পঙ্গপাল আক্রমনে ভারত দিশে হারা

পঙ্গপাল আক্রমনে ভারত দিশে হারা


পঙ্গপাল আক্রমনে ভারত দিশে হারা, ইতি মধ্যে ভারত রাজ্য আক্রমন শুরু করেছে।  এই অতভূত প্রকৃতি প্রানী যা কোন মানুষের প্রতিক্রিয়া ঘটানো অসম্ভব তাই এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নিতে পারছে না। মানুষ এই অতভুত প্রনীর ব্যাপারে কিছু করার নেই তাদের ধারনা, চোখের সামনে কৃষকের ফসল খেয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার পঙ্গপাল নীয়তির এই লিলা খেলা কৃষকের কষ্ট যেনও কোন সমাধান দেওয়ার যেনও কোন উপায় নেই। শুধু যে কৃষক এর কষ্ট তাই নয় এর পরে দেখা যাবে খাদ্রের অভাব যার কারনে হতাশায় ভারত বাসি কি পরিমান ক্ষয় ক্ষতি হতে পারে তা এখন ধারনা নেই। একদিকে করোনা অন্যদিকে পঙ্গপাল এর মধ্যে বয়ে গেলে অবরাহাম ঘুর্নিঝড় প্রকৃতিক দূযোগ নানা রকম এই অবস্থায় মানুষ এখন কূল খুজে পাচ্ছে না। 
প্রধান মন্ত্রীর ২৫শত টাকা

প্রধান মন্ত্রীর ২৫শত টাকা




নগরির সাধারন মানুষ গুলো বিকাশ,একাউন্ট খেলার জন্য,খুব ত্যথপরাতা দেখা যাচ্ছে।

কার একাউন্ট এ প্রধান মন্ত্রীর দেয়া ২৫শত টাকা মোবাইল সিমে আসে তা কে জানে তবুও যারা পাবেনা তারাও আশায় আছে। এ এক কঠিন পরিক্ষা, এখন আসহায় মানুষদের হাতে গুনে বলা যাচ্ছে না, সবার কর্মস্থান বন্ধ, দিন মজুর,রিক্রসা চালক ভ্যান চালক ক্ষুদ্র ব্যবসাইরা সবাই এখন কষ্টে অছে। তাই কষ্টে থাকা মানুষ গুলো আসায় আছে এই নাকি আমার একাউন্ট এ টাকা আসলো বার বার মেসেস গুলো চেক করা হচ্ছে সে কি সঠিক গরিব এর ঘরে আসবে না, কমলা লেবুদের ঘরে ডুকবে। কতো আশায় আছে হতো দারিদ্র পরিবার গুলো, মোট কথা যারা গরিব দেখা যাচ্ছে তাদের অনেকের মোবাইল ও নেই তাদের তো ভরাশাই নেই টাকা পাবার কিন্তু তারাও গরিব। তাই অনেকে বিকাশ একাউন্ট খুলে বসে আছে আবার অনেকে নিয়োতির কাছে প্রশ্ন করে আজ আমাদের পরিবারে একটি মোইল থাকলে আমরাও আশা করতে পারতাম প্রধান মন্ত্রীর ২৫শত টাকা। কতো বিচিত্রময় জীবন....... মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কেউ মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খুলে বসে আছে আর কেউ খেলা আকাশের নিচেও বসে আছে তার তো বিকাশ একাউন্ট নেই সে কি হতো দারিদ্র নয় ????
বরিশাল পুলিশিং ফোরাম ভূতুরে ত্রান হারিয়ে গেছে

