সরকারী নিধা‌রিত মূ‌ল্যে  বাজা‌রে পাওয়া যা‌চ্ছে না অালু।

সরকারী নিধা‌রিত মূ‌ল্যে বাজা‌রে পাওয়া যা‌চ্ছে না অালু।


 সরকারী নিধারিত মূ‌ল্যে বাজারে পাওয়া যা‌চ্ছে না অালু।


সরকার মূল্য নিধারন কর‌লে ও ক্রেতারা সেই  দা‌মে কিন‌তে পার‌ছে না।


 বাজারজাত দ্রব্য মূল্য  বে‌শি দা‌মে বিক্রয় করায় এর প্র‌তিক্রীয়া ভা‌বে প্রশাসন নজর দি‌চ্ছে না। যার কার‌নে সরকারী  উপর মহল নি‌র্দেশ জা‌রি কর‌লে ও ক্রেতারা সেই  দরে কিন‌তে  পার‌ছে না। 


 ক্রেতা‌দের  অ‌ভি‌যোগ বাজা‌রে  দ্রব্য মূল্য সরকার স‌ঠিক মূল্য নিধারন ক‌রে প্রকাশ কর‌লে ও এর বাস্তবতার কা‌ছে তারা কোন প্রকার প্রমান নেই।


 এই  দ্রব্য মূল্য দর প্রকাশ ক‌রে কোন  লাভ নেই, দ্রব্য মূল্য স‌ঠিক দা‌মে রাখ‌তে হ‌লে এ ব্যাপা‌রে  হাট বাজা‌রে নজর দা‌রি কর‌তে হ‌বে। 


যার ফ‌লে অামরা স‌ঠিক মূল্য দ‌রে কিন‌তে পারব অার নজর দা‌রি‌তে থাক‌লে দ্রব্য মূল্য সরকা‌রের নিয়ত্ব‌নে থাক‌বে।

 মিন্নি এখন মৃত্যু  দন্ডের  অাপেক্ষায়

মিন্নি এখন মৃত্যু দন্ডের অাপেক্ষায়



 প‌ত্রিকার শিরনাম হ‌চ্ছে মি‌ন্নির ঘ‌টোনা।

বাংলা‌দে‌শে  এই  প্রথম নয় এর অা‌গে ঐ‌সি না‌মে যে মে‌য়ে টা পু‌রো প‌রিবার ধংশ ক‌রে হত্যা ক‌রে‌ছিল তার নি‌জের বাবা, মা, কে। যার পে‌টে জন্ম নি‌য়ে‌ছিল  ঐ‌সি তা‌কে ও হত্যা কর‌তে একটুও হৃদয় কা‌পে‌নি সে তো তার মা, ছিল। 

এভা‌বে নেশার মাদক শ্রবন ক‌রে বাংলা‌দে‌শে বি‌ভিন্ন জেলা ও বিভাগ গু‌লো‌তে হাজার প‌রিবার এর সন্তান অা‌ছে যারা মাদক শ্রবন ক‌রে।

 মি‌ন্নির ম‌তো অা‌রো মে‌য়ে অা‌ছে কিন্তু অাস‌লে প‌রো‌ক্ষো বা এর উৎসদাতা কারা যা‌দের জন্য মাদক ব্যবস্যা একটা দেয়া‌লের ছায়া পায়। 

সেই  মাদক এর কার‌নে  সমা‌জের যুবসমাজ জ‌রিত হয়। একএক ক‌রে শত শত যুবক জ‌রিত হ‌তে থা‌কে, এক সময় তা‌দের বি‌ভিন্ন চা‌হিদা মেটা‌নোর জন্য তারা রাজ প‌থে খু‌জে বেড়ায়। 


  তা‌দের সকল চা‌হিদা মেটা‌নোর জন্য যে সব যুবকরা নেশায় অাক্রান্ত হয় তারা মে‌য়ে‌দের চা‌হিদা মেটা‌নোর জন্য বি‌ভিন্ন পথ অবলম্বন ক‌রে। 


কখনও য‌দি কোন মে‌য়ে কে ঘা‌য়িল কর‌তে পা‌রে ত‌বে তখন ঐ মে‌য়ে টা, একটা ছে‌লের সা‌থে তার সম্পর্ক  থা‌কে না।

 সে যখন ঐ জগ‌তে ধরা খায় তখন তার সব কিছু সবার মা‌ঝেই বি‌লিন হ‌য়ে  যায়। এমন কিছু ব্লাক‌মেইল হয় তা সমা‌জের মানুষ গু‌লো বাস্তব জীবন টা জা‌নে না।


 জগৎ টা যে কি‌সে চক্র তা বিপ‌দের খাচায় অাটকা না পড়‌লে বুঝা যায় না। বর্তমান মি‌ন্নির ঘটনা টা এ‌কে বা‌রে সিনামার একটা ড্রারামার চে‌য়ে কোন দিক দি‌য়ে কম নয়। 


