বরিশাল সিটিতে জন্মনিবন্ধন করন জটিলতা বাড়ছে।

বরিশাল সিটিতে জন্মনিবন্ধন করন জটিলতা বাড়ছে।


 বাংলাদেশের জনগন

সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে সকল শ্রেণী মানুষ পথে পথে বিভ্রান্ত হচ্ছে, জন্মনিবন্ধন,ভোটার আইডি নিবন্ধন,পাসপোট করা ইত্যাদি অনলাইন এর মাধ্যমে আবেদন করা যায়। কিন্তু এই সকল নিবন্ধন করতে সকল মানুষ হয়রানি হচ্ছে, প্রতিটি সরকারী দপ্তরে। ভোটার আইডি কার্ড এর মতো জন্মনিবন্ধন সনদ গুরুত্ব বর্তমান সরকার এর কার্যকারিতা  ও প্রয়োজনীয়তা জন্য সকল অফিস আদালত,শিক্ষা পতিষ্ঠান সকল স্থানে প্রয়োজন হয়।

 বর্তমানে শিশু বাচ্চা থেকে শুরু করে সবার জন্য জন্মনিবন্ধন তথ্য সংগ্রহর জন্য প্রয়োজন হচ্ছে, সকল স্কুলে কোন কাজে বাচ্চাদের জন্মনিবন্ধন সনদ বাধ্যতা মূলক হয়ে দারিয়েছে। এর কারনে সকল সিটি কর্পোরেশনের কাজের চাপ বেড়েগেছে, এর কারনে নগরীর সকল মানুষ জন্মনিবন্ধন করতে গেলে সঠিক সময় জন্মনিবন্ধন করতে পারছে না, যার কারনে জনগন তার প্রযোজনী কাজ করা থেকে কোন ক্রমে বাদ পরে যায়। আবার দেখা যায় জন্মনিবন্ধন করা হলো কিন্তু সেই জন্মনিবন্ধন সনদ বিভিন্ন স্থানে- নামে দাড়ি,কমা-সহ বিভিন্ন ভাবে ভূল করে থাকে।

 দপ্তরে ভুল করে সনদ পত্র দেয় গ্রহক কে কিন্তু তাদের ভূল কার্যক্রমের জন্য এর ক্ষতিপূরন বা জরিমানা পূর্ন সংশোধনের জন্য আবার আবেদন করতে হয়। এর জন্য কর্মব্যস্থতার মানুষ এর অনেক ঘতি হয়ে যায়। ইচ্ছা কৃত বা অনা ইচ্ছাকৃত ভুল হওয়া বিষয় টি সাধারন হলেও বিষয় টা তারা অনেক বড় করে তুলে। এর জন্য গ্রহক তার প্রয়োজন ও গুরুত্ব থাকায় অনেক সময় দায়িত্ববান ব্যক্তিদের আপস করতে বাধ্য হয়। বর্তমান অবস্থায় জন্মনিবন্ধন সনদ করন নাগরীকদের জটিলতার সমস্যা দেখা দিয়েছে। নাগরিকগন জন্মনিবন্ধন সনদ করতে গেলে সিটি কর্পোরেশন থেকে শুরু থেকে ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয় পর্যন্ত নগরবাসি নিরাপদ সেবা পাচ্ছে না। 

নগরবাসির অভিযোগ ১০/১৫ দিন আগে দিয়ে গেলাম কিন্তু আমার কাগজ হারিয়ে গেছে আবার নতুন করে দিতে হবে এমন করে তার জন্মনিবন্ধন সনদ করন আবার ১৫দিন এর পিছনে পরে গেল আবার দেখা যায় কম শিক্ষিত মানুষ গুলো সঠিক ভাবে পূর্ন শব্দ ব্যবহার না, পারায় দায়িত্ববান কার্যালয় বা অফিস তার মতো করে জন্মনিবন্ধন করে দেয় পরিপেক্ষিতে এই সকল সমস্যা শিক্ষা পতিষ্ঠান তাদের ভূল গুলো তুলে ধরে। বরিশাল শহরে একজন কম শিক্ষিত একজন ব্যক্তি তার পরিবার এর সন্তান এর জন্মনিবন্ধন সনদ আবেদন করন জন্য কম্পিউটার এর দোকানে জান দোকানদার ব্যক্তি ১০০ টাকার বিনিময় আবেদন করতে ইচ্ছুক হন ব্যক্তিগন অভিযোগ করেন যে ভাই কম রাখা যায় দোকানদার বলেন আপনার সকল নাম ঠিকানা সঠিক ভাবে পূরন করে দিব কোন দাড়ি কমা ভুল হবে না, আর সঠিক ভাবে কাজ করতে একটু সময় দরকার হয় যেহেতু আপনি আপনার সকল তথ্য সঠিক ভাবে ইংরেজিতে  করে সঠিক আবেদন করতে হবে। 

আপনার কাগজ পত্র সম্পূর্নকরন থাকলে কম রাখা যেত এতে আমার কম সময় ব্যয় হতো। তখন সে রাজি হয়ে আবেদন এর কাজ শুরু করল কিন্তু নেটওয়ার্ক এ সমস্যা বা ক্রটি থাকায় সেই সময় আর  আবেদন করা হয়নি উক্ত কাজটি রেখে দিয়ে তাকে পরে আসতে বল্লেন দোকানদার জন্মনিবন্ধন হেলপ লাইনে কল দিলেন-এর পর মো: জাবেদ ইকবাল কলরিসিভ করে জানালেন যে, আমরা সকল পাবলিক আবেদন অপসন বন্ধ করে দিয়েছি এখন আর যে কেউ আবেদন করতে পারবে না। এখন জন্মনিবন্ধন আবেদন করতে হলে সকলের সিটি কর্পোরেশন যেতে হবে।

এর পর আমি ঘটনা সঠিক তথ্যর জন্য কোন এক সিটি কর্পোরেশন কর্মচারিকে জিজ্ঞাস করলাম সে আমাকে বল্লো সাধারন মানুষদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কারনে সিটি কর্পোরেশন পাবলিক অনলাইন জন্মনিবন্ধন আবেদন বন্ধ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমান সাধারন মানুষ এর অভিযোগ টাকা ছাড়া

সঠিক সময় জন্মনিবন্ধন সনদ পাওয়া যায় না। সিটি কর্পোরেশন অফিসে গেলে গ্রহক দের বলা হয় আপনার ফাইল কোথায় আছে বলতে পারব না এখানে অনেক কাগজ আছে যা দেখতে গেলে অনেক সময় প্রয়োজন। তাই এখন বরিশাল সিটে কর্পোরেশন জন্মনিবন্ধন সনদ করন অনেক জটিলতা বারছে সাধারন জনগন নিরুপায় হয়ে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছে না। অনেক পরিবার তার বাচ্চা স্কুলে ভর্তি করাতে পারছে না বা ভর্তির জন্য আনলাইনে আবেদন করতে পারছেনা জন্মনিবন্ধন না থাকায়। তাই দুরনীতি দমন দপ্তর থাকা সত্যেও দূরনীতি কার্যকলাম জরজরিত বাংলাদেশের সকল মানুষের অভিযোগ যে সকল চোর পুলিশ এখন এক হয়ে গেছে আমাদের জনগন এর কিছু করার নাই সকলে মিলে ঘুষ,চাদাবাজি, বানিজ্য মিলে গিলে খাচ্ছে। তাই দূষিত সমাজ নস্টো শিক্ষা জ্ঞান কে বর্জ করতে হবে, কার দোষ কার মাথায় চাপিয়ে নিজেকে সাদুবেশ সাজা ব্যক্তিকে চিহ্নত করতে হবে।

