বর্ষা কালে গাড়ির চালকদের একটু মানবিক হওয়া উচিত

বর্ষা কালে গাড়ির চালকদের একটু মানবিক হওয়া উচিত



#অনুরোধ
বর্ষা কালে গাড়ির চালকদের একটু মানবিক হওয়া উচিত.. কারন জোরে গাড়ি চালানোর জন্য রাস্তায় জমে থাকা কাঁদা জল মানুষের গায়ে এসে পড়ে... তাই চালকদের কাছে অনুরোধ আপনারা একটু দেখে গাড়ি চালান.... যাতে হাটার /স্কুলে যাওয়ার পথে আর কোন পথচারী/ স্টুডেন্টদের গায়ে কাঁদা না লাগে।


বাংলাদেশের জনগন হল মায়ের কোলের শিশুর বাচ্চা, তারা বুঝেনা শুনে না

বাংলাদেশের জনগন হল মায়ের কোলের শিশুর বাচ্চা, তারা বুঝেনা শুনে না

বাংলাদেশের জনগন হল মায়ের কোলের শিশুর বাচ্চা, তারা বুঝেনা শুনে না, কে ভাল কে খারাপ, কে দেশ ও জনগন কে বিপদের হাত থেকে বাচাতে পারে তাদের সেই বুঝ হয় নায়। তাই এই দেশের অবুঝ জনগন কে বুঝিয়ে শুনিয়ে তাদের ভোট দেশের উন্নায়নে আওয়ামী লীগ দল কে ভোট দেওয়ার জন্য আমরা যথাযর্থ ভাবে তাদের সেবায় সব সময় নিয়েজিত, আসুন আর বলুন কেন ও আওয়মী লীগ সরকার কে ভোট দিবেন না। কারন টা সঠিক ভাবে বলতে হবে, একটি জনগন চায় তার শহর বা গ্রাম এর রাস্তা ঘাট উন্নাত হোক উন্নাত দেশের মতো আমরা ও এগিয়ে যেতে চাই আর এই কাজ যাদি আমাদের আওয়ামী লীগ সরকার করতে পারে তবে কেন ও ভোট টা আওয়ামী লীগ সরকার কে দিবেন না ?? আপনারা সাধারন জনগন আপনাদের চাওয়া পাওয়া হল দেশের উন্নায়ন সেটা আওয়ামী লীগ সরকার দিতেছে একের পর এক পর্যাক্রমে বিভিন্ন ধাপে কাজ করে যাচ্ছে তাই তাদের জন্য একটু সুযোগ দেওয়া কি আপনাদের কর্তব্য নয়। আমি শুধু তাদের বলছি যারা রাজনৈতিক বা কোন দল করেন না, তাদের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার হল যারা পার্কবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে ছিল সেই দল, যাদের বিনিময় আজ মুক্ত আকাশে বাংলা ভাষায় কথা বলেন, এটা আওয়ামী লীগ দলের অবদান। আওয়ামী লীগ সরকার দেশ ও জনগনের কল্যান চায়, তাই দেশ আপনাদের হাতে আপনাদের মতে যা চাবেন তাই হবে এর জন্য কেউ দাই নয়। আপনারা যেনে শুনে ভুল করলে সেই ভুলের মাসুল আপনাদের গুনতে হবে। আগের তুলনায় এখন অনেক শান্ত ও সুষ্ঠ নিরাপদে আছেন। এই সরকার কে আবার ও একটু সময় দিন উন্নায়নের কাজে বাধা না, দিয়ে আপনারা আওয়ামী লীগ সরকার কে ভোট দিয়ে, দেশ ও সকল জনগন কে সুখময় একটি স্বপ্নের দেশ বাস্তবায়ন করার লক্ষ আপনারা আওয়ামী লীগ সরকার এর পাশে থাকুন।
বরিশাল ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ রাজনীতি দল কখনও কি সু-সংঙ্গঠিত হতে পারবে ??

বরিশাল ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ রাজনীতি দল কখনও কি সু-সংঙ্গঠিত হতে পারবে ??



বরিশাল ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ রাজনীতি দল কখনও কি সু-সংঙ্গঠিত হতে পারবে ?? আসলে অনেকের জানা নেই অাসল রাজনৈতিক ব্যক্তি কারা, একমাত্র ছাত্র রাজনৈতিক থেকে যারা শ্রম দিয়ে বড় হবে তারাই হবে নিজ দলের যেগ্য নেতা বা কর্মি। আর অনেকেই আছে অর্থনৈতিক সমস্যার জন্য সে নিজের পথ এগিয়ে আসতে পারে না, তাদের মধ্যে আমি একজন। যে হেতু আমার কোন টাকা নেই তাই সমস্যাও বেশি, আমার জীবন টা হয়েছে সংগ্রামী জীবন। বর্তমান জীবন কে বন্ধু আর কে আপন তা বিশ্বাষ করা যায় না, তবুও জেনে শুনে জীবন চলছে। কিন্তু কেন আওয়ামীলীগ করি সেটাই হল প্রশ্ন। মানুষ যখন যানতে পারে সত্যে কি? তখন সত্যেকেই গ্রহন করে নেয়। এদেশে শেখ মুজিবুর রহমান তার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বধীনতা অগ্রসর হয়েছে, বাংলার মানুষ এদেশ স্বাধীন করেছে। আওয়ামী লীগ সেই দল যারা পার্কবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে এ দেশ স্বাধীন করেছে। এর জন্য এই দলের প্রতি আমার সম্মান জাগে, কিন্তু দির্ঘ ১৫/১৬ বছর দল কে ভালবেসে ছিসকে নেতাদের কবলে আটকে পরে আছি এখনও এমন এক গোল বস্তুর ভিতরে আটকা পরে আছি যা বেড় হতে পারছি না আমি এতো বছর ধরে সাহসী নেতা খুজে পেলাম না, কারন আমি তো গরিব আমার টাকা নেই তাই আমার পাশে দাড়াবার কেউ নেই। কারন ১৫নং ওয়ার্ডে আমি স্থানীয় বাসিন্দা হলেও এখানে বি, এম, পি চেলা নেতা বেশি তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল যার জন্য অনেকে আওয়ামী লীগ দলের লোক হয়েও অন্য দলের টাকা খেয়ে আমার পথে বাধা হয়ে দাড়ায়। আমি তো শেখ মুজিবুর রহমানের রক্তের পরিবার এর কেউ নয় যে আমার বিপদে আসবে, শুধু দল করি বটে। আমি দালালি রাজনৈতি ভালবাসি না, এটাই আমার সমস্যা। আমার ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সংঙ্গঠন বেশ কিছু লোক খারাপ যাদের জন্য দল টি সু- সংঙ্গঠিত হতে পারছেনা। তারা বি,এম,পি দলের থেকে টাকা খেয়ে আওয়ামী লীগ ভাল ব্যক্তি গনকে সাধারন কর্মি বানিয়ে রেখে তাদের দূরে সরিয়ে রেখেছে যাতে আওয়ামী লীগ দল একটি সু-সংঙ্গঠিত না হতে পারে। আমি সেই যে একমাত্র ব্যক্তি মিনতী করেছিলাম ১৫নং ওয়ার্ড টি পরিবর্তন আসুক। আল্লাহর অসীম কিপায় পরিবর্তন হলো কিন্তু আমি এখনও সেই দালাল দের হাত থেকে মুক্তি পাচ্ছি না। এখনও ছদ্য বেশি সেই নাম ধারী আওয়ামী লীগ হাতে বন্ধি। এ জন্য মাঝে মাঝে মনে হয় আল্লাহ গরিদের ভালবাসে না কারন তাদের কান্না তার কাছে প্রিয়।
আগামীর দিনের অপেক্ষার প্রহর গুনতেছে বরিশাল বাসি।

আগামীর দিনের অপেক্ষার প্রহর গুনতেছে বরিশাল বাসি।

আগামীর দিনের অপেক্ষার প্রহর গুনতেছে বরিশাল বাসি। নতুন এক সূর্যের আলো সবার ভাবনা গুলো পথ চেয়ে আছে । সবাই মনের আশা বরিশাল শহর হবে আমাদের মনের মতো যেমন টি পরিপূর্ন থাকবে আলোয় ঝলমল করবে সবাই দুরদূত্ব থেকে ঘুরতে আসবে এই বরিশাল শহরে। আমাদের বরিশাল বাসিকে পরিপূর্ন করতে একমাত্র সাদিক আবদুল্রা ভাই যোগ্য, যার স্বপ্ন রয়েছে এই বরিশাল বাসিকে নিয়ে। আমরা সবাই তার পাশে থাকব এই আশা নিয়ে পথ চলি ও বরিশাল বাসির সবাইর দোয়া প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লা মেয়র হিসেবে তাকে চাই, সে আমাদের সাদিক ভাই
এই বাংলা ভাষার দুসমন, মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী স্বাধীনতার সেই রাজাকারদের সন্তান