মি‌ন্নির ঘটনা এক সাগর ডু‌বি, যা প‌রিকল্পনাও ক‌রে‌নি যে এমন হ‌তে পা‌রে। ত‌বে এ‌দের একজন ও বাচঁ‌বে না, খেলা টা, পু‌রোটাই মু‌ছে ফেলা হ‌চ্ছে এর কোন কাটা থাক‌লো না। 

ঘটনার পা‌নি কোথায় যাবার কথা অার কোথায় গড়াল। ত‌বে অাই‌নের প্রশংসা কর‌তে হয়, কোন কিছুর ল, যে দি‌কে একবার গ‌ড়ি‌য়ে পড়‌তে থা‌কে  সেটাই  চলমান হয়।

 যেমন যখন শন্ত্রাসদের কে ক্রোস দেওয়া শুরু হয় তখন সেটাই বলবান কিন্তু বিচার বিচ‌লেশন একবার ও ক‌রো না, এটা কোন অাই‌নের ল ।

 জা‌নি অা‌মি এটা বাংলা‌দেশ না‌মে সবাই শি‌ক্ষিত হ‌লেও মূ‌খ্যের সংখ্যাই বে‌শি। এ‌দে‌শের অাই‌নে য‌দি এ‌তোই ক‌ঠোর হয় ত‌বে অপরা‌ধি তো অা‌রো অা‌ছে, 

যারা দা‌রি‌য়ে দা‌রি‌য়ে দে‌খে‌ছে দোকানদার তারা সবাই তো, এর প্র‌তিবাদ কর‌লে ছে‌লে টা কে এভা‌বে নির্মম ভা‌বে হত্যা কর‌তে পারত না।

 বাংলা‌দে‌শের কোন মে‌য়ে য‌দি ব‌লে বা  সুন্দরী নাইকা মা‌হি, অপু‌বিশ্বাস ব‌লে অামা‌র সা‌থে বি‌য়ে কর‌তে হ‌লে য‌দি কোন ছে‌লে বাংলা‌দে‌শে একটা পারমান‌বিক মার‌তে পা‌রো ত‌বে সেই ছে‌লের সা‌থে  অামার বি‌য়ে হ‌বে। 

অাইন কে সাধারন এক‌টি মে‌য়ে কে মৃত্যু দন্ড দি‌য়ে এ‌দেশ পু‌রো সাদা করা সম্ভাব হ‌লে ত‌বে এটাই স‌ঠিক বিচার। 

অার এ রকম বিচার চলমান না, থাক‌লে বুঝব এটা গোপাল ভাড়। 

এ‌দে‌শের হাজারও মে‌য়ে অা‌র্থিক অভা‌বে নি‌জের শরীর বিক্রয় ক‌রে এবং বি‌দে‌শে গি‌য়ে প‌রিবার বাচাঁনোর জন্য নি‌জের শরীর বন্দক দেয়।

 পৃ‌থিবীর ম‌ধ্যে একমাত্র নাড়ী জা‌তি  তার জীব‌নের ঝু‌কি নি‌য়ে জীবন টা‌কে পা‌রি দেয়।


অামি  গর্বিত  নই, এই দেশে  জন্ম  গ্রহন  করে !

অামি গর্বিত নই, এই দেশে জন্ম গ্রহন করে !

 অা‌মি গ‌র্বিত নই, এই দে‌শে  জন্ম গ্রহন ক‌রে।

হ‌য়তো বা এই দে‌শে  জন্ম না, হ‌লে বুঝ‌তে পারতাম না, দুরনী‌তি কি ? কষ্ট কি ? 

বেইমান কি ?  ধোকাবাজ শব্দ টা কি ?


 ‌যেখা‌নে দেখা যায় মানবতার শোলগান, রাস্তায় রাস্তায় মি‌ছিল ক‌বিতার ম‌তো পাঠ ক‌রে শুনা‌নো হয় সাধারন মানুষ গ‌ু‌লো কে, কিন্তু বাস্ত‌বে এর কোনটাই মিল খু‌জে পাওয়া মস‌কিল। 


স‌ত্যে বলা অামার অাদর্শ তাই সত্যে কথা ব‌লি‌তে অা‌মি অ‌নেক অানন্দ পাই। অা‌মি গ‌র্বিত নই এ‌দে‌শে জন্ম গ্রহন ক‌রে, যে দে‌শে স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও রাষ্ট্রর সরকার শু‌শিল সমাজ গড়‌তে পা‌রে না।


 সবাই লুট অার ডাকা‌তি করা তা‌দের দৃ‌ষ্টিভ‌ঙ্গি। তারা সবাই ই‌তিহা‌সের পাতায় নাম লিখ‌তে চায় কিন্তু একজন মানুষ সে নি‌জেই নি‌জের ক‌র্মের কথা বল‌তে পা‌রে। 


অাস‌লে কি ? অা‌মি যোগ্য, নিজের নাম নি‌জেই  রা‌ষ্ট্রের  রে‌জিষ্টার খাতায় লি‌খে যায়। যে সব স্থান জনগন তার ক‌র্মের ফল হি‌সে‌বে ঘো‌ষিত কর‌বে কিন্তু জনগন তো কোন ঘোষনা দেয়না তাই নি‌জের বানা‌নো সব কিছু ক‌রে যায়।  


অা‌মি শেখ মু‌জিবুর রহমান তার জীব‌নি নি‌য়ে গ‌বেশনা ক‌রে দে‌খে‌ছি সে একজন একজন অাদর্শবান নেতা ছিল কিন্তু তার ক‌র্মের ফল যারা অাজ ভোগ ক‌রে‌ছেন তার ম‌তো কোন অাদর্শ ছোয়া তা‌দের কোন কা‌জে প্রমান পাই‌নি।


 তার সব কিছু বিকৃত ক‌রে জীবন চালা‌চ্ছে বর্তমান চাটুরা অামার তা‌দের মাঝ থে‌কে শেখার কিছু নেই। বাংলা‌দে‌শে  রাজ‌নৈ‌তিক অং‌ঙ্গো‌নে কেউ কি  সৎ চলমান ভা‌বে বল‌তে পার‌বে অা‌মি শেখ মু‌জিবুর রহমান নেতা তার অাদর্শ অামার মা‌ঝে খু‌জে পা‌বে।  


স্বাধীনতার ৫০ বছর বা  ১০০ বছর পূর্ন হ‌লেও এ‌ দে‌শে কখনও ন্যায় বিচার সু-‌বিচার হ‌বে না। বর্তমান রাজ‌নৈ‌তিক কোন দল এর নেতারা দেশ ও দে‌শের মানু‌ষের জন্য কোন কাজই ক‌রে না। 


এই দেশ সেই দিন  সোনার দেশ গ‌ড়ে উঠ‌বে যে‌দিন সকল কর্মকর্তার রাষ্ট্র ও জনগন এর কা‌ছে সকল অর্থ সম্পদ এর হিসাব দি‌বে। কোন দূরনী‌তি করার সু‌যোগ নি‌জেরা সৎ ইচ্ছায় গ্রহন কর‌বে না। 


ত‌বে অামরা সেই দিন তা‌দের মা‌ঝে শেখ মু‌জিবুর রহমান ও জিয়া অন্যন্য নেতা‌দের  স্বরন জনগন এর হৃদয় থে‌কে  প্রকাশ পা‌বে। তখন জনগন বল‌বে যারা শেখ মু‌জিবুর রহমান ও অন্যন্য নেতা‌দের দে‌খে‌নি তারা সবাই অনুভব কর‌বে অামা‌দের দে‌শে যারা রাজনী‌তি ক‌রে যারা রাষ্ট্রোকে স্বর্গ বা‌নি‌য়ে‌ছে তারা অামা‌দের প‌রিবার। 


লুট ও ডাকা‌তি রাজনী‌তি বন্ধ কর‌তে হ‌বে অামরা চাই  জাত‌রি পিতা  শেখ মু‌জিবুর রহমান এর অাদর্শর রাজনী‌তি



বরিশাল নদনদীর শাখা গুলো বিলিন  হতে যাচ্ছে

বরিশাল নদনদীর শাখা গুলো বিলিন হতে যাচ্ছে








 ব‌রিশাল প‌রি‌বেশ অ‌দিদ্যপ্তর

এক‌টি সরকারী অ‌ফিস।


 এই  অ‌ফি‌সের কাজকর্ম কি কি ?

 তা সম্মা‌নিত কর্মকর্তার বৃন্দ‌দের সব কিছুই যেনও ন‌তিভুক্ত নেই। তা‌দের কাজ গু‌লো হয় তোবা ভূ‌তের অনাগনা দেখা শুনা ক‌রে, সাংবা‌দিক বা একজন রি‌পোটার য‌তোখন না কোন বিষয় প্রকাশ করা হয় তারা ঘু‌মের দে‌শে স্বপ্ন  দেখ‌তে থা‌কে। 


ব‌রিশাল নবগ্রাম রোড, করাপুর, সু‌গিনন্দ্বা  নদনদীর শাখা, যা  পূ‌র্বে ছোট নদী না‌মে প‌রি‌চিত ছিল।


 কিন্তু বর্তমা‌নে সেখা‌নের স্থানীয় ব্য‌ক্তিগন তারা, সেখানকার নদী শাখা যে বড় খাল জ্বলাশয় অা‌ছে তা দি‌নে দি‌নে বাধ দি‌য়ে বা কৌশা‌লে  ঝাউ বে‌রি‌কেট দি‌য়ে নি‌জে‌দের অা‌য়ে‌ত্তে নি‌য়ে নেয়। 


