বাংলাদেশে লকডাউন কার্যকারীতা কঠোর ভাবে পালন করায় ৭০ ভাগ মানুষের খাদ্যের অভাব পূরনের জন্য লকডাউন মানতে পারছে না অসহায় পরিবার গুলো। সাধারন মানুষের কথা করোনা ভাইরাস এর চেয়েও শক্তি শালি অামাদের পেটের খুদা, অামরা প্রতিদিন এর রোজগার এর টাকা দিয়ে প্রতিদিন চাল,ডাল কিনে অামাদের পরিবার এর খাদ্যের অভাব পূরন করি। অামাদের দেশে একদিন লকডাউন দিলে পরের দিন অামাদের অনাহারে থাকতে হয়ে। বর্তমানে করোনা দু,বছর চলমান, এই করোনা ভাইরাস কবে শেষ হবে তার কোন জবাব নেই। অামরা এতো দিন ধার দেনা করে পরিবার চালিয়েছি কিন্তু এখন অার কতো ধার দেনা করব, অামাদের দেশ উন্নয়ন শীল দেশ হয়েও সরকার অামাদের অর্থিক কোন সাহায্য করতে পারছে না বা অামরা কোন সাহায্য পাচ্ছি না সরকার এর মাধ্যমে অথচ সরকার এর কাছে অনেক অর্থ সম্পদ জমা অাছে, যা এ দেশের মানুষ কে অার্থিক সাহায্য দিলে দেশের মানুষ শান্ত ভাবে পালন করত। কিন্তু কোন প্রকার সাহায্য সহযোগিতা না পাওয়ার কারনে কর্ম জীবি মানুষ গুলো কর্মস্থানে গেলে পুলিশ প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ পালন করে যার কারনে সাধান মানুষ গুলো অনেক গুরুতরও অাহাত হয়েও অাবারও ছুটে চলে কাজে কর্মে কিন্তু রাষ্ট্রের সঠিক পদক্ষেপের অভাবে সরকার ও সাধারন জনগ এর মাঝে ক্ষোপ বারছে। তারা পরিবার ও সন্তানদের মুখে দু মুঠো ভাতের জন্য যুদ্ধ করছে, অাসলে অামাদের রাষ্ট্রে শিক্ষিত পরিচালক এর অভাব কারন সাধারন জনগন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কে শ্রদ্ধা করলেও তাদের জন্য কোন শ্রদ্ধানীয় কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেননি বর্তমান সরকার সাধারন মানুষ গুলো কোন রাজনীতি বোঝে না, তারা শুধু চায় দু মঠো ভাত তাতেই তারা খুশি। কে ভোট চুরি করলো অার কে করল না, সেটা তারা ভাবে না। তাই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী অাপনী অারও গভীর ভাবে দৃষ্টি দিন কারন সাধারন মানুষ চায় শুধু দু মুঠো ভাত খেতে কিন্তু এ যাবত পর্যন্ত সাধারন মানুষ প্রধান মন্ত্রীর অার্থিক সাহায্য তাদের কাছে এসে পৌছায়নি সবকিছু লুট হয়ে যায়। সাধারন পরিবার গুলো কিভাবে লকডাউন মানবে যখন তার পরিবার এর শিশু সন্তান অনাহারে কেদে উঠে দু মুঠো ভাত খাবার জন্য তখন হাজারও কষ্টো প্রত্যাখান করে প্রশাসন বা পুলিশের লাঠির অাঘাত ভয় না করে, লাঠির অাঘাতে পিঠ পেতে দিয়ে তবুও অাবার সামনের দিকে এগিয়ে যায়। শুধু একটি বিদ্রোহীদের কল্পনায় অামরা সারা বাংলাদেশের মানুষ এর পরিবার এর মানুষ গুলো কষ্টো ভোগ করানো এটা শুভনীয় পদক্ষেপ নয় বরং ভালোর সংখ্যা গুলো খারাপ ও হতে পারে কোন কাজে সার্থপর হিসেবে কাজ করলে তার শুফল নষ্ট হতে পারে। সঠিক ভাবে সঠিক কাজ করলে তার কোন প্রকার ঝুকি থাকে না। অামরা চাই এগিয়ে যেতে সার্থপর হিসেবে নয়, ভালবাসা দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে, জনগন চায় তার পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে বেঁচে থাকতে।