এই বাংলা ভাষার দুসমন, মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী স্বাধীনতার সেই রাজাকারদের সন্তান

এই বাংলা ভাষার দুসমন, মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী স্বাধীনতার সেই রাজাকার যে গুলোর রক্তে রয়েছে পার্কবাহিনীর দূষিত রক্ত রয়েছে ওরা এই দেশের দূসমন। ওরা বাংদেশের মুক্তিযোদ্ধা তাদের নাম মুছে ফেলতে চায় সেই পার্কবাহিনীর দূষিত রক্তের সন্তান ওরা রাজাকার পরিবার এর সন্তান ওরা কুলাংগার ওদের শরীরে রাজাকার এর রক্ত থাকার কারনে আজ মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করছে। ওদের রাষ্ট্রো বিরোধী অপরাধ করার জন্য আইনের মাধ্যেমে শাস্তি দেওয়া হোক। ওরা পাপি ওদের শরীরে রয়েছে দূষিত রক্ত ওরা যেনো স্বাধীনতার স্বরনে শহীদ মিনার এর পাশে না দাড়ায়। ওদের পাকিস্তান পাঠিয়ে দেওয়া হোক ওদের শরীরে আছে সেই পার্কবাহিনীদের রক্ত ওরা তাই এদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নাম শুনতে পারেনা আমরা এই সব রাজাকার দূষিত রক্তের সন্তানদের ধীক্কার জানাই। স্বাধীন বাংলা এ দেশ মুক্তিযোদ্ধা তাদের, রাজাকার এ দেশ ছাড় পাকিস্তান তোদের রক্তের বাবা আছে তোরা সেই দেশে চলে যা...................
রাজাকার সন্তান তোরা এদেশ থেকে পালিয়ে পাকিস্তান যা...

রাজাকার সন্তান তোরা এদেশ থেকে পালিয়ে পাকিস্তান যা...

আমরা স্বাধীনতাকে অস্বীকার করতে পারি ? আমরা এই বাংলার মুক্তিযোদ্ধাোেদর অস্বিকার করতে পারি ? যাদের জীবনের বিনিময় আজ এখন পযন্ত মুক্ত অকাশে ঘুরে বেড়াই। যাদের পরিবার যুদ্ধ করতে গিয়ে তাদের বাবা,মা, ভাই, বোন, স্বজন হাড়িয়েছে তাদের অধীকার মুছে ফেলতে পারি? কেমন এ স্বার্থপর আন্দলন নিজেদের স্বার্থের জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের অধীকার মুছে ফেলতে চাওয়া এটা রাজাকার পরিবার ছাড়া আর কেউ বলতে পারে না। তাই তো আজ মনে হচ্ছে রাজাকার তাদের কর্মকান্ড কেমন ছিল, তারা সব সময় লোভী ছিল, এই বাংলায় যখন পার্কবাহিনীরা এদেশের মানুষদের যখন হত্যা করে তখন রাজাকার সে সময় তাদের সাথে কুশ্যল করে। এবং মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারদের ধরে নিয়ে পার্কবাহিনীদের হাতে তুলে দেয় তাদের সামনে পার্কবাহিনীরা মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের গুলি করে হত্যা করে ও নাড়ীদের নিযার্তন করে হত্যা করা হয় এমননি ভাবে এদেশের মুক্তিযোদ্ধারা প্রান দেয় আর তখন সেই রাজাকাররা টাকা ও ধন সম্পদ লুট করে পার্কবাহিনীর সাথে রং তামাসায় লিপ্ত থাকে। আজ সেই রাজাকার পরিবার সন্তান গুলো উচ্চ স্বরে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধী করে, এদের কি করা উচিত
দূষিত রক্তের সেই পার্কবাহিনীর সন্তান - তোরা বাংলাদেশ থেকে চলে যা

দূষিত রক্তের সেই পার্কবাহিনীর সন্তান - তোরা বাংলাদেশ থেকে চলে যা

এই বাংলা ভাষার দুসমন, মুক্তিযোদ্ধা বিরোধী স্বাধীনতার সেই রাজাকার যে গুলোর রক্তে রয়েছে পার্কবাহিনীর দূষিত রক্ত রয়েছে ওরা এই দেশের দূসমন। ওরা বাংদেশের মুক্তিযোদ্ধা তাদের নাম মুছে ফেলতে চায় সেই পার্কবাহিনীর দূষিত রক্তের সন্তান ওরা রাজাকার পরিবার এর সন্তান ওরা কুলাংগার ওদের শরীরে রাজাকার এর রক্ত থাকার কারনে আজ মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করছে। ওদের রাষ্ট্রো বিরোধী অপরাধ করার জন্য আইনের মাধ্যেমে শাস্তি দেওয়া হোক। ওরা পাপি ওদের শরীরে রয়েছে দূষিত রক্ত ওরা যেনো স্বাধীনতার স্বরনে শহীদ মিনার এর পাশে না দাড়ায়। ওদের পাকিস্তান পাঠিয়ে দেওয়া হোক ওদের শরীরে আছে সেই পার্কবাহিনীদের রক্ত ওরা তাই এদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের নাম শুনতে পারেনা আমরা এই সব রাজাকার দূষিত রক্তের সন্তানদের ধীক্কার জানাই। স্বাধীন বাংলা এ দেশ মুক্তিযোদ্ধা তাদের, রাজাকার এ দেশ ছাড় পাকিস্তান তোদের রক্তের বাবা আছে তোরা সেই দেশে চলে যা...................
কোঠা সংস্কার আসলেই কি যুক্তিগত কোন আন্দলন হতে পারে ???

কোঠা সংস্কার আসলেই কি যুক্তিগত কোন আন্দলন হতে পারে ???


কোঠা সংস্কার আসলেই কি যুক্তিগত কোন আন্দলন হতে পারে ???

বাংলাদেশের সকল সাংবাদিক ভাইদের দৃষ্টি রাখছি। যে কোন আন্দলন এর পাশে দাড়ানো উচিত নয়। আপনাদের জ্ঞান দিতে চাই না শুধু কিছু কথা বলি .... দেশের জন্য যারা জীবন দিয়েছে যারা এই বাংলার নারীদের সম্মান রক্ষা করেছে ও নারীরা বিভিন্ন ভাবে তাদের ইজ্জত এর বিনীময় পার্কবাহিনীদের ধংশ করেছে এই সকল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার তাদের জন্য বিগত সরকার কোন সাহায্য করে ছিল বি এনপি সরকার। কিছুই দেয়নি তারা সব কিছু লুটে খেয়েছে, আজ আওয়ামী লীগ সরকার পাশে দাড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু বি এনপি সরকার একটি অদক্ষ্য সংগঠন যার প্রমান এই আর কোন ইসু-তাদের মাথায় খাটেনা একটা রাষ্টো বিরোধী কাজ করছে। আওয়ামী লীগ সরকার কি এগুলো নিজে ভোগ করার জন্য চালু করছে মুক্তিযোদ্ধা তো বি এন পি দলের ভিতরেও আছে, তারাও সেই সু-যোগ পাচ্ছে। সকল সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারা একটু ভাবুন এই সরকার যা করছে সকল জনগনের জন্য করছে তাই সরকার এর ভাল কাজে বাধা সৃষ্টিকারীর পাশে থাকা উচিত নয়। মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখার শেষ নেই.. এতো লেখার আমি সময় দিতে পারছিনা তাই আল্প কথায় শেষ করতে চাই। সকল সাংবাদিক ভাইয়েরা ভেবে দেখুন মুক্তিযোদ্ধাদের আমাদের বিপক্ষে থাকা উচিত তাদের জন্য আমাদের কিছু করার আছে যদি থাকে তবে আমরা ভাল পক্ষে পাশে থাকি আর খারাবদের সু-যোগ দিবনা তবে আমরা আমাদের দেশ কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।