বরিশাল মডেল থানা কতৃক পুলিশ প্রশাসন ত্রান নামে ভূয়া লিষ্ট করে উদাও, মন্তব্য করেছেন সাধারন মানুষ। প্রায় এক মাসের ও বেশি হয়ে গেছে, ত্রান দেবার নাম করে নগরির ত্রিশ (৩০) টি ওয়ার্ড থেকে লিষ্ট করে নিয়ে ছিল পুলিশ প্রশাসন, প্রতিটির ওয়ার্ড থেকে ৫শত পরিবারের। আজ বা কাল কবে দিবে তার সঠিক দিন তারিখ তারা বলতে পারছে না, নগরির মানুষ গুলো বিভিন্ন মন্তব্য করে বলে। আসলে তারা তাদের পূর্বের নাম পরিবর্তন করতে পারবে না, যারা সাধারন মানুষদের সুযোগ পেলে বিপদে ফেলে টাকা খায় তারা এটা হজম করে ফেলেছে কিনা তারও বাকি কি? তাই মানুষের বিশ্বাস এমনেতেই পুলিশের উপর নেই তার পর এই করোনা ভাইরাস সময় এটা ঠিক হলো। চোর আর পুলিশের কাছে ধর্মের কথা শুনিয়ে কি লাভ ওরা এই রকমেরই। আজ সারা বিশ্বের মানুষ বিপদ গ্রহস্থ আর বাংলাদেশের জনগন খাদ্রের অভাবে অনেক পরিবার বিভিন্ন আকতি মিনতি করছে, কোথায়ও শুনা যায় খাদ্রের অভাবে নিজ সন্তান কে নদীতে ভাসিয়ে দিচ্ছে সন্তানের মা, কি এমন বিপদে পরলে নিজের সন্তান কে ভাসিয়ে দেয় একটু ভাবুন কতো কষ্টে একজন মা তার সন্তান এভাবে নদীতে ফেলে দেয়। আমরা এমন এক দেশে বসবাস করি, এই করোনা ভাইরাস মহামারি সময় দূরনীতি করি। চাল চোর, তেল চোর, গরিবের ভাত চোর এরা কেমন অমানুষ তা ভাবা যায় না।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ত্রান সাহায্য ভূতেরা খাচ্ছে
Add caption |
করোনা ভাইরাস থেকে দেশের মানুষকে বাচাঁতে লকডাউন কার্যক্রম চালু করেছে, সরকার। ধন্যবাদ জানাই প্রধান মন্ত্রীকে লকডাইন থাকা মানুষদের পরিবার কিভাবে বেচেঁ থাকবে। কতোদিন এভাবে লকডাউন থাকতে হবে তার কোন নিদিষ্ট দিন বা সময় নেই কিভাবে অসহায় পরিবার গুলো বেচেঁ থাকব। আমরা কি তাদের জন্য কোন উপায় দিয়েছি যাতে করে সাধারন মানুষ গুলো দু মুঠো ভাত খেয়ে বেচেঁ থাকতে পারে। প্রতিটি মানুষ চিৎকার দিয়ে বলে প্রধান মন্ত্রী যা জনগনদের জন্য সাহায্য অর্থ টাকা দান করে সকল জেলা ও বিভাগে আমরা তা সঠিক ভাবে পাচ্ছিনা। ফেসবুক,পত্রিকা, অনলাইনে শুনি প্রধান মন্ত্রীর দেয়া ভাষন হাজার ও সাহাযের কথা কিন্তু চাল, ডাল, এগুলো চোর ধরা যায় কিন্তু টাকা চুরি করলে তা ধরা যায় না। ছোট ছোট ক্ষুদ্র ব্যবসাইরা পরিবার নিয়ে বেচেঁ থাকতে তাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে কৃষকদের ও তেমনি এই সব অসহায় মানুষরা আজ কঠিন বিপদে আছে, না পারছে কারও কাছে সাহায্য চাইতে না পারছে ভিক্কা করতে, এমনই অবস্থায় আছে বাংলাদেশের মানুষ। প্রতি তালার মানুষ গুলো ঘর থেকে বের হচ্ছে না করোনা ভাইরাস রোগ থেকে বাচাঁর জন্য কিন্তু তারা যে কোন মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সাহায্য করতে তো পারে। আবার দেখা যাচ্ছে সরকার যাদের দায়িত্ব দিয়েছেন দান করার জন্য তারা নিজেরাই ভোগ করছেন এরকম হলে বর্তমান পরিস্থিতে সাধারন মানুষ গুলো কিভাবে বাচঁবে এর সঠিক উপায় কি ? মানুষ এভাবে দায়িত্ব হীন ভাবে কাজ করলে কিভাবে দেশ চলবে। তাই জনগন শুধু বলছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা সে বলে যাচ্ছে আমরাও শুনতেছি । তাই সকল কাজে চলছে অনিয়ম দূরনীতি সঠিক কাজ করবে কে, যাকে দিয়ে ভূত ছাড়াবে তাকে যদি ভূতে ধরে তখন যা হবার তাই হবে। তাই এ দেশে শুধু একজন প্রধান মন্ত্রী ভাল হলে হবে না তার সকল ব্যক্তিদের ন্যায় নিষ্ঠা ভাবে কাজ করলে জনগনের অভাব দূর হবে।
