কিশোরগঞ্জের-ডিসির মামলায় সাংবাদিক কারাগারে

কিশোরগঞ্জের-ডিসির মামলায় সাংবাদিক কারাগারে

 




বিশেষ মন্তব্য

বাংলাদেশে সংবিধানে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীকে স্যার বলার বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু কিশোরগঞ্জের-ডিসির মামলায় সাংবাদিক কারাগারে তবে কি আমরা প্রজাতন্ত্র বিষয়টি সরকারী চাকরি জীবিগন আইন নিজের হাতে তুলেনিতেছি।

বিচার বিডভাগ আর ডিসি চাকারী জীবিগন তারা কি আইনের যোগ সূত্র বল সূত্র মানক্ষুন্ন করছে তারা এটাই যদি মনে করে আমরা এই বিষয় জ্ঞাত কিন্তু বাংলাদেশের সকল মানুষ মূখ্য তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনা বিষয় কিছুই জানে না তাই মনে করে সরকারী আর সরকারী চাকরী জীবি তারা সবাই ভাই ভাই তাই নিজের মনে করে যাকে খুশি তাকে সাজা দেই।

আমার মতে আমরা যখন বিচার কার্যালয় দায়িত্ব গ্রহন করব তখন কাকে কে সাজা দিতে পারবে আর কোন সূত্রে সাজা দেওয়া হয়েছে বিষয় টি পরিস্কার করে সকলের মাঝে তুলে ধরা উচিত।

আমি কিছুিদন আগেও শুনেছি সাংবাদিকদের বিচার করতে বিচার বিভাগ কোন ক্ষমতা রাখে না তাদের বিষয়টি সাংবাদিক প্রেস ক্লাব ইউনিট প্রধানরা বিষয় গ্রহন করবেন। কিন্তু আবার সামান্য বিষয় নিয়ে একজন সাংবাদিক কে বিচার বিভাগ সাজা প্রেরন করেন। তবে কি আমরা ছেলে বেলার মা,বারর, কথা তুলে ধরব আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন মা,বাবা, আমাদের শান্তনা দেবার জন্য অনেক খেলনা আর গল্প শুনিয়ে ঘুম পড়াতো বর্তমান অবস্থা এই রকম মনে হয়।

আমরা আমাদের যে যার অবস্থান কে অপব্যবহার এর কারনে এর মান ও কার্যক্রম, গুলো আজ মূল্যয়ন কমে যাচ্ছে এ গুলো সঠিক ভাবে গুরুত্ব বজায় রাখা উচিত তা না হলে কিসের আইন আর কিসের বিচার এর নীতি বাক্য থাকবে না।

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা আজ কর্মচারী মনে না করাটা কারন হলো তাদের নামের আগে সকল স্থানে কর্মচারী যুক্ত করা একান্ত প্রয়োজন কারন তারা ভুলে যায় প্রজাতন্ত্রের নীতি তাই আমাদের বর্তমানে সরকারী সকল অফিস দপ্তরে সকল কর্মচারীকে নামের আগে কর্মচারী ব্যবহার চলমান রাখা দরকার।

আমাদের দেশের মাননী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কাছে আমার প্রশ্ন সত্যিকার ভাবে কি গৌরব করব এমন একটা অফিসের কথা বলুন যে অফিসে গেলে টাকা ছাড়া কাজ করা যায়। এদেশের জনগন সরকার কে ১০ টাকা ভ্যাট বা ট্যাক্স দিলে প্রতিটি দপ্তরে ৫০০টাকা খুষ দিতে হয়। তবে আমরা এদেশ নিয়ে কি গোরব করব বলুন এমন একটি আপনার দপ্তর এর নাম বলুন যেখানে ঘুষ ছাড়া কাজ করা সম্ভব।

আমরা এদেশের জনগন প্রতিটি সরকারী দপ্তরে অপমানিত হচ্ছি সরকারী কর্মচারীররা তারা জনগন এর মানসম্মান নিয়ে ছিনিমি খেলে দেশের জনগনের কোন সম্মান বোধ আছে কিনা তারা তা, মনে করে না।

তাই স্বাধীন দেশ হিসেবে দেশের মানুষদের মূল্যয়ন করতে শিখতে হবে এই দেশ স্বাধীন করছে সাধারন জনগন এই সাধারন মানুষের রক্তের বিনীময় আমরা আমাদের মাতৃভাষায় কথা বলতে পারি। যে কর্মচারী দেশের মানুষকে অপমানিত আচরনবিধী লঙ্গন করবে তাকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীতে থেকে অবহিত দেওয়া উচিত। সাংবাদিক যদি দেশের খবর সংগ্রহ করে তুলে না ধরে তবে দেশ পরিচালনা করতে সরকার অনেক বড় ধরনের বিপদ গ্রহস্থ্য হবে তাই দেশের ভাবমূত্তি রক্ষায় সাংবাদিক এর ভূমিকা অপরিহায্য। তাই একজন সাংবাদিক এর মর্যাদা একজন সরকারী কর্মচারির চেয়ে অনেক সম্মান জনক।

সাংবাদিক দেশের জন্য যে সকল ভূমিকা রাখে তা কতো টা গুরুত্ব পূর্ণ আমাদের সবার জানা নেই। আপনি একটি দেশের ভাল মন্দ খবর জানতে পারছেন তারা সকল বিপদ আপদ পাড়ি দিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে দেশের সকল মানুষের কাছে তুলে ধরে। তাই সাংবাদিক  এর ভূমিকা বলতে লেখে শেষ করতে পারবেন না। আমাদের বাংলাদেশের সংবিধানে সংবাদিকদের মর্যাদা স্থানে রাখলেও এদেশের সরকারী কর্মচারিগন তারা মূল্যয়ন বা সম্মান করে না যার জন্য আজ একজন সাংবাদিক এর অপশক্তির বন্ধি। তাই সকল সাংবাদিকদের উচিত এই রকম অপশক্তির বিষয় বিশ্ববাসির কাছে তুলে ধরা আমরা সাংবাদিক কেন অপশক্তির আইনে সাজা ভোক করবো।