বরিশাল পুলিশিং ফোরাম ভূতুরে ত্রান হারিয়ে গেছে

বরিশাল মডেল থানা কতৃক পুলিশ প্রশাসন ত্রান নামে ভূয়া লিষ্ট করে উদাও, মন্তব্য করেছেন সাধারন মানুষ। প্রায় এক মাসের ও বেশি হয়ে গেছে, ত্রান দেবার নাম করে নগরির ত্রিশ (৩০) টি ওয়ার্ড থেকে  লিষ্ট করে নিয়ে ছিল পুলিশ প্রশাসন, প্রতিটির ওয়ার্ড থেকে ৫শত পরিবারের। আজ বা কাল কবে দিবে তার সঠিক দিন তারিখ তারা বলতে পারছে না, নগরির মানুষ গুলো বিভিন্ন মন্তব্য করে বলে। আসলে তারা তাদের পূর্বের নাম পরিবর্তন করতে পারবে না, যারা সাধারন মানুষদের সুযোগ পেলে বিপদে ফেলে টাকা খায় তারা এটা হজম করে ফেলেছে কিনা তারও বাকি কি? তাই মানুষের বিশ্বাস এমনেতেই পুলিশের উপর নেই তার পর এই করোনা ভাইরাস সময় এটা ঠিক হলো। চোর আর পুলিশের কাছে ধর্মের কথা শুনিয়ে কি লাভ ওরা এই রকমেরই। আজ সারা বিশ্বের মানুষ বিপদ গ্রহস্থ আর বাংলাদেশের জনগন খাদ্রের অভাবে অনেক পরিবার বিভিন্ন আকতি মিনতি করছে, কোথায়ও শুনা যায় খাদ্রের অভাবে নিজ সন্তান কে নদীতে ভাসিয়ে দিচ্ছে সন্তানের মা, কি এমন বিপদে পরলে নিজের সন্তান কে ভাসিয়ে দেয় একটু ভাবুন কতো কষ্টে একজন মা তার সন্তান এভাবে নদীতে ফেলে দেয়। আমরা এমন এক দেশে বসবাস করি, এই করোনা ভাইরাস মহামারি সময় দূরনীতি করি। চাল চোর, তেল চোর, গরিবের ভাত চোর এরা কেমন অমানুষ তা ভাবা যায় না।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ত্রান সাহায্য ভূতেরা খাচ্ছে

মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ত্রান সাহায্য ভূতেরা খাচ্ছে

Add caption



করোনা ভাইরাস থেকে দেশের মানুষকে বাচাঁতে লকডাউন কার্যক্রম চালু করেছে, সরকার। ধন্যবাদ জানাই প্রধান মন্ত্রীকে লকডাইন থাকা মানুষদের পরিবার কিভাবে বেচেঁ থাকবে। কতোদিন এভাবে লকডাউন থাকতে হবে তার কোন নিদিষ্ট দিন বা সময় নেই কিভাবে অসহায় পরিবার গুলো বেচেঁ থাকব। আমরা কি তাদের জন্য কোন উপায় দিয়েছি যাতে করে সাধারন মানুষ গুলো দু মুঠো ভাত খেয়ে বেচেঁ থাকতে পারে। প্রতিটি মানুষ চিৎকার দিয়ে বলে প্রধান মন্ত্রী যা জনগনদের জন্য সাহায্য অর্থ টাকা দান করে সকল জেলা ও বিভাগে আমরা তা সঠিক ভাবে পাচ্ছিনা। ফেসবুক,পত্রিকা, অনলাইনে শুনি প্রধান মন্ত্রীর দেয়া ভাষন হাজার ও সাহাযের কথা কিন্তু চাল, ডাল, এগুলো চোর ধরা যায় কিন্তু টাকা চুরি করলে তা ধরা যায় না। ছোট ছোট ক্ষুদ্র ব্যবসাইরা পরিবার নিয়ে বেচেঁ থাকতে তাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে কৃষকদের ও তেমনি এই সব অসহায় মানুষরা আজ কঠিন বিপদে আছে, না পারছে কারও কাছে সাহায্য চাইতে না পারছে ভিক্কা করতে, এমনই অবস্থায় আছে বাংলাদেশের মানুষ। প্রতি তালার মানুষ গুলো ঘর থেকে বের হচ্ছে না করোনা ভাইরাস রোগ থেকে বাচাঁর জন্য কিন্তু তারা যে কোন মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সাহায্য করতে তো পারে। আবার দেখা যাচ্ছে সরকার যাদের দায়িত্ব দিয়েছেন দান করার জন্য তারা নিজেরাই ভোগ করছেন এরকম হলে বর্তমান পরিস্থিতে সাধারন মানুষ গুলো কিভাবে বাচঁবে এর সঠিক উপায় কি ? মানুষ এভাবে দায়িত্ব হীন ভাবে কাজ করলে কিভাবে দেশ চলবে। তাই জনগন শুধু বলছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা সে বলে যাচ্ছে আমরাও শুনতেছি । তাই সকল কাজে চলছে অনিয়ম দূরনীতি সঠিক কাজ করবে কে, যাকে দিয়ে ভূত ছাড়াবে  তাকে যদি ভূতে ধরে তখন যা হবার তাই হবে। তাই এ দেশে শুধু একজন প্রধান মন্ত্রী ভাল হলে হবে না তার সকল ব্যক্তিদের ন্যায় নিষ্ঠা ভাবে কাজ করলে জনগনের অভাব দূর হবে। 