তারা সরকারী নিয়ম নী‌তি না, মে‌নে নি‌জে‌দের খেয়াল খু‌শি‌তে ইচ্ছা ম‌তো ক‌রে বাংলা‌ দে‌শের  প্রকৃ‌তিক সৌন্দরর্য  নদীবন্দর কে ধংশ কর‌ছে। 


নবগ্রাম রোড, ই‌ষ্টিল ব্রি‌রিজ সংলঙ্গ অ‌নেক গু‌লো নদীর খাল জ্বলাশয় অা‌ছে, সেখা‌নে কোন অনুম‌তি ছাড়া নদীর মাছ অাট‌কি‌য়ে রাখার জন্য তারা ঝাউ স্থাপনা ক‌রে  এভা‌বে প্র‌তি‌যো‌গিতা মূলক একের পর একজন  পু‌রো খাল‌টি দখল দারদের কব‌লে চ‌লে যা‌চ্ছে। 


নদীর খাল যা এক সময় ছোট নদী হি‌সে‌বে প‌রি‌চিত ছিল, স্থানীয় ব্য‌ক্তি‌দের কৌশা‌লে সেটা এখন খা‌লে প‌রিনীত হ‌য়ে‌ছে,


 সেই  খা‌লে   এখন ঝাউ স্থাপন করার জন্য সেখা‌নের পা‌নি চলাচল বাধা পায় যার কার‌নে এক সময়  খাল‌টি পু‌রো পু‌রি ভা‌বে চর প‌রে যায়। তখন তা‌দের দখলে সম্পূর্ন ভা‌বে হ‌য়ে যায়। 


কিন্তু অামা‌দের নদী খাল বিল এসব এর ও দরকার অা‌ছে, অার এ সব রক্ষা করার জন্য সরকারী অ‌ফিস ও অা‌ছে কিন্তু তারা কি ক‌রে সেটা প্রশ্ন। 


অামার দেখা ম‌তে  অ‌নেক  ছোট ছোট নদী গু‌লো অাজ বি‌লিন হ‌য়ে গে‌ছে।  


এ সব বি‌লিন হওয়ার কার‌নেও অাজ অামা‌দের দেশ এর শহর গু‌লো একটু  বৃ‌ষ্টি হ‌লে শহর পা‌নি‌তে ডু‌বে যায়। সামান্য বৃ‌ষ্টির প্রবনতা ভারসম্য ধ‌রে রাখ‌তে পার‌ছে না,


 এর স‌ঠিক কারন না, খু‌জে জান‌তে না পার‌লে অামরা ভ‌বিষ‌তে অাগামা‌মি প্রজন্ম কে ক‌ঠিন বিপদ মুখী‌তে ফেল‌তে‌ছি,


 জ্বলবায়ু প‌রিবর্ত‌নে বাংলা‌দে‌শে তেমন ভা‌বে ঘ‌তি কর‌তে পার‌ছে না, 


তার এক‌টি হল বাংলা‌দে‌শে নদনদী এখনও অা‌ছে। তাই সরকা‌রের উ‌চিৎ এ ব্যাপা‌রে ক‌ঠোর হওয়া এবং নদনদীর শাখা বড় খাল গু‌লো সচল রাখা যা নদী ভরাট থে‌কে মুক্ত কর‌বে।

এই আগষ্ট মাস বাঙালী জন্য কালো রাত

এই আগষ্ট মাস বাঙালী জন্য কালো রাত




বাংলার বর্ণ, বাংলা ভাষা,অমরত্ব সেই নায়ক জাতীর জনক বঙ্গ বন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এই বাংলার মাটি ভেদ করে উঠে এসেছিল বাঙালীর মাতৃভাষা কে রক্ষার জন্য। তার চেতনা উঠকন্ঠ স্বর বাংলাদেশের মানুষের হাসি ফুটিয়েছে। মোমবাতির আলো ফুরিয়ে যায় কিন্তু জাতির জনক বঙ্গ বন্ধুর সেই আলো কোন দিন ফুড়াবে না এক থেকে দুই এ ভাবে হাজার ও লক্ষ কোটি মায়ের সন্তান ভূমিষ্ঠ হতে থাকবে আর মায়ের মুখ থেকে বাংলা ভাষা চলমান হতে থাকবে। আজ আগষ্ট মাস জাতির জন্য এক কালো রাত এই আগষ্ট মাসে বঙ্গবন্ধু সহপরিবার কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়। যারা হত্যা করে ছিলেন তারাও এদেশের মানুষ নামে অমানুষ ছিল তারা এই বাংলার সোনার দেশের কি ধন রত্ন ধংশ করে দিয়েছে তারা তা ভাবেনি। আমরা এই অমরত্ব জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার এবং তার পরিবার এর জন্য মহান আল্লাহ তাআলার কাছে গভির ভাবে দোওয়া কামনা করি। আমাদের নেতা আমাদের মাঝে চির অমর হোক আমরা যারা আওয়ামী লীগ করি তারই অনুশ্বরনে রাজনীতি করার লক্ষ্য করি তবে এটাই হবে বঙ্গবন্ধুর অদর্শর প্রতি লক্ষ্য দেয়া। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু

বরিশাল শহরে কোরবানির গরু বিক্রয় শুরু হয়েছে

বরিশাল শহরে কোরবানির গরু বিক্রয় শুরু হয়েছে


★★★★*"নিরাপদ এগ্রো" ফার্ম।★★★★

পশ্চিম সাগরদী, টিয়াখালী, ঘরামী বাড়ির পুল সংলগ্ন, ২৬ নং ওয়ার্ড, বরিশাল।
★এখানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সারা বছর জুড়ে মনোরম পরিবেশে, স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে গরু-খাসি, মুরগী এবং ডিম উৎপাদন ও সরবরাহ করা হয়।
★কোরবানির পশু নিয়ে বর্ষার ঝামেলা এড়াতে চাইলে খামারে লালন-পালন করে ক্রেতার সুবিধা মতো সময় ডেলিভারি নিতে পারবেন।
★খামারে প্রবেশ পথে ক্রেতাদের হ্যান্ড গ্লাভস্, মাস্ক দেয়া হয়, স্যানিটাইজার স্প্রে করা হয়।
যোগাযোগ করতে চাইলে:
০১৭১১ ৩১ ৯১ ৫৭
০১৮১৯ ১৮ ৮৯ ২৫
০১৭১৪ ৫৯ ৯৩ ২৬

উল্লেখ্য এ বছর পশু সংখ্যা সীমিত তাই অতি সত্তর যোগাযোগ করুন।




















সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ'র সহধর্মিনী  বেগম সাহান আরা আবদুল্লাহআর নেই

সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ'র সহধর্মিনী বেগম সাহান আরা আবদুল্লাহআর নেই




শোক বার্তা:
বরিশাল অঞ্চলের অভিভাবক, আওয়ামী লীগ এর সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ'র সহধর্মিনী এবং বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ'র মা।

গত শুক্রবার ঢাকার কলাবাগানের নিজ বাসায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন। তাৎক্ষণিকভাবে সাহান আরা আবদুল্লাহকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বেগম সাহান আরা আবদুল্লাহ'র বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্বামী, তিন ছেলে ও এক মেয়েসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে না ফেরার দেশে চলে গেছেন।

সাহান আরা আবদুল্লাহর মৃত্যুতে বরিশালে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শোকে ছায়া নেমে এসেছে। আজ সোমবার (৮ জুন) তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বরিশালে সমাহিত করে, বরিশাল গোরোস্তান রোড সরকারী গোরোস্তানে সকাল ৮ টায় যানাযা পড়ে তাকে দাপন করা হয়।

মুক্তিযোদ্ধা বেগম সাহান আরা আবদুল্লাহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন।

বরিশাল বিভাগ ও জেলা আওয়ামী লীগ সকল নেতা কর্মিরা গর্ভির শোক প্রকাশ কামনা করেন। বেগম সাহান আরা আবদুল্লাহ আওয়ামী লীগ অঙ্গনে সকলের মাঝে জনও প্রিয় ছিলেন এবং শিশু কিশোরদের গভীর ভাবে ভালবাসতেন তার হারিয়ে যাওয়া সুকান্ত বাবু ১৯৭১ সালে পার্কবাহিনীর গুলিতে শহীদ হন। সেই জন্য সব সময়ই শিশু কিশোরদের প্রতি মমতাময়ী ছিলেন। এছাড়াও জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ সকল নেতা ও কর্মিরা তার প্রতিটি কাজের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সমবেদনা জানান।

প্রধান মন্ত্রীর সু-দৃষ্টি চায় জনগন

প্রধান মন্ত্রীর সু-দৃষ্টি চায় জনগন




করোনা ভাইরাস কারনে সারা বাংলাদেশ অচল ও বিশ্ববাসি লকডাউন এই ভুমিাকায় সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম নির্দেশনা দিলেও নির্দেশ মানছে না আনেক সরকারী ও বেসরকারী আফিস,এনজিও । লকডাউন থাকা মানুষ সবাই ঘরবন্ধি ও সাধারন জনগন এর ব্যবসা বানিজ্য এবং দিন মজুর, শ্রমিক, কৃৃষক, রিক্রাসা চালক ভ্যান চালক ইত্যাদি হতো দারিদ্র মানুষের সকল কর্মস্থান বন্ধ থাকার জন্য অর্থিক ভাবে সবাই অসহায় হয়ে পড়েছে। সরকারী দল হিসেবে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা যা করছে তা জনগনের মঙ্গলের জন্য তার কার্যক্রম গুলো প্রশংসানীয়। দেশের বেশি ভাগ শিল্পপতি ব্যক্তিগন গা-ঢাকা দিয়ে আছে তারা যেভাবে নিরাবতা পালন করছে মনে হচ্ছে যেনও গরীব অসহায় মানুষের দূ:খ তাদের জন্য আনন্দের দিন, কোন কিছুর সু-যোগ খুচ্ছে। এমনই ভাবে কিছু অসৎ ব্যক্তিরা নিরাবতা পালন করছে। বাংলাদেশ রাজাকার এর উৎপন্নর দেশ তাই রাজাকার প্রকৃতি মানুষ গুলো আজও দিন গুনছে তাই সাধারন মানুষ যাতে এই করোনা ভাইরাস বিপদ থেকে বাচঁতে পারে তারই সু-দৃষ্টি দিন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিভিন্ন আফিস ব্যাংক এনজিও বিদ্যুৎ বিল এই সব কার্যক্রম যাতে সাধারন মানুষের সহা করে যাতে সল্পপরিমান ভাবে ভাগে ভাগে একএক ধাপে আল্প পরিমানে সকল বিল ভ্যাট যাতে জনগন সাধ্য অনুযায়ী দেওয়ার সুযোগ করো দিন। যাতে এই মুহুতে জনগনের বোঝা মনে না হয় তারই কার্যক্রম চলমান রেখে সকল কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিন।
পঙ্গপাল আক্রমনে ভারত দিশে হারা

পঙ্গপাল আক্রমনে ভারত দিশে হারা


পঙ্গপাল আক্রমনে ভারত দিশে হারা, ইতি মধ্যে ভারত রাজ্য আক্রমন শুরু করেছে।  এই অতভূত প্রকৃতি প্রানী যা কোন মানুষের প্রতিক্রিয়া ঘটানো অসম্ভব তাই এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নিতে পারছে না। মানুষ এই অতভুত প্রনীর ব্যাপারে কিছু করার নেই তাদের ধারনা, চোখের সামনে কৃষকের ফসল খেয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার পঙ্গপাল নীয়তির এই লিলা খেলা কৃষকের কষ্ট যেনও কোন সমাধান দেওয়ার যেনও কোন উপায় নেই। শুধু যে কৃষক এর কষ্ট তাই নয় এর পরে দেখা যাবে খাদ্রের অভাব যার কারনে হতাশায় ভারত বাসি কি পরিমান ক্ষয় ক্ষতি হতে পারে তা এখন ধারনা নেই। একদিকে করোনা অন্যদিকে পঙ্গপাল এর মধ্যে বয়ে গেলে অবরাহাম ঘুর্নিঝড় প্রকৃতিক দূযোগ নানা রকম এই অবস্থায় মানুষ এখন কূল খুজে পাচ্ছে না। 
প্রধান মন্ত্রীর ২৫শত টাকা

প্রধান মন্ত্রীর ২৫শত টাকা




নগরির সাধারন মানুষ গুলো বিকাশ,একাউন্ট খেলার জন্য,খুব ত্যথপরাতা দেখা যাচ্ছে।

কার একাউন্ট এ প্রধান মন্ত্রীর দেয়া ২৫শত টাকা মোবাইল সিমে আসে তা কে জানে তবুও যারা পাবেনা তারাও আশায় আছে। এ এক কঠিন পরিক্ষা, এখন আসহায় মানুষদের হাতে গুনে বলা যাচ্ছে না, সবার কর্মস্থান বন্ধ, দিন মজুর,রিক্রসা চালক ভ্যান চালক ক্ষুদ্র ব্যবসাইরা সবাই এখন কষ্টে অছে। তাই কষ্টে থাকা মানুষ গুলো আসায় আছে এই নাকি আমার একাউন্ট এ টাকা আসলো বার বার মেসেস গুলো চেক করা হচ্ছে সে কি সঠিক গরিব এর ঘরে আসবে না, কমলা লেবুদের ঘরে ডুকবে। কতো আশায় আছে হতো দারিদ্র পরিবার গুলো, মোট কথা যারা গরিব দেখা যাচ্ছে তাদের অনেকের মোবাইল ও নেই তাদের তো ভরাশাই নেই টাকা পাবার কিন্তু তারাও গরিব। তাই অনেকে বিকাশ একাউন্ট খুলে বসে আছে আবার অনেকে নিয়োতির কাছে প্রশ্ন করে আজ আমাদের পরিবারে একটি মোইল থাকলে আমরাও আশা করতে পারতাম প্রধান মন্ত্রীর ২৫শত টাকা। কতো বিচিত্রময় জীবন....... মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কেউ মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খুলে বসে আছে আর কেউ খেলা আকাশের নিচেও বসে আছে তার তো বিকাশ একাউন্ট নেই সে কি হতো দারিদ্র নয় ????
বরিশাল পুলিশিং ফোরাম ভূতুরে ত্রান হারিয়ে গেছে