বাংলাদেশ ট্রফিক বিভাক কর্মকতা ও সকল ইউনিট ট্রফিকরা এতো কর্মঠো অন্য ডিফেন্স বা ইউনিট এতো কাজ করেনা। ট্রাফিক দের একবার যদি হুকুম করা হয়, একটাও গাড়ি যেনও চোখের নজর না,এরিয়ে যায়। তখন দেখা যাবে তারা সবাই খুজতে খুজতে হয়রান তাই অাজ সেমবার বিকেল বেলা দেখি সব ট্রফিক কর্মকর্ত অফিসার ফোরস নিয়ে জঙ্গলে ডুকলো হঠাৎ করে অামি ও অাসলাম দেখি জঙ্গলে গিয়ে হেলমেট খুজে, ভাগ্যোটা অামার খারাপ ছিল। অামার গাড়ি টা ব্রাকার ঠিক করতে ভিঅাইপি রোড গিয়ে ছিলাম ঠিক করার পর অাসার সময় ঘটনা। তখন জঙ্গল এর ভেতর সটকাট রোড, মানে সেটা হাটার রাস্তা পারর্কের ভিতর বরিশাল বঙ্গবন্ধু উন্ধান অনেক গাড়ি রাখা ছিল সেই গাড়ির মালিক খুজে খুজে সবার হেলমেট চায়। যার কাছে পায়নি সে তাদের ধান্দায় পরেছে। ভাগিস একটুর জন্য বেচে গেলাম, নাইলে ৫০০ টাকা অংকে ফেসে জেতাম, ডাক দিয়ে ছিল কিন্তু অামি অামি এটাক করার অাগে চলে গেছি। ভাই জঙ্গলে ও শান্তি নাই ঠিক পিপঁরার মতো যেখানে মিঠার ঘ্রান পাবে সেখানে চলে যাবে। জগত টা জঙ্গলের জানোর এর মতো, তা না হলে জঙ্গলে কি ট্রফিক দরকার হয়। তবে শুনুন যখন মটর গাড়ি সরাতে ছিলাম এক মন্ত্রীর গাড়ি অামার সামনে থেকে রাস্তা দিয়ে গিয়েছিল তার পিছনে প্রায় ৩০ টি মটর গাড়ি ছিল তাদের একটাও হেলমেট ছিল না, কিন্তু তাদের ধরতে কোন ট্রফিক অফিসার ফোরস নিয়ে নামেনি, সেটা বাদদিন রাজনৈতিক নেতা বা মন্ত্রী এরা তো সমাজ সেবক টুকি টাকি একটু ভুল নিয়ে চলতে হয়। কিন্তু যারা অাইন জনোগন কে শিখায় বা অাইনের কার্যলয় দায়িক্ত পালন করে জনগন কে অাইন মানতে বাধ্য করে প্রয়োজনে জরিমানা করে। কিন্তু যখন কোন পুলিশ বা ট্রফিক কর্মকতা হেলমেট ছারা গাড়ি চালায় তিনজন ও নিয়ে চরে তখন তাদের জরিমানা করা হয় না কেন। অাইন জেনে কোন প্রাশাসন যদি অাইন ভঙ্গো করে তাদের জরিমানা করা দরকার এ বিষয়ে দূদকের কঠোর ভুমিকা নেওয়া উচিত। পুলিশ বা ট্রফিক কর্মকতা তারা অাইন ভঙ্গো করে বিধায় সাধারন মানুষ তাদের দেখে ভুল করে, এখানে অামি জনগন এর ভুল দেখি না কারন প্রশাসন এর অাইনের নিয়ম নিতি পালন করে না বিধায় জনগন ও সেভাবে চলে।
বরিশাল দপদপিয়া খেয়াঘাট ও নদীর আশ পাশ দখলদারদের কবলে
Add caption |
Add caption |
Add caption |
বরিশাল শহরের অদূরে দপদপিয়া খেয়াঘাট। এখানে এক সময় ফেরি চলাচল করত। শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু উন্মুক্ত হওয়ার পর লোক সমাগম কমে ভুতুরে পরিবেশ বিরাজ করে ! কিন্তু না এখন এই ঘাটটি লোকালয় মন্ডিত বলা যায়। দোকানপাট, মসজিদ, মাজার, নারার মেই এমনকি গোয়ালঘর রয়েছে রাস্তার দু-ধারে। নদীর দু-ধারে ঝুকিপূর্ণ ট্রলার চলাচল প্রতিদিনের চিত্র। ঘাটের বাঁয়ে অলিম্পিক সিমেন্ট লিমিটেড ও ডানে অপসোনিন কোং লিমিটেড এর নদী দখলের চিত্র বরিশাল শহর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিনে গেলেই চোখে পড়বে।নদীর কোল ঘেসে বেড়িবাঁধ দিয়ে নদী ভরাট করছেন,কেউ নদী ভরাট করে নির্মান করেছেন স্থাপনা। দুই শিল্প প্রতিষ্ঠানের হাজারো শ্রমিক জীবনের ঝুকিনিয়ে বিশেষ করে নারী শ্রমিক খেয়া পাড় হলেও নজর নেই কারো।নদী খাল বাচাঁও কমিটি বা সরকারের ভূমি উন্নয়ন বোর্ড এখানে রিতিমত নিরব। তাদের এই নিরবতা ভাঙ্গবে বলে মনে হয় না। খেয়া ঘাটে রয়েছে টোলঘর। খেয়ায় পা দেয়ার আগেই যাত্রিপ্রতি গুনতে হয় পাঁচ টাকা। আসা যাওয়া একই হারে। টোলঘরের তত্ত্বাবধায়করা চলেন নিজস্ব নিয়মে। শহরের কর্মব্যস্ততা শেষে কেউ আসেন এখানে মনে হবে নদীর দু-পার মিলিত হয়েছে যেন একই স্রোতে। নদীর ওপারে দখল প্রক্রিয়া এপারের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। নলছিটি অধিভূক্ত এই এলাকায় ব্রয়লার মুরগীর খাবার (ফিড) উৎপাদন কারখানা গড়ে উঠেছে পরিবেশ দপ্তরের কোন নিয়মে তা বোঝা মুশকিল। ছোট বড় রকমারি স্থাপনা গড়ে উঠেছে কোন নিতিমালা প্লান পরিকল্পনা ছাড়াই। পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তারা পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের হয়ে কাজ করে নাকি নিজের উন্নয়নে? দপদপিয়ার খেয়াঘাটে না আসলে তা বোঝা যায়না। তাই দিনে দিনে বরিশাল নদীবন্দর ভরাট করে খালে পরিনিত হতে
যাচ্ছে, এভাবে নদীর সৌন্দর্য বিলিন করে গড়ে
উড়তেছে বড় বড় শিল্প কারখানা। শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকরা তারা সরকার এর নদীর পাশে খাস
জমি দখল ত্ত অল্প টাকা দিয়ে কূষল করে সরকার কর্মকতাদের কালো চশমা দিয়ে নিজেদের শক্তি
প্রয়োগে ধীরে ধীরে ভরাট দখল করে গড়ে তুলতেছে শিল্প প্রতিষ্ঠান। এখন নদী দখল করা বরিশাল
শহরে প্রতিযোগিতা চলছে, নজর নেই সরকারী কর্মকর্তাদের
এবং নদীর কিনার থেকে শুরু করে দখল করে গড়ে
তুলতেছে শিল্প প্রতিষ্ঠান ত্ত ঘর বাড়ি। বাংলাদেশের
অন্যতম সুন্দর রূপসী বাংলা তার একটি অংশ হল নদী সেই আপরূপ সুন্দরর্য কে আমরা যার যার
ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নষ্টো করে ফেলি। এদেশের প্ররাকৃতিক সুন্দরর্য নদী নালা ইত্যাদি সরকারী কর্মরতদের নজর না থাকার
কারনে একদল মানুষ এগুলো দখল করে গড়ে তুলতেছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান যার কারনে বিলিন
হতে চলছে বরিশাল শহরের ছোট ছোট নদী,নালা
লেখক সুমনদাস
বরিশাল জেলা প্রশাসক ব্যাটালিয়ান বরিশাল।
বরিশাল জেলা প্রশাসক ব্যাটালিয়ান বরিশাল।
প্রধান কর্মকতা সার কে লেখাটি পড়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
২২/০৭/২০১৯ তারিখে সেমবার বেলা ৩:৩০ মিনিট আমি ও আমার এক বন্ধু কে নিয়ে রহমতপুর নারিকেল বাগানে ঘুরতে যাই। সেখানে ঘুরার পর আমরা সন্ধার আগে বাড়িতে ফিরে আসার জন্য রওনা দিয়ে থাকি, নারিকেল বাগান থেকে হেটে মেইন সড়কে এসে একটি আলফা গাড়িতে বরিশাল শহরে উদ্দেশে রওনা দিয়ে থাকি। তখন গাড়িতে যাত্রী ছিল একটি বয়েস্ক মহিলা ও তার ছেলে, আলাফা টি মাঝ পথে আসলে তখন ঐ যাত্রী মহিলা ও তার ছেলে নেমে যায়। তখন গাড়িতে আমি ও আমার বন্ধু দুজন ছিলাম এর পর আলফা টি গড়িয়াপার তিন রাস্তার মোড়ে আসলে বন্ধর থানার পুলিশ গাড়ি টি থামার জন্য ইসারা দেওয়া হয়। আলাফা গাড়ি টি ড্রাইবার পুলিশের ইসারায় গাড়ি থামায় তখন আমি বুঝজে ছিলম যে পুলিশ গাড়ি চালক এর কাগজ দেখার জন্য থামিয়েছে কিন্তু তা নয় আমাদের গাড়ি থেকে নামার জন্য বলছে এর পর আমরা দুজন গাড়ি থেকে নামার পর পুলিশ আমাদের দুজন কে শারীরিক তল্লাশি করল ও আমাদের পেশা ও ঠিকানা জিজ্ঞাসা করল আমরা তা বল্লাম এবং আমাদের সাথে অবইধ্য কিছু পায়নি কিন্তু তবুও আমাদের অন্যজায়গায় ডেকে নিতে চেয়েছিল। কিন্তু আমি তার মতলব বুঝতে পারলাম সে ব্লাকমেল করতে চায় তা বুঝে আমি একটু উত্তজিত মনভাব করি তার পর ছেরে দেয়। আমার কথা হল যে, সরকার পুলিশ কে যে কোন জনগন কে তাদের প্রয়োজনে শারীরিক তল্লাশি করার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু তল্লাশির পর তার কাছে কোন অবইধ্য কিছু না, পায় তাকে স্ব-সম্মানে যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানাবে। কিন্তু এমন হলে আমরা তো ধান্দাবাজ পুলিশ এর কারনে ছেলেরা ঘরে বসে থাকব রাস্তায় বের হলে তো আমরা সকল জনগন এদের কাছে জিম্মি। তাই সম্মানিত জেলা প্রশাসক প্রধান, সার কে বলতে বাধ্য হচ্ছি বরিশাল শহরে সিটির ভিতরে ১৫ নং ওয়ার্ডে স্থানীয় বাসিন্দা আমি সরকার এর সুবিধার্থে অনেক তথ্য প্রকাশ করে আসছি যে গুলো সরকার ও দেশের জন্য মঙ্গল জনক। আমি একজন তথ্য সংগ্রহ কারী তাই আমি বলতে চাই যে, পুলিশ ইয়াবা বা মাদক তল্লাশি নাম করে অনেক পুলিশ অনেক জনগন কে হয়রানি করে টাকার জন্য কিন্তু আমাকে যদি মাদক বা ইয়াবা ধরার জন্য দায়িত্ব দেন তবে এই সব ইয়াবা ও মাদক আসল পরিচালক সাধারন পুলিশ গুলো জরিত আমাকে দায়িত্ব দিলে জনগন নয় পুলিশ ধরে দেখাব। শুধু সাধারন ও ভদ্র মানুষ কে ব্লাকমেল করা হয়। সাধারন পুলিশ গুলো মূল মাদক ও ইয়াবা ব্যাবসার পরিচালক
বিশ্বে এখন মানুষের অধিকার বলতে কিছু নেই
যুদ্ধ থেমে গেছে কিন্তু হাড়জিৎ মাঝ খানে, পাকিস্তান ভারত দুটি দেশ।
যুদ্ধ থেমে গেছে কিন্তু হাড়জিৎ মাঝ খানে, পাকিস্তান ভারত দুটি দেশ। যুদ্ধ থামিয়ে দিল ভারতের সৈনিক, কিছু টা গল্পের মতো আসলেই সত্যি। দুই দেশে সৈনিক তারা সত্যিকার ভাবে র্তীর ছুরেছে আঘাত ও পেয়েছে বুঝাবার জন্য যে যুদ্ধ হলে কিকি হতে পারে আর লাভের চেয়ে ঘতি বেশি হবে। ইমরান খান কে ধন্যবাদ জানানো উচিৎ কারন সে, ভাল মন মানষীর পরিচয় দিল। হিন্দুরা রাগকরবেন না। মদি অাসলে অনেক সাহসী ব্যক্তি, তবে নিজ স্বার্থপর কিন্তু সে ব্রিটিস এর মতো তার যতো শক্তি আছে তা সে প্রয়োগ করতে চায়। আসলে বেশি কঠোর হওয়া কোন দিন ভাল না, পাকিস্তান এর সাথে যুদ্ধ করলে ভারত অর্থনৈতিক অনেক ঘতি হতো, যুদ্ধ করলে এক দুই মাসে শেষ হবার নয়। ১৯৭১ সালে ভারত বাংলাদেশ কে সাহায্য করেছে এটা বাংলাদেশের মানুষ স্বীকার করে। বাংলাদেশ পাকিস্তান এর সাথে যুদ্ধে বিজয় হওয়া ভারত আজ ভারত মহাভারত বলতে পারে আর বাংলাদেশ বিজয়ের ফলে, ভারত কোলিকাতা, নেপাল কাশ্মীর এগুলো সব তার করে নিচ্ছে তাতে ভারত লাবান হয়েছে। বাংলাদেশ পাকিস্তান যখন একই বিহার ছিল তখন তো সব পাকিস্তান এর অধীনে ছিল আর এখন যদি বাংলাদেশ পাকিস্তানের পক্ষে থাকলে তবে পাকিস্তান এর সাথে ভারতের মথানত করে চলতে হতো কিন্তু পাকিস্তান সেই শক্তি হারিয়ে ফেলেছে তা আর কোন দিন জোড়া লাগবে না। মাতৃভাষা বাংলা, যদি তারা মেনেনিত তবে আজ পাকিস্তান ও মহাপাকিস্তান স্থানে থাকত। পাকিস্তান এর ভুলের শিক্ষা তারা পেয়েছে, যা এখন ও জ্বালা পোরা করে। তাই এটাও বলি মদি যদি তার নিয়ম নিতি পরিবর্তন না ঘটায়, তবে যুদ্ধ ঘটবেই ভারতে। কারন তার কাজ গুলো জাতি বিভক্তি করে, সে মানুষ কে মানুষ মানে না। হিন্দু, মুসলিম, খ্রিষ্টান সবাই মানুষ সব জাতি সকল দেশেই একত্রে বসবাস করে।
তাই আমাদের চলার পথে সকল কে বন্ধু মনে করি।
তাই আমাদের চলার পথে সকল কে বন্ধু মনে করি।
বাংলাদেশ হাই কোটের নিদের্শ, ইঁদুর ধরার জন্য বিড়াল পোশা হচ্ছে
বাংলাদেশ হাই কোটের নিদের্শ, ইঁদুর ধরার জন্য বিড়াল পোশা হচ্ছে কিন্তু সেই বিড়াল যদি ইঁদুর না, ধরতে পারে তবে বিড়াল রাখার দরকার নাই, দুদক কে বলা হইছে। কিন্তু এসব বলে কি লাভ যে সংবিধান জালে কোন মাছ ধরা পরেনা আর চোর কে যদি দেওয়া হয় ঘর বানাতে তবে চোর তার পালানোর পথ অাগে বানাবে। সকল কর্মকর্তা যদি গোল আলু হয় তাবে তবে এসব বলে কি লাভ, আমারা তো জানি সকল কাজের কমিশন কানায় কানায় চলে যায়। বনচিত শুধু জনগন তাদের শুধু নাটক দেখানো হয় আর সব অাইন তো জনগন এর জনগন এর জন্য, সকল কর্মকর্ত কমিশন পায় কিন্তু জনগন কি পায়। সংবিধান শুদ্ধ হলে ইঁদুর বিড়াল বন্ধু হবে না, বিড়াল ইঁদুর কে ঠিকই ধরবে। সব নাটক শুধু জনগন কে নিয়ে তৈরি করে সকল ব্যক্তি, শুধু জনগন কে কিভাবে বোকা বানানো যায়। এদেশ কোন দিন বড় হতে পারবেনা এক দিকে উন্নায়ন হবে অন্যদিকে ধংশ হবে, যে দেশে আইন শুধু সাধারন মানুষদের জন্য যারা দেশের অর্থনৈতিক ভাবে কোন মৌলিক অধিকার পায় না। বাংক গুলোতে কোটি কোটি টাকা লুট করে খায়, সাধারন জনগন এর বাংক লোনের বাধা অনেক অজুহাত দেখায় যার জন্য জনগন তারা সহজ ভাবে লোন পায়না অার নিজেরা লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা বাংক লুট করে বিভিন্ন ভাবে খেলাপি দেখায়। মোট কথা যেখানে বাংক গুলো অতিরিক্ত এতো ডকুমেন্ট সাক্ষী ও সকল কাগজ পত্র যাচাই বাচাই করে মূল কথা হল যে সাধারন পাবলিক যখন লোন নিতে যায় তখন দশলাখ টাকা নিতে হলে বিশ লাক টাকার সিকিউরিটির মাধ্যমে তার লোন পাশ করে তা না হলে তাকে লোন দেওয়া হয়না তবে কিভাবে বাংক এর লোন খেলাপি হয়। সাধারন মানুষদের তো তারা লোন দেয়না তবে কি করে এ দেশের মানুষ বড় হবে, সরকার যদি তাদের সাহায্য না করে। সব বাংক কর্মকর্তারাই বাংক লুট করে, কোন লোন খেলাপি নাই সব তাদের বানানো নাটক
বিশ্বের মধ্যে আই এস হল, আন্তজাকি মুসলিম বিরোধি দল এরা কোন জাতি তা প্রমান পাইনি।
বিশ্বের মধ্যে আই এস হল, আন্তজাকি মুসলিম বিরোধি দল এরা কোন জাতি তা প্রমান পাইনি। তাদের উদ্দেশ্য হল সারাবিশ্ব যাতে মুসলিমদের খারাপ ভাবে বা খারাপ দৃষ্টিতে দেখে সেই চক্রান্ত মুলক কাজ করে। আজ সারাবিশ্বে তারা মুসলিম কে জঙ্গি বানিয়েছে, যাতে সাধারন মানুষ মুসলিমদের ঘৃনা চোখে দেখে। ওরা যদি সত্যিকার আইএস বা মুসলিম ধারমিক হতো এভাবে সাধারন মানুষদের হত্যা করত না। যে হত্যার গুরু তাকে ধংশ করত, অার মুসলিম কোরআনে বলে নাই যে উপাসনা করে সে যাকে করুক ধর্ম নিয়ে কোন বাড়া বাড়ি নয়। কখনও দেখা যায় তারা মসজিদ ও ধংশ করে এটাও আইএস কিন্তু তারা কোন ধর্ম পালন করে। তাই অামি মনে করি অান্তজাতিক কোন বড় চক্রান্ত যাতে সাধারন মুসলিমদের উপর সাধারন অন্য ধর্ম মানুষ মুসলিমদের উপর আক্রমন করে যাতে তারা মুসলিম মানুষদের ঘৃনা চোখে দেখে। এমনিতেই দেখা যায় সারাবিশ্বে অন্য ধর্মের মানুষ এমনে এমনেই মুসলিম ধর্ম গ্রহন করছে, তাই দেখে কিছু শয়তান মানুষ খেপে যায় এটা তারা মানতে পারছেনা। আইএস কোন মুসলিম সংগঠন নয় তারা বিশাল শক্তির খাটায় ভাল কোন কাজে নয় যে শক্তি প্রয়োগ করে যাতে মুসলিমদের অন্য ধর্মের মানুষ ঘৃনা করে। আই এস যদি মুসলিমরা চালাত তবে তারা বাচঁতে পারত না। তাই অামি এটাও বলতে চাই কোন মুসলিম জাতি এদের সাথে সম্পর্ক করবেন না, এরা মুসলিম জাতি কে ধংশ করার বিশাল আন্তজাতিক চক্রান্ত। অন্য ধর্মের সাধারন মানুষ যাতে মুসলিমদের ঘৃনা করে, তাদের মাঝে কোন ভাল সম্পর্ক না, থাকার জন্য একটি চক্রন্ত। আইএস যারা বা বর্তমান আইএস নামে যে পরিচিত এটা কারা পরিচালনা করে একবার ভেবে দেখেন খুজে পাবেন এর মূল রহস্য, কোন মুসলিম দেশ এদের সাহায্য করলে এরা নিজেরাই চলতে পারবে না। তাই মুসলিমদের বলতে চাই এদের সাথে সম্পর্ক করা হবে চরম ভূল। যদি তাদের ইসলামের কোন ভাল উদ্দেশ্য থাকত তবে সাধারন মানুষ না মেরে মূল দোষিকে এটাক করতো যারা সাধারন মানুষ তাদের মারলে কি হবে যে গুরু তাকে মারে না, তার মানে মুসলিমরা যাতে একটা চক্রন্ত মধ্যে আটকা পরুক সেটা তাদের উদ্দেশ্য যে বিশ্বে অনেক বড় বড় মানুষ গুলো এখন ইসলাম গ্রহন করছে, সেটা তাদের কষ্টো দেয় তাই তারা মুখ প্রকাশ করতে না পারায় তারা অন্তজাতিক শক্তি ও জ্ঞান প্রয়োগ করছে। তারা প্রয়োজনে নিজেদের ধর্মের মানুষদের মেরে এখন মুসলিম জাতির উপর খেপিয়ে দিচ্ছে। যাদি যুক্তরাষ্টো চায় তবে অাইএস কোথাও বের হবেনা, তবে বের হবে না। তাই মুসলিমদের বলতে চাই আইএস হবার আপনাদের দরকার নাই, এটা একটি অন্তজাতিক চক্রান্ত এতে আপনার আমার কোন উপকার আসবেনা। সন্ত্রাস হয়ে কোন লাভ নেই, পারলে জনগনের নেতাহন সেই পথে এগিয়ে যান।
কিছু কিছু সমাজ সেবক আছে
কিছু কিছু সমাজ সেবক আছে যারা গরীব মানুষদের যাকাত ও কাপড় বিতারন করে সবাই কে দেখাবার জন্য কিন্তু পরে অন্তর পুরে ছাই হয়ে যায়। আসলে এমন কেউ যদি থেকে থাকেন তাদের মানুষ দেখাবার জন্য তাদের যাকাত হবে না। যা কিছু দিবেন মন থেকে হাসি মুখে দিবেন, মন থেকে ইচ্ছে যাকাত দেবার ইচ্ছে না, হলে যাকাত দিবেন না। আল্লা আপনাকে যোর করেনি দিতে দিলে আপনারই লাভ হবে। বাংলাদেশের মানুষ গরীবদের যে যাকাত এর সামগ্রহি দেওয়া হয় তা হল একে বারে কম টাকার পন্য যা তারা রুমাল ও ব্যবহার করে না। আমি দির্ঘ দিন ধরে দেখে আসছি যে, যাকাত এর জন্য আলাদা ভাবে পন্য গুলো তৈরি করা হয় যা দোকানে গিয়ে বললেই পাওয়া যায় এক নামে। আসলে একবার ভেবে দেখুন আপনার যাকাত কি পূর্ন হয়েছে যাকাত সম্পকে ভাল না যানলে জেনে নিবেন। অর্থ ব্যয় করলেন কিন্তু কবুল হল না, তবে দিয়ে কি লাভ। যে পন্য আপনার কাছে ভাল লাগবে না তা, অন্য গরীব মানুষদের দিলে যাকাত হবে না। অধিক দামি জিনিস নয় পন্য গুলো হতে হবে মানসম্পন্য।
বর্তমানে সারাবিশ্বে রাজনীতি ধংশের পথে
বর্তমানে সারাবিশ্বে রাজনীতি ধংশের পথে !
