থমকে যাচ্ছে মানুষের জীবন।
প্রায় দুই বছর যাবত বাংলাদেশের মানুষ করোনা মোকাবেলা করে যাচ্ছে। এই করোনা ভাইরাস কবে শেষ হবে তা, বলা অসংঙ্কা জনক কিন্তু জীবন পথ পারি দিতে হলে দু মুঠো ভাত না, খেয়ে কিভাবে বাচবে অসহায় মানুষ গুলো। এই করোনা ভাইরাস রোদে সরকার সকল স্থানে লগডাউন দিয়ে থাকেন যখনই দেখা যায় ভাইরাস এর কারনে মানুষ মৃত্যু হচ্ছে তারই পেক্ষাবটে লগডাউন দেওয়া হয়। কিন্তু এভাবে লগডাউন দিলে অসহায় পরিবার গুলো অর্থনৈতি অভাবে পরে, অসহায় পরিবার এর মানুষ গুলো বলছে। এভাবে লগডাউন দেওয়া কোন যুক্তিগত কাজ নয়, অামরা যখন প্রথমে করোনা ভাইরাজ এর সম্মখিন হই তখন করোনা ভাইরাজ সম্পর্কে তেমন ভাল কিছু জানিনা কিন্তু এখন এর সর্তকর্তা বা কিভাবে চলতে হবে তা অামরা এখন জানি। দেশের মানুষ অর্থনৈতিক সমস্যার চরম মহামারি দেখা দিচ্ছে, এই মুহুতে সরকার এর উচিৎ টেকনিকাল পদ্ধতি গ্রহন করা যাতে, জনগন অর্থনৈতিক কোন সমস্যা সম্মখিন না হয়। সেই সাথে সরকার এর ভাবা উচিত লগডাউন দিলে জনগন অার্থিক সমস্যা কিভাবে রোধ করবে, প্রতিটি পরিবার এর প্রতিদিন যে খাদ্য দরকার হয় তা, সরকার লগডাউন দিলে কিভাবে খাদ্য সামগ্রী কিনবে কর্মস্থানই বন্ধ অার ঘরে বসে থাকলে কে কাকে অর্থ দিয়ে সাহায্য করবে। কিন্ত এ ব্যাপারে সরকার এর কাছ থেকে কোন অর্থনৈতিক সাহায্য পাচ্ছে তা জানিয়েছেন। তাই জনগন বলতে চায় এমন ভাবে লগডাউন দেওয়া কোন ভিক্তি নেই, যদি সরকার টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করত তবে অামরা লগডাউন মানতে রাজি অাছি। খুদার জালা কি? তা অামাদের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার কোন অনুভুতি নেই। হা, সে বুঝতে যদি সে অামাদের মতো গরীব অসহায় পরিবার এর সন্তান হতো, কোন পরিকল্পনা ছাড়াই লগডাউন দেওয়া এতে জনগন যে বিপদ গ্রহস্থ হয় সে ব্যাপারে সরকার কোন অবগত নেই। তাই সাধারন মানুষ বলছে, অাগে খাবার দাও তার পর লগডাউন দেও যতো পারো ততো দাও।
0 coment rios:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন