মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ একটি অন্যতম দেশ। এদেশের যারা মুসলিম পরিবার এর মানুষ গুলো সৃষ্টিকর্তা কে গভির ভাবে ভক্তি করে পালন করে।
বাংলাদেশে ইসলামী শাসন রাজনীতির তেমন সু নিবীর ভাবে পরিচালনার অভাব। যার কারনে সাধারন মানুষের কাছে তেমন গ্রহন যোগ্য নয়।
বর্তমান সমাজে যারা ইসলামিক রাজনীতির সাথে জরিত তারা রাজনীতির কর্মকান্ড কোন ইসু বুঝেনা, না বুঝি রাজ পথে নেমে মাঝ পথে এসে ভেঙ্গে যায় তাদের সকল কৌশাল। জনগন এর প্রিয় বান্দব না হয়ে জনগন এর কাছে ভোট পাবার অাশায় ক্রমেই নিবাঁচনের পিচু পিচু হাটে।
বাংলাদেশের ইসলামিক রাজনীতির দল এর ভিতরে সঠিক নেতৃত্ব অভাব যার কারনে এদেশের মানুষের নজরে স্থীর জ্ঞান পূর্ন স্থান দখল করতে পারেনি।
একটি রাষ্ট্রে রাজনীতি করতে হলে জনগন এর ভোট দরকার হয় তাদের নিজেস্ব ভোটের ও কমতি অাছে। তাদের ধর্মিও জনগোষ্ঠির মধ্যেও অনেক বিভক্তি অাছে।
ইসলামিক ন্যায় নীতি এক এক জন এক এক রকম মন গড়া বর্ননা দেয়।
ধর্ম এক কেতাব ও এক কিন্তু তাদের সবার ধ্যান ধারানা এক নয়।
ইসলামিক রাজনৈতিক ব্যক্তিরা মনে করে অামরা যা করছি এটাই সঠিক কিন্তু বাস্তব এর সাথে তাদের নিজেদের কোন কর্মকান্ডে মিল নেই।
ইসলামিক সকল ব্যক্তিরাই এখন রাজনীতির সাথে জরিত। এদের মধ্যে ইমাম, মোয়াজ্জেম
যারা অাছেন তারাও ভিন্ন ভিন্ন পথ অবলম্বন করছেন।
ইতি মধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন মসজিদের ইমামরা, এক একজন এক এক রকম কর্মে দেখা যাচ্ছে।
অনেক মসজিদে নামাজে সুর দিয়েও সুরা অায়াত পাঠ করে থাকেন।
অাবার অনেক মসজিদের ইমাম মিলাত ও দোওয়া তবারক মিষ্টান্ন এটা বিরোধ করেন।
অাবার শুনা যায় অনেক ইমাম নামাজ শেষে মোনাজাত দোওয়া বিরত রাখেন।
ইসলামিক অারও অনেক বিষয় অাছে যা তারা বিভিন্ন জন বিভিন্ন রকম ভাবে গড়ে উঠছে যা অামারা কোরঅান শরীফ খুজলে পাবনা।
তাই বর্তমান ধর্ম মন্ত্রী এর ব্যাখ্যা দিলে সাধারন মুসলিমগন সঠিক পথ খুজে পেত।