আজ আমেরিকা ও ভারত জনগন এর গনত্যন্ত্র মুছে ফেলছে যার মধ্যে আমেরিকা ছোট দেশগুলো কে জনগন এর ভোটার অধিকার দিয়ে ছিল। অাজ যারা বিচার ও আইন প্রসাশন সৃষ্টি শিখিয়ে ছিল তারা এখন বিলিন এর পথে, যারা ল, আবিস্কার করেছে পুলিশ বিভাগ তৈরি করেছে, তারাই এখন কোন কিছু মানছে না। তবে এখন বিশ্বের সকল গনতন্ত্র হাড়িয়ে যাচ্ছে এর ফলে বিশ্বের মানুষ গুলো আতাংকে ভাবে বেচেঁ অাছে সকল মানুষ, সারাদেশে যুদ্ধ একের পর এক একটি দেশ হুমকির মুখো মুখি হচ্ছে। তাই বর্তমানে সু-শিক্ষা ও সু-জ্ঞানের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে রাজনীতি ও মানুষের অধিকার । ১০০% লোক এর মধ্যে ১০ জন মানুষ কোটি পতি বা লক্ষ্য পতি । সমাজে বাকি মানুষদের কোন সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না, তারা পৃথিবীতে কোন রকম দিন যাপন করছে। তাদের অধিকার ফিরিয়ে দেবার মতো কোন মানুষ খুজে পাওয়া দূরলব, শিক্ষার অবনতি হওয়ার কারনে অাজ সমাজে বেচেঁ থাকার কোন নিশ্চয়তা নেই। আমরা অতীতে যাদের ইতিহাসে পড়ালেখা পরেছি আর ভবিষতে যারা ইতিহাসে লেখা পড়া করে জানবে। যে জনগন এর অধিকার ছিনিয়ে ও ভাল নেতাদের হত্যা করে রাজনীতি নেতা হওয়া যায়। ভবিষতের রাজনীতি হবে সল্প সময়ের জন্য একজন আসবে আর একজন চলে যাবে
আজ আমেরিকা ও ভারত জনগন এর গনত্যন্ত্র মুছে ফেলছে যার মধ্যে আমেরিকা ছোট দেশগুলো কে জনগন এর ভোটার অধিকার দিয়ে ছিল। অাজ যারা বিচার ও আইন প্রসাশন সৃষ্টি শিখিয়ে ছিল তারা এখন বিলিন এর পথে, যারা ল, আবিস্কার করেছে পুলিশ বিভাগ তৈরি করেছে, তারাই এখন কোন কিছু মানছে না। তবে এখন বিশ্বের সকল গনতন্ত্র হাড়িয়ে যাচ্ছে এর ফলে বিশ্বের মানুষ গুলো আতাংকে ভাবে বেচেঁ অাছে সকল মানুষ, সারাদেশে যুদ্ধ একের পর এক একটি দেশ হুমকির মুখো মুখি হচ্ছে। তাই বর্তমানে সু-শিক্ষা ও সু-জ্ঞানের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে রাজনীতি ও মানুষের অধিকার । ১০০% লোক এর মধ্যে ১০ জন মানুষ কোটি পতি বা লক্ষ্য পতি । সমাজে বাকি মানুষদের কোন সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না, তারা পৃথিবীতে কোন রকম দিন যাপন করছে। তাদের অধিকার ফিরিয়ে দেবার মতো কোন মানুষ খুজে পাওয়া দূরলব, শিক্ষার অবনতি হওয়ার কারনে অাজ সমাজে বেচেঁ থাকার কোন নিশ্চয়তা নেই। আমরা অতীতে যাদের ইতিহাসে পড়ালেখা পরেছি আর ভবিষতে যারা ইতিহাসে লেখা পড়া করে জানবে। যে জনগন এর অধিকার ছিনিয়ে ও ভাল নেতাদের হত্যা করে রাজনীতি নেতা হওয়া যায়। ভবিষতের রাজনীতি হবে সল্প সময়ের জন্য একজন আসবে আর একজন চলে যাবে
দেশের সম্পদ লুট করে সম্পদে হাবুডুবুতে প্রান উপভোগ করে
আমি এমন কিছু আইনের সূচনা জানি তা, অনেকে খুজতে খুজতে হয়রান হয়ে যাবে।
শুরু করলাম; বিশ্বে সমাজ রক্ষা ও সামাজিক ভাবে বেচে থাকার জন্য নিতিমালা বা বিধান তৈরি হয়। তাই সকল দেশে এর নিয়ম গুলো মেনে চলে। ন্যায়, অন্যায়, ও অধিকার নিয়ে বিশ্বের আইন নীতিমালা। কিন্তু এমন কিছু ব্যপার বা বিষয় আছে, যা রাষ্ট্রের জনগন এর অধিকার বিধান থাকা দরকার ছিল কিন্তু সে রকম কোন আইন নেই। মনে করেন আপনি যে দেশের জনগন সেই দেশ খনিজ সম্পদে ধনি হয়ে গেল তখন রাষ্ট্র আপনাকে কোন কিছুই পোদান করলো না, কিন্তৃ কিছু সংখ্যাক লোক তাহা ভোক করছে, তখন কিভাবে সে তার অধিকার গ্রহন করবে। যে খানে কোন এ বিষয় কোন আইন নেই, কিন্তু এটা সেই দেশের জনগন এর তাদের অধিকার আছে, এর অধিকার কি আইনের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভাব। আইন তো ন্যায় এর পক্ষে তবে আইন কি তার দাবি সামর্থন দিবে। সামান্য কিছু লোক ভোগ করে যাবে, কিন্তু এটা তো রাষ্টের কোন সঠিক পরিকল্পনা হতে পারেনা। সামান্য কিছু লোক, রাষ্ট্রের সম্পদ ভোক করবে রাষ্ট্রের যুবকরা হতাসায় জীবন টা ধংশ হয়ে যাবে, এটা রাষ্ট্রের ধারাবাহিক ভাবে চলা জনগন এর অধিকার বলে কিছু থাকছে না। শুধু দারিদ্র সমগোষ্ঠি দেশের বোঝা টেনে যাবে, অার ভোক করবে সমান্য কিছু লোক। যেখানে দেখা যায় আমাদের দেশের সম্পদ উচ্চ দামে কিনে কষ্টের সহিত ভোক করে থাকি কিন্তু আমাদের হতাসা এই নিজদেশের সম্পদ নিজেরাই বেশিদামে কিনতে হয়। কিছু সংখ্যাক লোক দেশের সম্পদ লুট করে সম্পদে হাবুডুবুতে প্রান উপভোগ করে। আমি এর প্রতিকার চাই, এই দেশের সকল মানুষ অর্থ সম্পদ এর হিসাব দেবার জন্য সরকার এর কাছে বাধ্য থাকে। সকল ব্যক্তির তার সম্পদের আয়ের উৎস দেখাতে হবে, এমন কি ভৈাতিক ভাবে তারা রাত্রারাত্রী টাকার পাহাড় গড়ে তুলে। সরকার কি এদের সম্পদের হিসাব দেখবার দায়িক্ত পালন করে। দুরনীতি করে দেশের টাকা লুট করে জনগন কে বনচিত করে নিজেদের সম্পদের পাহাড় গড়ে। এদের কি কোন বিচার হবে না, আমি চাই এই রাষ্ট্রে আমার সকল অধিকার ফিরে পেতে।
শুরু করলাম; বিশ্বে সমাজ রক্ষা ও সামাজিক ভাবে বেচে থাকার জন্য নিতিমালা বা বিধান তৈরি হয়। তাই সকল দেশে এর নিয়ম গুলো মেনে চলে। ন্যায়, অন্যায়, ও অধিকার নিয়ে বিশ্বের আইন নীতিমালা। কিন্তু এমন কিছু ব্যপার বা বিষয় আছে, যা রাষ্ট্রের জনগন এর অধিকার বিধান থাকা দরকার ছিল কিন্তু সে রকম কোন আইন নেই। মনে করেন আপনি যে দেশের জনগন সেই দেশ খনিজ সম্পদে ধনি হয়ে গেল তখন রাষ্ট্র আপনাকে কোন কিছুই পোদান করলো না, কিন্তৃ কিছু সংখ্যাক লোক তাহা ভোক করছে, তখন কিভাবে সে তার অধিকার গ্রহন করবে। যে খানে কোন এ বিষয় কোন আইন নেই, কিন্তু এটা সেই দেশের জনগন এর তাদের অধিকার আছে, এর অধিকার কি আইনের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভাব। আইন তো ন্যায় এর পক্ষে তবে আইন কি তার দাবি সামর্থন দিবে। সামান্য কিছু লোক ভোগ করে যাবে, কিন্তু এটা তো রাষ্টের কোন সঠিক পরিকল্পনা হতে পারেনা। সামান্য কিছু লোক, রাষ্ট্রের সম্পদ ভোক করবে রাষ্ট্রের যুবকরা হতাসায় জীবন টা ধংশ হয়ে যাবে, এটা রাষ্ট্রের ধারাবাহিক ভাবে চলা জনগন এর অধিকার বলে কিছু থাকছে না। শুধু দারিদ্র সমগোষ্ঠি দেশের বোঝা টেনে যাবে, অার ভোক করবে সমান্য কিছু লোক। যেখানে দেখা যায় আমাদের দেশের সম্পদ উচ্চ দামে কিনে কষ্টের সহিত ভোক করে থাকি কিন্তু আমাদের হতাসা এই নিজদেশের সম্পদ নিজেরাই বেশিদামে কিনতে হয়। কিছু সংখ্যাক লোক দেশের সম্পদ লুট করে সম্পদে হাবুডুবুতে প্রান উপভোগ করে। আমি এর প্রতিকার চাই, এই দেশের সকল মানুষ অর্থ সম্পদ এর হিসাব দেবার জন্য সরকার এর কাছে বাধ্য থাকে। সকল ব্যক্তির তার সম্পদের আয়ের উৎস দেখাতে হবে, এমন কি ভৈাতিক ভাবে তারা রাত্রারাত্রী টাকার পাহাড় গড়ে তুলে। সরকার কি এদের সম্পদের হিসাব দেখবার দায়িক্ত পালন করে। দুরনীতি করে দেশের টাকা লুট করে জনগন কে বনচিত করে নিজেদের সম্পদের পাহাড় গড়ে। এদের কি কোন বিচার হবে না, আমি চাই এই রাষ্ট্রে আমার সকল অধিকার ফিরে পেতে।
সতর্ক থাকুন বাংলাদেশের সকল মানুষ
বাংলাদেশে পূর্বে থেকে আমি আগেও শুনেছি যে কোন কাজের স্বার্থের জন্য শিশু বা যুবক মানুষে মাথা কাটা বলি দেওয়ার জন্য বাচ্চাদের চুরি করে নেওয়া হয়। কিন্তু আসলে সত্যে কোন দিন প্রকাশ করা হয়নি ঘটনাটি উৎঘাটিত করে। অনেক সময় শুনছি যখন প্রশাসন এর হাতে ধরে দেওয়া হয় তখন কার ইসারায় ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। আমি শুনেছি বাংলাদেশের জনগন এর মুখে। কেন আপনারা এরকম জঘন্য খরাপ কাজ করেন। আমি বিশ্বাস করি কোরআন এর মাধ্যেমে এর প্রতিরোধ করা সম্ভাব। যতো টাকার বিনিময় এই কাজ গুলো করা হয় তার চেয়েও কম মূল্যে এর প্রতিরোধ করা যায়। তাই এই শয়তান কে খুশি করিয়ে কোন কাজ করা এটা জন্য নিজেই নাস্তিক হবেন। কারন সৃষ্টিকর্তার উপরে কোন শক্তি নেই। আসলে আমার গভেসনা সঠিক বর্তমানে মানুষ গুলো উপরে ধর্ম পালন করে ভিতরে নাস্তিক। বিশ্বাস যদি করি তবে শয়তান কে খুশি করব কেন ?