সাতক্ষীরা 'সিবি হাসপাতাল ১০,তলা
বিল্ডিং' এবং হাসপাতালের
সাতক্ষীরা 'বরসা' রিসোট এর সমস্থ অবকাঠমসহ বিক্রয় হইবে
সাতক্ষীরা 'বরসা' রিসোট এর সমস্থ অবকাঠমসহ বিক্রয় হইবে।
Satkhira 'Barsa' Resort will be sold with complete infrastructure
Satkhira 'Barsa' Resort will be sold with complete infrastructure
বরিশালে আওয়ামী'লীগ দলের সিটি মেয়র প্রার্থী মনোয়ন পেয়েছেন খোকন সেরনিয়াবাত।
বরিশালে আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত
দির্ঘদিন পর বরিশালের মানুষের মধ্যে আবারও আনন্দের উল্লাস বয়েছে বরিশাল মহানগর আওয়ামী'লীগের। বর্তমানে মানুষের মধ্যে যে আনন্দ উল্লাস দেখা যাচ্ছে তাতে বোঝা যায় খাচা বন্ধি পাখি ছাড়া পেয়ে বরিশাল বাসির মধ্যে আনন্দের জোয়ার বয়েছে। বরিশালের সকল মানুষের কাছে শোনা যায় মাননীয় প্রাধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসায়, তার গুনগুন সাধারন মানুষ থেকে সকল দলের মানুষই প্রশংসার কথা শোনা যায়। চৈত্র মাসের রোদ্রর তাপে যে রকম মাটি খাখা করে তেমনি বরিশাল বাসির মধ্যে এক ধরনের অত্মগোপন কষ্টের চাপা নিশ্বাস ছিল। কেন বা এ রকমের সমস্যার মধ্যে মানুষ কাটিয়েছে তা, এখনও মুখ ফুটে বলতে চায় না তবে তারা এতা টুকু বলে যে আমরা বরিশাল বাসি এক ধরনের বালা মছিবাদ এর মধ্যে ছিলাম তা, কেটে গেছে তাই আমরা শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। বরিশালে আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত তার সকল কর্মে প্রতিটি মানুষের কাছে প্রশংসা করছে সকল ধরনের মানুষ। সাধারন মানুষ বলে যে আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত একজন উপযুক্ত প্রর্থী তার সিটি মেয়র হিসেবে দেখতে পেলে আমাদের বরিশাল মরহুম সাবেগ সিটি মেয়র হিরন এর মতো আবার উন্নয়ন হবে। তিনি একজন ভদ্রমানুষ আশা করা যায় যদি তিনি ভাল মানুষদের অনুস্বরন করে সাধারন মানুষদের কথা ভেবে সকল কল্যান মূলক মানুষের পাশে দাড়ায় তবে তিনি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা সুনাম অর্জন করবেন। সাধারন মানুষের কথা প্রধান মন্ত্রীর চিন্তা ধাারা সাধারন মানুষের জন্য তাই তিনি একজন বরিশাল সিটি নির্বাচনে যোগ্য প্রার্থীকে নিবার্চন করেছেন। আর বরিশাল মহানগ আওয়ামী'লীগ এর মধ্যে এক প্রান যেগে উঠেছে যে এর আগে মানুষ প্রকাশ করেনি এখন তা, প্রকাশ করছে। তাই এক কথায় বলা যায় বরিশাল সিটি মেয়র নির্বাচিত প্রার্থী একটি বিশেষ চমক দিয়েছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী।
বরিশাল আঞ্চলিক নিবার্চন অফিস-ভোটার সংশোধে হয়রানি সাধারন মানুষ
বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস ও বরিশাল উপজেলা নির্বাচন অফিস প্রধান কর্মচারিদের দূরনীতির কার্যক্রমে বরিশালের নাগরীক ব্যক্তিরা ভোটার সংশোধন ও ভোটার এর অগ্রধীকার গ্রহনে হয়রানি করা হয়। পুলিশি আইনি ধারামতো তারা বিভিন্ন ভোটারদের নিয়েমরে বাধা ও প্রয়োজন ছাড়া ও অধীক তথ্য দাবি করার কারনে নাগরিকগন দিশে হারা হয়ে পড়েন।
