলার জন্য পু‌লিশ প্রশাসন কে অস্ত্রসহ সকল কা‌জের বৈধ্যতা তা‌দের হা‌তে তু‌লে দেওয়া হ‌য়ে‌ছে।


 তা‌দের মন্ত্রব্য হ‌লো পাচঁ হাজার মানুষ এর জন্য একজন পু‌লিশ ভা‌গে প‌রে‌ছে ত‌বে কিভা‌বে এর সমাধান করা সম্ভাব।


 কিন্তু অামা‌দের রা‌ষ্ট্রোর সন্ত্রাস এর হাত থে‌কে রক্ষার জন্য সর্ব রকম ক্ষমতা তা‌কে দেওয়া হ‌য়ে‌ছে কিন্তু বাংলা‌দে‌শের সবাই কি সন্ত্রাস যে একজন পু‌লিশ এর সা‌থে পাচঁ হাজার জনগন এর সা‌থে তুলনা করা হ‌বে।


 তারা সবাই ফা‌কিবাজ এ‌দে‌শের সকল জনগন কে ধোকা দি‌চ্ছে তারা য‌দি শত‌নিষ্ঠাবান হ‌তো ত‌বে এ‌দেশ প‌রিচালনায় সরকার এর  কোন সমস্যা মু‌খি হয় না।


 জনগন নয় বাংলা‌দে‌শের পু‌লিশ প্রশাসন এর লোভ লা‌লোসা কমা‌তে পার‌লে জনগন স‌ঠিক বিচার পা‌বে।


এক‌টি রা‌ষ্ট্রে প্রশাসন য‌দি দূরনী‌তি বাজ থা‌কে ত‌বে সে দে‌শের রাজ‌নৈ‌তিক নেতারা য‌তো ভাল থাক জনগন কে সু রক্ষা দেওয়া সম্ভাব নয়।


 বর্তমান পু‌লিশ প্রশাস কে অা‌মি বল‌তে চাই, অামরা যারা যুবক অা‌ছি প্রপ্ত বয়স্ক অামা‌দের মা‌ঝে অাপনারা নাটক বা অ‌ভিনয় গল্প উপন্যাস প‌ড়ি‌য়ে শিখা‌তে চাই‌বেন না।


 এই সব নাট্য গল্প ৭ বছর ছে‌লে মে‌য়েরা বিশ্বাস কর‌তে পা‌রে, অাপনারা এক দি‌কে অা‌লোচনা ক‌রে সামা‌জের মানুষ এর মা‌ঝে বক্তব্য‌ দেন কিন্তু তার দুই দিন প‌রে ভু‌লে যান নৈ‌তিক কথা গু‌লো। 


য‌তো রকম মাদক ব্যবসা অা‌ছে  সেই  ব্যবসার সাথে  প্রশাষসন জ‌রিত না, থাক‌লে তা, মাদক ব্যবসাইরা ব্যবসা কর‌তে পা‌রে না।


 প্র‌তি টা মাদক ব্যবসার সা‌থে প্রশাসন জ‌রিত, অার   এই  ইয়াবা মাদক এর অাজ সারা বাংলা‌দে‌শে নারী জা‌তি ধংষন ও নিযার্তন হ‌চ্ছে ।


যখন একজন ইয়াবা শ্রবন ব্য‌ক্তি নেশায় অাক্রান্ত হয় তখন বা  সেই  ব্য‌ক্তি নারীর প্র‌তি অাকৃষ্ট হয় একজন সাভা‌বিক মানুষ কখনও ধংষন কর‌তে পা‌রে না, তার দৃ‌ষ্টি ভ‌ঙ্গি সামা‌জি কতায় বাধা দেয়।


 তাই সর্ব শেষ এটাই বল‌তে‌ছি প্রশাসন য‌দি ইয়াবা মাদক নীরমূল ক‌রে ত‌বে নারী ধংষন ও নিযার্তন সহ‌জেই  দমন করা সম্ভাব  য‌দি  প্রশাসন  এর সা‌থে জ‌রিত না থা‌কে।