সমাজে কতো রকমের রং তামাশা খেলবি কে কে অায়।
বাংলাদেশের অাইন কানুন নিয়ম নীতি অাগের তুলনায় পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু সরকার তার সাধ্যমতে জনগন এর সু-রক্ষায় যতো অাইন পাস করুক না তা, রাষ্ট্রের কোন উপকার হচ্ছে না।
জনগন দোষি পুলিশ প্রশাসন সাদুবাদ তাই নিয়ে অাজ শনিবার সারা বাংলাদেশ এক জোগে পুলিশ প্রশাসন নারী ধংষন ও নিযার্তন প্রতিরোধে বিভাগ ও জেলা গুলোতে জনগন এর মাঝে এক সভার অায়োজন করে।
রাষ্ট্রোর সকল প্রকার সমস্যা মোকাবেলার জন্য পুলিশ প্রশাসন কে অস্ত্রসহ সকল কাজের বৈধ্যতা তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
তাদের মন্ত্রব্য হলো পাচঁ হাজার মানুষ এর জন্য একজন পুলিশ ভাগে পরেছে তবে কিভাবে এর সমাধান করা সম্ভাব।
কিন্তু অামাদের রাষ্ট্রোর সন্ত্রাস এর হাত থেকে রক্ষার জন্য সর্ব রকম ক্ষমতা তাকে দেওয়া হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশের সবাই কি সন্ত্রাস যে একজন পুলিশ এর সাথে পাচঁ হাজার জনগন এর সাথে তুলনা করা হবে।
তারা সবাই ফাকিবাজ এদেশের সকল জনগন কে ধোকা দিচ্ছে তারা যদি শতনিষ্ঠাবান হতো তবে এদেশ পরিচালনায় সরকার এর কোন সমস্যা মুখি হয় না।
জনগন নয় বাংলাদেশের পুলিশ প্রশাসন এর লোভ লালোসা কমাতে পারলে জনগন সঠিক বিচার পাবে।
একটি রাষ্ট্রে প্রশাসন যদি দূরনীতি বাজ থাকে তবে সে দেশের রাজনৈতিক নেতারা যতো ভাল থাক জনগন কে সু রক্ষা দেওয়া সম্ভাব নয়।
বর্তমান পুলিশ প্রশাস কে অামি বলতে চাই, অামরা যারা যুবক অাছি প্রপ্ত বয়স্ক অামাদের মাঝে অাপনারা নাটক বা অভিনয় গল্প উপন্যাস পড়িয়ে শিখাতে চাইবেন না।
এই সব নাট্য গল্প ৭ বছর ছেলে মেয়েরা বিশ্বাস করতে পারে, অাপনারা এক দিকে অালোচনা করে সামাজের মানুষ এর মাঝে বক্তব্য দেন কিন্তু তার দুই দিন পরে ভুলে যান নৈতিক কথা গুলো।
যতো রকম মাদক ব্যবসা অাছে সেই ব্যবসার সাথে প্রশাষসন জরিত না, থাকলে তা, মাদক ব্যবসাইরা ব্যবসা করতে পারে না।
প্রতি টা মাদক ব্যবসার সাথে প্রশাসন জরিত, অার এই ইয়াবা মাদক এর অাজ সারা বাংলাদেশে নারী জাতি ধংষন ও নিযার্তন হচ্ছে ।
যখন একজন ইয়াবা শ্রবন ব্যক্তি নেশায় অাক্রান্ত হয় তখন বা সেই ব্যক্তি নারীর প্রতি অাকৃষ্ট হয় একজন সাভাবিক মানুষ কখনও ধংষন করতে পারে না, তার দৃষ্টি ভঙ্গি সামাজি কতায় বাধা দেয়।
তাই সর্ব শেষ এটাই বলতেছি প্রশাসন যদি ইয়াবা মাদক নীরমূল করে তবে নারী ধংষন ও নিযার্তন সহজেই দমন করা সম্ভাব যদি প্রশাসন এর সাথে জরিত না থাকে।
0 coment rios:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন