বিচার বিভাগ এর দূরনীতির কারনে মানুষ ভিটাবাড়ি ছাড়া

বিচার বিভাগ এর দূরনীতির কারনে মানুষ ভিটাবাড়ি ছাড়া

দূরনীতির শীর্ষে থাকা সত্যেও তাদের আইনিত ব্যবস্থ গ্রহনে-অভিযুক্ত কারিদের ব্যবস্থা নিতে বাধা গ্রহস্থ হন দূরনী দমন কমিশন। বাংলাদেশের উচ্চপর্যায় কর্মকর্তা জজ্জ বিচারপতি তাদের হাতে নির্ভর করে এদেশের সু-শাষন/অপক্তির বিচার। 

একজন বিচারপতি হতে তার অনেক পরিশ্রম ও অনেক কস্টো করে এই স্থানটি পেতে হয় তার অভিজ্ঞতা অর্জন করে। জজ্জ বিচারপতি উচ্চমানের সম্মানের স্থান যে পেশায় আছে আমাদের দেশের মাটিও মানুষের সভ্যসমাজের ভিকটিমদের ন্যায় অধিকার গ্রহনে সু-নিদিষ্ট পথ। 

আসলে বাংলাদেশের মানুষ কতোটুকু সু-বিচার পায় বিচার আদালত জজ্জ বিচারপতির মাধ্যমে এখানে জজ্জ বিচারপতির লোভ লালশার কারনে আমাদের দেশের মানুষ সু-বিচার পায়না। একটি মাত্র মানুষ জজ্জ বিচারপতি তার হাতের কলেমের এতোটা মূল্যবান যা কিনা একটি মানুষের অধিকার ও পরিবার এর আজীবন দখল থাকা জমিজমা আত্মসতকারির হাত থেকে মুক্ত করে ভিকটিম কে ফিরিয়ে দিতে পারে ।

 কিন্তু আমাদের সমাজে আমরা আইন বিচারপতির কাছ থেকে সেই ন্যায় বিচার পাইনা কিন্তু কেন বা পাইনা, মূল কথা ধরুন বর্তমান মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনি বর্তমানে বেশ কিছু আইন সংশোধন করেছেন তা, গরিব অসহায় মানুষ জন্য কল্যানময়।

 সঠিক আইন নিদের্শনা থাকা সত্যেও আজ আসহায় মানুষ গুলো প্রভাব শালি ও প্রচুর অর্থ সম্পদ টাকা ব্যক্তিদের কারনে আমার জানামতে বাস্তব জীবনে দেখা ঘুষ খাওয়ার প্রলবনে জজ্জ বিচারপতির কলমের দূরনীতির কারনে বিচার পাচ্ছেনা।

 হাজার ও লক্ষ কোটি টাকা নিয়ে ঘুড় ঘুড় করে ভুমি দষুগন বিচারপতির কাছে , বিচারপতির একটি কলমের মূল্য দাড়ায় লক্ষ কোটি এর জন্য সাধারন মানুষ ভিকটিম ভিটা বাড়ি ছেড়ে ভুমিদষুর হাতে তুলেদিয়ে কান্নায় মুখটি মুছে পিছু পিছু তাকিয়ে ত্যাক করতে হয় মাটির মায়া ছেড়ে কি নিষ্ঠুরতা বিচারপতির একটি কলমের খোচার কারনে বাংলাদেশের অগনিত মানুষের ভিটা ছাড়তে হয়।

তাই বিচার বহিবত বা সু-বিচার স্থাপনা জন্য সরকার এর দরকার কঠোর হওয়া যে অপকর্ম বা ঘুষ খেয়ে সু-বিচার না করবে তাই পেক্ষাবটে এদের জন্য উচিত অর্থ সম্পদ এর হিসাব গ্রহন করা বাংলাদেশের জজ্জ বিচারপতির আয় ব্যায় উৎস গুলো পর্যালোচনা করা একজন বিচারপতির অবহেলার জন্যই এদেশের মানুষ অমানুষ এ পরিনতির সুযোগ পায়। 

দেশের সরকার এর উচিত দূরনীতি দমন কমিশন কে আরো উচ্চমানে ক্ষমতাদান করা, তাদের কোন কাজে বাধা না দেওয়া কিন্তু তাদের ও চক্রন্ত আক্রন্ত হয় সেটা তাদের বিরোধীতা বা তাদের কোন কাজে ভূল বা অসত উদ্দেশ্য কাজে জরিত হলে তদের অভিযুক্ত সঠিক প্রমান না হওয়া পর্যন্ত আদালত কোন মামলা গ্রহন না করা।

 পর্যালচনা করলে দূরনীতি দমন করা সম্ভাব কিন্তু বরিশাল শেরে-বাংলা মেডিকেল হাসপাতালে দেখাগেছে বেশকিছু দিন আগে বরিশাল দূরনীতি কমিশন  একটি অভিযান কালে হাসপাতালের কর্মকর্তাগন পাল্টা-বাধা মূখে পরে যান দূরনীতি দমন কমিশন।

 এর পেক্ষবটে শুনাজায় শেরে-বাংলা মেডিকেল সরকারি হাসপাল এর কর্মকর্তাগন তাদের বিপক্ষে আদলতে মামলা করেন-এই মামলা আসলে সঠিক প্রকৃয়া করন কি ?? দূরনীতি দমন কমিশন বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্রের সু-কল্যানের দপ্তর যাহা উচ্চকর্মরত ব্যক্তির অসত উপর্জন কে আইনিত শাস্তি প্রয়োগ করে।

আবার  যদি দূরনীতি দমন কমিশন অসত কার্যক্রমে জরিত হয়ে নিরঅপরাধি ব্যক্তিকে অবিচার করন তবে আইনগত ভাবে সেটা তদন্ত সাপেক্ষে প্রামান পেলে তখন আদালত মামলা গ্রহন করলে তবে দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর বাধা গ্রহস্থ হবে না এতে সু-শাষন চলমান থাকবে। 

তাই দেশের মানুষের কল্যানে দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর একান্ত প্রয়োজন তাদের আরো উচ্চমানের ক্ষমতা প্রদান করা উচিত আমি মনে করি।

 কারন বর্তমানে সরকারি অনেক দপ্তর আছে সে সকল স্থানে দূরনীতি  কার্যক্রমে জরজরিত থাকা সত্যেও আইনত বিচার বিভাগ আদালত জজ্জ বিচারপতি তাদের অসত টাকা উপর্জন করে যাচ্ছে এর জন্য অতি সাধারন মানুষ ভিটাবাড়ি ছাড়া হয় তাদের একটি কলমের খোচায় ।

কিন্তু দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর বিচার বিভাগ আইনগত ভাবে তারা একটি উচ্চমানের দায়িক্ত কর্মকর্তা থাকার কারনে দূরনীতি দমন কমিশন  এ ব্যাপারে কোন কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেনা আমরা ধারনা করছি।

কিন্তু বিচার বিভাগ এর কলমের দূরনীতি কারনে আজ বাংলাদেশের মানুষ ভিটা মাটি ছাড়া অনেক সাধারন মানুষ এর পরিবার তাই সরকার এর এই বিষয় টি খুবই গুরুত্ব ভাবে দেখা উচিত। এদেশে ভুমি দসুর কারনে সাধারন মানুষ  ঘর ছাড়া হচ্ছে আমরা যারা সল্প টাকা আয়য়ের মানুষ তাদের জমিজমা নিয়ে টিকিয়ে থাকা মসকিল হয়ে দাড়িয়েছে বিচার বিভাগ এর দূরনীতির কারনে। 

বরিশালে অগ্যত নামা অনেক ব্যক্তিগন জজ্জ এর স্বজন পরিচয় দিয়ে ভুমিদষুরা সাধারন মানুষ এর জমিজমা অসত ভাবে নকল কাগজ পত্র দিয়ে আসল কে নকলে পরিনত বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে  এর বাস্তবায়নে জজ্জ বিচারপতির ঘুষের প্রলবনের কারনদর্শত আজ নিরুপায় আসল ভূমির মালিকগন। 
 

হিরো আলম কে দেখে জংঙ্গলের জীব জানোয়ার ও ভয় পায় কেন ??

হিরো আলম কে দেখে জংঙ্গলের জীব জানোয়ার ও ভয় পায় কেন ??


স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম। বগুড়া- (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনের প্রার্থী ছিলেন। বাংলাদেশের নিবাচনে তাকলাগিয়ে দিয়েছেন হিরো আলম তিনি একজন খুবই সাধারন মানুষ বলা যায়।

 রাজনৈতিক কোন অভিজ্ঞতা না থাকলেও নিবার্চনে তার ভোট যুদ্ধ তুলনাহীন বর্তমান সমাজের মানুষ কে, কি ভাবলো সেটা কোন বিষয় নয় কিন্তু তার নিজের প্রচেষ্টা আর মনবল এতোটা শাহশী তা, তুলনাহিন। 

শিক্ষিত অশিক্ষিত সকল মানুষ এর শিক্ষা নেওয়া উচিত কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছাড়া ভোট যুদ্ধে সমশক্তিতে স্থান পাওয়া এটা কমটি কথা নয়।

 বর্তমান অবস্থায় সকল রাজনৈতিক ব্যক্তির অবস্থান কোথায় এখনই বোঝা উচিত তাদের অবস্থান কোথায় আছে। হিরো আলম এর  রাজনৈতিক পরিচয় না থাকা সত্যেও সাধারন মানুষ বা জনগন সমাজের একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে ভোট যুদ্ধে দৌড়ঝাপের মধ্যে অবস্থান করতে হয়েছে।

 জনগন এখন কি চায় সেটা যদি কোন রাজনৈতিক দল বা দেশের প্রধান মন্ত্রির বোঝার বাকি থাকে তবে আর বোঝার সময় আসবে না। আমরা বাংলাদেশকে উন্নয়নে সর্বস্থানে নিয়েছি কিন্তু জনগন কেন একজন অপরিচিত যার কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নেই তাকে ভোট দিচ্ছে। আমরা এতো বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি থাকা সত্যেও একজন সাধারন মানুষ সমমান  এর সাথে ভোট যুদ্ধে জিততে শক্তি প্রয়োগ এর প্রয়োজন হয়।

 বর্তমানে রাজনীতি এতোটা বিষক্ততে পরিনত হয়েছে আজ হিরো আলম এর সাথে ভোট যুদ্ধে শরীরের ঘাম ঝড়ে যায়। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর উচিত ছিল এখানে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের শিক্ষা দেওয়া, আজ ডিজিটাল সমাজ বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠে নিমেসেই বুঝে যাই কোন টা সত্যে আর কোন টা মিথ্যা সমাজে যখন চোরের চোরের সমাহার হয় তখন কোন টা আসল আর কোন টা নকল তা বোঝা কোন কস্টো হয় না। 

আমরা সমাজের মানুষ যখন জানতে পারি আমাদের দপ্তরে জাকে দেওয়া হয়েছে তিনি একজন চোর তার কাছে জনগন সেবা পাবার কোন কিছু নেই তাই এখন আর জনগন সে সকল দপ্তরে প্রবেশ করে না। আসলে আমাদের ভবিষত কি? তা, এখনও বোঝার বাকি থাকে, তবে এর পূরন করার সময় থাকবে না। 

হিরো আলম কে কেন ভোট দিয়েছে সর্বস্থরের জনগন তার সাথে ভোট যুদ্ধ কেন হবে। আমরা সবাই এতা বড় বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি তবুও  অপশক্তির ব্যবহার দরকার হলো। 

বর্তমান সমাজের রাজনৈতিক অবস্থান বোঝা যাচ্ছে সাধারন মানুষ বা জনগন এর কোন উপকারে আশে না রাজনৈতিক ব্যক্তিরা এর জন্য আজ হিরো আলম এর মতো প্রার্থী সাথে শরীরের ঘাম ফেলতে হচ্ছে বর্তমান রাজনৈতিক নেতাদের।

 কিন্তু দু:খের বিষয় একজন সাদাশিদে মানুষ যখন প্রার্থী হয়ে জনগন তাকে তাকে ভোটে নির্বাচিত করে কিন্তু তার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয় তবে আমরা কোন দিকের শিক্ষা গ্রহন করব ভেবে দেখুন যখন যখন সর্বস্থরের জনগন বলবে সকল সমাজে আমরা জানি আপনি ভোট চুরি করে দখল নিয়েছেন।

এটা যখন চলমান ভাষা হবে  তখন সব যায়গায় বলে উঠবে ভোট চুরি করে আসছেন আপনাকে আমরা সমাজে মানিনা এভাবে চললে এক সময় মানুষ নস্টো সমাজে পরিনত হবে। 

এখনও সময় আছে আমরা জনগন মুখি রাজনীতি করি তাদের প্রিয় হবার চেষ্টা করি যাতে করে একজন শিক্ষক তার চেয়ার ছেড়ে উঠে দাড়াতে না হয় একজন সাধারন মানুষ কে দেখে। 

তাই আমাদের সকলের উচিত নিজেদের সম্মান বজায় রাখা স্থান বুঝে কাজ করা আমি যেনও আমার চেয়ার বসতে চেষ্টা করি সকলের চেয়ারে বসার অবম্ভাস করলে তবে বর্তমান সমাজে একজন শিক্ষক তার চেয়ার ছেড়ে দিয়ে ছাত্রকে আমন্ত্রন করতে হবে এমটাই।

 তাই তোমরা টাকা নিয়ে ঘুমিয়ে থাকলে তোমাদের চেয়ার যে কোন সাধারন মানুষ বসার জন্য স্থান বুঝেনিবে  এটা সময় বলতেছে। আমাদের হাতে এতো টুকু শক্তি না থাকলে আজ হিরো আলম কে দেখত বগুড়ার জনগন। 

তাই বর্তমান সমাজে হিরো আলম এর মতো মানুষ গুলো জনগন এর প্রিয়পাত্র আর ভরসা এটা জনগন এর বিশ্বাস যে ওর পক্ষে বিদেশে বাড়ি করার সম্ভব হবে না।

 যদি করে আমাদের চোখের সামনে করবে যেটা জনগন বা সমাজের সকল মানুষ জানতে পারবে। বর্তমানে আমরা কি কোন কিছু বুঝতে পেরেছি যে টা বোঝা উচিত বর্তমান রাজনৈতিক ব্যক্তিদের। 

এ-বি-এস সোসাল সোস্যাইটি

এ-বি-এস সোসাল সোস্যাইটি


 আমাদের বাচঁতে সেখা সামাজিক স্বেচ্ছাসেবি সংস্থা:

ব‌রিশাল বা বাংলা‌দে‌শের ভিক্ষুক সহায়তা মুক্তকরন কা‌জে কাজ করার জন্য স্বেচ্ছা‌সে‌বি হিসেবে যোগদিন। মানবতার হাতবাড়িয়ে এগিয়ে আসুন গঠনমুলক ভাবে আসহায় মানুষদের নিয়ে কাজ করলে-অসহায় ব্যক্তিদের সংখ্যা কমানো যায় কিন্তু মানুষ দেখানো সাহায্য করলে সেই ব্যক্তি নিজেকে লাভবান করার উদেশ্য থাকলে এই সকল সাধারন মানুষদের দু:খ মোছানো সম্ভাব নয়। আমাদের লক্ষ উদ্দেশ্য হল অসহায় মানুষদের অভাব স্থায়ীভাবে দূরকরন। বর্তমানে অনেক সংস্থা এগুলো নিয়ে অনেক কাজ করতেছেন তাদের সঠিক ভাবে উদ্দেশ্য না থাকায় ভিক্ষুক অসহায় মানুষদের কোন উপকার হচ্ছে না, হয় তো বা অনেকে ৫০০ টাকার একটি খাদ্য পন্য সামগ্রী দিয়ে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ছবিতুলে এর সমপ্তি শেষ করেন কিন্তু এর উপকারিতা কিছুই হল না। আমাদের লোক দেখানো ভিক্ষুক অসহায় মানুষদের সেবা বন্ধ করতে হবে তার সাথে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। আসুন আমার সাথে যারা একমত ও স্বেচ্ছা সেবি হিসেবে কাজ করতে চান বা সাহায্য করতে চান আমাদের -এ‌বিএস সোস্যাল সোসাই‌টি সংস্থায় সদস্য হওয়ার জন্য অমন্ত্রণ রইল। আমাদের লক্ষ্য হল স্থায়ীভাবে অভাব দুরকরন চেষ্টা। আমরা ইতিমধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহন করছি যারা আমাদের সাথে স্বেছাসেবি হিসেবে কাজ করতে চান তাদের জন্য অমন্ত্রণ রইল।

এ-বি-এস সোসাল সোস্যাইটি

এ-বি-এস সোসাল সোস্যাইটি

 


ব‌রিশাল বা বাংলা‌দে‌শের ভিক্ষুক সহায়তা মুক্তকরন কা‌জে কাজ করার জন্য স্বেচ্ছা‌সে‌বি হিসেবে যোগদিন। মানবতার হাতবাড়িয়ে এগিয়ে আসুন গঠনমুলক ভাবে আসহায় মানুষদের নিয়ে কাজ করলে-অসহায় ব্যক্তিদের সংখ্যা কমানো যায় কিন্তু মানুষ দেখানো সাহায্য করলে সেই ব্যক্তি নিজেকে লাভবান করার উদেশ্য থাকলে এই সকল সাধারন মানুষদের দু:খ মোছানো সম্ভাব নয়। আমাদের লক্ষ উদ্দেশ্য হল অসহায় মানুষদের অভাব স্থায়ীভাবে দূরকরন। বর্তমানে অনেক সংস্থা এগুলো নিয়ে অনেক কাজ করতেছেন তাদের সঠিক ভাবে উদ্দেশ্য না থাকায় ভিক্ষুক অসহায় মানুষদের কোন উপকার হচ্ছে না, হয় তো বা অনেকে ৫০০ টাকার একটি খাদ্য পন্য সামগ্রী দিয়ে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ছবিতুলে এর সমপ্তি শেষ করেন কিন্তু এর উপকারিতা কিছুই হল না। আমাদের লোক দেখানো ভিক্ষুক অসহায় মানুষদের সেবা বন্ধ করতে হবে তার সাথে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। আসুন আমার সাথে যারা একমত ও স্বেচ্ছা সেবি হিসেবে কাজ করতে চান বা সাহায্য করতে চান আমাদের -এ‌বিএস সোস্যাল সোসাই‌টি সংস্থায় সদস্য হওয়ার জন্য অমন্ত্রণ রইল। আমাদের লক্ষ্য হল স্থায়ীভাবে অভাব দুরকরন চেষ্টা। আমরা ইতিমধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহন করছি যারা আমাদের সাথে স্বেছাসেবি হিসেবে কাজ করতে চান তাদের জন্য অমন্ত্রণ রইল।

চলমান রাজনীতি ফয়সাল আহম্মেদ খান

চলমান রাজনীতি ফয়সাল আহম্মেদ খান


যুবলীগ নেতা ফয়সাল আহম্মেদ খান

সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ তার আর্শীবাদ পুষ্ট রাজ পথে দির্ঘ দিন রাজনৈতিক জ্ঞানে ও জনওপ্রিয়তা সকল মানুষের কাছে সম্মানীয়।

রাজনীতিতে সকল মানুষের সাথে চলাচল ও এক সাথে চায়ের আড্ডায় তিনি বঙ্গবন্ধু পরিবার নিয়ে তার কাছে গভীর ভাবনা তিনি বরিশাল এর দক্ষিন বাংলার আওয়ামী'লীগ পরিবার রাজনৈতিক গুরু আবুল হাসানাত আবদুল্লা ও বর্তমান সিটি মেয়র বরিশাল মহানগর আওয়ামী'লীগ এর সাধারন সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর রাজনীতি করেন।

বর্তমানে যুবলীগ নেতা ফয়সাল আহম্মেদ সোস্যাল মিডিয়াতে দেখা যায় রাজনৈতিক অনেক জ্ঞান সম্পন্ন কথা বলেন এবং দলের সহযোদ্ধাদের রাজনৈতিক অবস্থান কে জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে দেন তার খোষ আলাপ করে সবার সাথে রাজনৈতিক গতিশীল ধারা বজায় রাখেন এতে সবাই রাজনীতি জ্ঞানে বিকাশিত হন।  

বাংলাদেশে ট্রাফিক পুলিশ আইনে জরিমানায় দিশেহারা যানবহন চালকরা।

বাংলাদেশে ট্রাফিক পুলিশ আইনে জরিমানায় দিশেহারা যানবহন চালকরা।

 



বাংলা‌দেশের যানবাহন ট্রফিক পুলিশ আইন এর জন্য হতাশায় ভুগ‌ছে সমস্ত বাংলা‌দে‌শের নাগ‌রিক পেশা‌জীবিরা।

নিয়ম অ‌নিয়ম কারন বসত ঘ‌টেযায় ট্র‌ফিক অবমাননা তার জন্য জ‌রিমানা করা হয় আকাশ সমমান টাকা। এ কেমন আইন বাংলা‌দে‌শে সা‌ধ্যের বাই‌রে থাকা জ‌রিমানা গুন‌তে হয় শ্র‌মের ঘাম ফেলা মানুষদের, ক‌স্টের টাকা সংসার এর চাল ডাল কেনার টাকা দি‌য়ে ট্র‌ফিক এর জ‌রিমানা গুন‌তে হয় চালক‌দের।

গা‌ড়ি চা‌লি‌য়ে প্র‌তি‌দিন আয় ক‌রেন ৫০০ শত টাকা মাত্র বর্তমান অবস্থায় ৫০০ টাকা আয় কর‌লে খরচ টরজ ক‌রে টি‌কে ৩০০ শত টাকা তা, দি‌য়ে সংসার এর হাট বাজার কর‌তেই হিম‌সিম খায় সাধারন জনগন। বিভিন্ন সময় গা‌ড়ি চালালে যা‌ত্রি‌দের ত‌রিগ‌ড়ির জন্য বি‌ভিন্ন স্থা‌নে গা‌ড়ি পার‌র্কিং করা হয়।

