স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনের প্রার্থী ছিলেন। বাংলাদেশের নিবাচনে তাকলাগিয়ে দিয়েছেন হিরো আলম তিনি একজন খুবই সাধারন মানুষ বলা যায়।
রাজনৈতিক কোন অভিজ্ঞতা না থাকলেও নিবার্চনে তার ভোট যুদ্ধ তুলনাহীন বর্তমান সমাজের মানুষ কে, কি ভাবলো সেটা কোন বিষয় নয় কিন্তু তার নিজের প্রচেষ্টা আর মনবল এতোটা শাহশী তা, তুলনাহিন।
শিক্ষিত অশিক্ষিত সকল মানুষ এর শিক্ষা নেওয়া উচিত কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছাড়া ভোট যুদ্ধে সমশক্তিতে স্থান পাওয়া এটা কমটি কথা নয়।
বর্তমান অবস্থায় সকল রাজনৈতিক ব্যক্তির অবস্থান কোথায় এখনই বোঝা উচিত তাদের অবস্থান কোথায় আছে। হিরো আলম এর রাজনৈতিক পরিচয় না থাকা সত্যেও সাধারন মানুষ বা জনগন সমাজের একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে ভোট যুদ্ধে দৌড়ঝাপের মধ্যে অবস্থান করতে হয়েছে।
জনগন এখন কি চায় সেটা যদি কোন রাজনৈতিক দল বা দেশের প্রধান মন্ত্রির বোঝার বাকি থাকে তবে আর বোঝার সময় আসবে না। আমরা বাংলাদেশকে উন্নয়নে সর্বস্থানে নিয়েছি কিন্তু জনগন কেন একজন অপরিচিত যার কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নেই তাকে ভোট দিচ্ছে। আমরা এতো বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি থাকা সত্যেও একজন সাধারন মানুষ সমমান এর সাথে ভোট যুদ্ধে জিততে শক্তি প্রয়োগ এর প্রয়োজন হয়।
বর্তমানে রাজনীতি এতোটা বিষক্ততে পরিনত হয়েছে আজ হিরো আলম এর সাথে ভোট যুদ্ধে শরীরের ঘাম ঝড়ে যায়। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর উচিত ছিল এখানে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের শিক্ষা দেওয়া, আজ ডিজিটাল সমাজ বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠে নিমেসেই বুঝে যাই কোন টা সত্যে আর কোন টা মিথ্যা সমাজে যখন চোরের চোরের সমাহার হয় তখন কোন টা আসল আর কোন টা নকল তা বোঝা কোন কস্টো হয় না।
আমরা সমাজের মানুষ যখন জানতে পারি আমাদের দপ্তরে জাকে দেওয়া হয়েছে তিনি একজন চোর তার কাছে জনগন সেবা পাবার কোন কিছু নেই তাই এখন আর জনগন সে সকল দপ্তরে প্রবেশ করে না। আসলে আমাদের ভবিষত কি? তা, এখনও বোঝার বাকি থাকে, তবে এর পূরন করার সময় থাকবে না।
হিরো আলম কে কেন ভোট দিয়েছে সর্বস্থরের জনগন তার সাথে ভোট যুদ্ধ কেন হবে। আমরা সবাই এতা বড় বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি তবুও অপশক্তির ব্যবহার দরকার হলো।
বর্তমান সমাজের রাজনৈতিক অবস্থান বোঝা যাচ্ছে সাধারন মানুষ বা জনগন এর কোন উপকারে আশে না রাজনৈতিক ব্যক্তিরা এর জন্য আজ হিরো আলম এর মতো প্রার্থী সাথে শরীরের ঘাম ফেলতে হচ্ছে বর্তমান রাজনৈতিক নেতাদের।
কিন্তু দু:খের বিষয় একজন সাদাশিদে মানুষ যখন প্রার্থী হয়ে জনগন তাকে তাকে ভোটে নির্বাচিত করে কিন্তু তার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয় তবে আমরা কোন দিকের শিক্ষা গ্রহন করব ভেবে দেখুন যখন যখন সর্বস্থরের জনগন বলবে সকল সমাজে আমরা জানি আপনি ভোট চুরি করে দখল নিয়েছেন।
এটা যখন চলমান ভাষা হবে তখন সব যায়গায় বলে উঠবে ভোট চুরি করে আসছেন আপনাকে আমরা সমাজে মানিনা এভাবে চললে এক সময় মানুষ নস্টো সমাজে পরিনত হবে।
এখনও সময় আছে আমরা জনগন মুখি রাজনীতি করি তাদের প্রিয় হবার চেষ্টা করি যাতে করে একজন শিক্ষক তার চেয়ার ছেড়ে উঠে দাড়াতে না হয় একজন সাধারন মানুষ কে দেখে।
তাই আমাদের সকলের উচিত নিজেদের সম্মান বজায় রাখা স্থান বুঝে কাজ করা আমি যেনও আমার চেয়ার বসতে চেষ্টা করি সকলের চেয়ারে বসার অবম্ভাস করলে তবে বর্তমান সমাজে একজন শিক্ষক তার চেয়ার ছেড়ে দিয়ে ছাত্রকে আমন্ত্রন করতে হবে এমটাই।
তাই তোমরা টাকা নিয়ে ঘুমিয়ে থাকলে তোমাদের চেয়ার যে কোন সাধারন মানুষ বসার জন্য স্থান বুঝেনিবে এটা সময় বলতেছে। আমাদের হাতে এতো টুকু শক্তি না থাকলে আজ হিরো আলম কে দেখত বগুড়ার জনগন।
তাই বর্তমান সমাজে হিরো আলম এর মতো মানুষ গুলো জনগন এর প্রিয়পাত্র আর ভরসা এটা জনগন এর বিশ্বাস যে ওর পক্ষে বিদেশে বাড়ি করার সম্ভব হবে না।
যদি করে আমাদের চোখের সামনে করবে যেটা জনগন বা সমাজের সকল মানুষ জানতে পারবে। বর্তমানে আমরা কি কোন কিছু বুঝতে পেরেছি যে টা বোঝা উচিত বর্তমান রাজনৈতিক ব্যক্তিদের।