বিচার বিভাগ এর দূরনীতির কারনে মানুষ ভিটাবাড়ি ছাড়া
দূরনীতির শীর্ষে থাকা সত্যেও তাদের আইনিত ব্যবস্থ গ্রহনে-অভিযুক্ত কারিদের ব্যবস্থা নিতে বাধা গ্রহস্থ হন দূরনী দমন কমিশন। বাংলাদেশের উচ্চপর্যায় কর্মকর্তা জজ্জ বিচারপতি তাদের হাতে নির্ভর করে এদেশের সু-শাষন/অপক্তির বিচার।
একজন বিচারপতি হতে তার অনেক পরিশ্রম ও অনেক কস্টো করে এই স্থানটি পেতে হয় তার অভিজ্ঞতা অর্জন করে। জজ্জ বিচারপতি উচ্চমানের সম্মানের স্থান যে পেশায় আছে আমাদের দেশের মাটিও মানুষের সভ্যসমাজের ভিকটিমদের ন্যায় অধিকার গ্রহনে সু-নিদিষ্ট পথ।
আসলে বাংলাদেশের মানুষ কতোটুকু সু-বিচার পায় বিচার আদালত জজ্জ বিচারপতির মাধ্যমে এখানে জজ্জ বিচারপতির লোভ লালশার কারনে আমাদের দেশের মানুষ সু-বিচার পায়না। একটি মাত্র মানুষ জজ্জ বিচারপতি তার হাতের কলেমের এতোটা মূল্যবান যা কিনা একটি মানুষের অধিকার ও পরিবার এর আজীবন দখল থাকা জমিজমা আত্মসতকারির হাত থেকে মুক্ত করে ভিকটিম কে ফিরিয়ে দিতে পারে ।
কিন্তু আমাদের সমাজে আমরা আইন বিচারপতির কাছ থেকে সেই ন্যায় বিচার পাইনা কিন্তু কেন বা পাইনা, মূল কথা ধরুন বর্তমান মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনি বর্তমানে বেশ কিছু আইন সংশোধন করেছেন তা, গরিব অসহায় মানুষ জন্য কল্যানময়।
সঠিক আইন নিদের্শনা থাকা সত্যেও আজ আসহায় মানুষ গুলো প্রভাব শালি ও প্রচুর অর্থ সম্পদ টাকা ব্যক্তিদের কারনে আমার জানামতে বাস্তব জীবনে দেখা ঘুষ খাওয়ার প্রলবনে জজ্জ বিচারপতির কলমের দূরনীতির কারনে বিচার পাচ্ছেনা।
হাজার ও লক্ষ কোটি টাকা নিয়ে ঘুড় ঘুড় করে ভুমি দষুগন বিচারপতির কাছে , বিচারপতির একটি কলমের মূল্য দাড়ায় লক্ষ কোটি এর জন্য সাধারন মানুষ ভিকটিম ভিটা বাড়ি ছেড়ে ভুমিদষুর হাতে তুলেদিয়ে কান্নায় মুখটি মুছে পিছু পিছু তাকিয়ে ত্যাক করতে হয় মাটির মায়া ছেড়ে কি নিষ্ঠুরতা বিচারপতির একটি কলমের খোচার কারনে বাংলাদেশের অগনিত মানুষের ভিটা ছাড়তে হয়।
তাই বিচার বহিবত বা সু-বিচার স্থাপনা জন্য সরকার এর দরকার কঠোর হওয়া যে অপকর্ম বা ঘুষ খেয়ে সু-বিচার না করবে তাই পেক্ষাবটে এদের জন্য উচিত অর্থ সম্পদ এর হিসাব গ্রহন করা বাংলাদেশের জজ্জ বিচারপতির আয় ব্যায় উৎস গুলো পর্যালোচনা করা একজন বিচারপতির অবহেলার জন্যই এদেশের মানুষ অমানুষ এ পরিনতির সুযোগ পায়।
দেশের সরকার এর উচিত দূরনীতি দমন কমিশন কে আরো উচ্চমানে ক্ষমতাদান করা, তাদের কোন কাজে বাধা না দেওয়া কিন্তু তাদের ও চক্রন্ত আক্রন্ত হয় সেটা তাদের বিরোধীতা বা তাদের কোন কাজে ভূল বা অসত উদ্দেশ্য কাজে জরিত হলে তদের অভিযুক্ত সঠিক প্রমান না হওয়া পর্যন্ত আদালত কোন মামলা গ্রহন না করা।
পর্যালচনা করলে দূরনীতি দমন করা সম্ভাব কিন্তু বরিশাল শেরে-বাংলা মেডিকেল হাসপাতালে দেখাগেছে বেশকিছু দিন আগে বরিশাল দূরনীতি কমিশন একটি অভিযান কালে হাসপাতালের কর্মকর্তাগন পাল্টা-বাধা মূখে পরে যান দূরনীতি দমন কমিশন।
এর পেক্ষবটে শুনাজায় শেরে-বাংলা মেডিকেল সরকারি হাসপাল এর কর্মকর্তাগন তাদের বিপক্ষে আদলতে মামলা করেন-এই মামলা আসলে সঠিক প্রকৃয়া করন কি ?? দূরনীতি দমন কমিশন বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্রের সু-কল্যানের দপ্তর যাহা উচ্চকর্মরত ব্যক্তির অসত উপর্জন কে আইনিত শাস্তি প্রয়োগ করে।
