বাংলাদেশে যাদের ইউটপ চ্যানেল আছে তাদের জন্য বলছি

বাংলাদেশে যাদের ইউটপ চ্যানেল আছে তাদের জন্য বলছি

বাংলাদেশে যাদের ইউটপ চ্যানেল আছে তাদের জন্য বলছি
দেশ এগিয়ে যাবে আমরাও এগিয়ে নিয়ে যাব সবাই কে নিয়ে
এমন একটি সহজ উপায় থাকা দরকার এবং ইচ্ছা করলে একটি কমিটি নেটওয়াক গড়ে তুলতে পারি যার দ্বারা আমরা ইউটপ সদস্য যারা আছি্ সকল বাংলাদেশী ইউটপ সদস্য একত্রে একটি ডাটাবেস করি এই ডাটাবেস মাধ্যমে আমরা একজন আর একজন কে সাব টু সাব এবং চ্যানেলের র্যা নডাম করো দিব এবং সকলে মোবাইল নাম্বর ফেসবুক আইডি লিং দিতে হবে যাতে প্রয়োজনে যে কারও সাথে যোগাযোগ করতে পারে। আমরা নিজেরা নিজেদের সাহায্য করি তবে খুব সহজে আমরা ইউটপ থেকে সবাই কমবেশি ইনকাম হবেই তাই আসুন সকল ছোট বড় ইউটপ গন আমরা সবাই এক হই। আর দেশের মানুষের দিকে মানবিক ভাবে দৃষ্টি দিয়ে সকলে সকলের কাজ করলে আমরা সবাই খুব সহজে এগিয়ে যেতে পারব। মো: সুমন বরিশাল: ০১৯১৫৪২৯৪৯০
বর্ষা কালে গাড়ির চালকদের একটু মানবিক হওয়া উচিত

বর্ষা কালে গাড়ির চালকদের একটু মানবিক হওয়া উচিত



#অনুরোধ
বর্ষা কালে গাড়ির চালকদের একটু মানবিক হওয়া উচিত.. কারন জোরে গাড়ি চালানোর জন্য রাস্তায় জমে থাকা কাঁদা জল মানুষের গায়ে এসে পড়ে... তাই চালকদের কাছে অনুরোধ আপনারা একটু দেখে গাড়ি চালান.... যাতে হাটার /স্কুলে যাওয়ার পথে আর কোন পথচারী/ স্টুডেন্টদের গায়ে কাঁদা না লাগে।


বাংলাদেশের জনগন হল মায়ের কোলের শিশুর বাচ্চা, তারা বুঝেনা শুনে না

বাংলাদেশের জনগন হল মায়ের কোলের শিশুর বাচ্চা, তারা বুঝেনা শুনে না

বাংলাদেশের জনগন হল মায়ের কোলের শিশুর বাচ্চা, তারা বুঝেনা শুনে না, কে ভাল কে খারাপ, কে দেশ ও জনগন কে বিপদের হাত থেকে বাচাতে পারে তাদের সেই বুঝ হয় নায়। তাই এই দেশের অবুঝ জনগন কে বুঝিয়ে শুনিয়ে তাদের ভোট দেশের উন্নায়নে আওয়ামী লীগ দল কে ভোট দেওয়ার জন্য আমরা যথাযর্থ ভাবে তাদের সেবায় সব সময় নিয়েজিত, আসুন আর বলুন কেন ও আওয়মী লীগ সরকার কে ভোট দিবেন না। কারন টা সঠিক ভাবে বলতে হবে, একটি জনগন চায় তার শহর বা গ্রাম এর রাস্তা ঘাট উন্নাত হোক উন্নাত দেশের মতো আমরা ও এগিয়ে যেতে চাই আর এই কাজ যাদি আমাদের আওয়ামী লীগ সরকার করতে পারে তবে কেন ও ভোট টা আওয়ামী লীগ সরকার কে দিবেন না ?? আপনারা সাধারন জনগন আপনাদের চাওয়া পাওয়া হল দেশের উন্নায়ন সেটা আওয়ামী লীগ সরকার দিতেছে একের পর এক পর্যাক্রমে বিভিন্ন ধাপে কাজ করে যাচ্ছে তাই তাদের জন্য একটু সুযোগ দেওয়া কি আপনাদের কর্তব্য নয়। আমি শুধু তাদের বলছি যারা রাজনৈতিক বা কোন দল করেন না, তাদের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার হল যারা পার্কবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে ছিল সেই দল, যাদের বিনিময় আজ মুক্ত আকাশে বাংলা ভাষায় কথা বলেন, এটা আওয়ামী লীগ দলের অবদান। আওয়ামী লীগ সরকার দেশ ও জনগনের কল্যান চায়, তাই দেশ আপনাদের হাতে আপনাদের মতে যা চাবেন তাই হবে এর জন্য কেউ দাই নয়। আপনারা যেনে শুনে ভুল করলে সেই ভুলের মাসুল আপনাদের গুনতে হবে। আগের তুলনায় এখন অনেক শান্ত ও সুষ্ঠ নিরাপদে আছেন। এই সরকার কে আবার ও একটু সময় দিন উন্নায়নের কাজে বাধা না, দিয়ে আপনারা আওয়ামী লীগ সরকার কে ভোট দিয়ে, দেশ ও সকল জনগন কে সুখময় একটি স্বপ্নের দেশ বাস্তবায়ন করার লক্ষ আপনারা আওয়ামী লীগ সরকার এর পাশে থাকুন।
বরিশাল ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ রাজনীতি দল কখনও কি সু-সংঙ্গঠিত হতে পারবে ??