বাংলা‌দেশ ট্রফিক বিভাক কর্মকতা ও সকল ইউনিট ট্র‌ফিকরা এ‌তো কর্ম‌ঠো অন্য ডি‌ফেন্স বা ইউ‌নিট এ‌তো ক‌াজ ক‌রেনা। ট্রা‌ফিক দের একবার য‌দি হুকুম করা হয়, একটাও গা‌ড়ি যেনও চো‌খের নজর না,এ‌রি‌য়ে যায়। তখন দেখা যা‌বে তারা সবাই খুজ‌তে খুজ‌তে হয়রান তাই অাজ সেমবার বি‌কেল বেলা দে‌খি সব ট্র‌ফিক কর্মকর্ত অফিসার ফোরস নি‌য়ে জঙ্গ‌লে ডুক‌লো হঠাৎ ক‌রে অা‌মি ও অাসলাম দে‌খি জঙ্গ‌লে গি‌য়ে হেল‌মেট খু‌জে, ভা‌গ্যোটা অামার খারাপ ছিল। অামার গা‌ড়ি টা ব্রাকার ঠিক কর‌তে ভিঅাই‌পি রোড গি‌য়ে ছিলাম ঠিক করার পর অাসার সময় ঘটনা। তখন জঙ্গল এর ভেতর সটকাট রোড, মা‌নে সেটা হাটার রাস্তা পারর্কের ভিতর বরিশাল বঙ্গবন্ধু উন্ধ‌ান অনেক গা‌ড়ি রাখা ছিল সেই গা‌ড়ির মা‌লিক খু‌জে খু‌জে সবার হেল‌মেট চায়। যার কা‌ছে পায়‌নি সে তা‌দের ধান্দায় প‌রে‌ছে। ভা‌গিস একটুর জন্য বে‌চে গেলাম, নাই‌লে ৫০০ টাকা অং‌কে ফে‌সে জেতাম, ডাক দি‌য়ে ছিল কিন্তু অা‌মি অা‌মি এটাক করার অা‌গে চ‌লে গে‌ছি। ভাই জঙ্গ‌লে ও শান্তি নাই ঠিক পিপঁরার ম‌তো যেখা‌নে মিঠার ঘ্রান পা‌বে সেখা‌নে চ‌লে যা‌বে। জগত টা জঙ্গ‌লের জা‌নোর এর ম‌তো, তা না হ‌লে জঙ্গ‌লে কি ট্র‌ফিক দরকার হয়। ত‌বে শুন‌ুন যখন মটর গা‌ড়ি সরা‌তে ছিলাম এক মন্ত্রীর গা‌ড়ি অামার সাম‌নে থে‌কে রাস্তা দি‌য়ে গি‌য়ে‌ছিল তার পিছ‌নে প্রায় ৩০ টি মটর গা‌ড়ি ছিল তা‌দের একটাও হেল‌মেট ছিল না, কিন্তু তা‌দের ধরতে কোন ট্র‌ফিক অ‌ফিসার ফোরস নি‌য়ে না‌মে‌নি, সেটা বাদ‌দিন রাজ‌নৈ‌তিক নেতা বা মন্ত্রী এরা তো সমাজ সেবক টু‌কি টা‌কি একটু ভুল নি‌য়ে চল‌তে হয়। কিন্তু যারা অাইন জ‌নোগন কে শিখায় বা অাই‌নের কার্যলয় দা‌য়িক্ত পালন ক‌রে জনগন কে অাইন মান‌তে বাধ্য ক‌রে প্র‌য়োজ‌নে জ‌রিমানা ক‌রে। কিন্তু যখন কোন পু‌লিশ বা ট্র‌ফিক কর্মকতা হেল‌মেট ছারা গা‌ড়ি চালায় তিনজন ও নি‌য়ে চ‌রে তখন তা‌দের জ‌রিমানা করা হয় না কেন। অাইন জে‌নে কোন প্রাশাসন য‌দি অাইন ভ‌ঙ্গো ক‌রে তা‌দের জ‌রিমানা করা দরকার এ বিষ‌য়ে দূদ‌কের ক‌ঠোর ভু‌মিকা নেওয়া উ‌চিত। পু‌লিশ বা ট্র‌ফিক কর্মকতা তারা অাইন ভ‌ঙ্গো ক‌রে বিধায় সাধারন মানুষ তা‌দের দে‌খে ভুল ক‌রে, এখা‌নে অা‌মি জ‌নগন এর ভুল দে‌খি না কারন প্রশাসন এর অাই‌নের নিয়ম নি‌তি পালন ক‌রে না বিধায় জ‌নগন ও সেভা‌বে চ‌লে।
বরিশাল দপদপিয়া খেয়াঘাট ও নদীর আশ পাশ দখলদারদের কবলে