আবার যদি দূরনীতি দমন কমিশন অসত কার্যক্রমে জরিত হয়ে নিরঅপরাধি ব্যক্তিকে অবিচার করন তবে আইনগত ভাবে সেটা তদন্ত সাপেক্ষে প্রামান পেলে তখন আদালত মামলা গ্রহন করলে তবে দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর বাধা গ্রহস্থ হবে না এতে সু-শাষন চলমান থাকবে।
তাই দেশের মানুষের কল্যানে দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর একান্ত প্রয়োজন তাদের আরো উচ্চমানের ক্ষমতা প্রদান করা উচিত আমি মনে করি।
কারন বর্তমানে সরকারি অনেক দপ্তর আছে সে সকল স্থানে দূরনীতি কার্যক্রমে জরজরিত থাকা সত্যেও আইনত বিচার বিভাগ আদালত জজ্জ বিচারপতি তাদের অসত টাকা উপর্জন করে যাচ্ছে এর জন্য অতি সাধারন মানুষ ভিটাবাড়ি ছাড়া হয় তাদের একটি কলমের খোচায় ।
কিন্তু দূরনীতি দমন কমিশন দপ্তর বিচার বিভাগ আইনগত ভাবে তারা একটি উচ্চমানের দায়িক্ত কর্মকর্তা থাকার কারনে দূরনীতি দমন কমিশন এ ব্যাপারে কোন কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেনা আমরা ধারনা করছি।
কিন্তু বিচার বিভাগ এর কলমের দূরনীতি কারনে আজ বাংলাদেশের মানুষ ভিটা মাটি ছাড়া অনেক সাধারন মানুষ এর পরিবার তাই সরকার এর এই বিষয় টি খুবই গুরুত্ব ভাবে দেখা উচিত। এদেশে ভুমি দসুর কারনে সাধারন মানুষ ঘর ছাড়া হচ্ছে আমরা যারা সল্প টাকা আয়য়ের মানুষ তাদের জমিজমা নিয়ে টিকিয়ে থাকা মসকিল হয়ে দাড়িয়েছে বিচার বিভাগ এর দূরনীতির কারনে।
বরিশালে অগ্যত নামা অনেক ব্যক্তিগন জজ্জ এর স্বজন পরিচয় দিয়ে ভুমিদষুরা সাধারন মানুষ এর জমিজমা অসত ভাবে নকল কাগজ পত্র দিয়ে আসল কে নকলে পরিনত বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে এর বাস্তবায়নে জজ্জ বিচারপতির ঘুষের প্রলবনের কারনদর্শত আজ নিরুপায় আসল ভূমির মালিকগন।হিরো আলম কে দেখে জংঙ্গলের জীব জানোয়ার ও ভয় পায় কেন ??
স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের উপনির্বাচনের প্রার্থী ছিলেন। বাংলাদেশের নিবাচনে তাকলাগিয়ে দিয়েছেন হিরো আলম তিনি একজন খুবই সাধারন মানুষ বলা যায়।
রাজনৈতিক কোন অভিজ্ঞতা না থাকলেও নিবার্চনে তার ভোট যুদ্ধ তুলনাহীন বর্তমান সমাজের মানুষ কে, কি ভাবলো সেটা কোন বিষয় নয় কিন্তু তার নিজের প্রচেষ্টা আর মনবল এতোটা শাহশী তা, তুলনাহিন।
শিক্ষিত অশিক্ষিত সকল মানুষ এর শিক্ষা নেওয়া উচিত কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছাড়া ভোট যুদ্ধে সমশক্তিতে স্থান পাওয়া এটা কমটি কথা নয়।
বর্তমান অবস্থায় সকল রাজনৈতিক ব্যক্তির অবস্থান কোথায় এখনই বোঝা উচিত তাদের অবস্থান কোথায় আছে। হিরো আলম এর রাজনৈতিক পরিচয় না থাকা সত্যেও সাধারন মানুষ বা জনগন সমাজের একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে ভোট যুদ্ধে দৌড়ঝাপের মধ্যে অবস্থান করতে হয়েছে।
