বরিশাল রেঞ্জের (ডিআইজি) হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন এসএম আক্তারুজ্জামান। সোমবার (০৭ জুন) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ অধিশাখা-১ এর উপ-সচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেওয়া হয়।
এসএম আক্তারুজ্জামান বরিশালে ডিআইজি হিসেবে নিয়ক করায় বরিশাল বিভাগে তার ভক্তদের মুখে নানা কাজের সুনাম ও প্রশংসা অনেকের মুখে শোনা যাচ্ছে। বরিশাল শহর টি তেমন বড় না হলে শহর টি অনেক সুন্দর বিশেষ করে এই শহরে কেউ একবার এসে বসবাস করলে সে প্রকৃতিক মায়া জালে পরে যায়। বরিশাল শহরে যারা বড় বড় ব্যাক্তি অর্থ সম্পদ এর মালিক এদের মধ্যে
অশাধু লোক আছে যারা প্রশাসন কে ব্যবহার করে দিন দিন বিভন্ন রকম ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এই শহরে কে ভাল বা গভির ভাবে সন্ত্রাস দমন, মাদক ব্যাবসা করে তাদের নীরমূল করার লক্ষে কাজ করেছে এমন কথা খুব কমই শুনেছি। আমার কথা হলো প্রশাসন এর কাজ কি ? কি কাজের
জন্য তার সুনাম কারও ব্যক্তিগত সুপারিশ বা বিভিন্ন ছদ্র ব্যবসা কে সহ-যোগিতা করা কিছু মানুষদের প্রতিষ্ঠিত করা এটা প্রশাসন এর মূল কাজ নয়।
আমাদের বরিশাল আমরাই ভুক্ত ভুগি এই শহরে রাজনৈতিক দাপট ও রাজনৈতি আরাজগতা কমলেও কমেনি প্রশাসনিক ক্ষমতার অপব্যবহার।
আমরা এখন খতিয়ে দেখলে দেখতে পাবো প্রশাসন এর সোরচ নামে একটি শব্দ যার মাধ্যমে মাদক ব্যবসা লেন দেন হচ্ছে।
কখনও কখনও তাদের মাধ্যমে সাধারন মানুষদের হয়রানি করা হচ্ছে। তাই অপকর্ম জরিত সোরচ চিহ্নত হচ্ছে কিন্তু সোরচ ব্যবহার করে মাদক ব্যবসার সাথে যুক্তিগত ব্যবসা করে চলে উভয় ব্যক্তি তাই সন্ত্রাস বা মাদক ব্যাবসার মূল দুষ্ট ব্যক্তি কে সেটা সাধারন মানুষের উপর চরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাই আমি এসএম আক্তারুজ্জামান ডিআইজি স্যার কে বা প্রশাসন কর্মরত সু-শাসন ব্যাক্তিগন কে বলতে চাই সোরচ এর মাধ্যমে যে মাদক ব্যাবসা বা অবইধ্য ব্যাবসা বানিজ্য চলে তা, খতিয়ে দেখার জন্য আনুরোধ রাইল।
স্বাগতম জানাই বর্তমান নিয়ক প্রাপ্ত এসএম আক্তারুজ্জামান বরিশালে ডিআইজি স্যার কে। ধন্যবাদ
0 coment rios:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন