বরিশালে বয়স্ক ভাতা নিয়েও চাদাবাজি

বরিশালে বয়স্ক ভাতা নিয়েও চাদাবাজি

বরিশাল সমাজ সেবা আফিসে মানুষের ক্ষুদ্র অনুদান যাহা বয়স্ক ভাতা ভোগী মানুষদের টাকা। লুট করে খাওয়া টা হল সমাজ সেবার কাজ। আজ সোমবার এক নতুন বয়স্ক ভাতা ভোগী কে ৪৫০০ টাকার বদল করে তাকে দেওয়া হল -১৫০০ টাকা। ৩০০০ টাকা কে খাইছে তা জানতে চাইছে ১৫নং ওয়ার্ড বয়স্ক ভাতা ভোগী -হাসিনা বেগম সে আজ প্রথম বয়স্ক ভাতা গ্রহন করেন। কিন্তু কেন একজন নতুন বয়স্ক ভাতা ভোগীর ৩০০০ টাকা লুট করা হল ?? তার প্রশ্ন ছিল বইতে লেখা ৪৫০০ টাকা। ১৫০০ টাকা দিল কেন! হাসিনা বেগম এর ছোট ছেলে বয়স্ক ভাতা বই নিয়ে ব্যাংকে চলে যায় সেখানকার কর্মকতার নিকট জানায় যে এই বয়স্কভাতা বইতে লেখা ৪৫০০ টাকা কিন্তু আপনারা দিয়েছেন ১৫০০ টাকা এর মানে কি। ব্যাংকের তারা জানায় তার বইতে ১৫০০ টাকfই আসছে কেন ১৫০০ টাকা পেল তা জানতে পারবেন সমাজ সেবা অফিস থেকে। সে জানার জন্য তাতখনিক সমাজ সেবা অফিসে চলে গেল, সেখানে গিয়ে বয়স্কভাতা কর্মকতা আনোয়ার কে পেল এবং বিষয়টা তাকে বল্লো যে হাসিনা বেগম একজন নতুন বয়স্কভাতা ভোগী সরকারী নিয়ম অনুসারে সে ৪৫০০ টাকা পাবে। কেন তাকে ১৫০০ টাকা দিয়েছেন, কর্মকতা আনোয়ার বল্লো একজন মৃত ব্যক্তির বই তাকে দেওয়া হইছে। তাকে বলা হয়েছে মৃত ব্যক্তি আমাদের পরিবারের কেউ নন। কিভাবে দিলেন, সে তো একজন নতুন বয়স্কভাতা ভোগী সরকারী নিয়ম অনুসারে সে ৪৫০০ টাকা পাবে কিন্তু তাকে ১৫০০ টাকা দিয়েছেন এটা কি সরকারী নিয়ম আছে তা আমাদের জানা নেই।
বরিশাল সমাজ সেবা অফিস কর্মকতার নিকট জানতে চাই
সরকারী নিয়ম টা কি ? আর একজন মৃত ব্যক্তির বই কেন কিভাবে সে মরে যাবার পরও সচল থাকে আপনাদের জানার পরেও বই বন্ধ হয় না।