বরিশাল পুলিশিং ফোরাম ভূতুরে ত্রান হারিয়ে গেছে

বরিশাল মডেল থানা কতৃক পুলিশ প্রশাসন ত্রান নামে ভূয়া লিষ্ট করে উদাও, মন্তব্য করেছেন সাধারন মানুষ। প্রায় এক মাসের ও বেশি হয়ে গেছে, ত্রান দেবার নাম করে নগরির ত্রিশ (৩০) টি ওয়ার্ড থেকে  লিষ্ট করে নিয়ে ছিল পুলিশ প্রশাসন, প্রতিটির ওয়ার্ড থেকে ৫শত পরিবারের। আজ বা কাল কবে দিবে তার সঠিক দিন তারিখ তারা বলতে পারছে না, নগরির মানুষ গুলো বিভিন্ন মন্তব্য করে বলে। আসলে তারা তাদের পূর্বের নাম পরিবর্তন করতে পারবে না, যারা সাধারন মানুষদের সুযোগ পেলে বিপদে ফেলে টাকা খায় তারা এটা হজম করে ফেলেছে কিনা তারও বাকি কি? তাই মানুষের বিশ্বাস এমনেতেই পুলিশের উপর নেই তার পর এই করোনা ভাইরাস সময় এটা ঠিক হলো। চোর আর পুলিশের কাছে ধর্মের কথা শুনিয়ে কি লাভ ওরা এই রকমেরই। আজ সারা বিশ্বের মানুষ বিপদ গ্রহস্থ আর বাংলাদেশের জনগন খাদ্রের অভাবে অনেক পরিবার বিভিন্ন আকতি মিনতি করছে, কোথায়ও শুনা যায় খাদ্রের অভাবে নিজ সন্তান কে নদীতে ভাসিয়ে দিচ্ছে সন্তানের মা, কি এমন বিপদে পরলে নিজের সন্তান কে ভাসিয়ে দেয় একটু ভাবুন কতো কষ্টে একজন মা তার সন্তান এভাবে নদীতে ফেলে দেয়। আমরা এমন এক দেশে বসবাস করি, এই করোনা ভাইরাস মহামারি সময় দূরনীতি করি। চাল চোর, তেল চোর, গরিবের ভাত চোর এরা কেমন অমানুষ তা ভাবা যায় না।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ত্রান সাহায্য ভূতেরা খাচ্ছে

মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ত্রান সাহায্য ভূতেরা খাচ্ছে

Add caption



করোনা ভাইরাস থেকে দেশের মানুষকে বাচাঁতে লকডাউন কার্যক্রম চালু করেছে, সরকার। ধন্যবাদ জানাই প্রধান মন্ত্রীকে লকডাইন থাকা মানুষদের পরিবার কিভাবে বেচেঁ থাকবে। কতোদিন এভাবে লকডাউন থাকতে হবে তার কোন নিদিষ্ট দিন বা সময় নেই কিভাবে অসহায় পরিবার গুলো বেচেঁ থাকব। আমরা কি তাদের জন্য কোন উপায় দিয়েছি যাতে করে সাধারন মানুষ গুলো দু মুঠো ভাত খেয়ে বেচেঁ থাকতে পারে। প্রতিটি মানুষ চিৎকার দিয়ে বলে প্রধান মন্ত্রী যা জনগনদের জন্য সাহায্য অর্থ টাকা দান করে সকল জেলা ও বিভাগে আমরা তা সঠিক ভাবে পাচ্ছিনা। ফেসবুক,পত্রিকা, অনলাইনে শুনি প্রধান মন্ত্রীর দেয়া ভাষন হাজার ও সাহাযের কথা কিন্তু চাল, ডাল, এগুলো চোর ধরা যায় কিন্তু টাকা চুরি করলে তা ধরা যায় না। ছোট ছোট ক্ষুদ্র ব্যবসাইরা পরিবার নিয়ে বেচেঁ থাকতে তাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে কৃষকদের ও তেমনি এই সব অসহায় মানুষরা আজ কঠিন বিপদে আছে, না পারছে কারও কাছে সাহায্য চাইতে না পারছে ভিক্কা করতে, এমনই অবস্থায় আছে বাংলাদেশের মানুষ। প্রতি তালার মানুষ গুলো ঘর থেকে বের হচ্ছে না করোনা ভাইরাস রোগ থেকে বাচাঁর জন্য কিন্তু তারা যে কোন মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সাহায্য করতে তো পারে। আবার দেখা যাচ্ছে সরকার যাদের দায়িত্ব দিয়েছেন দান করার জন্য তারা নিজেরাই ভোগ করছেন এরকম হলে বর্তমান পরিস্থিতে সাধারন মানুষ গুলো কিভাবে বাচঁবে এর সঠিক উপায় কি ? মানুষ এভাবে দায়িত্ব হীন ভাবে কাজ করলে কিভাবে দেশ চলবে। তাই জনগন শুধু বলছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা সে বলে যাচ্ছে আমরাও শুনতেছি । তাই সকল কাজে চলছে অনিয়ম দূরনীতি সঠিক কাজ করবে কে, যাকে দিয়ে ভূত ছাড়াবে  তাকে যদি ভূতে ধরে তখন যা হবার তাই হবে। তাই এ দেশে শুধু একজন প্রধান মন্ত্রী ভাল হলে হবে না তার সকল ব্যক্তিদের ন্যায় নিষ্ঠা ভাবে কাজ করলে জনগনের অভাব দূর হবে। 