ভোটার সংশোধন করা বিষয় নিয়ে নাগরীক কে হেস্থনাস্থ্য করা হয়, প্রয়োজন ছাড়া ও অপ্রয়োজনীয় তথ্য দিতে ভোটারদের মাথায় মানসীক চাপ প্রয়োগ করা হয়। বরিশাল নগরীর প্রতিদিন শতশত মানুষ ভোটার সংশোধন বিষয় আবেদন করলেও 90 শতাংশ মানুষ এর সমাধানে ভেঙ্গে পড়ে তারা আর সংশোধন করতে পারে না। যে সকল মানুষ তাদের অফিসিয়াল দালাল এর মাধ্যমে খোশ আলাপ করতে পারে তারা সেই ১০ জন মানুষ যারা উচ্চ মূল্য দিয়ে ভোটার সংশোধন করাতে সক্ষম হয়। বাকি 90শতাংশ মানুষ সরকারি কর্মচারিদের ভূলের মাসুল গুনে জীবত অবস্থায় নাগরীক ভোটার অধিকার সংশোধনে ব্যর্থতা প্রকাশ করেন।
আসলে ভোটার হয়েও এদেশের মানুষ তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত, আমার দেশের মানুষের কাছে প্রশ্ন আপনারা কি কেউ মন থেকে গৌরব করেন বাংলাদেশ নিয়ে। আমার তো যখনই গৌরব শব্দ লিখতে বা উচ্চরন করতে তখনই সরকারী সকল দপ্তর প্রধান কর্মচারীদের দূরনীতির কথা মনে পড়ে তখন বাংলাদেশ আমাদের গৌরব এই কথার সময় মনে পড়ে সকল দূরনীতি সরকারী কর্মচারীদের কথা। দেশ স্বাধীন করতে যতো টা কস্টোর অনুভুতি হয় নাই কিন্তু একজন মুক্তিযোদ্ধার সরকারী অফিস গুলোর সেবাপেতে তার চেয়ে বেশি কষ্টোর অনুভুতি করছে। এদেশে সরকারী চোর,ডাকাত, দূরনীতি ব্যক্তিরা স্বর্নের পদক পায় তা ও আবার অনলাইনে সার্চ দিলে খুজে পাওয়া যায়। আমার কাছে কষ্টো লাগে যখন দেখি একজন দূরনীতি ব্যক্তি চোখের সামনে নামাজ পড়ে আবার দূরনীতি করে সরকারী কর্মচারীরা এটা এমনই বাংলাদেশ পদ্রার আড়ালে টাকার বিনিময় ধর্ষন করে বা কাজের বিনিময় ধর্ষন করে তাদের কে বিভিন্ন পদক দিয়ে সম্মান জানায়। আমরা ভিতরগত সকল মানুষ জানি কিন্তু বাহিরের মানুষ এর প্রকাশ পায় না।
স্বাধীন বাংলাদেশ আমরা অনেক গৌরব করি লাল সবুজ পতাকা টানিয়ে, আমাদের দেশের মানুষের চেতনা জেগে উঠে কিন্তু আমরা যখন সরকারীর প্রধান কর্মচারিদের দূরনীতির কাজ গুলো বাস্তবে প্রকাশে দেখি বা এর ভুক্তভূগি হই তখন আর আমার দেশনিয়ে গৌরব এর চেয়ে কষ্টোর অনুভব করি। বরিশালে ভোটার আইডি সংশোধনে আমার মা,বাবার ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে আবেদন করি 23-01-2023 তারিখে বর্তমান আবেদন সময় দুইমাস হয়েগেছে। তাই আমি প্রথমে হেল্প লাইনে 105 নম্বরে কলদেই কিন্তু 30 মিনিট পরেও কোন অপারেটর রিসিফ করে নাই তখন এরপর আর কোন কল না দিয়ে আমি বরিশাল সিএমবি রোড নিবার্চন অফিসে গিয়ে ভোটার আইডি কার্ড এর প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে চাই কিন্তু তারা বলে আপনার সংশোধনের বিষয় এখনও কোন ব্যবস্থা গ্রহন হয়নি আপনাকে ম্যাসেস এর মাধ্যমে জানানো হবে। এরপর আবার আমি ১০৫ নম্বরে কয়েক দিন পর কল দিয়ে থাকি প্রায় ৩৫ মিনিট পর কল রিসিম করে বলে এখনও কার্যক্রম ব্যবস্থ্য নেওয়া হয়নি কিন্ত আমি তাকে জিজ্ঞাস করলাম কতো দিন পর আমার কাজ টি হবে, বলে নিদিষ্ট কোন সময় নেই কিন্তু একটু সময় লাগবে। এরপর বিভিন্ন গন মাধ্যমে জানতে পারি যারা ঘুস দিয়ে কাজ করে তার ১৫ দিন এর মধ্যে সংশোধন করে নিয়ে আসে। এরপর আবার আমি সিবএমবি রোডে নির্বাচন অফিসে গিয়ে ভোটার সংশোধন বিষয় জানতে চাইলে তখনও তারা একই কথা বলে এর পরে আমার ব্যক্তি গত ভাবে কিছু পরিচয় দিলে তারা আমাকে নতুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ড আঞ্চলিক নিবার্চন অফিস এর ঠিকানা বলে তখন আমি সেই সময় ১২.৩০ মিনিটে গিয়ে সেখানে উপস্থিত হই সেখানে ৩য় তলা উঠে দেখি ৫ থেকে ৬ জন লোক ভোটার সংশোধন বিষয় নিয়ে বসে আছে।
এরপরে আমি বিভিন্ন রুমে গিয়ে কর্মচারিদের কাছে জিজ্ঞাস করলে তার সবাই বলে চেয়ারে গিয়ে বসেন আপনাকে ডাকা হবে স্যার সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে দেখছে। এর পরে কিছুক্ষন বসার পরে বাকিদের সাথে কথা বলি কিন্তু তারা তেমন কেউ কথা বলে না, তাদের সবার হাতে পাসপোট এর পরে তরিগরি ভাবে বাকি সবাইকে বিদায় দিল আমি মো: আলাউদ্দিন প্রধান কর্মচারি রুমের সামনে যেতে একজন কর্মচারি আমাকে এসে বল্লো আপনার কি কাজ আমি বল্লাম আমার দুইটি ভোটার সংশোধনের বিষয় জানতে চাই। সে আমাকে জিজ্ঞাস করলো আপনাকে কোন টোকেন দেওয়া হয়েছে আমি বলি না, বন্ধুরা এই হল রহস্য যেটা টোকেন, তখন আমি বলছি আমি অন্যকর্মচারিদের জিজ্ঞাস করেছিলাম যে কোথায়ও কোন জায়গায় নাম এন্টি করার দরকার হবে কিনা, তারা তো আমাকে এ বিষয় কোন কিছু বলে নাই। তখন সেই কর্মচারি আমার ভোটার সংশোধনী কাগজ নিয়ে মো: আলাউদ্দিন কে নিয়ে দেখানোর পরে আমাকে ভিতরে ঠুকতে দেয়।
এর পরে আমি তাকে সালাম দিয়ে বসলাম আর তখন বাকিদের বিদায় করে দেয় এর পরে আমি মো: আলাউদ্দিন কর্মচারিকে সালাম দিয়ে ভোটার সংশোধনী বিষয় জানানোর পরে আমাকে সে জিজ্ঞাস করলো আপনার কাছে কি কি কাগজ আছে আমি তাকে বলছি আমার কাছে যা ছিল তা দিয়ে সংশোধনের জন্য আমাবেদন করেছি। তিনি আবার জিজ্ঞাস করলো আর কি আছে তখন আমি বললাম এছারা আবেদনকারী আমার বাবা,মা কে নিয়ে আসতে পারি প্রয়োজনে। মো: আলাউদ্দিন প্রধান কর্মচারি উত্তজিত হয়ে বলে আপনার জন্মনিবন্ধন সাটিফিকেট আর জমির কাগজ দিয়ে জন্মতারিখ পরিবর্তন করে দিতে পারবনা আপনি শুধু নামের ভূল টি পরিবর্তন করতে পারব।
আমি মো: আলাউদ্দিন প্রধান কর্মচারিকে বললাম স্যার আমি জানি যে জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেট দিয়ে আর জমির কাগজ দিয়ে এগুলো পরিবর্তন করা সম্ভাব কারন বর্তমান যে জন্ম তরিখ পরিবর্তন জন্য আমি সংশোধনে আবেদন করেছি তা জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেট প্রমানপত্র মাধ্যমে। তিনি রেগে উচ্চ স্বরে তার সহযোগিকে আদেশ দিলো আমার আবেদন পত্র বাতিল করে দেওয়ার জন্য কিন্তু আমি তাকে প্রকাশ করলাম স্যার আমার আবেদন বাতিল করবেন না এটা আমার নাগরিক অধিকারা আর আমি সরকারী ফিস দিয়ে এখানে আবেদন করেছি।
আপনি চাইলেই আমার আবেদন বাতিল করতে পারবেন না, তিনি উচ্চ স্বরে অপমানজনক ভাবে আমাকে বের হতে বলে তখন আমি বলি স্যার এটা আমার নাগরিক অধিকার আমার পরিবর্তন করতে কি কাগজ দিতে হবে সেটা আমাকে বলুন সেই কাগজ আমি সাধ্যমত দিতে চেষ্টা করব।তবুও মো: আলাউদ্দিন প্রধান কর্মচারি আমাকে অপমান জনক ভাবে কথা বলে তখন আমি আমার ব্যক্তিগত পরিচয় প্রধান করি যে স্যার আমি একজন বরিশাল শহরের ১৫নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ মেম্বর বা সদস্য এবং আমি রিতিমত অনলাইনে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন করি কথা কাটাকাটি করার পরে আমাকে তার সহযোগি পাশের রুমে নিয়ে বলেন আপনার আরো কাগজ দিতে হবে আমি তা মেসেস করে দিতেছি আপনি যে কোন দোকানে গিয়ে প্রয়োজনী কাগজ গুলো আপলোড দিন তার পর আমরা বিষয় টি দেখব।
এর পরে আমি বাকি কাগজ গুলো অনলাইনে আপলোড করার পরে আমি এনএসআই অফিসের একজন কে বিষয় গুলো জানাই সে আমাকে কিছুটা সহযোগি হিসেবে আমাকে পরামর্শদেন তিনি বলেন আচ্ছ এ বিষয় আমি অফিস কর্মচারিদের খোজ খবর নিয়ে আপনাকে জানাব এর পরে আমাকে অঞ্চলিক নিবার্চন অফিসের মিরাজ নামে এক কম্পিউটার স্টাপ এর খোজদেন এবং আমি সেখানে গিয়ে তার পরিচয় দিয়ে এনএসআই ব্যক্তি কে তাকে মোবাইল ফোনে কথা বলিয়ে দেওয়ার পরে তিনি বলেন আমরা তো জেলার কাজ করি আপনি তৃতীয় তলায় মো: আলাউদ্দিন স্যার কে বলেদিন তিনি বরিশাল মহানগ এর দায়িত্ব আছেন।
তার কাছ থেকে আমি মো: আলাউদ্দিন
প্রধান কর্মচারির মোবাইল নম্বর নিয়ে এনএসআই ব্যক্তিকে দেওয়ার পরে তিনি মো: আলাউদ্দিন
প্রধান কর্মচারিকে আমার জন্য সুপারিশ করে দেন এর পরে আমাকে সেই এনএসআই ব্যক্তি মো:আলাউদ্দিন
প্রধান কর্মচারির কাছে যেতে বলেন এর পরে আমি নিবার্চন অফিসে যাই তখন সময় সকাল ১১: টা
বাজে আমি তার সাথে দেখা করার জন্য বসে থাকি
এর পরে শুনে মো: আলাউদ্দিন প্রধান কর্মচারিন ২য় তলায় ভিজিট করতে গেছেন ৩০ মিনিট পরে
সে ২য তলা থেকে তৃতীয় তলা তার রুমে আসেন। কিছুক্ষন পরে ২য় তলায় ভোটারদের হয়রানি প্রসঙ্গে
বিভিন্ন কর্ম জটিলতা আপত্তি কর কারনে সেখানে
ভোটার দের সাথে বাকবির্তর্ক ও সংঘর্ষ মূখি হয় এক পর্যায় সেখানে অনেক সাংবাদিক উপস্থিত
হন বিষয় টি তারা জানতে পারেন।
এর পরে আমি
মো: আলাউদ্দিন এর সাথে দেখা করার জন্য অনেক সময় ধরে বসে ছিলাম, সেখানে নিয়ম হলো মো:
আলাউদ্দিন প্রধান কর্মচারি সিসি ক্যামেরার মধ্যমে ভোটার নাগরীকদের দেখে তার ইচ্ছ মতে
যখন খুশি তার রুমে ডাকবেন কেউ তাকে আরজি জানাতে পারবেন না। মো: আলাউদ্দিন সে যখন খুশি
ভোটাদের ডাকবেন তার কোন নিদিষ্ট সময় নেই, তার কোন কাজ না থাকলেও নাগরীগন ভোটার সংশোধের
গ্রহকদের কাছে ব্যস্ততা দেখান এবং বিভিন্ন মিটিং করেন বলে সবাইকে অহেতু দুই থেকে তিন
ঘন্টা বসিয়ে রাখেন সেখানে কোন কাজের বা লোকের সংখ্যা ভিড় না থাকলেও তিনি শুধু শুধু
দূর থেকে আসা মানুষদের অহেতু বসিয়ে রেখে
তার ব্যস্ততা প্রকাশ করেন। প্রিয় দেশবাসি আমি ব্লগার মো: সুমন, আমি এই দেশের সকল সরকারী দপ্তরের সকল বিষয় জানা আছে, বন্ধুরা বাংলাদেশের এমন একটি সরকারী অফিস নেই যেখানে ঘুষের টাকা ছাড়া এদেশের মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় কাজ উদ্ধার করতে পারছে। এর পরে আমি মো: আলাউদ্দিন প্রধান কর্মচারী যাই তখন সময় দুপুর ২ টা বাজে। এরপর আমাকে মো: আলাউদ্দিন প্রধান কর্মচারি তার রুমে ডাকার পরে সে আবার কম্পিউটারে চেকাপ করে বলে বলে আপনার ফাইল টি আমার কাছে নেই আপনার ফাইল টি সংশোধনের জন্য ঢাকা যেতে হবে আমাদের হেড অফিসে এর পরে আবার বললাম স্যার আমাকে এনএসআই মোস্তফা ভাই পাঠিয়েছে সে বলছে তার পরিচয় দিতে এবং আপনার কাছে আমার কথা বলেছে আর আপনি আমাকে আসতে বলেছেন। তবুও সে আমাকে অন্য মোড় ঘুড়িয়ে বলে যে আপনার জন্য আমি কিছু করতে পারব না এটা আমাদের হেড অফিসের কাজ। এর পরেও আবার বলিলাম স্যার আমি একজন মধ্যম পরিবারে সন্তান আমরা কোন রকম পরিবার নিয়ে আছি, সংশোধন টি অনুমদিত করে দিলে আমি অনেক উপকৃত হবো। কিন্তু সে কোন ক্রমে রাজি না হয়ে আমাকে আবার হয়রানি করার জন্য সে বিভিন্ন অজুহাতের কথা বলে জানায় যে আপনার সংশোধন টি আমি করতে পারব না।