বরিশাল সিটিতে জন্মনিবন্ধন করন জটিলতা বাড়ছে

বরিশাল সিটিতে জন্মনিবন্ধন করন জটিলতা বাড়ছে

 

বাংলাদেশের জনগন

সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে সকল শ্রেণী মানুষ পথে পথে বিভ্রান্ত হচ্ছে, জন্মনিবন্ধন,ভোটার আইডি নিবন্ধন,পাসপোট করা ইত্যাদি অনলাইন এর মাধ্যমে আবেদন করা যায়। কিন্তু এই সকল নিবন্ধন করতে সকল মানুষ হয়রানি হচ্ছে, প্রতিটি সরকারী দপ্তরে। ভোটার আইডি কার্ড এর মতো জন্মনিবন্ধন সনদ গুরুত্ব বর্তমান সরকার এর কার্যকারিতা  ও প্রয়োজনীয়তা জন্য সকল অফিস আদালত,শিক্ষা পতিষ্ঠান সকল স্থানে প্রয়োজন হয়।

 বর্তমানে শিশু বাচ্চা থেকে শুরু করে সবার জন্য জন্মনিবন্ধন তথ্য সংগ্রহর জন্য প্রয়োজন হচ্ছে, সকল স্কুলে কোন কাজে বাচ্চাদের জন্মনিবন্ধন সনদ বাধ্যতা মূলক হয়ে দারিয়েছে। এর কারনে সকল সিটি কর্পোরেশনের কাজের চাপ বেড়েগেছে, এর কারনে নগরীর সকল মানুষ জন্মনিবন্ধন করতে গেলে সঠিক সময় জন্মনিবন্ধন করতে পারছে না, যার কারনে জনগন তার প্রযোজনী কাজ করা থেকে কোন ক্রমে বাদ পরে যায়। আবার দেখা যায় জন্মনিবন্ধন করা হলো কিন্তু সেই জন্মনিবন্ধন সনদ বিভিন্ন স্থানে- নামে দাড়ি,কমা-সহ বিভিন্ন ভাবে ভূল করে থাকে।

 দপ্তরে ভুল করে সনদ পত্র দেয় গ্রহক কে কিন্তু তাদের ভূল কার্যক্রমের জন্য এর ক্ষতিপূরন বা জরিমানা পূর্ন সংশোধনের জন্য আবার আবেদন করতে হয়। এর জন্য কর্মব্যস্থতার মানুষ এর অনেক ঘতি হয়ে যায়। ইচ্ছা কৃত বা অনা ইচ্ছাকৃত ভুল হওয়া বিষয় টি সাধারন হলেও বিষয় টা তারা অনেক বড় করে তুলে। এর জন্য গ্রহক তার প্রয়োজন ও গুরুত্ব থাকায় অনেক সময় দায়িত্ববান ব্যক্তিদের আপস করতে বাধ্য হয়। বর্তমান অবস্থায় জন্মনিবন্ধন সনদ করন নাগরীকদের জটিলতার সমস্যা দেখা দিয়েছে। নাগরিকগন জন্মনিবন্ধন সনদ করতে গেলে সিটি কর্পোরেশন থেকে শুরু থেকে ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয় পর্যন্ত নগরবাসি নিরাপদ সেবা পাচ্ছে না। 

নগরবাসির অভিযোগ ১০/১৫ দিন আগে দিয়ে গেলাম কিন্তু আমার কাগজ হারিয়ে গেছে আবার নতুন করে দিতে হবে এমন করে তার জন্মনিবন্ধন সনদ করন আবার ১৫দিন এর পিছনে পরে গেল আবার দেখা যায় কম শিক্ষিত মানুষ গুলো সঠিক ভাবে পূর্ন শব্দ ব্যবহার না, পারায় দায়িত্ববান কার্যালয় বা অফিস তার মতো করে জন্মনিবন্ধন করে দেয় পরিপেক্ষিতে এই সকল সমস্যা শিক্ষা পতিষ্ঠান তাদের ভূল গুলো তুলে ধরে। বরিশাল শহরে একজন কম শিক্ষিত একজন ব্যক্তি তার পরিবার এর সন্তান এর জন্মনিবন্ধন সনদ আবেদন করন জন্য কম্পিউটার এর দোকানে জান দোকানদার ব্যক্তি ১০০ টাকার বিনিময় আবেদন করতে ইচ্ছুক হন ব্যক্তিগন অভিযোগ করেন যে ভাই কম রাখা যায় দোকানদার বলেন আপনার সকল নাম ঠিকানা সঠিক ভাবে পূরন করে দিব কোন দাড়ি কমা ভুল হবে না, আর সঠিক ভাবে কাজ করতে একটু সময় দরকার হয় যেহেতু আপনি আপনার সকল তথ্য সঠিক ভাবে ইংরেজিতে  করে সঠিক আবেদন করতে হবে। 

আপনার কাগজ পত্র সম্পূর্নকরন থাকলে কম রাখা যেত এতে আমার কম সময় ব্যয় হতো। তখন সে রাজি হয়ে আবেদন এর কাজ শুরু করল কিন্তু নেটওয়ার্ক এ সমস্যা বা ক্রটি থাকায় সেই সময় আর  আবেদন করা হয়নি উক্ত কাজটি রেখে দিয়ে তাকে পরে আসতে বল্লেন দোকানদার জন্মনিবন্ধন হেলপ লাইনে কল দিলেন-এর পর মো: জাবেদ ইকবাল কলরিসিভ করে জানালেন যে, আমরা সকল পাবলিক আবেদন অপসন বন্ধ করে দিয়েছি এখন আর যে কেউ আবেদন করতে পারবে না। এখন জন্মনিবন্ধন আবেদন করতে হলে সকলের সিটি কর্পোরেশন যেতে হবে।

এর পর আমি ঘটনা সঠিক তথ্যর জন্য কোন এক সিটি কর্পোরেশন কর্মচারিকে জিজ্ঞাস করলাম সে আমাকে বল্লো সাধারন মানুষদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কারনে সিটি কর্পোরেশন পাবলিক অনলাইন জন্মনিবন্ধন আবেদন বন্ধ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমান সাধারন মানুষ এর অভিযোগ টাকা ছাড়া

সঠিক সময় জন্মনিবন্ধন সনদ পাওয়া যায় না। সিটি কর্পোরেশন অফিসে গেলে গ্রহক দের বলা হয় আপনার ফাইল কোথায় আছে বলতে পারব না এখানে অনেক কাগজ আছে যা দেখতে গেলে অনেক সময় প্রয়োজন। তাই এখন বরিশাল সিটে কর্পোরেশন জন্মনিবন্ধন সনদ করন অনেক জটিলতা বারছে সাধারন জনগন নিরুপায় হয়ে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছে না। অনেক পরিবার তার বাচ্চা স্কুলে ভর্তি করাতে পারছে না বা ভর্তির জন্য আনলাইনে আবেদন করতে পারছেনা জন্মনিবন্ধন না থাকায়। তাই দুরনীতি দমন দপ্তর থাকা সত্যেও দূরনীতি কার্যকলাম জরজরিত বাংলাদেশের সকল মানুষের অভিযোগ যে সকল চোর পুলিশ এখন এক হয়ে গেছে আমাদের জনগন এর কিছু করার নাই সকলে মিলে ঘুষ,চাদাবাজি, বানিজ্য মিলে গিলে খাচ্ছে। তাই দূষিত সমাজ নস্টো শিক্ষা জ্ঞান কে বর্জ করতে হবে, কার দোষ কার মাথায় চাপিয়ে নিজেকে সাদুবেশ সাজা ব্যক্তিকে চিহ্নত করতে হবে।