বাংলা‌দেশ ট্রফিক বিভাক কর্মকতা ও সকল ইউনিট ট্র‌ফিকরা এ‌তো কর্ম‌ঠো অন্য ডি‌ফেন্স বা ইউ‌নিট এ‌তো ক‌াজ ক‌রেনা। ট্রা‌ফিক দের একবার য‌দি হুকুম করা হয়, একটাও গা‌ড়ি যেনও চো‌খের নজর না,এ‌রি‌য়ে যায়। তখন দেখা যা‌বে তারা সবাই খুজ‌তে খুজ‌তে হয়রান তাই অাজ সেমবার বি‌কেল বেলা দে‌খি সব ট্র‌ফিক কর্মকর্ত অফিসার ফোরস নি‌য়ে জঙ্গ‌লে ডুক‌লো হঠাৎ ক‌রে অা‌মি ও অাসলাম দে‌খি জঙ্গ‌লে গি‌য়ে হেল‌মেট খু‌জে, ভা‌গ্যোটা অামার খারাপ ছিল। অামার গা‌ড়ি টা ব্রাকার ঠিক কর‌তে ভিঅাই‌পি রোড গি‌য়ে ছিলাম ঠিক করার পর অাসার সময় ঘটনা। তখন জঙ্গল এর ভেতর সটকাট রোড, মা‌নে সেটা হাটার রাস্তা পারর্কের ভিতর বরিশাল বঙ্গবন্ধু উন্ধ‌ান অনেক গা‌ড়ি রাখা ছিল সেই গা‌ড়ির মা‌লিক খু‌জে খু‌জে সবার হেল‌মেট চায়। যার কা‌ছে পায়‌নি সে তা‌দের ধান্দায় প‌রে‌ছে। ভা‌গিস একটুর জন্য বে‌চে গেলাম, নাই‌লে ৫০০ টাকা অং‌কে ফে‌সে জেতাম, ডাক দি‌য়ে ছিল কিন্তু অা‌মি অা‌মি এটাক করার অা‌গে চ‌লে গে‌ছি। ভাই জঙ্গ‌লে ও শান্তি নাই ঠিক পিপঁরার ম‌তো যেখা‌নে মিঠার ঘ্রান পা‌বে সেখা‌নে চ‌লে যা‌বে। জগত টা জঙ্গ‌লের জা‌নোর এর ম‌তো, তা না হ‌লে জঙ্গ‌লে কি ট্র‌ফিক দরকার হয়। ত‌বে শুন‌ুন যখন মটর গা‌ড়ি সরা‌তে ছিলাম এক মন্ত্রীর গা‌ড়ি অামার সাম‌নে থে‌কে রাস্তা দি‌য়ে গি‌য়ে‌ছিল তার পিছ‌নে প্রায় ৩০ টি মটর গা‌ড়ি ছিল তা‌দের একটাও হেল‌মেট ছিল না, কিন্তু তা‌দের ধরতে কোন ট্র‌ফিক অ‌ফিসার ফোরস নি‌য়ে না‌মে‌নি, সেটা বাদ‌দিন রাজ‌নৈ‌তিক নেতা বা মন্ত্রী এরা তো সমাজ সেবক টু‌কি টা‌কি একটু ভুল নি‌য়ে চল‌তে হয়। কিন্তু যারা অাইন জ‌নোগন কে শিখায় বা অাই‌নের কার্যলয় দা‌য়িক্ত পালন ক‌রে জনগন কে অাইন মান‌তে বাধ্য ক‌রে প্র‌য়োজ‌নে জ‌রিমানা ক‌রে। কিন্তু যখন কোন পু‌লিশ বা ট্র‌ফিক কর্মকতা হেল‌মেট ছারা গা‌ড়ি চালায় তিনজন ও নি‌য়ে চ‌রে তখন তা‌দের জ‌রিমানা করা হয় না কেন। অাইন জে‌নে কোন প্রাশাসন য‌দি অাইন ভ‌ঙ্গো ক‌রে তা‌দের জ‌রিমানা করা দরকার এ বিষ‌য়ে দূদ‌কের ক‌ঠোর ভু‌মিকা নেওয়া উ‌চিত। পু‌লিশ বা ট্র‌ফিক কর্মকতা তারা অাইন ভ‌ঙ্গো ক‌রে বিধায় সাধারন মানুষ তা‌দের দে‌খে ভুল ক‌রে, এখা‌নে অা‌মি জ‌নগন এর ভুল দে‌খি না কারন প্রশাসন এর অাই‌নের নিয়ম নি‌তি পালন ক‌রে না বিধায় জ‌নগন ও সেভা‌বে চ‌লে।