আমি বলি যে স্যার আমাদের মতো সাধারন মানুষরা ঢাকা গিয়ে সংশোধন করা সম্ভাব নয় তবে এই বিষয় আমি কোন এগাব না আমার মা,বাবার আইডি কার্ড যে রকম আছে সেই রকমই থাক। এরপরে আমি চলে আসি কিন্তু আমার দেশের মানুষের কাছে সাহায্য চাই তোমাদের মধ্যে এমন কেউ থেকে থাকো এই দূরনীতি বিষয় প্রচার করো তারা বিভিন্ন মানুষ কে হয় রানি করে বিভিন্ন বড় মাপের অংকের টাকা দাবি করে যারা এই টাকা দিতে পারে তাদের সংশোধন করা সম্ভাব হয়।
একজন প্রথম শ্রেনী সরকারী কর্মচারি দূরনীতি করলে বা ঘুষ এর টাকা দাবি করলে ঘুষ ছাড়া কাজ না করলে আমাদের মতো সাধারন মানুষ তার সাথে প্রতিযোগিতা করা সম্ভাব হয় না আর তিনি আরও বলেন যে আপনি গিয়ে মামলা করেন কিন্তু আমি তো মামলা করার মতো উপযোগি নয় যদি আমার সাধ্য থাক তো তবে এই বাংলাদেশে যতো ঘুষখোর আছে তাদের ব্যাপরে আমি টাকা বিনিয়ক করতাম। আমি আমার লেখায় যখনই বাংলাদেশ আমার গৌরব এই কথা লিখতে যাই তখনই সরকারী সকল কর্মচারীদের কথা মনে পড়ে। বাংলাদেশের প্রতিটি নিবার্চন অফিসে নাগরীকদের হেস্তনাস্ত করা হয় ভোটার সংশোধন করতে উচ্চ মূল্য অর্থ খরচ করতে হয়।
নিবার্চন অফিসের ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের বিষয় ঘুষ এর ব্যাপারে আমরা জানিনা এমন কেউ নেই। বর্তমানে সরকারি চাকরি জীবিদের সরকার এমন সুযোগ সুবিধা দিয়েছে সাধারন জনগন এর রক্ত বিক্রয় করে তাদের ঘুষের টাকা দিতে বাধ্য হয় এদেশের মানুষ। প্রধান মন্ত্রীর কাছে আমার আবেদন মাননীয় শেখ হাসিনা, আমার মা,বাবার পরিচয় সংশোধন করতে আজ ঘুষের টাকা না দিতে পারায় আমি মানসীক ভাবে দূরবল কারন একজন প্রথম শ্রেনীর কর্মচারি তার সাথে বোঝবুঝি আমার সাধ্যের বাহিরে,আর আমার মতো হাজার হাজার মানুষ এর ভুক্তভুগি ঘুষ ছাড়া আপনার সরকারী কোন দপ্তর কাজ করে না। তার মধ্যে নিবার্চন অফিস যে পরিমান সাধারন মানুষের কাছে ঘুষ দাবি করে তা আমাদের সাধ্যের বাহিরে।
আমরা ঘুষ মুক্ত দেশ চাই, আর এই ঘুষ খোর সরকারী দপ্তরের লোকদের চেহারা দেখে চিনতে পারবেন না তারা এক দিকে টুপি মাথায় দিয়ে সকল কর্মচারি নামাজ পড়ে অন্য দিকে জনগনকে বিপদে ফেলে ঘুষ দাবি করে। বিশেষ করে যারা সর্ব প্রথম ভোটার বা যারা পুরাতন ভোটার তাদের অধিকাংশ মানুষদের ভোটার আইডিতে ভুল আছে, যা ভোটাররা পূর্বে তাদের আইডি কার্ড ভূল গুলো দৃষ্টির আড়াল ছিল বর্তমানে প্রতিটি কাজে ব্যবহার হয় বিদায় এখন ভুলটি তাদের জ্ঞাত আর এখন এর প্রয়োজনীতা কারনে এদেশের মানুষ সংশোধনের জন্য বাংলাদেশ নিবার্চন অফিস মুখি হচ্ছে আর প্রধান নিবার্চন কর্মচারীরা অসাধুবিদায় আমরা এদেশের মানুষ ভুক্তভুগি হচ্ছি। মাননীয় প্রধান মন্ত্র শেখ হাসিনা আপনি এ বিষয় যদি তদন্ত্য নিয়ক করেন তবে আপনি সত্যতা জানতে পারবেন বাংলাদেশ নিবার্চন অফিস কিছু অশাধু কর্মচারিদের কারনে এদেশের জনগন রক্তবিক্রয় হলোও তাদের ঘুষের টাকা দিতে বাধ্য হচ্ছে। ধন্যবাদ আমি ব্লগার সুমন বরিশাল।