নানা সমস্যা দে‌খি‌য়ে ট্রা‌ফিক পুলিশ ধ‌রে ফে‌লে চালক কে আর জ‌রিমানা ক‌রে মামলা দি‌য়ে দেয় ২৫,০০ থে‌কে ৭০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত জ‌রিমানা করার মামলার ট্র‌ফিক আইন। এমন হতাশা ভু‌ক্তি আইন খে‌টে খাওয়া মানুষদের মটর রিক্রসা ও বি‌ভিন্ন যানবাহন এর জ‌রিমানা করা হয়। এ‌দে‌শের শিক্ষা দিক্ষা মানুষ গু‌লো বড়ই পাশান হ‌য়ে গে‌ছে অন্যায় অ‌বিচার যুক্ত আইন দে‌খি‌য়ে সু‌যোগ ক‌রে দেওয়া কার‌নে জনগ‌নের ক‌স্টের টাকা গুন‌তে হয় ট্র‌ফিক মামলা জ‌রিমানা।

এ‌দে‌শে মানবতার না‌মে মানুষ‌দের গলায় সু‌রি ঠে‌কি‌য়ে আইন কে অস্ত্র‌ হিসেবে অপব্যবহারে গ‌রি‌বদের উপর জুলুম কর‌ছে একদল অসৎ ব্য‌ক্তিগন যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কে অপ ব্যবহার এর মাধ্যমে অন্যায় কে স‌ঠিক বা‌নি‌য়ে গ‌রি‌বের টাকা কে‌রে নি‌চ্ছে। আমি ম‌নে ক‌রি যানবাহন আইন সংশোধন করা উ‌চিৎ এ‌তে জনগ‌ন এর উপর অমান‌বিক আচারন করা হ‌চ্ছে যা স‌ঠিক বিষয় উঠঘটন করা দরকার। ট্র‌ফিক আইন এটা নি‌য়ে জনগন অ‌নেক সমলচনা কর‌ছে, এটা আইন না, কা‌লোবাজার, তা সাদা করা দরকার।প্র‌তি‌দিন ট্রাফিক পুলিশ আইন এর অপব্যবহার করে যাচ্ছে এর ফলে যানবহন চালক সামান্য টাকা রোজগার করা ব্যক্তিরা

যে যার মতো করে বিচার চায় সৃষ্টিকর্তার কাছে কেউ বা অনেক আকুতি মিনতি করে প্রার্থনা করে যে যার সৃষ্টিকর্তার কাছে। বাংলাদেশে ট্রাফিক পুলিশ আইন, প্রধান মন্ত্রির মানবতার বিপরিত উল্টো দেশের মানুষদের কাদাচ্ছে। খেটে খাওয়া মানুষরা বলেছে আমাদের প্রাধান মন্ত্রী কে হিউম্যানেটি উপাদি দিল বিশ্ববাসি আর তার দেয়া ট্রাফিক পুলিশ আইন আমাদের সারাদিনের পরিশ্রমের টাকা কেড়ে নিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।

অনেক সময় দেখা যায় তরিঘরি করে যাত্রিদের পার্কিং করে নামনোর কারনে ট্রাফিক পুলিশ এসে মামলাদেয় বর্তমান আইনে সর্বনিন্ম জরিমানা ২৫০০ টাকার একটি মামলা দিয়ে দেয় ধরিয়ে, বিবেকবান মানুষরা একবার ভাবুন বর্তমান ট্রাফিক পুলিশ আইন আমাদের দেশের মানুষদের আয়ের সাথে কতটুকু যুক্তিগত একটি গাড়ি চালক সারাদিন প্ররিশ্রম করে আয় করে ৫০০ টাকা মাত্র এর মধ্যে ২৫০০ টাকা বা ৭০,০০০ টাকার একটি জরিমানা মামলা দিলে তার পক্ষে সরকার কে যানবাহন টি দিয়ে দেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই।

ট্রাফিক পুলিশ আইন জরিমানা দিতে বর্তমানে মানুষ এর ঘর বাড়ি বিক্রয় করা ছাড়া কোন পথ নাই। ৭০,০০০ টাকা জরিমানা অথবা সারা বছর জারা যানবহন চালিয়ে সংসার চালায় প্রতি মাসে কম পক্ষে ৫টি করে ট্রাফিক পুলিশ আইনি মামলা হয় তবে তার বছরে কতো টাকা সরকার কেড়ে নিলো।

এই আইনটি যাদের জ্ঞানে চালু হলো তারা যে যুক্তি উপাস্থাপন করুক, আমি সেউ যুক্তিতে এই বাংলাদেশের সকল আইন একই অবকাঠামো করার জন্য মাননী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কাছে দাবি জানাই তবে আমরা এই বাংলাদেশের মানুষ বুঝব আসলে ট্রাফিক পুলিশ আইন টির কোন অসত উদ্দেশ্য নেই।

বরিশাল সিটিতে জন্মনিবন্ধন করন জটিলতা বাড়ছে।

বরিশাল সিটিতে জন্মনিবন্ধন করন জটিলতা বাড়ছে।


 বাংলাদেশের জনগন

সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে সকল শ্রেণী মানুষ পথে পথে বিভ্রান্ত হচ্ছে, জন্মনিবন্ধন,ভোটার আইডি নিবন্ধন,পাসপোট করা ইত্যাদি অনলাইন এর মাধ্যমে আবেদন করা যায়। কিন্তু এই সকল নিবন্ধন করতে সকল মানুষ হয়রানি হচ্ছে, প্রতিটি সরকারী দপ্তরে। ভোটার আইডি কার্ড এর মতো জন্মনিবন্ধন সনদ গুরুত্ব বর্তমান সরকার এর কার্যকারিতা  ও প্রয়োজনীয়তা জন্য সকল অফিস আদালত,শিক্ষা পতিষ্ঠান সকল স্থানে প্রয়োজন হয়।

