বরিশাল পরিবেশ অদিদ্যপ্তর
একটি সরকারী অফিস।
এই অফিসের কাজকর্ম কি কি ?
তা সম্মানিত কর্মকর্তার বৃন্দদের সব কিছুই যেনও নতিভুক্ত নেই। তাদের কাজ গুলো হয় তোবা ভূতের অনাগনা দেখা শুনা করে, সাংবাদিক বা একজন রিপোটার যতোখন না কোন বিষয় প্রকাশ করা হয় তারা ঘুমের দেশে স্বপ্ন দেখতে থাকে।
বরিশাল নবগ্রাম রোড, করাপুর, সুগিনন্দ্বা নদনদীর শাখা, যা পূর্বে ছোট নদী নামে পরিচিত ছিল।
কিন্তু বর্তমানে সেখানের স্থানীয় ব্যক্তিগন তারা, সেখানকার নদী শাখা যে বড় খাল জ্বলাশয় অাছে তা দিনে দিনে বাধ দিয়ে বা কৌশালে ঝাউ বেরিকেট দিয়ে নিজেদের অায়েত্তে নিয়ে নেয়।
তারা সরকারী নিয়ম নীতি না, মেনে নিজেদের খেয়াল খুশিতে ইচ্ছা মতো করে বাংলা দেশের প্রকৃতিক সৌন্দরর্য নদীবন্দর কে ধংশ করছে।
নবগ্রাম রোড, ইষ্টিল ব্রিরিজ সংলঙ্গ অনেক গুলো নদীর খাল জ্বলাশয় অাছে, সেখানে কোন অনুমতি ছাড়া নদীর মাছ অাটকিয়ে রাখার জন্য তারা ঝাউ স্থাপনা করে এভাবে প্রতিযোগিতা মূলক একের পর একজন পুরো খালটি দখল দারদের কবলে চলে যাচ্ছে।
নদীর খাল যা এক সময় ছোট নদী হিসেবে পরিচিত ছিল, স্থানীয় ব্যক্তিদের কৌশালে সেটা এখন খালে পরিনীত হয়েছে,
সেই খালে এখন ঝাউ স্থাপন করার জন্য সেখানের পানি চলাচল বাধা পায় যার কারনে এক সময় খালটি পুরো পুরি ভাবে চর পরে যায়। তখন তাদের দখলে সম্পূর্ন ভাবে হয়ে যায়।
কিন্তু অামাদের নদী খাল বিল এসব এর ও দরকার অাছে, অার এ সব রক্ষা করার জন্য সরকারী অফিস ও অাছে কিন্তু তারা কি করে সেটা প্রশ্ন।
অামার দেখা মতে অনেক ছোট ছোট নদী গুলো অাজ বিলিন হয়ে গেছে।
এ সব বিলিন হওয়ার কারনেও অাজ অামাদের দেশ এর শহর গুলো একটু বৃষ্টি হলে শহর পানিতে ডুবে যায়। সামান্য বৃষ্টির প্রবনতা ভারসম্য ধরে রাখতে পারছে না,
এর সঠিক কারন না, খুজে জানতে না পারলে অামরা ভবিষতে অাগামামি প্রজন্ম কে কঠিন বিপদ মুখীতে ফেলতেছি,
জ্বলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশে তেমন ভাবে ঘতি করতে পারছে না,
তার একটি হল বাংলাদেশে নদনদী এখনও অাছে। তাই সরকারের উচিৎ এ ব্যাপারে কঠোর হওয়া এবং নদনদীর শাখা বড় খাল গুলো সচল রাখা যা নদী ভরাট থেকে মুক্ত করবে।