কিশোরগঞ্জের-ডিসির মামলায় সাংবাদিক কারাগারে
বিশেষ মন্তব্য
বাংলাদেশে সংবিধানে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীকে স্যার বলার বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু কিশোরগঞ্জের-ডিসির মামলায় সাংবাদিক কারাগারে তবে কি আমরা প্রজাতন্ত্র বিষয়টি সরকারী চাকরি জীবিগন আইন নিজের হাতে তুলেনিতেছি।
বিচার বিডভাগ আর ডিসি চাকারী জীবিগন তারা কি আইনের যোগ সূত্র বল সূত্র মানক্ষুন্ন করছে তারা এটাই যদি মনে করে আমরা এই বিষয় জ্ঞাত কিন্তু বাংলাদেশের সকল মানুষ মূখ্য তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনা বিষয় কিছুই জানে না তাই মনে করে সরকারী আর সরকারী চাকরী জীবি তারা সবাই ভাই ভাই তাই নিজের মনে করে যাকে খুশি তাকে সাজা দেই।
আমার মতে আমরা যখন বিচার কার্যালয় দায়িত্ব গ্রহন করব তখন কাকে কে সাজা দিতে পারবে আর কোন সূত্রে সাজা দেওয়া হয়েছে বিষয় টি পরিস্কার করে সকলের মাঝে তুলে ধরা উচিত।
আমি কিছুিদন আগেও শুনেছি সাংবাদিকদের বিচার করতে বিচার বিভাগ কোন ক্ষমতা রাখে না তাদের বিষয়টি সাংবাদিক প্রেস ক্লাব ইউনিট প্রধানরা বিষয় গ্রহন করবেন। কিন্তু আবার সামান্য বিষয় নিয়ে একজন সাংবাদিক কে বিচার বিভাগ সাজা প্রেরন করেন। তবে কি আমরা ছেলে বেলার মা,বারর, কথা তুলে ধরব আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন মা,বাবা, আমাদের শান্তনা দেবার জন্য অনেক খেলনা আর গল্প শুনিয়ে ঘুম পড়াতো বর্তমান অবস্থা এই রকম মনে হয়।
আমরা আমাদের যে যার অবস্থান কে অপব্যবহার এর কারনে এর মান ও কার্যক্রম, গুলো আজ মূল্যয়ন কমে যাচ্ছে এ গুলো সঠিক ভাবে গুরুত্ব বজায় রাখা উচিত তা না হলে কিসের আইন আর কিসের বিচার এর নীতি বাক্য থাকবে না।
প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা আজ কর্মচারী মনে না করাটা কারন হলো তাদের নামের আগে সকল স্থানে কর্মচারী যুক্ত করা একান্ত প্রয়োজন কারন তারা ভুলে যায় প্রজাতন্ত্রের নীতি তাই আমাদের বর্তমানে সরকারী সকল অফিস দপ্তরে সকল কর্মচারীকে নামের আগে কর্মচারী ব্যবহার চলমান রাখা দরকার।
আমাদের দেশের মাননী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কাছে আমার প্রশ্ন সত্যিকার ভাবে কি গৌরব করব এমন একটা অফিসের কথা বলুন যে অফিসে গেলে টাকা ছাড়া কাজ করা যায়। এদেশের জনগন সরকার কে ১০ টাকা ভ্যাট বা ট্যাক্স দিলে প্রতিটি দপ্তরে ৫০০টাকা খুষ দিতে হয়। তবে আমরা এদেশ নিয়ে কি গোরব করব বলুন এমন একটি আপনার দপ্তর এর নাম বলুন যেখানে ঘুষ ছাড়া কাজ করা সম্ভব।
আমরা এদেশের জনগন প্রতিটি সরকারী দপ্তরে অপমানিত হচ্ছি সরকারী কর্মচারীররা তারা জনগন এর মানসম্মান নিয়ে ছিনিমি খেলে দেশের জনগনের কোন সম্মান বোধ আছে কিনা তারা তা, মনে করে না।
তাই স্বাধীন দেশ হিসেবে দেশের মানুষদের মূল্যয়ন করতে শিখতে হবে এই দেশ স্বাধীন করছে সাধারন জনগন এই সাধারন মানুষের রক্তের বিনীময় আমরা আমাদের মাতৃভাষায় কথা বলতে পারি। যে কর্মচারী দেশের মানুষকে অপমানিত আচরনবিধী লঙ্গন করবে তাকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীতে থেকে অবহিত দেওয়া উচিত। সাংবাদিক যদি দেশের খবর সংগ্রহ করে তুলে না ধরে তবে দেশ পরিচালনা করতে সরকার অনেক বড় ধরনের বিপদ গ্রহস্থ্য হবে তাই দেশের ভাবমূত্তি রক্ষায় সাংবাদিক এর ভূমিকা অপরিহায্য। তাই একজন সাংবাদিক এর মর্যাদা একজন সরকারী কর্মচারির চেয়ে অনেক সম্মান জনক।
সাংবাদিক দেশের জন্য যে সকল ভূমিকা রাখে তা কতো টা গুরুত্ব পূর্ণ আমাদের সবার জানা নেই। আপনি একটি দেশের ভাল মন্দ খবর জানতে পারছেন তারা সকল বিপদ আপদ পাড়ি দিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে দেশের সকল মানুষের কাছে তুলে ধরে। তাই সাংবাদিক এর ভূমিকা বলতে লেখে শেষ করতে পারবেন না। আমাদের বাংলাদেশের সংবিধানে সংবাদিকদের মর্যাদা স্থানে রাখলেও এদেশের সরকারী কর্মচারিগন তারা মূল্যয়ন বা সম্মান করে না যার জন্য আজ একজন সাংবাদিক এর অপশক্তির বন্ধি। তাই সকল সাংবাদিকদের উচিত এই রকম অপশক্তির বিষয় বিশ্ববাসির কাছে তুলে ধরা আমরা সাংবাদিক কেন অপশক্তির আইনে সাজা ভোক করবো।
বিচার বিভাগ এর দূরনীতির কারনে মানুষ ভিটাবাড়ি ছাড়া
দূরনীতির শীর্ষে থাকা সত্যেও তাদের আইনিত ব্যবস্থ গ্রহনে-অভিযুক্ত কারিদের ব্যবস্থা নিতে বাধা গ্রহস্থ হন দূরনী দমন কমিশন। বাংলাদেশের উচ্চপর্যায় কর্মকর্তা জজ্জ বিচারপতি তাদের হাতে নির্ভর করে এদেশের সু-শাষন/অপক্তির বিচার।
একজন বিচারপতি হতে তার অনেক পরিশ্রম ও অনেক কস্টো করে এই স্থানটি পেতে হয় তার অভিজ্ঞতা অর্জন করে। জজ্জ বিচারপতি উচ্চমানের সম্মানের স্থান যে পেশায় আছে আমাদের দেশের মাটিও মানুষের সভ্যসমাজের ভিকটিমদের ন্যায় অধিকার গ্রহনে সু-নিদিষ্ট পথ।
আসলে বাংলাদেশের মানুষ কতোটুকু সু-বিচার পায় বিচার আদালত জজ্জ বিচারপতির মাধ্যমে এখানে জজ্জ বিচারপতির লোভ লালশার কারনে আমাদের দেশের মানুষ সু-বিচার পায়না। একটি মাত্র মানুষ জজ্জ বিচারপতি তার হাতের কলেমের এতোটা মূল্যবান যা কিনা একটি মানুষের অধিকার ও পরিবার এর আজীবন দখল থাকা জমিজমা আত্মসতকারির হাত থেকে মুক্ত করে ভিকটিম কে ফিরিয়ে দিতে পারে ।
কিন্তু আমাদের সমাজে আমরা আইন বিচারপতির কাছ থেকে সেই ন্যায় বিচার পাইনা কিন্তু কেন বা পাইনা, মূল কথা ধরুন বর্তমান মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনি বর্তমানে বেশ কিছু আইন সংশোধন করেছেন তা, গরিব অসহায় মানুষ জন্য কল্যানময়।
সঠিক আইন নিদের্শনা থাকা সত্যেও আজ আসহায় মানুষ গুলো প্রভাব শালি ও প্রচুর অর্থ সম্পদ টাকা ব্যক্তিদের কারনে আমার জানামতে বাস্তব জীবনে দেখা ঘুষ খাওয়ার প্রলবনে জজ্জ বিচারপতির কলমের দূরনীতির কারনে বিচার পাচ্ছেনা।
হাজার ও লক্ষ কোটি টাকা নিয়ে ঘুড় ঘুড় করে ভুমি দষুগন বিচারপতির কাছে , বিচারপতির একটি কলমের মূল্য দাড়ায় লক্ষ কোটি এর জন্য সাধারন মানুষ ভিকটিম ভিটা বাড়ি ছেড়ে ভুমিদষুর হাতে তুলেদিয়ে কান্নায় মুখটি মুছে পিছু পিছু তাকিয়ে ত্যাক করতে হয় মাটির মায়া ছেড়ে কি নিষ্ঠুরতা বিচারপতির একটি কলমের খোচার কারনে বাংলাদেশের অগনিত মানুষের ভিটা ছাড়তে হয়।
তাই বিচার বহিবত বা সু-বিচার স্থাপনা জন্য সরকার এর দরকার কঠোর হওয়া যে অপকর্ম বা ঘুষ খেয়ে সু-বিচার না করবে তাই পেক্ষাবটে এদের জন্য উচিত অর্থ সম্পদ এর হিসাব গ্রহন করা বাংলাদেশের জজ্জ বিচারপতির আয় ব্যায় উৎস গুলো পর্যালোচনা করা একজন বিচারপতির অবহেলার জন্যই এদেশের মানুষ অমানুষ এ পরিনতির সুযোগ পায়।
দেশের সরকার এর উচিত দূরনীতি দমন কমিশন কে আরো উচ্চমানে ক্ষমতাদান করা, তাদের কোন কাজে বাধা না দেওয়া কিন্তু তাদের ও চক্রন্ত আক্রন্ত হয় সেটা তাদের বিরোধীতা বা তাদের কোন কাজে ভূল বা অসত উদ্দেশ্য কাজে জরিত হলে তদের অভিযুক্ত সঠিক প্রমান না হওয়া পর্যন্ত আদালত কোন মামলা গ্রহন না করা।
পর্যালচনা করলে দূরনীতি দমন করা সম্ভাব কিন্তু বরিশাল শেরে-বাংলা মেডিকেল হাসপাতালে দেখাগেছে বেশকিছু দিন আগে বরিশাল দূরনীতি কমিশন একটি অভিযান কালে হাসপাতালের কর্মকর্তাগন পাল্টা-বাধা মূখে পরে যান দূরনীতি দমন কমিশন।
এর পেক্ষবটে শুনাজায় শেরে-বাংলা মেডিকেল সরকারি হাসপাল এর কর্মকর্তাগন তাদের বিপক্ষে আদলতে মামলা করেন-এই মামলা আসলে সঠিক প্রকৃয়া করন কি ?? দূরনীতি দমন কমিশন বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্রের সু-কল্যানের দপ্তর যাহা উচ্চকর্মরত ব্যক্তির অসত উপর্জন কে আইনিত শাস্তি প্রয়োগ করে।
আবার যদি দূরনীতি দমন কমিশন অসত কার্যক্রমে জরিত হয়ে নিরঅপরাধি ব্যক্তিকে অবিচার করন তবে আইনগত ভাবে সেটা তদন্ত সাপেক্ষে প্রামান পেলে তখন আদালত মামলা গ্রহন করলে তবে দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর বাধা গ্রহস্থ হবে না এতে সু-শাষন চলমান থাকবে।
তাই দেশের মানুষের কল্যানে দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর একান্ত প্রয়োজন তাদের আরো উচ্চমানের ক্ষমতা প্রদান করা উচিত আমি মনে করি।
কারন বর্তমানে সরকারি অনেক দপ্তর আছে সে সকল স্থানে দূরনীতি কার্যক্রমে জরজরিত থাকা সত্যেও আইনত বিচার বিভাগ আদালত জজ্জ বিচারপতি তাদের অসত টাকা উপর্জন করে যাচ্ছে এর জন্য অতি সাধারন মানুষ ভিটাবাড়ি ছাড়া হয় তাদের একটি কলমের খোচায় ।
কিন্তু দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর বিচার বিভাগ আইনগত ভাবে তারা একটি উচ্চমানের দায়িক্ত কর্মকর্তা থাকার কারনে দূরনীতি দমন কমিশন এ ব্যাপারে কোন কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেনা আমরা ধারনা করছি।
কিন্তু বিচার বিভাগ এর কলমের দূরনীতি কারনে আজ বাংলাদেশের মানুষ ভিটা মাটি ছাড়া অনেক সাধারন মানুষ এর পরিবার তাই সরকার এর এই বিষয় টি খুবই গুরুত্ব ভাবে দেখা উচিত। এদেশে ভুমি দসুর কারনে সাধারন মানুষ ঘর ছাড়া হচ্ছে আমরা যারা সল্প টাকা আয়য়ের মানুষ তাদের জমিজমা নিয়ে টিকিয়ে থাকা মসকিল হয়ে দাড়িয়েছে বিচার বিভাগ এর দূরনীতির কারনে।
বরিশালে অগ্যত নামা অনেক ব্যক্তিগন জজ্জ এর স্বজন পরিচয় দিয়ে ভুমিদষুরা সাধারন মানুষ এর জমিজমা অসত ভাবে নকল কাগজ পত্র দিয়ে আসল কে নকলে পরিনত বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে এর বাস্তবায়নে জজ্জ বিচারপতির ঘুষের প্রলবনের কারনদর্শত আজ নিরুপায় আসল ভূমির মালিকগন।