 বর্তমানে শিশু বাচ্চা থেকে শুরু করে সবার জন্য জন্মনিবন্ধন তথ্য সংগ্রহর জন্য প্রয়োজন হচ্ছে, সকল স্কুলে কোন কাজে বাচ্চাদের জন্মনিবন্ধন সনদ বাধ্যতা মূলক হয়ে দারিয়েছে। এর কারনে সকল সিটি কর্পোরেশনের কাজের চাপ বেড়েগেছে, এর কারনে নগরীর সকল মানুষ জন্মনিবন্ধন করতে গেলে সঠিক সময় জন্মনিবন্ধন করতে পারছে না, যার কারনে জনগন তার প্রযোজনী কাজ করা থেকে কোন ক্রমে বাদ পরে যায়। আবার দেখা যায় জন্মনিবন্ধন করা হলো কিন্তু সেই জন্মনিবন্ধন সনদ বিভিন্ন স্থানে- নামে দাড়ি,কমা-সহ বিভিন্ন ভাবে ভূল করে থাকে।

 দপ্তরে ভুল করে সনদ পত্র দেয় গ্রহক কে কিন্তু তাদের ভূল কার্যক্রমের জন্য এর ক্ষতিপূরন বা জরিমানা পূর্ন সংশোধনের জন্য আবার আবেদন করতে হয়। এর জন্য কর্মব্যস্থতার মানুষ এর অনেক ঘতি হয়ে যায়। ইচ্ছা কৃত বা অনা ইচ্ছাকৃত ভুল হওয়া বিষয় টি সাধারন হলেও বিষয় টা তারা অনেক বড় করে তুলে। এর জন্য গ্রহক তার প্রয়োজন ও গুরুত্ব থাকায় অনেক সময় দায়িত্ববান ব্যক্তিদের আপস করতে বাধ্য হয়। বর্তমান অবস্থায় জন্মনিবন্ধন সনদ করন নাগরীকদের জটিলতার সমস্যা দেখা দিয়েছে। নাগরিকগন জন্মনিবন্ধন সনদ করতে গেলে সিটি কর্পোরেশন থেকে শুরু থেকে ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয় পর্যন্ত নগরবাসি নিরাপদ সেবা পাচ্ছে না। 

নগরবাসির অভিযোগ ১০/১৫ দিন আগে দিয়ে গেলাম কিন্তু আমার কাগজ হারিয়ে গেছে আবার নতুন করে দিতে হবে এমন করে তার জন্মনিবন্ধন সনদ করন আবার ১৫দিন এর পিছনে পরে গেল আবার দেখা যায় কম শিক্ষিত মানুষ গুলো সঠিক ভাবে পূর্ন শব্দ ব্যবহার না, পারায় দায়িত্ববান কার্যালয় বা অফিস তার মতো করে জন্মনিবন্ধন করে দেয় পরিপেক্ষিতে এই সকল সমস্যা শিক্ষা পতিষ্ঠান তাদের ভূল গুলো তুলে ধরে। বরিশাল শহরে একজন কম শিক্ষিত একজন ব্যক্তি তার পরিবার এর সন্তান এর জন্মনিবন্ধন সনদ আবেদন করন জন্য কম্পিউটার এর দোকানে জান দোকানদার ব্যক্তি ১০০ টাকার বিনিময় আবেদন করতে ইচ্ছুক হন ব্যক্তিগন অভিযোগ করেন যে ভাই কম রাখা যায় দোকানদার বলেন আপনার সকল নাম ঠিকানা সঠিক ভাবে পূরন করে দিব কোন দাড়ি কমা ভুল হবে না, আর সঠিক ভাবে কাজ করতে একটু সময় দরকার হয় যেহেতু আপনি আপনার সকল তথ্য সঠিক ভাবে ইংরেজিতে  করে সঠিক আবেদন করতে হবে। 

আপনার কাগজ পত্র সম্পূর্নকরন থাকলে কম রাখা যেত এতে আমার কম সময় ব্যয় হতো। তখন সে রাজি হয়ে আবেদন এর কাজ শুরু করল কিন্তু নেটওয়ার্ক এ সমস্যা বা ক্রটি থাকায় সেই সময় আর  আবেদন করা হয়নি উক্ত কাজটি রেখে দিয়ে তাকে পরে আসতে বল্লেন দোকানদার জন্মনিবন্ধন হেলপ লাইনে কল দিলেন-এর পর মো: জাবেদ ইকবাল কলরিসিভ করে জানালেন যে, আমরা সকল পাবলিক আবেদন অপসন বন্ধ করে দিয়েছি এখন আর যে কেউ আবেদন করতে পারবে না। এখন জন্মনিবন্ধন আবেদন করতে হলে সকলের সিটি কর্পোরেশন যেতে হবে।

এর পর আমি ঘটনা সঠিক তথ্যর জন্য কোন এক সিটি কর্পোরেশন কর্মচারিকে জিজ্ঞাস করলাম সে আমাকে বল্লো সাধারন মানুষদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কারনে সিটি কর্পোরেশন পাবলিক অনলাইন জন্মনিবন্ধন আবেদন বন্ধ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমান সাধারন মানুষ এর অভিযোগ টাকা ছাড়া

সঠিক সময় জন্মনিবন্ধন সনদ পাওয়া যায় না। সিটি কর্পোরেশন অফিসে গেলে গ্রহক দের বলা হয় আপনার ফাইল কোথায় আছে বলতে পারব না এখানে অনেক কাগজ আছে যা দেখতে গেলে অনেক সময় প্রয়োজন। তাই এখন বরিশাল সিটে কর্পোরেশন জন্মনিবন্ধন সনদ করন অনেক জটিলতা বারছে সাধারন জনগন নিরুপায় হয়ে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছে না। অনেক পরিবার তার বাচ্চা স্কুলে ভর্তি করাতে পারছে না বা ভর্তির জন্য আনলাইনে আবেদন করতে পারছেনা জন্মনিবন্ধন না থাকায়। তাই দুরনীতি দমন দপ্তর থাকা সত্যেও দূরনীতি কার্যকলাম জরজরিত বাংলাদেশের সকল মানুষের অভিযোগ যে সকল চোর পুলিশ এখন এক হয়ে গেছে আমাদের জনগন এর কিছু করার নাই সকলে মিলে ঘুষ,চাদাবাজি, বানিজ্য মিলে গিলে খাচ্ছে। তাই দূষিত সমাজ নস্টো শিক্ষা জ্ঞান কে বর্জ করতে হবে, কার দোষ কার মাথায় চাপিয়ে নিজেকে সাদুবেশ সাজা ব্যক্তিকে চিহ্নত করতে হবে।

বরিশাল সিটিতে জন্মনিবন্ধন করন জটিলতা বাড়ছে

বরিশাল সিটিতে জন্মনিবন্ধন করন জটিলতা বাড়ছে

 

বাংলাদেশের জনগন

সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে সকল শ্রেণী মানুষ পথে পথে বিভ্রান্ত হচ্ছে, জন্মনিবন্ধন,ভোটার আইডি নিবন্ধন,পাসপোট করা ইত্যাদি অনলাইন এর মাধ্যমে আবেদন করা যায়। কিন্তু এই সকল নিবন্ধন করতে সকল মানুষ হয়রানি হচ্ছে, প্রতিটি সরকারী দপ্তরে। ভোটার আইডি কার্ড এর মতো জন্মনিবন্ধন সনদ গুরুত্ব বর্তমান সরকার এর কার্যকারিতা  ও প্রয়োজনীয়তা জন্য সকল অফিস আদালত,শিক্ষা পতিষ্ঠান সকল স্থানে প্রয়োজন হয়।

 বর্তমানে শিশু বাচ্চা থেকে শুরু করে সবার জন্য জন্মনিবন্ধন তথ্য সংগ্রহর জন্য প্রয়োজন হচ্ছে, সকল স্কুলে কোন কাজে বাচ্চাদের জন্মনিবন্ধন সনদ বাধ্যতা মূলক হয়ে দারিয়েছে। এর কারনে সকল সিটি কর্পোরেশনের কাজের চাপ বেড়েগেছে, এর কারনে নগরীর সকল মানুষ জন্মনিবন্ধন করতে গেলে সঠিক সময় জন্মনিবন্ধন করতে পারছে না, যার কারনে জনগন তার প্রযোজনী কাজ করা থেকে কোন ক্রমে বাদ পরে যায়। আবার দেখা যায় জন্মনিবন্ধন করা হলো কিন্তু সেই জন্মনিবন্ধন সনদ বিভিন্ন স্থানে- নামে দাড়ি,কমা-সহ বিভিন্ন ভাবে ভূল করে থাকে।

 দপ্তরে ভুল করে সনদ পত্র দেয় গ্রহক কে কিন্তু তাদের ভূল কার্যক্রমের জন্য এর ক্ষতিপূরন বা জরিমানা পূর্ন সংশোধনের জন্য আবার আবেদন করতে হয়। এর জন্য কর্মব্যস্থতার মানুষ এর অনেক ঘতি হয়ে যায়। ইচ্ছা কৃত বা অনা ইচ্ছাকৃত ভুল হওয়া বিষয় টি সাধারন হলেও বিষয় টা তারা অনেক বড় করে তুলে। এর জন্য গ্রহক তার প্রয়োজন ও গুরুত্ব থাকায় অনেক সময় দায়িত্ববান ব্যক্তিদের আপস করতে বাধ্য হয়। বর্তমান অবস্থায় জন্মনিবন্ধন সনদ করন নাগরীকদের জটিলতার সমস্যা দেখা দিয়েছে। নাগরিকগন জন্মনিবন্ধন সনদ করতে গেলে সিটি কর্পোরেশন থেকে শুরু থেকে ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয় পর্যন্ত নগরবাসি নিরাপদ সেবা পাচ্ছে না। 

নগরবাসির অভিযোগ ১০/১৫ দিন আগে দিয়ে গেলাম কিন্তু আমার কাগজ হারিয়ে গেছে আবার নতুন করে দিতে হবে এমন করে তার জন্মনিবন্ধন সনদ করন আবার ১৫দিন এর পিছনে পরে গেল আবার দেখা যায় কম শিক্ষিত মানুষ গুলো সঠিক ভাবে পূর্ন শব্দ ব্যবহার না, পারায় দায়িত্ববান কার্যালয় বা অফিস তার মতো করে জন্মনিবন্ধন করে দেয় পরিপেক্ষিতে এই সকল সমস্যা শিক্ষা পতিষ্ঠান তাদের ভূল গুলো তুলে ধরে। বরিশাল শহরে একজন কম শিক্ষিত একজন ব্যক্তি তার পরিবার এর সন্তান এর জন্মনিবন্ধন সনদ আবেদন করন জন্য কম্পিউটার এর দোকানে জান দোকানদার ব্যক্তি ১০০ টাকার বিনিময় আবেদন করতে ইচ্ছুক হন ব্যক্তিগন অভিযোগ করেন যে ভাই কম রাখা যায় দোকানদার বলেন আপনার সকল নাম ঠিকানা সঠিক ভাবে পূরন করে দিব কোন দাড়ি কমা ভুল হবে না, আর সঠিক ভাবে কাজ করতে একটু সময় দরকার হয় যেহেতু আপনি আপনার সকল তথ্য সঠিক ভাবে ইংরেজিতে  করে সঠিক আবেদন করতে হবে। 

আপনার কাগজ পত্র সম্পূর্নকরন থাকলে কম রাখা যেত এতে আমার কম সময় ব্যয় হতো। তখন সে রাজি হয়ে আবেদন এর কাজ শুরু করল কিন্তু নেটওয়ার্ক এ সমস্যা বা ক্রটি থাকায় সেই সময় আর  আবেদন করা হয়নি উক্ত কাজটি রেখে দিয়ে তাকে পরে আসতে বল্লেন দোকানদার জন্মনিবন্ধন হেলপ লাইনে কল দিলেন-এর পর মো: জাবেদ ইকবাল কলরিসিভ করে জানালেন যে, আমরা সকল পাবলিক আবেদন অপসন বন্ধ করে দিয়েছি এখন আর যে কেউ আবেদন করতে পারবে না। এখন জন্মনিবন্ধন আবেদন করতে হলে সকলের সিটি কর্পোরেশন যেতে হবে।

এর পর আমি ঘটনা সঠিক তথ্যর জন্য কোন এক সিটি কর্পোরেশন কর্মচারিকে জিজ্ঞাস করলাম সে আমাকে বল্লো সাধারন মানুষদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কারনে সিটি কর্পোরেশন পাবলিক অনলাইন জন্মনিবন্ধন আবেদন বন্ধ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমান সাধারন মানুষ এর অভিযোগ টাকা ছাড়া

সঠিক সময় জন্মনিবন্ধন সনদ পাওয়া যায় না। সিটি কর্পোরেশন অফিসে গেলে গ্রহক দের বলা হয় আপনার ফাইল কোথায় আছে বলতে পারব না এখানে অনেক কাগজ আছে যা দেখতে গেলে অনেক সময় প্রয়োজন। তাই এখন বরিশাল সিটে কর্পোরেশন জন্মনিবন্ধন সনদ করন অনেক জটিলতা বারছে সাধারন জনগন নিরুপায় হয়ে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছে না। অনেক পরিবার তার বাচ্চা স্কুলে ভর্তি করাতে পারছে না বা ভর্তির জন্য আনলাইনে আবেদন করতে পারছেনা জন্মনিবন্ধন না থাকায়। তাই দুরনীতি দমন দপ্তর থাকা সত্যেও দূরনীতি কার্যকলাম জরজরিত বাংলাদেশের সকল মানুষের অভিযোগ যে সকল চোর পুলিশ এখন এক হয়ে গেছে আমাদের জনগন এর কিছু করার নাই সকলে মিলে ঘুষ,চাদাবাজি, বানিজ্য মিলে গিলে খাচ্ছে। তাই দূষিত সমাজ নস্টো শিক্ষা জ্ঞান কে বর্জ করতে হবে, কার দোষ কার মাথায় চাপিয়ে নিজেকে সাদুবেশ সাজা ব্যক্তিকে চিহ্নত করতে হবে।

 


আগামী কাল থেকে চলবে না সাইকেল লাগবে নাম্বর প্লেট। ???

আগামী কাল থেকে চলবে না সাইকেল লাগবে নাম্বর প্লেট। ???

 


আগামী কাল থেকে চলবে না সাইকেল লাগবে নাম্বর প্লেট। ???

বল্টু মিয়ার স্বপ্ন দেখা একটি পত্রিকায় ছাপানো লেখা হয়েছিল। সাইকেল চালাতে হলে লাগবে নাম্বর প্লেট, কেন লাগবে কির জন্য লাগবে, এটা নিয়ে গোলমাল শুরু হলো। একটি ছোট মটর গাড়ি বর্তমানে ১৫/২০ হাজার টাকায় কিনতে পারা যায় কিন্তু একটি ইনঞ্জিন ছাড়া সাইকেল তাত্ত ২০/৩০ হাজার ও আছে বা এর চেয়ে আরো দামের সাইকেল হতে পারে। সকল যানবহন থেকে শুরু করে নাম্বর প্লেট আছে কিন্তু সাইকেল এর কোন নাম্বর প্লেট নেই যেমন ধরেন ঠেলা গাড়ি সেটাও নাম্বর প্লেট আছে, সরকার চিন্তা করল দেশের সড়ক পথে সাইকেল ৪০% লোকে চালায় এদের জন্য যানজট ও সৃষ্টি হচ্ছে সরকার এই সাইল থেকে সড়ক পথের জন্য কোন আয়ের উতর্স পাচ্ছে না। কিন্তু বেশি কম হলেও সড়ক পথ ব্যবহার করে এদিকে দেখা যাচ্ছে দেশের ভিতরে বাইসাইকেল এর নাম্বর প্লেট না থাকার কারনে হাজার হাজার সাইকেল চুরি হলে ভুক্তভুগিরা কোন ভাবে সনাক্ত করে খুজে পাচ্ছে না কিন্ত তার সাইকেল ২ দু মাস পড়ে তার সামনে দিয়ে চালিয়ে গেল ক্নিতু সে কোন ভাবে বুঝতে পারল না, যদি নাম্বর প্লেট থাকত আর মটর সাইকেল এর মতো সাইকেল এর ও নাম্বর হতো তবে চুরি হলে সহজে সনাক্ত করা যেত আর ট্রারাফিকরা কর্মব্যস্ত থাকত বল্টু ঘুমের ঘরে দেখে ট্রাফিক তার সাইকেল এর নাম্বর প্লেট চেক করছে আর বলছে কাগজ দেখাও এর মধ্যেই বল্টুর ঘুম ভেঙ্গে গেল বল্লো কিসের কাগজ,,, চারিদকে
তাকিয়ে দেখে সে বিছানায় ঘুমিয়ে আছে......