প্রধান মন্ত্রীর  নির্বাচিত প্রর্থী জাহিদ ফারুক শামীম (এমপি) প্রার্থীতা বাধা হচ্ছেন সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ

প্রধান মন্ত্রীর নির্বাচিত প্রর্থী জাহিদ ফারুক শামীম (এমপি) প্রার্থীতা বাধা হচ্ছেন সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ

 প্রধান মন্ত্রীর  নির্বাচিত প্রর্থী জাহিদ ফারুক শামীম (এমপি) প্রার্থীতা বাধা হচ্ছেন সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ




বরিশালের জনও প্রিয়তায় এগিয়ে আছেন জাহিদ ফারুক শামীম এমপি(প্রতি মন্ত্রী) এবারের নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে এলেও বরিশাল আওয়ামী লীগ দলের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। 

সেরনিয়াবাদ সাদিক আবদুল্লাহ বিগত দিন থেকে মেয়র থাকা কালীন বরিশাল নগরবাসির কোন  উপকারে আসেনি তার প্রতি নগরবাসির চাপাভরা ক্ষোপ থাকার কারনে তাকে দ্বিতীয় বারের জন্য বরিশালের নগরবাসি মেয়র হিসেবে দেখতে চায়নি।

 তার জন্য আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিবাত কে মেয়ের হিসেবে বেচে নিয়েছে এতে নগরবাসি অনেক আনন্দ  উল্লাস  প্রকাশ করেছে বরিশাল বাসি। সেরনিয়াবাদ সাদিক আবদুল্লাহ মেয়র হিসেবে দায়িত্ব থাকা সময় নগর বাসির উপর বিভিন্ন অনিয়ম করে  অধিক পরিমান কর, টেক্স বিল, বাড়ির প্লান, ও আরও অন্যন্য জনগন এর সিটি বিল সীমাহিন ভাবে চার্জ  ধারর্য করারয় নগরবাসি তার প্রতি ক্ষোপ প্রকাশ করেন।

 সাধারন জনগন বলেন তিনি জনগন এর উপর যে সকল চার্জ ধারর্য করে ছিলেন তা সম্পূন্ন অনিয়ম যা একজন স্থানীয় সরকার এর রাস্ট্রের আইন সম্পর্কে না জানা  থাকলে যে অবস্থা হয় বরিশাল বাসির উপর সেই অনিয়শ এর কাজ গুলো প্রকাশ পেয়েছে।

 তিনি জানেন না জনগন এর উপর কতো হারে ট্রেক্স, বা বিভিন্ন চার্জ  বিল ধারর্য করা যেতে পারে তার এই মন গড়া বিভিন্ন চার্জ বিল নগরবাসির কাছে কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে।

নগরবাসির উপর যে সকল বিল ধার্য করা হয়েছিল তাতে বাড়ি ছেড়ে পালানো অবস্থা হয়েছিল। সেরনিয়াবাত সাদিক আবদূল্লাহর প্রতি বরিশাল বাসি যা আশা করে ছিল তার পেক্ষাবটে বিপরিত ঘটেছে, বরিশাল বাসি এটা কখনও আশা করেনি।

 তার লোক দেখানো রাজনীতি মাননী প্রধান মন্ত্রী কতটুকু বুঝতে  পেরেছেন সেটাও একটি প্রশ্ন। 

বরিশাল ৫ আসনে আওয়ামী লীগ এর প্রার্থী হিসেবে  নির্বাচিত করা হলো জাহিদ ফারুক এমপি(প্রতি মন্ত্রী কে)  কিন্তু,  বরিশাল মহানগর আওয়ামী'লীগ এর সভা-প্রতি এ,কে এম জাহাঙ্গীর এবং সাধারন সম্পাদক সেরনিয়াবাদ সাদিক আবদুল্লাহ- দলের নির্বাচিত প্রার্থী কে তারা গ্রহন করেননি।

বরিশাল মহানগর আওয়ামী'লীগ দলটি বিভাজন হওয়া দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সাংগঠনিক কোন পদক্ষে দেখা মেলেনি বরং দেখা যাচ্ছে দলের নৌকা প্রার্থী নির্বাচিত করা হলোও কিন্তু কিভাবে বরিশাল মহানগর আওয়ামী'লীগ এর সভা-প্রতি ও সাধারন সম্পাদক নৌকা নির্বাচিত প্রার্থীকে বাদ দিয়ে নিজেরাই পাল্টা সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন মূখী কাজ করেন।

 যেখানে কেন্দ্র থেকে নির্বাচন করে দিয়েছে প্রার্থী বাছাই করে বাংলাদেশ আওয়ামী'লীগ  কেন্দ্র, কিন্ত এখানে প্রশ্ন হলো বাংলাদেশ আওয়ামী'লীগ বড় না বরিশাল মহানগর আওয়ামী'লীগ বড় কার নির্দেশে কে রাজনীতি করে এটাই প্রশ্ন।