বরিশাল ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ রাজনীতি দল কখনও কি সু-সংঙ্গঠিত হতে পারবে ??



বরিশাল ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ রাজনীতি দল কখনও কি সু-সংঙ্গঠিত হতে পারবে ?? আসলে অনেকের জানা নেই অাসল রাজনৈতিক ব্যক্তি কারা, একমাত্র ছাত্র রাজনৈতিক থেকে যারা শ্রম দিয়ে বড় হবে তারাই হবে নিজ দলের যেগ্য নেতা বা কর্মি। আর অনেকেই আছে অর্থনৈতিক সমস্যার জন্য সে নিজের পথ এগিয়ে আসতে পারে না, তাদের মধ্যে আমি একজন। যে হেতু আমার কোন টাকা নেই তাই সমস্যাও বেশি, আমার জীবন টা হয়েছে সংগ্রামী জীবন। বর্তমান জীবন কে বন্ধু আর কে আপন তা বিশ্বাষ করা যায় না, তবুও জেনে শুনে জীবন চলছে। কিন্তু কেন আওয়ামীলীগ করি সেটাই হল প্রশ্ন। মানুষ যখন যানতে পারে সত্যে কি? তখন সত্যেকেই গ্রহন করে নেয়। এদেশে শেখ মুজিবুর রহমান তার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বধীনতা অগ্রসর হয়েছে, বাংলার মানুষ এদেশ স্বাধীন করেছে। আওয়ামী লীগ সেই দল যারা পার্কবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে এ দেশ স্বাধীন করেছে। এর জন্য এই দলের প্রতি আমার সম্মান জাগে, কিন্তু দির্ঘ ১৫/১৬ বছর দল কে ভালবেসে ছিসকে নেতাদের কবলে আটকে পরে আছি এখনও এমন এক গোল বস্তুর ভিতরে আটকা পরে আছি যা বেড় হতে পারছি না আমি এতো বছর ধরে সাহসী নেতা খুজে পেলাম না, কারন আমি তো গরিব আমার টাকা নেই তাই আমার পাশে দাড়াবার কেউ নেই। কারন ১৫নং ওয়ার্ডে আমি স্থানীয় বাসিন্দা হলেও এখানে বি, এম, পি চেলা নেতা বেশি তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল যার জন্য অনেকে আওয়ামী লীগ দলের লোক হয়েও অন্য দলের টাকা খেয়ে আমার পথে বাধা হয়ে দাড়ায়। আমি তো শেখ মুজিবুর রহমানের রক্তের পরিবার এর কেউ নয় যে আমার বিপদে আসবে, শুধু দল করি বটে। আমি দালালি রাজনৈতি ভালবাসি না, এটাই আমার সমস্যা। আমার ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সংঙ্গঠন বেশ কিছু লোক খারাপ যাদের জন্য দল টি সু- সংঙ্গঠিত হতে পারছেনা। তারা বি,এম,পি দলের থেকে টাকা খেয়ে আওয়ামী লীগ ভাল ব্যক্তি গনকে সাধারন কর্মি বানিয়ে রেখে তাদের দূরে সরিয়ে রেখেছে যাতে আওয়ামী লীগ দল একটি সু-সংঙ্গঠিত না হতে পারে। আমি সেই যে একমাত্র ব্যক্তি মিনতী করেছিলাম ১৫নং ওয়ার্ড টি পরিবর্তন আসুক। আল্লাহর অসীম কিপায় পরিবর্তন হলো কিন্তু আমি এখনও সেই দালাল দের হাত থেকে মুক্তি পাচ্ছি না। এখনও ছদ্য বেশি সেই নাম ধারী আওয়ামী লীগ হাতে বন্ধি। এ জন্য মাঝে মাঝে মনে হয় আল্লাহ গরিদের ভালবাসে না কারন তাদের কান্না তার কাছে প্রিয়।
আগামীর দিনের অপেক্ষার প্রহর গুনতেছে বরিশাল বাসি।

আগামীর দিনের অপেক্ষার প্রহর গুনতেছে বরিশাল বাসি।

আগামীর দিনের অপেক্ষার প্রহর গুনতেছে বরিশাল বাসি। নতুন এক সূর্যের আলো সবার ভাবনা গুলো পথ চেয়ে আছে । সবাই মনের আশা বরিশাল শহর হবে আমাদের মনের মতো যেমন টি পরিপূর্ন থাকবে আলোয় ঝলমল করবে সবাই দুরদূত্ব থেকে ঘুরতে আসবে এই বরিশাল শহরে। আমাদের বরিশাল বাসিকে পরিপূর্ন করতে একমাত্র সাদিক আবদুল্রা ভাই যোগ্য, যার স্বপ্ন রয়েছে এই বরিশাল বাসিকে নিয়ে। আমরা সবাই তার পাশে থাকব এই আশা নিয়ে পথ চলি ও বরিশাল বাসির সবাইর দোয়া প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লা মেয়র হিসেবে তাকে চাই, সে আমাদের সাদিক ভাই
এই বাংলা ভাষার দুসমন, মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী স্বাধীনতার সেই রাজাকারদের সন্তান

এই বাংলা ভাষার দুসমন, মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী স্বাধীনতার সেই রাজাকারদের সন্তান

এই বাংলা ভাষার দুসমন, মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী স্বাধীনতার সেই রাজাকার যে গুলোর রক্তে রয়েছে পার্কবাহিনীর দূষিত রক্ত রয়েছে ওরা এই দেশের দূসমন। ওরা বাংদেশের মুক্তিযোদ্ধা তাদের নাম মুছে ফেলতে চায় সেই পার্কবাহিনীর দূষিত রক্তের সন্তান ওরা রাজাকার পরিবার এর সন্তান ওরা কুলাংগার ওদের শরীরে রাজাকার এর রক্ত থাকার কারনে আজ মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করছে। ওদের রাষ্ট্রো বিরোধী অপরাধ করার জন্য আইনের মাধ্যেমে শাস্তি দেওয়া হোক। ওরা পাপি ওদের শরীরে রয়েছে দূষিত রক্ত ওরা যেনো স্বাধীনতার স্বরনে শহীদ মিনার এর পাশে না দাড়ায়। ওদের পাকিস্তান পাঠিয়ে দেওয়া হোক ওদের শরীরে আছে সেই পার্কবাহিনীদের রক্ত ওরা তাই এদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নাম শুনতে পারেনা আমরা এই সব রাজাকার দূষিত রক্তের সন্তানদের ধীক্কার জানাই। স্বাধীন বাংলা এ দেশ মুক্তিযোদ্ধা তাদের, রাজাকার এ দেশ ছাড় পাকিস্তান তোদের রক্তের বাবা আছে তোরা সেই দেশে চলে যা...................
রাজাকার সন্তান তোরা এদেশ থেকে পালিয়ে পাকিস্তান যা...

রাজাকার সন্তান তোরা এদেশ থেকে পালিয়ে পাকিস্তান যা...

আমরা স্বাধীনতাকে অস্বীকার করতে পারি ? আমরা এই বাংলার মুক্তিযোদ্ধাোেদর অস্বিকার করতে পারি ? যাদের জীবনের বিনিময় আজ এখন পযন্ত মুক্ত অকাশে ঘুরে বেড়াই। যাদের পরিবার যুদ্ধ করতে গিয়ে তাদের বাবা,মা, ভাই, বোন, স্বজন হাড়িয়েছে তাদের অধীকার মুছে ফেলতে পারি? কেমন এ স্বার্থপর আন্দলন নিজেদের স্বার্থের জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের অধীকার মুছে ফেলতে চাওয়া এটা রাজাকার পরিবার ছাড়া আর কেউ বলতে পারে না। তাই তো আজ মনে হচ্ছে রাজাকার তাদের কর্মকান্ড কেমন ছিল, তারা সব সময় লোভী ছিল, এই বাংলায় যখন পার্কবাহিনীরা এদেশের মানুষদের যখন হত্যা করে তখন রাজাকার সে সময় তাদের সাথে কুশ্যল করে। এবং মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারদের ধরে নিয়ে পার্কবাহিনীদের হাতে তুলে দেয় তাদের সামনে পার্কবাহিনীরা মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের গুলি করে হত্যা করে ও নাড়ীদের নিযার্তন করে হত্যা করা হয় এমননি ভাবে এদেশের মুক্তিযোদ্ধারা প্রান দেয় আর তখন সেই রাজাকাররা টাকা ও ধন সম্পদ লুট করে পার্কবাহিনীর সাথে রং তামাসায় লিপ্ত থাকে। আজ সেই রাজাকার পরিবার সন্তান গুলো উচ্চ স্বরে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধী করে, এদের কি করা উচিত
দূষিত রক্তের সেই পার্কবাহিনীর সন্তান - তোরা বাংলাদেশ থেকে চলে যা

দূষিত রক্তের সেই পার্কবাহিনীর সন্তান - তোরা বাংলাদেশ থেকে চলে যা

এই বাংলা ভাষার দুসমন, মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী স্বাধীনতার সেই রাজাকার যে গুলোর রক্তে রয়েছে পার্কবাহিনীর দূষিত রক্ত রয়েছে ওরা এই দেশের দূসমন। ওরা বাংদেশের মুক্তিযোদ্ধা তাদের নাম মুছে ফেলতে চায় সেই পার্কবাহিনীর দূষিত রক্তের সন্তান ওরা রাজাকার পরিবার এর সন্তান ওরা কুলাংগার ওদের শরীরে রাজাকার এর রক্ত থাকার কারনে আজ মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করছে। ওদের রাষ্ট্রো বিরোধী অপরাধ করার জন্য আইনের মাধ্যেমে শাস্তি দেওয়া হোক। ওরা পাপি ওদের শরীরে রয়েছে দূষিত রক্ত ওরা যেনো স্বাধীনতার স্বরনে শহীদ মিনার এর পাশে না দাড়ায়। ওদের পাকিস্তান পাঠিয়ে দেওয়া হোক ওদের শরীরে আছে সেই পার্কবাহিনীদের রক্ত ওরা তাই এদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নাম শুনতে পারেনা আমরা এই সব রাজাকার দূষিত রক্তের সন্তানদের ধীক্কার জানাই। স্বাধীন বাংলা এ দেশ মুক্তিযোদ্ধা তাদের, রাজাকার এ দেশ ছাড় পাকিস্তান তোদের রক্তের বাবা আছে তোরা সেই দেশে চলে যা...................
কোঠা সংস্কার আসলেই কি যুক্তিগত কোন আন্দলন হতে পারে ???

কোঠা সংস্কার আসলেই কি যুক্তিগত কোন আন্দলন হতে পারে ???


কোঠা সংস্কার আসলেই কি যুক্তিগত কোন আন্দলন হতে পারে ???

বাংলাদেশের সকল সাংবাদিক ভাইদের দৃষ্টি রাখছি। যে কোন আন্দলন এর পাশে দাড়ানো উচিত নয়। আপনাদের জ্ঞান দিতে চাই না শুধু কিছু কথা বলি .... দেশের জন্য যারা জীবন দিয়েছে যারা এই বাংলার নারীদের সম্মান রক্ষা করেছে ও নারীরা বিভিন্ন ভাবে তাদের ইজ্জত এর বিনীময় পার্কবাহিনীদের ধংশ করেছে এই সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার তাদের জন্য বিগত সরকার কোন সাহায্য করে ছিল বি এনপি সরকার। কিছুই দেয়নি তারা সব কিছু লুটে খেয়েছে, আজ আওয়ামী লীগ সরকার পাশে দাড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু বি এনপি সরকার একটি অদক্ষ্য সংগঠন যার প্রমান এই আর কোন ইসু-তাদের মাথায় খাটেনা একটা রাষ্টো বিরোধী কাজ করছে। আওয়ামী লীগ সরকার কি এগুলো নিজে ভোগ করার জন্য চালু করছে মুক্তিযোদ্ধা তো বি এন পি দলের ভিতরেও আছে, তারাও সেই সু-যোগ পাচ্ছে। সকল সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারা একটু ভাবুন এই সরকার যা করছে সকল জনগনের জন্য করছে তাই সরকার এর ভাল কাজে বাধা সৃষ্টিকারীর পাশে থাকা উচিত নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখার শেষ নেই.. এতো লেখার আমি সময় দিতে পারছিনা তাই আল্প কথায় শেষ করতে চাই। সকল সাংবাদিক ভাইয়েরা ভেবে দেখুন মুক্তিযোদ্ধাদের আমাদের বিপক্ষে থাকা উচিত তাদের জন্য আমাদের কিছু করার আছে যদি থাকে তবে আমরা ভাল পক্ষে পাশে থাকি আর খারাবদের সু-যোগ দিবনা তবে আমরা আমাদের দেশ কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।
বরিশালে বয়স্ক ভাতা নিয়েও চাদাবাজি

বরিশালে বয়স্ক ভাতা নিয়েও চাদাবাজি

বরিশাল সমাজ সেবা আফিসে মানুষের ক্ষুদ্র অনুদান যাহা বয়স্ক ভাতা ভোগী মানুষদের টাকা। লুট করে খাওয়া টা হল সমাজ সেবার কাজ। আজ সোমবার এক নতুন বয়স্ক ভাতা ভোগী কে ৪৫০০ টাকার বদল করে তাকে দেওয়া হল -১৫০০ টাকা। ৩০০০ টাকা কে খাইছে তা জানতে চাইছে ১৫নং ওয়ার্ড বয়স্ক ভাতা ভোগী -হাসিনা বেগম সে আজ প্রথম বয়স্ক ভাতা গ্রহন করেন। কিন্তু কেন একজন নতুন বয়স্ক ভাতা ভোগীর ৩০০০ টাকা লুট করা হল ?? তার প্রশ্ন ছিল বইতে লেখা ৪৫০০ টাকা। ১৫০০ টাকা দিল কেন! হাসিনা বেগম এর ছোট ছেলে বয়স্ক ভাতা বই নিয়ে ব্যাংকে চলে যায় সেখানকার কর্মকতার নিকট জানায় যে এই বয়স্কভাতা বইতে লেখা ৪৫০০ টাকা কিন্তু আপনারা দিয়েছেন ১৫০০ টাকা এর মানে কি। ব্যাংকের তারা জানায় তার বইতে ১৫০০ টাকfই আসছে কেন ১৫০০ টাকা পেল তা জানতে পারবেন সমাজ সেবা অফিস থেকে। সে জানার জন্য তাতখনিক সমাজ সেবা অফিসে চলে গেল, সেখানে গিয়ে বয়স্কভাতা কর্মকতা আনোয়ার কে পেল এবং বিষয়টা তাকে বল্লো যে হাসিনা বেগম একজন নতুন বয়স্কভাতা ভোগী সরকারী নিয়ম অনুসারে সে ৪৫০০ টাকা পাবে। কেন তাকে ১৫০০ টাকা দিয়েছেন, কর্মকতা আনোয়ার বল্লো একজন মৃত ব্যক্তির বই তাকে দেওয়া হইছে। তাকে বলা হয়েছে মৃত ব্যক্তি আমাদের পরিবারের কেউ নন। কিভাবে দিলেন, সে তো একজন নতুন বয়স্কভাতা ভোগী সরকারী নিয়ম অনুসারে সে ৪৫০০ টাকা পাবে কিন্তু তাকে ১৫০০ টাকা দিয়েছেন এটা কি সরকারী নিয়ম আছে তা আমাদের জানা নেই।
বরিশাল সমাজ সেবা অফিস কর্মকতার নিকট জানতে চাই
সরকারী নিয়ম টা কি ? আর একজন মৃত ব্যক্তির বই কেন কিভাবে সে মরে যাবার পরও সচল থাকে আপনাদের জানার পরেও বই বন্ধ হয় না।
সব কিছু দেখতে পারবে-বলার শক্তি নাই

সব কিছু দেখতে পারবে-বলার শক্তি নাই



যখন সাধারণ প্যালেস্টাইনিদের উপর ঈহুদী সন্ত্রাসের কথা বলা হয় তখন আমাদের সমাজের এক শ্রেণীর বিশিষ্ট ভদ্রসন্তানরা বলে থাকেন - ঈহুদীদের নিয়ে আমাদের মাথাব্যথার কি দরকার ! আমাদের কে আমাদের সমস্যার কথা ভাবতে হবে ।আবার সেই ভদ্রসন্তানদের বড় উদগ্রীব হতে দেখা যায় যখন তারা শোনে আমেরিকা বা ইংল্যান্ডের রাস্তায় কোনো গাড়ি চালক কাউকে পিষে দিয়েছে । সেটা অনিচ্ছাকৃত ভাবেই হোক না কেন ।
ব্যাপারটা এমন, আকাশ এসে সজীব কে বললো-- জানো সজীব আজ আমেরিকাতে এক গাড়িচালক রাস্তার এক কুকুর কে পিষে দিয়েছে । কুকুর তো সঙ্গে সঙ্গেই শেষ ।
সজীব - বড় আগ্রহের সাথে , তাইনাকি.. তাইনাকি.. কি করে হলো ? চালকের নাম কি ?
আকাশ -- কুকুরটির কোনো দোষ ছিলোনা । রাস্তার একদম ধার দিয়ে যাচ্ছিল । যানা গেছে গাড়ির চালকের নাম মহঃ আমির ।
সজীব -- এই দেখলে তো..., আমি তখনি ভেবে নিয়েছিলাম এ কোনো সন্ত্রাসী হামলা হবে ।
এ প্রকার খবর সোনার সঙ্গে সঙ্গে ঐসব ভদ্রসন্তানদের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রড় প্রতিবাদী পুরুষ রূপে দেখা যায় । তাদের মানবতা উপছে পড়ে রাস্তার কুকুরের কাছে পৌছে যায় । কিন্তু ঐসব ভদ্রসন্তানদের কোনো প্রকার উদগ্রীব হতে দেখা যায়না যখন ঈহুদী সাম্রাজ্যবাদীরা কাতারে কাতারে প্যালেস্টাইনি নিরীহ শিশু, মহিলা, পুরুষ মুসলিমদেরকে অকাতরে হত্যা করে, তাদের জন্মভূমি দখল করে, লুট করে, তাদের বিতাড়িত করে ।
আসল ব্যাপার হলো ঐসব ভদ্রসন্তান গুলো এক্ষেত্রে ঈহুদী সাম্রাজ্যবাদ, ঈহুদী সন্ত্রাসবাদ কে পুরোপুরি সমর্থন করে । কিন্তু তারা মানসম্মানের খাতিরে মুখফুটে বলতে পারেনা । তাই ভদ্রসন্তানেরা ভদ্রসন্তানের মতোই পরিমার্জিত ভাষাই বলে - ' ঈহুদীদের নিয়ে আমাদের মাথাব্যথার কি দরকার আমাদেরকে আমাদের সমস্যার কথা ভাবতে হবে।'
বাবুসাহেবদের মানবতারো জাত ধর্ম আছে । সেই মানবতা কোথাও কোথাও সত্যি সত্যিই অতি মানবিক চেহারাই পরিস্ফুটিত হয় আবার কোথাও কোথাও ভয়াবহ সন্ত্রাসী রূপ নেই । বড় হাসি পাই ঐসব জোকার গুলোকে দেখে । আবার ভয় ও লাগে ।।