পত্রিকার শিরনাম হচ্ছে মিন্নির ঘটোনা।
বাংলাদেশে এই প্রথম নয় এর অাগে ঐসি নামে যে মেয়ে টা পুরো পরিবার ধংশ করে হত্যা করেছিল তার নিজের বাবা, মা, কে। যার পেটে জন্ম নিয়েছিল ঐসি তাকে ও হত্যা করতে একটুও হৃদয় কাপেনি সে তো তার মা, ছিল।
এভাবে নেশার মাদক শ্রবন করে বাংলাদেশে বিভিন্ন জেলা ও বিভাগ গুলোতে হাজার পরিবার এর সন্তান অাছে যারা মাদক শ্রবন করে।
মিন্নির মতো অারো মেয়ে অাছে কিন্তু অাসলে পরোক্ষো বা এর উৎসদাতা কারা যাদের জন্য মাদক ব্যবস্যা একটা দেয়ালের ছায়া পায়।
সেই মাদক এর কারনে সমাজের যুবসমাজ জরিত হয়। একএক করে শত শত যুবক জরিত হতে থাকে, এক সময় তাদের বিভিন্ন চাহিদা মেটানোর জন্য তারা রাজ পথে খুজে বেড়ায়।
তাদের সকল চাহিদা মেটানোর জন্য যে সব যুবকরা নেশায় অাক্রান্ত হয় তারা মেয়েদের চাহিদা মেটানোর জন্য বিভিন্ন পথ অবলম্বন করে।
কখনও যদি কোন মেয়ে কে ঘায়িল করতে পারে তবে তখন ঐ মেয়ে টা, একটা ছেলের সাথে তার সম্পর্ক থাকে না।
সে যখন ঐ জগতে ধরা খায় তখন তার সব কিছু সবার মাঝেই বিলিন হয়ে যায়। এমন কিছু ব্লাকমেইল হয় তা সমাজের মানুষ গুলো বাস্তব জীবন টা জানে না।
জগৎ টা যে কিসে চক্র তা বিপদের খাচায় অাটকা না পড়লে বুঝা যায় না। বর্তমান মিন্নির ঘটনা টা একে বারে সিনামার একটা ড্রারামার চেয়ে কোন দিক দিয়ে কম নয়।
মিন্নির ঘটনা এক সাগর ডুবি, যা পরিকল্পনাও করেনি যে এমন হতে পারে। তবে এদের একজন ও বাচঁবে না, খেলা টা, পুরোটাই মুছে ফেলা হচ্ছে এর কোন কাটা থাকলো না।
ঘটনার পানি কোথায় যাবার কথা অার কোথায় গড়াল। তবে অাইনের প্রশংসা করতে হয়, কোন কিছুর ল, যে দিকে একবার গড়িয়ে পড়তে থাকে সেটাই চলমান হয়।
যেমন যখন শন্ত্রাসদের কে ক্রোস দেওয়া শুরু হয় তখন সেটাই বলবান কিন্তু বিচার বিচলেশন একবার ও করো না, এটা কোন অাইনের ল ।
জানি অামি এটা বাংলাদেশ নামে সবাই শিক্ষিত হলেও মূখ্যের সংখ্যাই বেশি। এদেশের অাইনে যদি এতোই কঠোর হয় তবে অপরাধি তো অারো অাছে,
যারা দারিয়ে দারিয়ে দেখেছে দোকানদার তারা সবাই তো, এর প্রতিবাদ করলে ছেলে টা কে এভাবে নির্মম ভাবে হত্যা করতে পারত না।
বাংলাদেশের কোন মেয়ে যদি বলে বা সুন্দরী নাইকা মাহি, অপুবিশ্বাস বলে অামার সাথে বিয়ে করতে হলে যদি কোন ছেলে বাংলাদেশে একটা পারমানবিক মারতে পারো তবে সেই ছেলের সাথে অামার বিয়ে হবে।
অাইন কে সাধারন একটি মেয়ে কে মৃত্যু দন্ড দিয়ে এদেশ পুরো সাদা করা সম্ভাব হলে তবে এটাই সঠিক বিচার।
অার এ রকম বিচার চলমান না, থাকলে বুঝব এটা গোপাল ভাড়।
এদেশের হাজারও মেয়ে অার্থিক অভাবে নিজের শরীর বিক্রয় করে এবং বিদেশে গিয়ে পরিবার বাচাঁনোর জন্য নিজের শরীর বন্দক দেয়।
পৃথিবীর মধ্যে একমাত্র নাড়ী জাতি তার জীবনের ঝুকি নিয়ে জীবন টাকে পারি দেয়।