বরিশাল দপদপিয়া খেয়াঘাট ও নদীর আশ পাশ দখলদারদের কবলে

Add caption


Add caption

Add caption



বরিশাল শহরের অদূরে দপদপিয়া খেয়াঘাট। এখানে এক সময় ফেরি চলাচল করত। শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সেতু উন্মুক্ত হওয়ার পর লোক সমাগম কমে ভুতুরে পরিবেশ বিরাজ করে ! কিন্তু না এখন এই ঘাটটি লোকালয় মন্ডিত বলা যায়। দোকানপাট, মসজিদ, মাজার, নারার মেই এমনকি গোয়ালঘর রয়েছে রাস্তার দু-ধারে। নদীর দু-ধারে ঝুকিপূর্ণ ট্রলার চলাচল প্রতিদিনের চিত্র। ঘাটের বাঁয়ে অলিম্পিক সিমেন্ট লিমিটেড ডানে অপসোনিন কোং লিমিটেড এর নদী দখলের চিত্র বরিশাল শহর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিনে গেলেই চোখে পড়বে।নদীর কোল ঘেসে বেড়িবাঁধ দিয়ে নদী ভরাট করছেন,কেউ নদী ভরাট করে নির্মান করেছেন স্থাপনা। দুই শিল্প প্রতিষ্ঠানের হাজারো শ্রমিক জীবনের ঝুকিনিয়ে বিশেষ করে নারী শ্রমিক খেয়া পাড় হলেও নজর নেই কারো।নদী খাল বাচাঁও কমিটি বা সরকারের ভূমি উন্নয়ন বোর্ড এখানে রিতিমত নিরব। তাদের এই নিরবতা ভাঙ্গবে বলে মনে হয় না। খেয়া ঘাটে রয়েছে টোলঘর। খেয়ায় পা দেয়ার আগেই যাত্রিপ্রতি গুনতে হয় পাঁচ টাকা। আসা যাওয়া একই হারে। টোলঘরের তত্ত্বাবধায়করা চলেন নিজস্ব নিয়মে। শহরের কর্মব্যস্ততা শেষে কেউ আসেন এখানে মনে হবে নদীর দু-পার মিলিত হয়েছে যেন একই স্রোতে। নদীর ওপারে দখল প্রক্রিয়া এপারের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। নলছিটি অধিভূক্ত এই এলাকায় ব্রয়লার মুরগীর খাবার (ফিড) উৎপাদন কারখানা গড়ে উঠেছে পরিবেশ দপ্তরের কোন নিয়মে তা বোঝা মুশকিল। ছোট বড় রকমারি স্থাপনা গড়ে উঠেছে কোন নিতিমালা প্লান পরিকল্পনা ছাড়াই। পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তারা পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের হয়ে কাজ করে নাকি নিজের উন্নয়নে? দপদপিয়ার খেয়াঘাটে না আসলে তা বোঝা যায়না। তাই দিনে দিনে বরিশাল নদীবন্দর ভরাট করে খালে পরিনিত হতে যাচ্ছে, এভাবে নদীর  সৌন্দর্য বিলিন করে গড়ে উড়তেছে বড় বড় শিল্প কারখানা। শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকরা তারা সরকার এর নদীর পাশে খাস জমি দখল ত্ত অল্প টাকা দিয়ে কূষল করে সরকার কর্মকতাদের কালো চশমা দিয়ে নিজেদের শক্তি প্রয়োগে ধীরে ধীরে ভরাট দখল করে গড়ে তুলতেছে শিল্প প্রতিষ্ঠান। এখন নদী দখল করা বরিশাল শহরে প্রতিযোগিতা চলছে,  নজর নেই সরকারী কর্মকর্তাদের এবং নদীর  কিনার থেকে শুরু করে দখল করে গড়ে তুলতেছে  শিল্প প্রতিষ্ঠান ত্ত ঘর বাড়ি। বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর রূপসী বাংলা তার একটি অংশ হল নদী সেই আপরূপ সুন্দরর্য কে আমরা যার যার ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নষ্টো করে ফেলি। এদেশের প্ররাকৃতিক সুন্দরর্য  নদী নালা ইত্যাদি সরকারী কর্মরতদের নজর না থাকার কারনে একদল মানুষ এগুলো দখল করে গড়ে তুলতেছে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান যার কারনে বিলিন হতে চলছে বরিশাল শহরের ছোট ছোট নদী,নালা


লেখক  সুমনদাস