যুদ্ধ থেমে গেছে কিন্তু হাড়জিৎ মাঝ খানে, পাকিস্তান ভারত দুটি দেশ। যুদ্ধ থামিয়ে দিল ভারতের সৈনিক, কিছু টা গল্পের মতো আসলেই সত্যি। দুই দেশে সৈনিক তারা সত্যিকার ভাবে র্তীর ছুরেছে আঘাত ও পেয়েছে বুঝাবার জন্য যে যুদ্ধ হলে কিকি হতে পারে আর লাভের চেয়ে ঘতি বেশি হবে। ইমরান খান কে ধন্যবাদ জানানো উচিৎ কারন সে, ভাল মন মানষীর পরিচয় দিল। হিন্দুরা রাগকরবেন না। মদি অাসলে অনেক সাহসী ব্যক্তি, তবে নিজ স্বার্থপর কিন্তু সে ব্রিটিস এর মতো তার যতো শক্তি আছে তা সে প্রয়োগ করতে চায়। আসলে বেশি কঠোর হওয়া কোন দিন ভাল না, পাকিস্তান এর সাথে যুদ্ধ করলে ভারত অর্থনৈতিক অনেক ঘতি হতো, যুদ্ধ করলে এক দুই মাসে শেষ হবার নয়। ১৯৭১ সালে ভারত বাংলাদেশ কে সাহায্য করেছে এটা বাংলাদেশের মানুষ স্বীকার করে। বাংলাদেশ পাকিস্তান এর সাথে যুদ্ধে বিজয় হওয়া ভারত আজ ভারত মহাভারত বলতে পারে আর বাংলাদেশ বিজয়ের ফলে, ভারত কোলিকাতা, নেপাল কাশ্মীর এগুলো সব তার করে নিচ্ছে তাতে ভারত লাবান হয়েছে। বাংলাদেশ পাকিস্তান যখন একই বিহার ছিল তখন তো সব পাকিস্তান এর অধীনে ছিল আর এখন যদি বাংলাদেশ পাকিস্তানের পক্ষে থাকলে তবে পাকিস্তান এর সাথে ভারতের মথানত করে চলতে হতো কিন্তু পাকিস্তান সেই শক্তি হারিয়ে ফেলেছে তা আর কোন দিন জোড়া লাগবে না। মাতৃভাষা বাংলা, যদি তারা মেনেনিত তবে আজ পাকিস্তান ও মহাপাকিস্তান স্থানে থাকত। পাকিস্তান এর ভুলের শিক্ষা তারা পেয়েছে, যা এখন ও জ্বালা পোরা করে। তাই এটাও বলি মদি যদি তার নিয়ম নিতি পরিবর্তন না ঘটায়, তবে যুদ্ধ ঘটবেই ভারতে। কারন তার কাজ গুলো জাতি বিভক্তি করে, সে মানুষ কে মানুষ মানে না। হিন্দু, মুসলিম, খ্রিষ্টান সবাই মানুষ সব জাতি সকল দেশেই একত্রে বসবাস করে।
তাই আমাদের চলার পথে সকল কে বন্ধু মনে করি।