জনগন এখন কি চায় সেটা যদি কোন রাজনৈতিক দল বা দেশের প্রধান মন্ত্রির বোঝার বাকি থাকে তবে আর বোঝার সময় আসবে না। আমরা বাংলাদেশকে উন্নয়নে সর্বস্থানে নিয়েছি কিন্তু জনগন কেন একজন অপরিচিত যার কোন রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নেই তাকে ভোট দিচ্ছে। আমরা এতো বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি থাকা সত্যেও একজন সাধারন মানুষ সমমান এর সাথে ভোট যুদ্ধে জিততে শক্তি প্রয়োগ এর প্রয়োজন হয়।
বর্তমানে রাজনীতি এতোটা বিষক্ততে পরিনত হয়েছে আজ হিরো আলম এর সাথে ভোট যুদ্ধে শরীরের ঘাম ঝড়ে যায়। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর উচিত ছিল এখানে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের শিক্ষা দেওয়া, আজ ডিজিটাল সমাজ বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠে নিমেসেই বুঝে যাই কোন টা সত্যে আর কোন টা মিথ্যা সমাজে যখন চোরের চোরের সমাহার হয় তখন কোন টা আসল আর কোন টা নকল তা বোঝা কোন কস্টো হয় না।
আমরা সমাজের মানুষ যখন জানতে পারি আমাদের দপ্তরে জাকে দেওয়া হয়েছে তিনি একজন চোর তার কাছে জনগন সেবা পাবার কোন কিছু নেই তাই এখন আর জনগন সে সকল দপ্তরে প্রবেশ করে না। আসলে আমাদের ভবিষত কি? তা, এখনও বোঝার বাকি থাকে, তবে এর পূরন করার সময় থাকবে না।
হিরো আলম কে কেন ভোট দিয়েছে সর্বস্থরের জনগন তার সাথে ভোট যুদ্ধ কেন হবে। আমরা সবাই এতা বড় বড় রাজনৈতিক ব্যক্তি তবুও অপশক্তির ব্যবহার দরকার হলো।
বর্তমান সমাজের রাজনৈতিক অবস্থান বোঝা যাচ্ছে সাধারন মানুষ বা জনগন এর কোন উপকারে আশে না রাজনৈতিক ব্যক্তিরা এর জন্য আজ হিরো আলম এর মতো প্রার্থী সাথে শরীরের ঘাম ফেলতে হচ্ছে বর্তমান রাজনৈতিক নেতাদের।
কিন্তু দু:খের বিষয় একজন সাদাশিদে মানুষ যখন প্রার্থী হয়ে জনগন তাকে তাকে ভোটে নির্বাচিত করে কিন্তু তার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয় তবে আমরা কোন দিকের শিক্ষা গ্রহন করব ভেবে দেখুন যখন যখন সর্বস্থরের জনগন বলবে সকল সমাজে আমরা জানি আপনি ভোট চুরি করে দখল নিয়েছেন।
এটা যখন চলমান ভাষা হবে তখন সব যায়গায় বলে উঠবে ভোট চুরি করে আসছেন আপনাকে আমরা সমাজে মানিনা এভাবে চললে এক সময় মানুষ নস্টো সমাজে পরিনত হবে।
এখনও সময় আছে আমরা জনগন মুখি রাজনীতি করি তাদের প্রিয় হবার চেষ্টা করি যাতে করে একজন শিক্ষক তার চেয়ার ছেড়ে উঠে দাড়াতে না হয় একজন সাধারন মানুষ কে দেখে।
তাই আমাদের সকলের উচিত নিজেদের সম্মান বজায় রাখা স্থান বুঝে কাজ করা আমি যেনও আমার চেয়ার বসতে চেষ্টা করি সকলের চেয়ারে বসার অবম্ভাস করলে তবে বর্তমান সমাজে একজন শিক্ষক তার চেয়ার ছেড়ে দিয়ে ছাত্রকে আমন্ত্রন করতে হবে এমটাই।
তাই তোমরা টাকা নিয়ে ঘুমিয়ে থাকলে তোমাদের চেয়ার যে কোন সাধারন মানুষ বসার জন্য স্থান বুঝেনিবে এটা সময় বলতেছে। আমাদের হাতে এতো টুকু শক্তি না থাকলে আজ হিরো আলম কে দেখত বগুড়ার জনগন।
তাই বর্তমান সমাজে হিরো আলম এর মতো মানুষ গুলো জনগন এর প্রিয়পাত্র আর ভরসা এটা জনগন এর বিশ্বাস যে ওর পক্ষে বিদেশে বাড়ি করার সম্ভব হবে না।
যদি করে আমাদের চোখের সামনে করবে যেটা জনগন বা সমাজের সকল মানুষ জানতে পারবে। বর্তমানে আমরা কি কোন কিছু বুঝতে পেরেছি যে টা বোঝা উচিত বর্তমান রাজনৈতিক ব্যক্তিদের।
এ-বি-এস সোসাল সোস্যাইটি
আমাদের বাচঁতে সেখা সামাজিক স্বেচ্ছাসেবি সংস্থা: